একজন মুসলমান কোন অবস্থাতেই কোন কাফির মুশরিকদের অনুসরণ করতে পারে না। বেদ্বীন বদদ্বীনের অনুসরণ করতে পারে না। একটা ইহুদী নাছারা কাফির মুশরিকতো আমাদের অনুসরণ করে না। আমরা কেন তাদের অনুসরণ করবো?
আশ্চর্যের বিষয়, মুসলমানরা হিন্দুদের পূজায় যায়। অথচ মুসলমানদের পবিত্র শবে বরাতে তো কাফিরেরা আসে না, মুসলমানদের পবিত্র শবে ক্বদরে আসে না, মুসলমানদের পবিত্র রমাদ্বান শরীফে তো কফিরেরা আসে না, মুসলমানদের পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মাহফিলে সেখানে তো কাফির মুশরিকরা আসে না।
তাহলে মুসলমানরা কেন কা বাকি অংশ পড়ুন...
পিরি রইস ছিলেন উসমানীয় সালতানাতের নৌবাহিনীর এডমিরাল যার অংকিত বিশ্ব মানচিত্রই হচ্ছে তুর্কি এটলাসের সবচেয়ে পুরাতন মানচিত্র যা এক নতুন বিশ্বের সন্ধান দেয়। এই বিশ্ব মানচিত্র এখনো আমেরিকায় পুরাতন মানচিত্র হিসেবে বিদ্যমান।
তুর্কি আর্কাইভের তথ্যানুসারে জানা যায় পিরি রইসের সম্পূর্ণ নাম হাজী আহমেদ মহিউদ্দিন পিরি। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন উসমানী সালতানাতের গেলিবলুতে।
পিরি রইসের চাচা কামাল রইস ছিলেন প্রখ্যাত সমুদ্র বিশারদ। তিনি ১৪৯৫ সালে তুর্কি নৌবাহিনীর এডমিরাল হিসেবে নিয়োগ পান। চাচার পদাঙ্ক অনুসরণ করে পিরি রইস ১৪৮১ সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ-৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় নাফরমান হয়ে যায়, বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার স্বীকৃতি প্রদান:
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইমামগণ উনারা যে মহান ব্যক্তিত্বকে ফতওয়া দানে অনুমতি দিয়েছেন। এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বায়িম-মাক্বাম বলে সত্যায়ন করেছেন। সেই মহান ব্যক্তিত্বের নামে যারা কুৎসা রচনা করে, উনার শানে প্রশ্ন উত্থাপন করে, শান মানের খিলাফ কথা বলে, তারা যে ইসলামের শত্রু, মুসলমানগণের শত্রু তাতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। আর তারা যে লা’নতগ্রস্ত সেটাও সু বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আবদে নহম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি প্রসিদ্ধ মুযায়না গোত্রে পবিত্র বিলাদত শরীফ প্রকাশ করেন। তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মুগাফফাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার চাচা। দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পূর্বে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আবদে নহম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নাম ছিল আবদুল উয্যা। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নাম পরিবর্তন করে আবদুল্লাহ রাখেন। উনার উপাধি “যুল-বিজাদাইন” (ডোরাকাটা দু’কাপড়ের অধিকা বাকি অংশ পড়ুন...
বরকতময় শানে নুযূল বা অবতীর্ণের কারণ
‘পবিত্র সূরা ফালাক্ব শরীফ’ ও ‘পবিত্র সূরা নাস শরীফ’ নাযিল হওয়ার পিছনে লক্ষ-কোটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে যে বিষয়টা মাশহূর হিসেবে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তাফসীর শরীফ উনাতে যা বর্ণিত রয়েছে তাহলো- এক ইয়াহূদী যার নাম লবীদ বিন আসিম ও তার কন্যারা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর যাদু করেছিলো।
তাফসীরে ইবনে কাছীর, মুসনাদে আহমদ শরীফ, বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, নাসায়ী শরীফ ইত্যাদি কিতাব উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। হযরত ইমাম সা’ বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপ, আমেরিকায়, রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্সে, হিন্দুস্থানে কেউতো ইসলামী হুকুমত জারি করে না। তাহলে মুসলমানদের দেশে এদের মতবাদ কেন জারি করবে? এদের মতবাদ কেন সেখানে চলবে? এদের রসম রেওয়াজ কেন চলবে? তাহলে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার তর্জ-তরীক্বা কোথায় গেলো? ইসলাম উনার হুকুম-আহকাম কোথায় গেলো? মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নির্দেশ মুবারক কোথায় গেলো? এটা ফিকির করতে হবে।
একটা বিষয় ফিকির করলে বোঝা যাবে যে, যারা মোঘল স¤্রাট ছিলো তাদের সময় পর্যন্ত সমস্ত মু বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: “হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র উশর আদায়ের উদাহরণ:
কারো যমীনে পরিশ্রমের মাধ্যমে ৫০ মণ ধান উৎপন্ন হলো সে নিছফু উশর অর্থাৎ বিশ ভাগের ১ ভাগ উশর প্রদান করবে, অর্থাৎ আড়াই মণ ধান দান করবে। আর যদি বিনা পরিশ্রমে উৎপন্ন হয় তাহলে উশর তথা দশভাগের একভাগ ধান দান করবে, অর্থাৎ ৫ মণ ধান পবিত্র উশর হিসেবে আদায় করবে।
পবিত্র উশর আদায়ের ফযীলত:
যাকাত দিলে যেমন সম্পদ বৃদ্ধি পায় এবং পবিত্র হয়, ঠিক তেমনি পবিত্র উশর আদায় করলেও ফসল, ফল-ফলাদি বৃদ্ধি পায় ও পবিত্র হয়। সাথে সাথে বিভিন্ন প্রকার দুর্যোগ যেমন- ঝড়-তুফান, বন্যা-খরা, পোকা-মাকড়ের আক্রমণ ইত্যাদি থেকেও ফসল ও ফল-ফলাদি হিফাযত হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَدَّ كَثِيرٌ مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ لَوْ يَرُدُّونَكُمْ مِنْ بَعْدِ إِيمَانِكُمْ كُفَّارًا حَسَدًا مِنْ عِنْدِ أَنْفُسِهِمْ
অর্থ: আহলে কিতাব তথা ইহুদী-নাছারাদের অনেকেই হিংসামূলক মনোভাবের কারণে আকাঙ্খা করে যে, ঈমান আনার পর আবার তোমরা কাফির হও। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৯)
বাকি অংশ পড়ুন...












