প্রসঙ্গ: ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর লাগাম টানছে সরকার
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে শেখানো হচ্ছে অশ্লীলতা, পড়ানো হচ্ছে ভারতসহ ভীনদেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি সংবিধান ও দেশবিরোধী এইসকল স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপ কোথায়?
, ২৩ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৪ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১৩ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
তথ্যে জানা গেছে, রাজধানীতে নিবন্ধন ছাড়াই রাজধানীতে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো। এসব স্কুলগুলোতে খেয়ালখুশিমতো ৫০ থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত টিউশন-ফি নিচ্ছে। কিন্তু টিউশন-ফি দিতে না পাওয়ায় অনলাইন ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া, স্কুল থেকে বের করে দেওয়া বা উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে ভর্তি বাতিল এবং ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। কেবল একটি বা দুটি স্কুলেই নয়, অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে উন্নত শিক্ষা প্রদানের নামে হাজার হাজার তথাকথিত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষার নামে চলা বহুমুখী প্রতারণার চিত্র। অনুসন্ধানে ভেতরে কোচিং সেন্টার আর বাইরে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের সাইনবোর্ডেরও অসংখ্য প্রমাণ পেয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। জানা গেছে, দেশে আসলে কতটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল আছে তার সঠিক সংখ্যা নেই সরকার ও বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানের কাছেই। তবে এগুলো এতই নিয়ন্ত্রণহীন যে দেশজুড়ে অন্তত ১৮ হাজার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের অস্তিত্ব আছে বলে ধারণা করা হলেও সরকারের সাময়িক রেজিস্ট্রেশন আছে মাত্র ৯১টির। আর ব্যানবেইস বলছে, ইংলিশ মিডিয়ামের নামে যত হাজার প্রতিষ্ঠানই থাকুক না কেন ইংলিশ মিডিয়াম হিসেবে বিবেচনা করা যায় এমন প্রতিষ্ঠান হবে সর্বোচ্চ ২০০টি। বাকিরা ইংলিশের নামধারী ভূঁইফোড় কিন্ডারগার্টেন না হয় কোচিং সেন্টার। উন্নত শিক্ষার নামে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল সেজে শিক্ষার নামে রীতিমতো প্রতারণা চলছে দেশজুড়ে। যেখানে নিয়ম-শৃঙ্খলার বালাই নেই।
শুধু প্রতারণাই নয়, এই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর নামে সবচেয়ে বড় যে অভিযোগটি রয়েছে তাহলো শিক্ষার নামে অশ্লীলতার প্রচার প্রসার এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিরোধী সিলেবাস শিক্ষার্থীদের পড়ানো। উল্লেখ্য, এসব স্কুলগুলোর সিলেবাসে ইসলামের কোন নাম-গন্ধ তো দূরের কথা বরং বাংলাদেশ বিষয়ও চরম উপেক্ষিত থাকে। রাজধানীর কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের স্ট্যান্ডার্ড সিক্স-এর ভূগোল বই নিয়ে দেখা যায়, সেখানে আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার ভৌগোলিক অবস্থার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। আবার ইতিহাস বইতে রয়েছে আমেরিকা মহাদেশের ইতিহাস। কিভাবে আমেরিকা সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি ঘটেছে সেটাই পড়ানো হয়।
এখানেই শেষ নয়, ২০১৭ সালের ২৫ মে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো বাংলা ভাষা ও দেশীয় সংস্কৃতি চর্চার উপর জোর দিতে রায় দেয় হাইকোর্ট। এছাড়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসসহ সব জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু এরপরও রাজধানীর নিয়ন্ত্রনহীন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলো এই রায়ের কোনো তোয়াক্কাই করছেনা। বাংলা ভাষায় কোনো গুরুত্বই দিচ্ছেনা স্কুলগুলো। কিছুদিন আগে এই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে একটি রিট হয়েছিলো আদালতে। অভিযোগ করা হয়েছিলো, রাজধানীর কয়েকটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভারতের জাতীয় সংগীত, জাতীয় ফল আম, জাতীয় পশু বাঘ, জাতীয় ফুল পদ্ম, জাতীয় পাখি ময়ূর, গান্ধীর জীবনী শেখানো হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এছাড়া, ডিপিএস-এসটিএস ইংলিশ মিডিয়াম নামক রাজধানীর একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে ঞযব চবৎশং ড়ভ ইবরহম ধ ডধষষভষড়বিৎ বইয়ে নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা ও সমকামিতার অশ্লীলতার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান দেয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে, বেসরকারি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার নামে শিশুদের ঘাড়ে পাঠ্যপুস্তকের বোঝা তুলে দেয়ার অভিযোগ অনেক পুরনো। এখন সেই একই অবস্থা সৃষ্টি করা হয়েছে সরকারি নামিদামি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতেও। এখন বেশিরভাগ স্কুলের বেলায় অভিভাবকদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ মিলছে। পাঠ্যপুস্তক দিয়ে শিশুকে রীতিমতো মানসিক ও শারীরিক ‘নির্যাতন’ চালানো হচ্ছে। ৬ বছর বয়সী প্রথম শ্রেণীর একটি শিক্ষার্থীর জন্য পাঠ্য করা হচ্ছে ৪র্থ অথবা ৫ম শ্রেণীর শিশুর উপযোগী পাঠ্যকে। উদ্ভূত ও আজগুবি পাঠ্যসূচি থাকে বাচ্চাদের জন্য। বেশিরভাগ স্কুলের পাঠ্যবই বাংলাদেশী লেখকেরও নয়। তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের মানুষদের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচার ও ঐতিহ্য থাকে না সেখানে। শেখানো হয় বিদেশী উদ্দাম সংস্কৃতি।
রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সেগুলোতে সরকারি নীতি লঙ্ঘন করে পাঠ্য তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। রাজধানীর একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের প্রথম শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে দেখা যায় বাংলা, অঙ্ক, ইংরেজিসহ সব মিলিয়ে রাখা হয়েছে ১২টি বিষয়। সেগুলোতে মানা হচ্ছে না জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এনসিটিবি’র কারিকুলামও। কারিকুলামে প্রথম শ্রেণীর গণিতে ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত সংখ্যা সহজ থেকে কঠিন ধারা অনুসরণ করে উপস্থাপন করা হয়েছে। এজন্য একটি বই-ই অনুসরণ করা হয়। কিন্তু ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে বিভিন্ন নামে গণিতের একাধিক বই পড়ানো হয়। সেগুলো এনসিটিবি’র কারিকুলামের বাইরে। কোন শ্রেণীর জন্য তাও স্পষ্ট লিখা থাকে না। সুনির্দিষ্ট কোনো নিয়ম না থাকায় শিশুরা শুরুতেই হাজার সংখ্যা সংবলিত গাণিতিক সূত্র শিখতে বাধ্য হয়। এসবে আছে বিদেশী সংস্কৃতির আধিক্য। এভাবে শিশুদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে নিজেদের প্রণীত পাঠ্যসূচি। এ নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রবণতা প্রাথমিক স্তরের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর বেলায়। তৃতীয় শ্রেণীতেও সেই ধারা অনুসরণ করা হচ্ছে কিছুটা। গুরুত্ব দেয়া হয়নি শিশুর বয়স, সামর্থ্য ও মনস্তাত্ত্বিক অবস্থাকে। ঢাকার নামিদামি স্কুলগুলোর পাঠ্যসূচিতে এখন এরকমই বাস্তবতা। অভিভাবকরা বলছে, এটা শিশুদের প্রতি অত্যাচার এবং একেবারে অন্যায় আচরণ। পাঠ্যপুস্তকের নামে যা করা হচ্ছে তাতে হয়তো ব্যবসা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে শিক্ষাবাণিজ্য। কিন্তু বিনিময়ে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
পাশ্চাত্যের উদ্দাম সংস্কৃতির আদলে গড়ে উঠা এসব স্কুলের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনায় কোনো নীতিমালা না থাকায় নানা অজুহাতে যথেচ্ছা অর্থ আদায় করছে তারা। অথচ অতিরিক্ত ফি আদায় বন্ধেও নেই সরকারের কোনো উদ্যোগ। এছাড়া অভিভাবকদের অভিযোগ, তারা লাখ লাখ টাকা খরচ করেও কাঙ্খিত কোনো ফল পাচ্ছে না। সরকার এসব স্কুল মনিটরিংয়ে উদাসীন।
উল্লেখ্য, এসব স্কুলগুলোর সিলেবাসে পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষার কোনো নাম-গন্ধ তো দূরের কথা, বরং বাংলাদেশের বিষয়ও চরম উপেক্ষিত থাকে। সরকার এখনই এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচার ও ঐতিহ্যে শুধু বিরূপ প্রভাব পড়বে তা নয় তার পাশাপাশি একটা বিকৃতমনা পরগাছা শ্রেণীও তৈরী হবে। যা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও মানবতার জন্যও হুমকী হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)