মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, প্রত্যেকের উচিত- ব্যাপক যওক-শওকের মাধ্যমে এই মহিমান্বিত দিবস মুবারক যথাযথ মর্যাদায় পালন করা।
, ০৯ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৮ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
“প্রসঙ্গত, আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন জান্নাতী মেহমান, ওলীয়ে মাদারজাদ, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। যে দিবসটি কুল কায়িনাতের সকলের জন্যেই মহান ঈদের বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৪ হিজরী সনের আরবী ষষ্ঠ মাস পবিত্র মাহে জুমাদাল ঊখরা শরীফ উনার ৯ তারিখ (লাইলাতুছ ছুলাছা মঙ্গলবার) রাত ১২:২৭ মিনিটে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!”
উল্লেখ্য, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাহিমুস সালাম উনাদের মাঝে অনন্য।
উনার মহাসম্মানিত নানাজান খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
উনার মহাসম্মানিত আম্মাজান হচ্ছেন সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরাসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
উনার মহাসম্মানিত পিতাজান হচ্ছেন মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদআত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম, শাহ্দামাদে ছানী সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! উনার শান মান ও ফাযায়েল ফযীলত মুবারক যে কত বেমেছাল ও কত বিশেষ তা ভাষায় বর্ণনার ক্ষমতা নেই। সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পূত-পবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সম্পর্কযুক্ত প্রত্যেকটি বিষয়ই বেমেছালভাবে মহাসম্মানিত। তার মধ্যে আখাছ্ছুল খাছ বিষয়গুলো আরো আলাদাভাবে বৈশিষ্ট্যম-িত। সুতরাং সে মহান বিষয় বা দিবস মুবারক পালনের সাথে যদি উম্মাহ নিজেকে সম্পৃক্ত করতে পারে, শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করতে পারে, সম্মানের সাথে পালন করতে পারে, তাহলেই উম্মাহ সহজে সফল হতে পারবে, খাছ রহমত পাবে। ইনশাআল্লাহ!
স্মর্তব্য পবিত্র রওযা শরীফ, পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থিত থাকার কারণে এবং পবিত্র মদীনা শরীফ উনার যমীনে অবস্থিত হওয়ার কারণে পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মর্যাদা-মর্তবা লক্ষ-কোটি গুণ বেশী। সুবহানাল্লাহ! একই কারণে যমীনের মর্যাদা আসমানের থেকে লক্ষ-কোটি গুণ বেশি। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য যে, ছোহবত মুবারক উনার উসীলায় যদি মাটি মুবারক উনার এ অবস্থা হয়, তাহলে যিনি বা যাঁরা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক (রক্ত মুবারক) ধারণ করে আছেন অর্থাৎ পবিত্র আওলাদ শরীফ, বিশেষ করে পবিত্র আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট; তাহলে উনাদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সম্মান করা খুশি প্রকাশ করা কত বড় তথা ভাষাহীন বেমেছাল রহমত মুবারক, বরকত মুবারক, মাগফিরাত মুবারক ও সমূহ নিয়ামত মুবারক হাছিলের বিষয়। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে মানুষের শুকরিয়া আদায় করতে পারেনা সে মহান আল্লাহ পাক উনারও শুকরিয়া আদায় করতে পারে না।
সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেই যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে যাঁরা আখাছ্ছুল খাছ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের শুকরিয়া আদায় করলে না পারলে কত ভয়াবহ ও নিকৃষ্ট অবস্থা হতে পারে তা বিশেষ ফিকিরের বিষয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন ‘তোমরা নাজাতের জন্য, রহমত প্রাপ্তির জন্য উসিলা তালাশ করো’।
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আওলাদে রসূল আলাইহিস সালাম উনাদেরকে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতির ন্যায় রক্ষা কবচ এবং যমীনের নিরাপত্তা দানকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মাঝে ব্যাপক ফযীলত ও বিশেষ তা’যীম তাকরীম ও সর্বোচ্চ স্তরের খিদমতের আঞ্জামের জন্য জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে।
এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, ইমামুল মুহসিনীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, জান্নাতী মেহমান, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম উনার শান মান ও ফাযায়েল ফযীলত মুবারক যে কত বেমেছাল ও কত বিশেষ তা ভাষায় বর্ণনার ক্ষমতা নেই। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি যে, খুব সহজ সত্য হলো, বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা হোক কিংবা আভ্যন্তরিত যত সঙ্কট-সমস্যাই হোক অথবা গোটা মুসলিম বিশ্ব যে ফিৎনা ফাসাদে আপতিত এবং অনিশ্চিত জীবনযাত্রায় শঙ্কিত অনিরাপত্তায় আতঙ্কিতই হোক তার থেকে তাদের মুক্তি লাভের একটাই ত্বরীক্বা- তা হলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিরাপত্তার চাদরে, ছায়াতলে নিজেদেরকে সমর্পিত করা।
খাছ করে ইমামুল মুহসিনীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, জান্নাতী মেহমান, ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, নাওয়াসায়ে সুলত্বানিন নাছীর আলাইহিস সালাম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ্বমিস আলাইহিস সালাম উনার তা’যীম মুবারক, তাকরীম মুবারক করা, উনাদের গোলামীতে আঞ্জাম দেয়া। উনাদের নিছবত মুবারক, কুরবত মুবারক, রেযামন্দি মুবারক হাছিল করা।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ও সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উসীলায় মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহামহিমান্বিত এ বিলাদত শরীফ উনার মাঝে অংশগ্রহণের জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা করার, সর্বোচ্চ খুশি প্রকাশ করার, সর্বাধিক খিদমতে আঞ্জাম দেয়ার এবং উনাদের মুবারক খিদমতে ফানা হয়ে বাক্বা হওয়ার তাওফীক দান করুন। আমাদের কবুল করুন, রহমত করুন, মদদ করুন ও কামিয়াব করুন। আমীন!
মূলত এসব অনুভূতি আসে নেক ছোহবত মুবারক থেকে। আর খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের রকমফের চটকদার কথার পরিবর্তে এক্ষনি মূল্যস্ফীতিকে সংকুচিত করে দেশবাসীকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৭ হাজার ৮০০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুদের দেশে কয়লার ঘাটতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ কেন? বিগত মাফিয়া সরকারের পথ থেকে সরে এসে কয়লা উত্তোলন শুরু করুন।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়, তাপ মুক্তি নিরাপদ ফল-সবজি প্রাপ্তি, পরিবেশ উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক একটুকরো বাগান
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪০ শতাংশের বেশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বন্ধ হয়েছে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে ইনশাআল্লাহ ঘুরে দাঁড়াবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা উম্মুর রদ্বাআহ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আওলাদ, আখু রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বাআহ সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিক্ষা খাতে পতিত সরকারের বাজেটে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে- শিক্ষা উপকরণের দাম কমিয়ে বর্তমান সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শব্দ দূষণ এখন শব্দ সন্ত্রাস ও নীরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ নয় শব্দ দূষণে বিপর্যস্থ ঢাকাকে উপযোগী করার জন্য ঢাকার জনযট সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)