নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।’
বিশুদ্ধ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত- পুরুষদের জন্য গুটলীযুক্ত, গোল, কোণাবন্ধ ও নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ, সেলাই বিহীন ইযার বা লুঙ্গি, ইমামাহ বা পাগড়ী, টুপি, রুমাল ইত্যাদী সুন্নতী পোশাক। মহিলাদের জন্য সেলোয়ার ক্বামীছ, ওড়না, বোরকা ইত্যাদি খাছ সুন্নতী পোশাক।
সম্মানিত ইসলামী ও সুন্নতী পোশাক পরিধান করা ও বিধর্মীদের পোশাক থেকে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরয।
, ০৮ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ০৮ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কিছু লোক ‘কিল্লতে ইলম ও কিল্লতে ফাহাম’ অর্থাৎ ‘কম জ্ঞান ও কম বুঝের’ কারণে বলে থাকে যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের নির্দিষ্ট কোন বর্ণনা নেই। নাউযুবিল্লাহ! সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মৌসুমের চাহিদা মোতাবেক যখন যে ধরনের পোশাক পেতেন তাই পরিধান করতেন।” নাঊযুবিল্লাহ! আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদি তাই হয়ে থাকে, তবে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে- তবে কি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ওহী মুবারক উনার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিলেন না? নাঊযুবিল্লাহ! তবে কি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ সত্য নয়? নাঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি তো ‘পবিত্র সূরা নজম শরীফ’ উনার ৩-৪ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্টই বলে দিয়েছেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত নিজ থেকে কোন কথা বলেন না ও কোন কাজ করেন না।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “মৌসুমের চাহিদা মোতাবেক সব ধরনের লিবাস বা পোশাক পরিধান করতেন” নাঊযুবিল্লাহ! এ কথা বলার অর্থই হলো উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনাকে অস্বীকার করা; যা সকলের মতেই কাট্টা কুফরী। আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের নির্দিষ্ট কোন বর্ণনা নেই।” নাঊযুবিল্লাহ! তাদের এ বক্তব্য একথাই প্রমাণ করে যে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম নাক্বিছ বা অপূর্ণ। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা মায়েদা শরীফ’ উনার ৩ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নিয়ামত পূর্ণ করলাম এবং সম্মানিত ইসলাম উনাকেই তোমাদের দ্বীন হিসেবে মনোনীত করলাম।” অতএব, প্রমাণিত হলো যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম” পরিপূর্ণ অর্থাৎ দ্বীনী ও দুনিয়াবী সকল বিষয়ের ফায়ছালা বা সব সমস্যার সমাধান সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি এ প্রসঙ্গে ‘পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ’ উনার ৫৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “শুকনা এবং ভিজা এমন কিছুই নেই; যা এ স্পষ্ট কিতাবে অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়নি।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি।” আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।” এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ্ট পোষাক রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে লিবাস বা পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মুসলমান পুরুষদের জন্য এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যে পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মহিলাদের জন্য। আর সেগুলোই হচ্ছে ইসলামী বা সুন্নতী পোশাক মুবারক।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশুদ্ধ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত যে পুরুষদের জন্য গুটলীযুক্ত, গোল, কোণাবন্ধ ও নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ, সেলাই বিহীন ইযার বা লুঙ্গি, ইমামাহ বা পাগড়ী, টুপি, রুমাল ইত্যাদী সুন্নতী পোশাক। আর মহিলাদের জন্য সেলোয়ার ক্বামীছ, ওড়না, বোরকা ইত্যাদি খাছ সুন্নতী পোশাক। এগুলোর বর্ণনা কিতাবে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদেরকে ইসলামী ও সুন্নতী পোশাকই পরিধান করতে হবে। বিধর্মীদের পোশাক- শার্ট, প্যান্ট, টাই, কোট ইত্যাদি থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ৪ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! যা ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ৩ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার সাথে আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবতে আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ২ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! যা ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ। সুবহানাল্লাহ! যা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে ‘পবিত্র হিজরত মুবারক’ করার মহাসম্মানিত দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার)। যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের জন্য আবশ্যক হচ্ছে- এই মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্য মতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা এবং দান-ছদক্বাও করা।
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে ছফর শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হাদ্বিনাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৭শে ছফর শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাংলাদেশে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে ছফর শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৭ই রবি’ ১৩৯২ শামসী, ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিবাগত সন্ধ্যায়।
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও এ শব্দ উচ্চারণের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলো পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে বিদেশী ইহুদী, নাছারা, কাফির-মুশরিকরা বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাসমূহকে বিচ্ছিন্ন করে দক্ষিু সুদান অথবা পূর্ব তিমুরের মত ভিন্ন কোন দেশ বানাতে পারবে।
৩১ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৪শে ছফর শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ্ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- এ মহাসম্মানিত দিবস যথাযথ তা’যীম-তাকরীমের সাথে উদযাপন করা।
৩০ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বেমেছাল ফযীলতযুক্ত বরকতময় মহাসম্মানিত মহাপবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ- যা মুসলিম উম্মাহর রহমত, বরকত হাছিলের ও ঈদ বা খুশি প্রকাশ করার এক সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ! যে দিবসটি এই বছর আগামী ২৯শে ছফর শরীফ পালিত হবে। যা আসতে আর মাত্র ০৫ দিন বাকী। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ পালন করা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
২৯ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- সুদের সাথে সংশ্লিষ্ট ও সম্পৃক্ত প্রত্যেকেই লা’নতগ্রস্ত। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- সুদ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় কার্যাবলী থেকে বিরত থাকা এবং অধীনস্ত সকলকে বিরত রাখা।
২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)