মন্তব্য কলাম
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছরে দেশ জাতি- ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের’ আবর্তে জনতার না চেয়ে শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে বর্তমান উপদেষ্টা সরকার প্রতিষ্ঠা করে- কথিত অন্তর্বর্তী সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করা হয়েছে
পুরানো কায়দায় চলছে- মামলাবাজি, চাদাবাজি, সিন্ডিকেট, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি আর প্রতিহিংসার রাজনীতি অনাচার-অবিচার আর অভাবে পিষ্ট দ্বীনদার মুসলমান এখন বৈষম্য দূরীকরণ আর ইনসাফ কায়েমে শুধুই খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওয়াহ চায়
, ০১ লা জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
আয়না ঘর। ভয়ানক ডিজি.এফ.আই। মাকড়শার জাল বিস্তার করেন এন.এস.আই। প্রলুব্ধ ও বাধ্যগত সেনাবাহিনী। নিতান্ত অনুগত পুলিশ। ভীষণ তৎপর ডিবি। কর্মপটু এস.বি। চরম নিবেদিত সি.আই.ডি। নিষ্ঠাবান ভক্ত প্রশাসন। খুবই অনুরক্ত বিচার বিভাগ ও বিচারক। রাবার স্ট্যাপ সংসদ ও সাংসদ। অন্ধ মন্ত্রী পরিষদ। চাটুকার মিডিয়া। তোষামোদকারী আওয়ামীলীগ। পেটোয়া বাহিনী যুবলীগ। হেলমেট বাহিনী ছাত্রলীগ। চারিদিকে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা। ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার কঠিন টেকসই ব্যবস্থা। কিন্তু ২০২৪ এর ৫ই আগষ্টে ৪৫ মিনিটে সমূলে উৎপাটন। ক্ষমতার পট পুরোটাই পরিবর্তন।
প্রধানমন্ত্রীর পলায়ন। বাঘা বাঘা মন্ত্রী এম.পি থেকে কাউন্সিলর এমনকি চুনোপটি পদ ইউপি চেয়ারম্যানের পর্যন্ত আত্মগোপন। জাতীয় মসজিদ থেকে প্রান্তিক মসজিদের খতীব-ইমামের অপসারণ। নজীরবিহীনভাবে সেনাবাহিনীর লে. জেনারেল পদস্থ কর্মকর্তা থেকে এডি আইজি পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার দেশত্যাগ। কী কঠিন কুদরতি পরিনতি।
মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সরকারি বাহিনী দ্বারা বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- সংঘটিত হয় ২ হাজার ৬৯৯টি, গুম করে ৬৭৭ জনকে, আটক অবস্থায় কারাগারে মৃত্যু হয় ১ হাজার ৪৮ জনের।
দ্বীন ইসলাম উনার উপর আঘাত। দ্বীনদার মুসলমানদের উপর অত্যাচার। হিন্দুদের মহাতোষণ। চরম দুর্নীতি ও মহা সাগর চুরি ও মহা অর্থ পাচার। ভারতের কাছে দেশ তুলে দেয়ার সব ব্যবস্থা। নানাবিধ অত্যাচার অনাচারে ভারী হয়ে উঠছিলো আকাশ-বাতাস আর জনগণের নাভিশ্বাস।
পবিত্র কুরআন শরীফের ভাষায়, “যারা দোয়া করছে- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যুষিত জনপদ হতে মুক্তি দিন, আপনার পক্ষ হতে কাউকে আমাদের অভিভাবক বানিয়ে দিন এবং আপনার পক্ষ হতে কাউকে আমাদের সাহায্যকারী করে দিন। ” (পবিত্র সূরা আন-নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭৫)
মহান আল্লাহ পাক যদি কারও উপর অসন্তুষ্ট হন, তাহলে তাকে ছোট কিংবা বড় শাস্তি দেয়ার জন্যে কোনো বড়সড় আয়োজনের প্রয়োজন হয় না।
পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যদি মহান আল্লাহ পাক তিনি লোকদেরকে একজনের সাহায্যে অন্যজনকে প্রতিহত না করতে থাকতেন তাহলে পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়ে যেতো। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি সৃষ্টিজগতের প্রতি বড়ই করুণাময়। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ২৫১)
অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, আয় মহান আল্লাহ পাক! সকল রাজ্যের মালিক! আপনি যাকে ইচ্ছা রাজত্ব দান করেন এবং যার থেকে ইচ্ছা রাজত্ব ছিনিয়ে নেন। যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা লাঞ্ছিত করেন। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছর। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের আবর্তে জনগণ। কথিত বিপ্লবী সরকার বলা হলেও এ নিয়ে বহুমুখী বিতর্ক তুঙ্গে।
