খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ৩০ র’বি আর ঈসায়ী তারিখ- ২৮ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল খমীস।
দিনটির যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও ভাবমর্যাদা রক্ষার্থে বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সব বিভাগীয় কমিশনার সাহেব এবং সব জেলার ডিসি সাহেব এবং এসপি সাহেবদের প্রতি উদাত্ত আহবান
, ১০ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অভ্যুদয়ের সঙ্গে যাদের কথা অনিবার্যভাবে আসে তারা হলেন, ত্রিশ লাখ শহীদ।
প্রসঙ্গত এ ‘শহীদ’ শব্দটি সর্বোতভাবেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম সম্পর্কীয় বিশ্বাস, অনুভূতি ও আবেগ থেকে উৎসারিত। অর্থাৎ এদেশের উৎপত্তির সাথে পরিপূর্ণভাবে জড়িয়ে আছে সম্মানিত ইসলামী বিশ্বাস ও অনুষঙ্গ। এদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট সম্মানিত ইসলামী অনুভূতি ও চেতনা।
যে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের রায় যালিম পাকীরা প্রত্যাখ্যান করেছিলো; যে ’৭০-এর নির্বাচনে এদেশের প্রায় ৯৯ ভাগ জনগণ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছিলো- সে নির্বাচনের অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিলো, “পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না।” অর্থাৎ ঐতিহাসিকভাবেই ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ এদেশের জন্য এক অনিবার্য ও অবিচ্ছেদ্য বিষয়।
আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ ফযীলতযুক্ত এবং মহা গুরুত্ববহ ও ধর্মীয় ভাবমর্যাদার দিন হচ্ছে- “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ৩০ র’বি আর ঈসায়ী তারিখ- ২৮ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল খমীস।
মুহতারাম,
দিবস পালনের ঐতিহ্য ও রীতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে বিশেষভাবে রয়েছে। ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ১০ ই জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু দিবসসহ অনেক দিবসই রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যাপকপালন করা হয়। সরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়।
সঙ্গতকারণেই এতসব দিবস পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ ফযীলতযুক্ত দিন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব, প্রাধান্য, ভাবযর্মাদা এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার সাথে পালনের দাবি রাখে।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছেন, জেলা প্রশাসন তথা পুলিশ প্রশাসন হিসেবে আপনাদের কর্তব্য হলো, ভালো লোক খুঁজে বের করা। ভালো লোক তৈরি করা এবং তাদেরকে হাইলাইট করা। আর সেক্ষেত্রে অনিবার্য হলো, তাদের মধ্যে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধ সঞ্চার করা।
প্রসঙ্গত, সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের মূল হলো- অত্যন্ত জওক-শওক, মুহব্বত, আবেগ, অনুভূতির সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছে যে, প্রশাসন স্বতঃস্ফূর্ত গতিতে চলে; যদি জনগণ সচেতন হয়। জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়। আর একইভাবে এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুফল পাওয়া যাবে যদি জনগণের মধ্যে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিফলিত করা যায়। আবারো বলতে হয়, এটা তখনই সার্থক হবে; যখন জনগণের মাঝে অত্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে, প্রগাঢ় মুহব্বত, গভীর আবেগের সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের চেতনা ও প্রবণতা তৈরি করা যাবে।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, জেলা প্রশাসন চালাতে আপনাদের জনবল, লজিস্টিক সাপোর্ট কত কম। পুলিশ প্রশাসনেও একই কথা। দেশের প্রায় পনেরশ’ লোকের জন্য মাত্র একজন পুলিশ। আর এ অবস্থায়ও দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইউরোপ-আমেরিকার তুলনায় অনেক ভালো। মূলত মুসলমান দেশ হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত এবং আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমতই এর পেছনে একমাত্র কারণ।
সঙ্গতকারণেই আবারো বলতে হয় যে, এ রহমত আরো লক্ষ-কোটিগুণ বৃদ্ধি পাবে; যদি যথাযথ মর্যাদা শান-শওকত, জওক-শওক, মুহব্বতের সাথে তথা বিপুল ব্যয় করে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হয়।
মুহতারাম,
