মন্তব্য কলাম
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
পাশাপাশি খামার ও খামারীদের জন্য সমন্বিত সহায়ক কর্মসূচী নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ০২ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৯ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২২ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
২০১৪ সালে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর গরু রফতানি বন্ধ করে দেয়। হঠাৎ রফতানি বন্ধ করায় বাংলাদেশে গরুর দাম বহুগুণ বেড়ে যায়। এ অবস্থায় গবাদি পশুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে গুরুত্ব দেয় সরকার। এগিয়ে আসেন শিক্ষিত যুবকরা। তৈরি হয় হাজার হাজার উদ্যোক্তা। কয়েক বছরের মাথায় গবাদি পশুতে ঠিকই স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে দেশ। তবে, গো-খাদ্যের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গোশতের বাজার উর্ধ্বমুখী হয়। সাড়ে ৮০০ টাকা কেজিতেও গরুর গোশত বিক্রি হয়।
গত বছরের মাঝামাঝিতে গরুর গোশতের এই উচ্চমূল্যের প্রেক্ষিতে দাবি ওঠে ভারত থেকে হিমায়িত গোশত আমদানির। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দফতরে আবেদন করেন ব্যবসায়ী মহল। দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে গরুর গোশত আমদানির অনুমতি চেয়ে ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইবিসিসিআই) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায়। তিন মাসের মধ্যে ৫০ লাখ টন মহিষের গোশত আমদানির অনুমতি চায় সংগঠনটি। চিঠিতে তারা ভোক্তাদের ৫০০ টাকা কেজিতে গোশত সরবরাহের কথা জানায়।
কিন্তু বাস্তবে বাংলাদেশে গোশতের উচ্চমূল্যের সুযোগে প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে আসা ফ্রোজেন (হিমায়িত) গোশতের বেশির ভাগই ছিল মহিষের গোশত। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হোটেল রেস্টুরেন্টে বিক্রি হতো এই গোশত। অপেক্ষাকৃত কম দামে হোটেল মালিকরা কিনে তা রান্না করে ভোক্তাদের খাওয়াতো। যদিও এই গোশতের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকত, বিশেষ করে হালাল হারামের প্রশ্ন উঠতো ভোক্তা মহলে। বৈধ অবৈধ, দুভাবেই আসত এই গোশত। তবে, দেশের খামারিদের স্বার্থে সরকারের কঠোর অবস্থানে ফ্রোজেন গোশত আমদানি বন্ধ হয়ে যায়।
গত মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের সাংবাদিকদের সংগঠন ফিশারিজ অ্যান্ড লাইভস্টক জার্নালিস্ট ফোরামের (এফএলজেএফ) সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, নতুন করে হিমায়িত গরুর গোশত আমদানির পক্ষে একটি পক্ষ তৎপরতা শুরু করেছে। আমরা কোনো গোশত আমদানি করতে চাচ্ছি না। এ দেশে এখন লাখ লাখ খামারি গবাদিপশু লালন-পালনের সঙ্গে জড়িত। প্রতি বছর কুরবানির ঈদে ২০-২৫ লাখ পশু অবিক্রীত থেকে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দাম বৃদ্ধির অজুহাত তুলে গোশত আমদানি করলে প্রথমে হয়ত কম দামে পাওয়া যাবে, কিন্তু গোশতের চাবিকাঠি চলে যেতে পারে অন্য দেশের কাছে। লাখ লাখ লোক গবাদিপশু পালন করছে। এই বাজারটা নষ্ট করে ফেললে আমাদের সমাজটা কোন অবস্থায় পড়বে এটাও চিন্তা করার বিষয়। তাই উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে গোশতের দাম কমানোর বিষয়ে আমাদের ব্যবস্থা নিতে হবে। জনগণ যাতে স্বল্প ও ন্যায্য মূল্যে গোশত খেতে পারে এবং খামারিরা টিকে থাকতে পারে সেজন্য সচেতন থাকতে হবে।
হিমায়িত গোশতের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানা যায়, বিদেশ থেকে এসব গোশত এসে পৌঁছাতে অনেক সময় লাগবে। সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত না করার কারণে অনেক ক্ষেত্রে গরুর গোশতের পুষ্টিগুণ নষ্ট হতে পারে। ফলে এসব খাবারে নানা রোগ-ব্যাধি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
ফ্রোজেন গোশত আমদানিকারক ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা সরকারের বিভিন্ন মহলে যোগাযোগ বাড়িয়েছে। নানা কৌশলে গোশত আমদানির চাপ দিচ্ছেন বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত সংশ্লিষ্টরা জানান। এই প্রেক্ষাপটে ব্রাজিল থেকে কম দামে গরুর গোশত আমদানির কথা আলোচনায় এসেছে। এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানান বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইমরান হোসেন। তিনি বলেন, গোশত আমদানি কেন? ব্রাজিল থেকে গরুর উন্নতজাত আনার ব্যবস্থা করুক সরকার। তাহলে দেশে গোশতের উৎপাদন বাড়বে। দুধের উৎপাদনও বাড়বে।
