খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানদেরসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
, ০৬ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে বাংলাদেশ এমন একটি ভূখ- যার ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান।
যারা বিপদে পড়লে, ব্যথা পেলে সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক নেন। যারা নতুন বাড়ি করলে, দোকান খুললে, ছেলে সন্তানের পরীক্ষা হলে, কুলখানি হলে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করেন।
মুহতারাম,
প্রতি ঈদুল ফিতরে সারা দেশের লক্ষ লক্ষ মসজিদ ছাড়াও দেশের লাখ লাখ ঈদগাহে কোটি কোটি পুরুষ লোকের বিশাল জমায়েত হয়। এছাড়া ওইদিন দ্বীনি আবেশেই কোটি কোটি মহিলারাও ঘর-বাড়িতে থেকে ঈদের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন।
মুহতারাম,
পবিত্র দ্বীন ইসলাম এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে প্রধান ও সর্বপ্রথম পরিচয়। এদেশের মুসলমানদের ঘরে সন্তান জন্মগ্রহণ করলে প্রথমে আযান দেয়া হয়। মধু খাওয়ানো হয়। অপরদিকে ইন্তিকাল করলেও সুন্নত মুতাবিক কবর দেয়া হয়। জানাযা পড়ানো হয়। কাফন ও দাফন করা হয়। দোয়া করা হয়। পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করানো হয়।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানের জন্ম থেকে মৃত্যু- গোটা জীবন পরিক্রমা জুড়ে অনিবার্যভাবে তথা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে পবিত্র ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম।
মুহতারাম,
এদেশের মুসলমান আজ আসলে অনেকটা নিষ্ক্রিয় ও গাফিল হলেও তারা হারাম গান-বাজনা খেলাধুলায় মত্ত হলেও মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে তাদের অন্তরে ঈমান এখনো এতটুকু অবশিষ্ট রয়েছে যে, তারা বিশ্বাস করে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে ছবি তোলা হারাম। একটি বেগানা মেয়ের দিকে দৃষ্টি দেয়া কবীরা গুনাহ। দাইয়্যূস কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। খেলাধুলা করা হারাম, নাচ-গান করা হারাম। সুদ-ঘুষ খাওয়া হারাম এবং সব হারাম কাজ থেকে বেঁচে থাকা ফরয। এজন্য ৯৮ ভাগ অধিবাসী এদেশের মুসলমান ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় কোনো পাপ কাজ করে ফেললেও মুখে উচ্চারণ করে থাকেন- আয় ‘আল্লাহ পাক আপনি মাফ করে দিন।’ অথবা ‘মরলে কী হবে?’ ‘কবে মরে যাই কে জানে?’ ‘আমার মৃত্যুর পর আমার সন্তানরা যেন আমার জন্য দোয়া করে’ ইত্যাদি।
মুহতারাম,
একথা ঠিক যে, এদেশে এখন প্রতি জেলায় স্টেডিয়াম হয়েছে। থানা শহরেও সিনেমা হল রয়েছে। কোটি কোটি ঘরে টিভি-ভিসিআর রয়েছে। ভারতীয় চ্যানেল রয়েছে। এদেশে ব্যাপকভাবে বেপর্দা-বেহায়াপনা চলছে। কিন্তু তার চেয়ে বাস্তব সত্য কথা হলো যে, আসলে এসব কাজ যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে কতটা হারাম, কত কঠিন কবীরা গুনাহ তথা এতে পরকালে কত ভয়ঙ্কর আযাব-গযবের মুখোমুখি হতে হবে- এ বিষয়ে স্বাধীনতা-উত্তর থেকে এদেশবাসী মুসলমানকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিকোণ থেকে তেমন সতর্ক করা হয়নি। অপরদিকে এসব হারাম আমলের নফসানিয়াত স্বাদের পরিবর্তে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের রূহানী স্বাদ থেকে তারা বঞ্চিত।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত ব্যতীত কেউই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের স্বাদ পায় না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের উপর টিকে থাকতে পারে না।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, এ পৃথিবীতে রহমতুল্লিল আলামীন হিসেবে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি।
মুহতারাম,