তবে বিপ্লবকে ছাত্র-জনতার বিপ্লব বলা হলেও এবং জনতার অংশগ্রহণ অধিকতর ব্যাপক এবং নিয়ন্ত্রণকারী মাত্রায় অধিষ্ঠিত থাকলেও উপদেষ্টা সরকার গঠনে জনমতের প্রতিফলনে মর্মান্তিক বৈষম্য হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা নির্ধারণ বিপ্লবী জনতার অভিপ্রায় জানতে চাওয়া হয়নি। তাদের ইচ্ছা অনুভূতি প্রকাশের ও মূল্যায়নের এবং প্রতিফলনের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। সুযোগ দেয়া হয়নি। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে অবাধ সমালোচনার অবকাশ দেয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে বলতে হয় বৈষম্য বিরোধী কথিত সরকার শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রতিষ্ঠিত করে সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করেছে।
বিগত জালেম সরকারের ১৫ লাখ কোটি টাকা পাচার এবং ১৫ লাখ কোটি টাকার লুটপাটের ঋণের পরিবর্তে বর্তমান উপদেষ্টা সরকারের জনগণ দ্রব্যমূল্যে স্বস্তির আশা করেছিল। কিন্তু বিগত সরকারের অগ্নিমূল্যের লেলিহান শিখা আরো দাউ দাউ করে জ্বলছে। ভারতের কাছে দেশ বিক্রির অনুষঙ্গের দরজা এখনও বন্ধ হয়নি। আগের চেয়েও বেশি মাত্রায় ইলিশ পাঠানো হয়েছে। ডিম, পেয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকার বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ দূর না করে পরিবেশ দূষণের নামে সেন্টমার্টিন আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঢাকার যানজট-জনজট আগের চেয়ে আরো ভয়াবহ হচ্ছে। তার সূরাহা না করে জনবান্ধব এবং লাখ লাখ জীবিকা- পলিথিন বন্ধে ভাত দেয়ার ভাতার না ঢিল মারার গোসাইর মত আচরণ করা হচ্ছে।
নানাবিধ হীণ স্বার্থে বিচ্ছিন্নভাব বিভিন্ন ছাত্র আন্দোলন গজাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে অন্যায়ভাবে তালাবন্ধ কার্যক্রম চলছে। ছাত্ররা অনেক ক্ষেত্রে বেপরওয়া এবং চূড়ান্ত বেয়াদবিতে উত্তরোত্তর পরোকাষ্ঠা দেখাচ্ছে।
পর্যবেক্ষক মহলের মতে, শেষ আশার আলো ছাত্ররাও উচ্ছনে যাচ্ছে। ফেল করেও পাশ করিয়ে দেয়ার মতো অন্যায় আব্দার মূলক আন্দোলনের প্রবনতা বাড়ছে। মাত্র ২/৩ মাস আগে উচ্চারিত শ্রদ্ধার ‘সমন্বয়ক’ শব্দটাও নানা সমালোচনায় পর্যুদস্থ হচ্ছে। কঠিন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। এমনকি বন্যায় উঠানো ত্রাণের টাকা নিয়েও তির্যক প্রশ্নবানে জর্জরিত হচ্ছে। সমন্বয়কের নামে দামী গাড়ী, রাষ্ট্রীয় প্রটোকলের অপব্যবহার, শিক্ষকদের শপথ করানোর মত মানহানি, পুলিশ হত্যার বৈধতা ঘোষণা ইত্যাদি বিভিন্ন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটছে। আইন শৃঙ্খলার ভয়াবহ বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। চুরি ডাকাতি খুন বাড়ছে। বিভিন্ন অফিসে দন্ডিত ও অপরাধীরা পুরস্কার প্রাপ্ত হচ্ছে। মব জাস্টিসের ব্যাপক চর্চা হচ্ছে।
আওয়ামী সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির জায়গায় অন্য দলের কর্মীদের প্রতিস্থাপন ও পূণর্বাসন হয়েছে ও হচ্ছে। সর্বপরি প্রচারিত সংস্কারের পর পূরানো করেছে। দলীয় ক্ষমতা কেন্দ্রীক নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও পদ্ধতির দিকে এগিয়ে চলছে রাজনীতি।
কিন্তু গণতন্ত্রের প্রবক্তা বৃটিশ নির্যাতন, ৪৭ থেকে ৭১ পর্যন্ত পাকিস্তানীদের শোষণ, এবং ৭২ থেকে ২৪ পর্যন্ত দেশের অপশাসনের পরও কী গভীর পর্যালোচনার দরকার ছিল না? দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। দ্বীন ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের সরকার থেকে বর্তমান বিপ্লবী সরকার সবাই মারাত্মক ব্যার্থ। এবং জনগণের হৃদয় দ্বারা চরম লাঞ্ছিত ও ঘৃণিত।
তবে জনগণের দায়ভারও কম নয়। যমীনে এবং পানিতে যত ফ্যাসাদ সব মানুষের হাতের কামাই।