অভিজ্ঞ মহল বলেন, ব্রাহামা আমাদের উপমহাদেশেরই জাত। ১১০ বছর আগে আমাদের এই অঞ্চলেরই তিনটি গরু আমেরিকানরা নিয়ে গিয়ে ‘ব্রাহামা’ জাত তৈরি করেছে। আমাদের দেশের আবহাওয়ায় ব্রাহামা জাতের গরু খুব ভালো বাড়ে। আমরা এখন ব্রাহামা ব্রিড করছি। দেশের অনেক খামারিই এখন লোকাল ব্রাহামা করছে। সেগুলোর ফলাফলও ভালো। লোকাল ব্রাহামার বৃদ্ধিও ভালো এবং সেগুলো ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে। গোশতের চাহিদা পূরণে ব্রাহামা জাতের গরু উৎপাদনে সরকার এক দশক আগে নানা প্রকল্প নেয়। খামারিরা যখন ব্রাহামা গরু পালন করে গোশতের উৎপাদন বাড়াতে থাকেন, তখনই এটি আমদানি বন্ধ করে দেয়া হয়। বর্তমানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর দেশীয় জাতের গরু কৃত্রিম প্রজননের জন্য ৪ ধরনের সিমেন প্রস্তুত করে। আরসিসি বা নর্থ বেঙ্গল গ্রে বা শাহীওয়াল বা মুন্সীগঞ্জ- এসব জাতের গরু থেকে দুধ উৎপাদন করা সম্ভব নয়; শুধু গোশত উৎপাদন করা যায়। এ জাতের একটি ২ বছরের গরু থেকে ১২০-১৫০ কেজি গোশত পাওয়া যায়। অপরদিকে দেশীয় গরুর সাথে এসব জাত সঙ্করায়ন না করে যদি ব্রাহামার মতো উন্নত জাতের সঙ্করায়ন করা হয়, তাহলে ২ বছরের একটা গরু থেকে দ্বিগুণ অর্থাৎ ২৫০-৩০০ কেজি গোশত আহরণ সম্ভব। এ পদক্ষেপেই গোশতের উৎপাদন খরচ অনেকাংশে কমানো সম্ভব।
প্রাণিসম্পদ বিশেষজ্ঞ বলেন, মুরগির গোশত উৎপাদনের জন্য আমাদের ব্রয়লার আছে। গরুর গোশত উৎপাদনের জন্য গোশত উৎপাদনকারী জাত আছে বিশ্বের সব দেশে। দুর্ভাগ্যবশত আমরা বাংলাদেশে এ রকম কোনো জাত উন্নয়ন করতে পারিনি। শুধু উন্নত জাত থাকায় বাংলাদেশের চেয়ে অর্ধেক খরচে গরুর গোশত উৎপাদন করে ব্রাজিল। প্রাণিজ আমিষের বাজার সহজলভ্য করতে দেশের এমন জাত উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরি।
পাশাপাশি উল্লেখ্য খামার ও খামারীদের সমৃদ্ধকরণে সমন্বিত কর্মসূচী নিতে হবে। পশু খাদ্যের দাম কমাতে খামারিদের খরচ কমাতে পশু খাদ্যের দাম কমাতে হবে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ বিলে কৃষি খাতের মতো ভর্তুকিও দিতে হবে। এই খাতের প্রান্তিক চাষি ও উদ্যোক্তাসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা হবে। উন্নত জাত লালন-পালনকে সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি দেশিয় জাতের পশু টিকিয়ে রাখতে করণীয় কি তাও নির্ধারণ করা হবে। এটা শুধু এককভাবে আমাদের মন্ত্রণালয়ের উপর নির্ভর করবে না। এরসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জড়িত। এই ভিত্তিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
ভ্যাটেরিনারি হাসপাতালে মানুষ গবাদিপশুর চিকিৎসা সঠিকভাবে পায় না এবং প্রাণিসম্পদ খাতে অনিয়ম-দুর্নীতির দর করতে হবে। জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
প্রতি বছর হিন্দুদের পূজায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ উপহার পাঠানো হয়। তবে এবার ভারতে কোনো ইলিশ যাবে না বলে জানিয়েছে মৎস্য উপদেষ্টা। দেশের মানুষ ইলিশ পাবে না, আর রপ্তানি হবে সেটা হতে পারে না। ফলে এবার পূজায়ও ভারতে যাতে কোনো ইলিশ না যায় তার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে। অবৈধ পথেও যাতে কোনো ইলিশ যেতে না পারে সে বিষয়ে সীমান্ত এলাকায় কঠোর থাকতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে। স্বল্প আয়ের মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাওয়া ইলিশ মাছের দাম নাগালের মধ্যে নিয়ে আসারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন উপদেষ্টা। তবে জনগণ সচেতন ও সক্রিয় থাকলেই কেবল এ প্রচেষ্টা সফল হবে ইনশাআল্লাহ।
সিন্ডিকেট ও কর্পোরেট ব্যবসায়ীদের কারণে পশু খাদ্য, গোশত-ডিমের দাম বেড়ে যায় তাই, এই সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। সেই সাথে বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়ালে দাম কমে আসবে। এজন্য সরবরাহ বাড়াতে হবে। পশু খাদ্যের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। এ ছাড়া পোলট্রি খাতে কর্পোরেট ব্যবসায়ীদের কাছে প্রান্তিক খামারিরা জিম্মি হয়ে আছে। মুরগি উৎপাদন করে বাজারে নায্যমূল্য পাওয়া যাচ্ছে না। লাভ হচ্ছে সিন্ডিকেটকারীদের। আর নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ খামারিরা।
পাশাপাশি কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ের নামে খামারিদের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে। শিগগিরই এসব অনিয়মের লাগাম টানা হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা বিবেচনায় খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করা, ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা এবং খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)