সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত-মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই মাহে শাওওয়াল শরীফ আজ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার শান-মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ ও নেক ছোহবত মুবারক হাছিল করা সর্বোপরি উনার নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সব নারীদের জন্য ফরয।
, ০৭ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পরবর্তী উম্মতরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনেন তবে তারা হিদায়েতপ্রাপ্ত হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
প্রসঙ্গত, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরসহ সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিতা উম্মুন বা মাতা হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
কিন্তু পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত পরবর্তী উম্মত তাদেরও তো মহাসম্মানিত রূহানী মাতা তথা ক্বায়িম মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অজুুদ মুবারক থাকার কথা। সুবহানাল্লাহ! তাহলে সে মহান মহামহিম, মহামান্যা মুহতারামা মাতা বা উম্মুন আলাইহাস সালাম কে?
বলার অপেক্ষা রাখেনা, পরবর্তী যামানায় অর্থাৎ বর্তমান আখিরী যামানায়- আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল পরিপূর্ণ মেছদাক ও ক্বায়িম-মাক্বাম হচ্ছেন- বর্তমান যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, লক্ষ্যস্থল আওলাদে রসূল, যামানার সুমহান ইমাম ও মুজতাহিদ, সুমহান মুজাদ্দিদে আ’যম, জামিউল আলক্বাব, ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি বর্তমান যামানায় সবার মহাসম্মানিত রূহানী পিতা আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং যিনি সাইয়্যিদাতু মুঈনে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনিই যে এ যামানার মু’মিন মুসলমানগণের মহাসম্মানিত রূহানী মাতা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অর্থাৎ তিনিই এ উম্মাহ্র মাতা তথা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশেষ দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিবস মুবারক হচ্ছে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। আর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাথে সম্পর্ক থাকার কারণে প্রতি হিজরী মাসের ৭ই শরীফ অর্থাৎ আজ ৭ই শাওওয়াল শরীফও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা বা’দা উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, যামানার উম্মুল মু’মিনীন, উম্মুল উমাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার বিলাদত শরীফ, উনার বেমেছাল মুবারক শান, মান, মর্যাদা, ফাযায়িল, ফযীলত মুবারক সম্পর্কে মুসলিম উম্মাহ চরম বেখবর। অথচ উনার উসীলায়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা রহমত, বরকত, ছাকীনা ও ইহসান মুবারক যমীনে নাযিল করে থাকেন।
প্রসঙ্গত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে যে মুবারক নিয়ামত দান করেছেন তার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো। আর আমাকে মুহব্বত করো মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক সন্তুষ্টি লাভ করার জন্য। আর আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য। ”
মূলত উনার মুবারক ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা ও বুযূর্গী সম্পর্কিত ইলম না থাকার কারণেই অনেকে উনাকে যথাযথ মুহব্বত ও অনুসরণ করতে পারছে না। যার ফলে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি হাছিলে ব্যর্থ হচ্ছে। তাই উনার সম্পর্কে জানা সকলের জন্যই ফরয। কেননা, যে বিষয়টা আমল করা ফরয সে বিষয়ে ইলম অর্জন করাও ফরয।
প্রসঙ্গতঃ পবিত্র ‘সূরা কাহাফ শরীফ উনার ১০৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, আমার রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক শান-মান লিখার জন্য যদি সমুদ্রের পানিকে কালি বানানো হয় তবুও মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক শান-মান, মুবারক ফাযায়িল-ফযীলত শেষ হওয়ার পূর্বেই সমুদ্র নিঃশেষ হয়ে যাবে। আরো অনুরূপ যোগ করা হলেও। ”
বলাবাহুল্য, এটা যেমন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার শান মুবারকে তেমনি উনার হাবীব, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাস, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান মুবারকেও এবং সাথে সাথে উনাদের রঙে রঞ্জিত মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা বা’দা উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকেও যথাযোগ্যভাবে প্রযোজ্য।
সঙ্গতকারণেই মুজাদ্দিদে আ’যম, মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাকে এমন মুবারক ফযীলত হাদিয়া করেছেন যেন উভয়ে উভয়ের প্রতিবিম্ব, প্রতিচ্ছবি। পার্থক্য শুধু একজন ইমামুল উমাম। অপরজন উম্মুল উমাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত, মনে রাখতে হবে- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার প্রথমেই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুমিন মুসলমানগণের পরিচয় সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন, “যারা অদৃশ্যের উপর বিশ্বাস রাখেন। ” হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা জাহেরীভাবে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালামগণ উনাদের খিদমত মুবারকে যেতেন না। কিন্তু বাতিনীভাবে ২৪ ঘণ্টাই উনাদের দিকে রুজু মুবারক থাকতেন। হুকুম মুবারক তামীলের জন্য সুতীব্র আকাঙ্খিত থাকতেন। চরম পরম আকুলি-ব্যাকুলি প্রকাশ করতেন। সর্বোচ্চ নিবেদিত থাকতেন। দিক নির্দেশনা মুবারক পুঙ্খানুপুঙ্খ ও পরিপূর্ণভাবে পালন করতেন। একইভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের অনুকরণে আমরাও যাতে, ইনশাআল্লাহ বর্তমান যামানার হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার প্রতিও আমাদের সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা, খুলুছিয়ত, মেহনত এবং খিদমতের আঞ্জাম দিয়ে রূহানী যোগ্যতাসম্পন্ন সন্তানে পরিণত হতে পারি- মহামহিম ৭ই শরীফ দিবসে এটাই আমাদের পরম প্রত্যাশা।
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি মহান মুজাদ্দিদে আ’যম, গাউছুল আ’যম, দস্তগীর, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুন নিসা, যাওজাতু মুজাদ্দিদে আ’যম, আফদ্বালুন নিসা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক উসীলায় আমাদেরকে কবুল করুন। আমীন। আমীন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের রকমফের চটকদার কথার পরিবর্তে এক্ষনি মূল্যস্ফীতিকে সংকুচিত করে দেশবাসীকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৭ হাজার ৮০০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুদের দেশে কয়লার ঘাটতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ কেন? বিগত মাফিয়া সরকারের পথ থেকে সরে এসে কয়লা উত্তোলন শুরু করুন।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়, তাপ মুক্তি নিরাপদ ফল-সবজি প্রাপ্তি, পরিবেশ উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক একটুকরো বাগান
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪০ শতাংশের বেশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বন্ধ হয়েছে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে ইনশাআল্লাহ ঘুরে দাঁড়াবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা উম্মুর রদ্বাআহ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আওলাদ, আখু রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বাআহ সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিক্ষা খাতে পতিত সরকারের বাজেটে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে- শিক্ষা উপকরণের দাম কমিয়ে বর্তমান সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শব্দ দূষণ এখন শব্দ সন্ত্রাস ও নীরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ নয় শব্দ দূষণে বিপর্যস্থ ঢাকাকে উপযোগী করার জন্য ঢাকার জনযট সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)