এত নির্যাতিত নিপীড়িত শোষিত, বঞ্চিত এবং প্রতারিত হবার পরও জনগণ মহান আল্লাহ পাক উনার মুখাপেক্ষী হয় না। পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা দ্বীন ইসলাম চায় না। দাবী উত্থাপন করে না। বলাবলি করে না। আলোচনা আন্দোলন করে না।
অথচ মুসলমান প্রতিদিন নামাযে প্রতিদিন ৩২ বার সূরা ফাতিহা শরীফে পাঠ করেন “আপনারই ইবাদত করি এবং আপনারই কাছে সাহায্য চাই। আমাদের সরল পথে (নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে) পরিচালিত করুন। ” (পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ)
কথিত নির্বাচন তথা গণতন্ত্র চর্চার মাধ্যমে মানুষ, মহান আল্লাহ তায়ালা উনার ইবাদত বন্দেগী থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষের দাসত্বকে কবুল করে। মানব রচিত বিধানের অন্ধ অনুসরণ করে। মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়ত ও তাওহীদকে করে ভূলুণ্ঠিত।
মানুষের তৈরী বিধান দ্বারা মানুষ কিভাবে পরিচালিত হতে পারে? কিভাবে হক্ব ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে? মানব রচিত বিধানের আনুগত্য করার অর্থ কি মানুষের গোলামী নয়? মুসলমান কেন মস্তিষ্ক প্রসূত বিধানের নিকট মাথা নিচু করবে? মানুষের তৈরী বিধান কখনো কি চূড়ান্ত সফলতা ও স্থায়ী শান্তি আনয়ন করতে পারে? কখনো কি মানুষের মাথা থেকে অভ্রান্ত সত্যের দিকনির্দেশনা আসতে পারে? একটাই উত্তর, না।
সেখানে ভুল দূর্নীতি আর বৈষম্য থাকবেই। যা কথিত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন তথা বিপ্লবী ছাত্র জনতার সরকার তাদের কথিত সংস্কারের চেতনা ও পরিক্রমার সম্পূর্ণ বিপরীত। আরো বৈষম্য বিরোধী তথা ইনসাফ কায়েমের একমাত্র পথ ও পন্থা হলো খিলাফত আলা মিনহাজিন নবুওয়াহ। সত্যিকার বৈষম্য দূরীকরণে তথা ইনসাফ কায়েমে সবাইকে সে পথেই অগ্রসর হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৪ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও বাংলাদেশে লিভ টুগেদারের স্রোত শুরু হয়েছে। লিভ টুগেদার কালচার ঠেকানোর নৈতিক ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নেই। লিভ টুগেদার সমাজে যে ভয়াবহ ক্রাইম তৈরী করছে তা প্রতিহত করতে ইসলামী অনুশাসনের বিকল্প নেই।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে ভয়ংকর ঘন চিনি মিথ্যা ঘোষণায় আসছে আমদানি নিষিদ্ধ ঘন চিনি পুরুষত্বহানি, মূত্রাশয়ে ক্যান্সারের তথা জনস্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর এই ঘন চিনি বন্ধে সরকারকে এখনি জিহাদ ঘোষণা করতে হবে
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: সেবা পেতে ঘুষকে স্বাভাবিক মনে করছে দেশের সিংহভাগ মানুষ। বছরে ঘুষ গ্রহণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। ঘুষই সমাজে সব অভাব থেকে অনিয়মের মূল কারণ।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রোগের খনি সাদা চিনি! বিপরীতে ব্র্যান্ডিং, যথাযথ প্রচারণার অভাবে অবহেলায় উপকারি দেশীয় লাল চিনি সরকারের উচিত, লাল চিনিকে বাজারসুলভ করে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখা।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কাদিয়ানীদের মালিকানায় প্রাণ গ্রুপসহ বৃহৎ শিল্পগ্রুপগুলো দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে পথে বসানোর ষড়যন্ত্র করছে। অসম প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। সরকারের আশু পদক্ষেপ কাম্য।
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও চরাঞ্চলের কোটি কোটি মানুষের ভাগ্যর উন্নয়ন হয়নি
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অধিকাংশ টিকাই মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যুক্ত তথাকথিত করোনার টিকার ভয়াবহ ক্ষতি এখন সারা বিশ্বে বহুল আলোচিত
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)