জেলা প্রশাসন অথবা পুলিশ প্রশাসন হিসেবে সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও আপনারা প্রায় পাঁচশত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি অথবা সহসভাপতি।
অপরদিকে ডিসি সাহেব হিসেবে সরাসরি আপনার তত্ত্ববধায়নে রয়েছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, জেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা আনসার এ্যাডজুটেন্ট, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা, জেলা সঞ্চয় অফিসার, জেলা সমবায় অফিসার, জেলা কাস্টম সুপারিনটেনডেন্ট, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা দুর্নীতি দমন অফিসার, জেলা পরিষদ সচিব, জেলা পরিষদ ইঞ্জিনিয়ার, জেলা নির্বাচন অফিসার, নির্বাহী প্রকৌশলী গণপুর্ত বিভাগ, নির্বাহী প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ, নির্বাহী প্রকৌশলী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি, জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার, এলজিইডি, নির্বাহী প্রকৌশলী পানি উন্নয়ন বোর্ড, সিভিল সার্জন, ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা, উপকর কমিশন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, উপ-পরিচালক স্বাস্থ্য পরিকল্পনা, জেলা সমাজ সেবার অফিসার, সেরেস্তাদার জেলা জজ, জেলা ক্রীড়া অফিসার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, চেয়ারম্যান জেলা পরিষদ, জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, চীফ জুট পরিদর্শন, প্রজেক্ট ডাইরেক্টর বি আর ডিবি, জেলা রেজিস্ট্রার, সাধারণ সম্পাদক (জেলা ক্রীড়া), জেলা সংগঠন, শিশু একাডেমি, প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাঝারী শহর সমিতি, সহকারী কমিশনার (সাধারণ শাখা), আলিয়া মাদরাসা, শিশু একাডেমী, প্রাথমিক গণশিক্ষা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ।
মুহতারাম,
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘প্রত্যেকেই রক্ষক। এবং তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।’ এ আলোকে সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, আপনাদের সরাসরি নির্দেশে, সক্রিয় সহযোগিতায়, বিশেষ পৃষ্ঠপোষকতায় উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিপুল খরচ করে, ব্যাপক জাঁকজমক করে যথাযথভাবে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে পারে।
একইভাবে প্রত্যেক ইউএনও, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সব সামাজিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে গোটা জেলাবাসীকে আপনারা যথাযথ আদব, মুহব্বত-এর সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সার্থকভাবে পালন করতে পারেন।
মুহতারাম,
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে সরকারের প্রতিও আপনাদের মাঝে কিছু করণীয় রয়েছে।
মুহতারাম,
সরকারের প্রতি আপনাদের কর্তব্য, আসন্ন পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সর্বাধিক আয়োজনের জন্য বিশেষ দাবি পেশ করা।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছেন, আ’লীগ নেতৃত্বধীন মহাজোট সরকারের এবং বর্তমান আ’লীগ সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি [২৩(১) অনুচ্ছেদে বর্ণিত] ছিলো, “পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না”। পাশাপাশি আরো উল্লেখ ছিলো, “সব ধর্মের শিক্ষা ও মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।”
মুহতারাম,
যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে উল্লেখ্য যে- এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্ম বা দ্বীন- পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ উনার শিক্ষা ও মূল্যবোধ হলো- সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা, আবেগ ও অনুভূতি দিয়ে সর্বাধিক ব্যয় করে সবচেয়ে প্রাধান্য ও গুরুত্ব এবং মহা আড়ম্বর ও জাঁকজমকের সাথে “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ” সরকারি ও বেসরকারিভাবে পালন করা।
সঙ্গতকারণেই সরকারের উচিত- এ বিষয়ে যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূর্ণভাবে পূরণ করা। এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করা। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা। ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ করা। মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করুন। তাওফীক দান করুন। গায়েবী মদদ করুন। (আমীন)
: নিবেদক :
আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন কমিটি
রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)