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, কুল-মাখলুকাতের ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় রহমত প্রাপ্তির একটাই মাত্র পথ রয়েছে সেটা হলো- রহমতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি রুজু হওয়া, উনার মুহব্বত মুবারক অন্তরে সর্বোচ্চ ধারণ করা এবং মুহব্বত উনার সর্বাধিক বহিঃপ্রকাশ ঘটানো।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বীয় অনুগ্রহ ও রহমত হিসেবে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন, সে কারণে তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। সেই খুশি প্রকাশ করাটা যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে তারচেয়ে অর্থাৎ সকল কিছুর থেকে উত্তম।” (পবিত্র সূরা ইউনুছ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন তথা মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়্যতই প্রকাশ করেছেন, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন করার উদ্দেশ্যে।
মুহতারাম,
এ মুবারক দিনটি যদি উনার পবিত্রতম বিলাদত শরীফ তথা শুভাগমনের অন্তর্ভুক্ত না হতো তাহলে পবিত্র শবে ক্বদর, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র ঈদুল ফিতর, পবিত্র ঈদুল আযহা, পবিত্র জুমুয়াহ, পবিত্র আরাফা ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ দিনসহ কোনকিছুরই আগমন ঘটতো না। শুধু তাই নয়, পবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল হতেন না, পবিত্র দ্বীন ইসলাম আসতেন না, কোনো মু’মিন মুসলমান এবং কোনো বান্দা উম্মতেরও অস্তিত্ব থাকতো না। ফলে, পবিত্র শরীয়ত এ মুবারক দিনটিকে সর্বশ্রেষ্ঠ, সবচেয়ে মহান ও সবচেয়ে বড় ঈদের দিন হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন। উনাকে আরবীতে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে নির্ধারণ করেছেন এবং এ মুবারক ঈদ পালন করাকে কুল কায়িনাতের জন্য ফরযে আইন সাব্যস্ত করেছেন।
মুহতারাম,
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালনের মধ্যেই গোটা মুসলিম বিশ্বের বর্তমান দুরাবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় নিহিত। কারণ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন করলেই উম্মত তথা মুসলমানরা পাবে অবর্ণনীয়ভাবে কাঙ্খিত-বাঞ্ছিত রহমত, বরকত, ফযীলত তথা সাকীনা। ফলত মুসলমানদের মধ্যে ঈমান সতেজ হবে। ঈমানী নূর সমুজ্জ্বল হবে। মুসলমান হারামের কলুষিত কুফল, কু-পরিণতি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সম্যক উপলব্ধি করতে পারবে।
পাশাপাশি মুসলমান পর্দা পালনসহ সব দ্বীনী আমলের সার্থকতা দৃঢ়ভাবে উপলব্ধি করতে পারবে। আমলের রূহানী স্বাদ অবারিতভাবে পাবে। ফলত মুসলমান পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ যথাযথভাবে আঁকড়ে ধরতে পারবে এবং গোটা বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের বিজয় আবার সুনিশ্চিত হবে ইনশাআল্লাহ! যেহেতু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত লাঞ্ছিত ও পদদলিত হবে না, যতক্ষণ তোমরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আঁকড়ে ধরবে।”
মুহতারাম,
মূলত, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মালিক হলেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি দেন, আর আমি বণ্টন করি।” অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই বণ্টনকারী। কাজেই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র নিয়ামত থেকে উচ্চতর সন্তুষ্টির জন্য কুল-মাখলুকাত সবাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ণ মোহতাজ। আর এক্ষেত্রে উনার নিসবত, তায়াল্লুক, সন্তুষ্টি ও রহমত মুবারক হাছিলের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন। যা পালন করলে মুসলমান ফিরে পাবে তার হারানো ঐতিহ্য, গৌরব এবং সত্যিকার ও পরিপূর্ণ ঈমানী নূর।
অতএব,
মুহতারাম,
আসুন আমরা এদেশের পনের কোটি মুসলমান সবাই এখন থেকেই যার যার আহাল-আহলিয়া, আওলাদ-ফরজন, আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতি জন- সহকর্মী, প্রতিবেশী তথা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালনের জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাই। সবাইকে জযবা দেই। তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করি। পৃথিবীতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনি।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)