মন্তব্য কলাম
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার।
পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
, ১৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৪ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৬ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক বছরে মুসলমানদের সন্ত্রাসী, দেশবিরোধী ইত্যাদি আখ্যা দিয়ে ভারতীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে সিনেমা তৈরির ধুম পড়েছে। এসব সিনেমা আবার মুসলিম দেশগুলোতে প্রদর্শন করা হচ্ছে এবং সেখানে ব্যাপক আয় করছে সিনেমাগুলো। মাঝে মধ্যে মুসলিমবিদ্বেষ থাকার কারণে কিছু সিনেমা নিষিদ্ধ হলেও সিংহভাগ সিনেমাই মুসলিম দেশগুলোর সিনেমা হলে প্রচার করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতুন কোনো বিষয় নয়। ভারতের বর্তমান সরকার এবং ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি টিকেই আছে মুসলিমবিদ্বেষের প্রচার-প্রসার করে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মুসলমানদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি নিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক এবং আক্রমণাত্মক চলচ্চিত্র ভারতে অহরহ তৈরী হচ্ছে। ভারতের মুসলিম শাসক, যাদের মাধ্যমে আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে তাদের নিয়েও ইতিহাস বিকৃত করে বানানো হচ্ছে মুসলিমবিদ্বেষী সিনেমা। ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির মতো পুরোদমে মুসলমানদের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধভাবে নেমেছে ভারতীয় ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি।
মুসলিমবিরোধী সিনেমার পেছনে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে মুসলিম দেশগুলোতে এসবের প্রচার প্রসার করে মুসলিম মননে তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে বিরুপ ধারণা দিচ্ছে, দ্বীন ইসলামবিরোধী মতভেদ উস্কে দিচ্ছে। বাংলাদেশেও এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে। চলচ্চিত্রের অবাধ প্রবেশ এবং প্রসারের কারণে বাংলাদেশের কথিত চলচ্চিত্র মহলও এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে নারীবাদের নাম দিয়ে হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারকে কটূক্তি করে সিনেমা তৈরীর দুঃসাহস দেখাচ্ছে। কুটকৌশলে মুসলমানদের মধ্যে দ্বীন ইসলামবৈরী পরিবেশ সৃষ্টি করছে। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে সরকার কোনো প্রকার পদক্ষেপই নিচ্ছে না। উল্টো ২ হাজার কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে দেশের প্রতিটি জেলায় সিনেমা হল নির্মাণের জন্য। নাউযুবিল্লাহ!
এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোতে চলচ্চিত্র ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। যে কাতার কিছুদিন পরপর ভারতীয় সিনেমা নিষিদ্ধ করে সেই কাতারকে বলা হয় ভারতীয় সিনেমার দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার। এমনকি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরব অর্থাৎ সৌদিতেই চলচ্চিত্রের অবাধ প্রসার হচ্ছে। সৌদিতে আর্থসামাজিক সংস্কারের অজুহাত দিয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় ২০১৮ সালে। সিনেমা বানানোর ৪০% খরচ দেয়ার ঘোষণা দেয় সৌদি ইহুদীবাদী সরকার। ফলে সৌদিতে বাড়ছে সিনেমা হল, রমরমা সিনেমার ব্যবসা। বর্তমানে দেশটিতে ১৫৪টি সিনেমা হল চালু রয়েছে। ৭০০ সিনেমা হল নির্মাণ করা হচ্ছে যাতে খরচ হবে ১৬ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। বাংলাদেশি টাকায় যা ৪৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সিনেমা হলগুলোতে সর্বমোট ৫০০ স্ক্রিনে সিনেমা প্রদর্শনী হয়। এসব হলে সিনেমা মুক্তি দিয়ে দেশটি সদ্য বিদায়ী বছরে আয় করেছে ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় তিন হাজার ৮৫০ কোটি টাকার বেশি। ২০২৫ সালে সৌদি আরব বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম সিনেবাজার হওয়ার পূর্বাভাস দিচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
অপরদিকে বিধর্মীরা সুক্ষè কৌশলে মুসলমানদের বিরুদ্ধেই চলচ্চিত্র তৈরী করে তা তাদের দেশে প্রচার প্রসার করে তাদের জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইসলাম ফোবিয়া তৈরি করে দিচ্ছে তথা ইসলামবিরোধী স্বার্থসিদ্ধি করছে।
মূলত চলচ্চিত্রের কারণে বর্তমান মুসলিম প্রজন্ম এবং আগামীর মুসলিম প্রজন্ম সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চেতনা, মুহব্বত থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এজন্য দ্বীন ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র তাদের মননে কোনো প্রভাব ফেলছে না। তারা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে পারছে না। আওয়াজ তুলতে পারছে না। বরং এসব বিষয়কে তারা স্বাভাবিকই মনে করছে। নাউযুবিল্লাহ! ভয়াবহ বিষয় হলো, বাংলাদেশের মতো দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশে চলচ্চিত্র উদ্বোধন করা হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
অথচ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম তথা সম্মানিত শরীয়ত অনুসারে গান-বাজনা, নাটক-সিনেমা সম্পূর্ণরূপেই হারাম ঘোষণা করা হয়েছে এবং এগুলোকে জায়েজ মনে করা কাট্টা কুফরী এবং ঈমান হারানোর কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বাদ্যযন্ত্রের বিষয়ে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি বাদ্যযন্ত্র ধ্বংস করার জন্য প্রেরিত হয়েছি। ছবি নির্মাণের বিষয়ে হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ছবি নির্মাতাদের কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি দেয়া হবে এবং সে যা তৈরী করেছে তাদের জীবন দিতে বলা হবে। (বুখারী শরীফ) আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যারা মহিলাদের কণ্ঠের এবং তাদের নিমিত্তে রচিত গান-কবিতা শুনবে তারা জাহান্নামী। অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে চলচ্চিত্র, গান-বাজনার মতো এসব কর্মকান্ডকে শক্তভাবে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে।
সঙ্গতকারণে সংবিধানে বিধিবদ্ধ রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের আলোকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমরা আহ্বান জানাবো, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশ হিসেবে দেশে সংস্কৃতি চর্চার নাম দিয়ে জাতির সুস্থ চেতনা ধ্বংসের হাতিয়ার চলচ্চিত্রের পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করবে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি কোন অন্যায় হতে দেখে বাঁধা না দেয়, সে যেন মহান আল্লাহ পাক উনার আযাবের অপেক্ষায় থাকে”। আমরা আশা করবো, সরকার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে নিজেরাও আযাব থেকে দূরে থাকবে এবং জনগনকেও খোদায়ী আযাব থেকে রক্ষা করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাংলাদেশ কার্যত গ্যাসের উপর ভাসছে তাই আমদানির চিন্তা বাদ দিয়ে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)