সবজি উৎপাদন ১২ বছরে ৭ গুন বাড়লেও বাড়ছেনা বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন। উৎপাদন পর্যায়েই সবজিতে মিশছে ২০ গুন বিষাক্ত কীটনাশক। ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছেই।
সরকারের উচিত, বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে বৃহৎ মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা এবং তার দ্রুত বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
, ২৩ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
সম্প্রতি প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বিষমুক্ত সবজি নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের ৫০০ কৃষক। সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব, রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক বালাইনাশক ছাড়া সবজি আবাদ করছে তারা। এতে দারুণ সফলতা পেয়েছে কৃষকরা। তাদের চাষাবাদ ঘিরে গদখালীকে বিষমুক্ত সবজি চাষের ‘মডেল’ বলছে কৃষি কর্মকর্তারা। এই সবজি ক্ষেতের বিশেষত্ব হলো-এখানে রাসায়নিক সার ও রাসায়নিক বালাইনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে না। সম্পূর্ণ জৈবসার ও জৈব বালাইনাশক এবং ক্ষতিকর পোকা দমনে ব্যবহার করা হচ্ছে হলুদ ফাঁদ পদ্ধতি।
শুধু যশোরই নয় বরং দেশের নীলফামারী, বাগেরহাট, কুমিল্লা, রংপুর, রাজশাহীসহ বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে বিষমুক্ত সবজি চাষ শুরু হয়েছে। কৃষক ও পরিবেশকে বাঁচাতে দেশে প্রথমবারের মতো ১০টি উপজেলার ১০ ইউনিয়নকে মডেল হিসেবে নিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আইপিএম প্রকল্পের আওতায় ১০০ একর করে মোট এক হাজার একর জমিতে বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি চাষ করা হচ্ছে। পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ‘আইপিএম মডেল ইউনিয়ন’-এ বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি চাষ করছে। প্রকল্পভুক্ত এসব সবজিক্ষেতে রাসায়নিক সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ভার্মি কম্পোস্ট। ক্ষতিকর পোকামাকড় দমনে রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে সেক্স ফেরোমোন ফাঁদ, হলুদ আঠালো ফাঁদ, নেট হাউস, জৈব বালাইনাশক, ইকোমেকস, বায়োট্রিন ইত্যাদি।
বলাবাহুল্য, আমসহ ফলমুলে ফরমালিন ব্যবহার বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হলেও সবজিতে বিষ ব্যবহারের সুনির্দিষ্ট কোন নিয়ন্ত্রণ আইন নেই। যার কারণে মাঠে চাষিদের কীটনাশক ব্যবহার বন্ধে কঠোর হওয়া যায় না। উৎপাদন পর্যায়ে বেগুন, শিম, ফুলকপি ও শাকের জমিতে কৃষকরা সহনীয় মাত্রার চেয়ে অবাধে অনেকগুণ বেশি বিষাক্ত কীটনাশক ছিটাচ্ছে। খুচরা ও পাইকারির চেয়ে উৎপাদন পর্যায়ে স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে সর্বোচ্চ ২০ গুণ পর্যন্ত অতিরিক্ত বিষ মেশানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। ফলে সাধারণ মানুষ তাদের অজ্ঞাতসারেই বিভিন্ন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে।
কৃষক বালাইনাশক ব্যবসায়ীদের পরামর্শে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক ব্যবহার করে। যেসব পোকামাকড় অতিসহজেই হাতে-নাতে কিংবা কৃষিতাত্ত্বিক পদ্ধতিতে দমন করা যায়, সেক্ষেত্রেও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের কুপরামর্শে কৃষক অধিক মাত্রায় ক্ষতিকর কীটনাশক প্রয়োগ করে। কীটনাশকের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা না করে অপেক্ষমাণ সময় শেষের আগেই শাকসবজি তুলে বাজারে বিক্রি করে কৃষক। ওইসব বিষ মিশ্রিত শাকসবজি খাওয়ার কারণেই দেশে ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছে। মারা যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কীটনাশকের নামে মানুষ হত্যার এক নির্মম কার্যক্রম চলছে।
বালাইনাশকের নির্বিচার ব্যবহারে মানুষই শুধু দুরারোগ্য ব্যাধিতেই ভুগছে না, ধ্বংস হচ্ছে উপকারী বন্ধু পোকামাকড়। পোকার দেহে সৃষ্টি হচ্ছে কীটনাশক প্রতিরোধ ক্ষমতা। কীটনাশকের কারণে দূষিত হচ্ছে মাটি, পানি ও বাতাস। ধ্বংস হচ্ছে মাটিতে বসবাসকারী উপকারী অণুজীব ও কেঁচোর মতো উপকারী প্রাণী। মাটি হারাচ্ছে সহজাত উর্বরতা । বালাইনাশকের অবশিষ্টাংশ বৃষ্টি ও সেচের পানিতে চুইয়ে পড়ছে প্রাকৃতি পানিশয়, নদী-নালা ও খালবিলে। ধ্বংস হচ্ছে পানীজপ্রাণী ও উদ্ভিদ। বিনষ্ঠ হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য এবং পানিবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে কৃষি।
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো, সরকার যেখানে বিষমুক্ত সবজি চাষের চেষ্টা করছে সেখানে কতিপয় কৃষি কর্মকর্তাদের অবহেলার কারণে সরকারের এই উদ্যোগ ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, তারা বিষমুক্ত সবজি চাষের কতিপয় প্রযুক্তি কৃষকদের মাঝে বুঝিয়ে দিয়েই দায় সারছে। পরবর্তীতে তাদের আর কোনো খোজ খবর রাখছে না। ফলে কৃষকরা কীটনাশক কোম্পানিগুলোর নানা কুপরামর্শে সবজির বেশি ফলনের জন্য সেই বিষই প্রয়োগ করছে। কিন্তু সেগুলো আবার বাজারে বিষমুক্ত সবজি হিসেবেই বিক্রি হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিশ্বের ২৬টি দেশের ২ কোটি ৫০ লাখ হেক্টর জমিতে জৈবিক উপায়ে সবজিসহ কৃষিপণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে। এছাড়া উন্নয়নশীল দেশগুলোও এদিক থেকে পিছিয়ে নেই কারণ সেখানেও কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিকের ব্যবহার বাদ দিয়ে শুধুমাত্র জৈবিক ও কীটনাশকমুক্ত পদ্ধতির চাষাবাদের আওতায় এসেছে প্রায় ২ কোটি হেক্টর কৃষি জমি। জৈব সার দিয়ে চাষ করলে প্রথম এক থেকে দুই বছর ফলন কিছুটা কম হয়, তবে চার থেকে পাঁচ বছর পর রাসায়নিক সার দিয়ে চাষ করা জমির তুলনায় ফলন বেশি হবে। জৈবসার প্রয়োগ ও জৈব কীটনাশক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ধানসহ বিভিন্ন ফসল এবং সবজির উৎপাদন খরচ শতকরা ২৫-৩০% কমিয়ে আনা সম্ভব। জৈব সার ব্যবহার করলে ফসলের উৎপাদন খরচ রাসায়নিক স্যারের চেয়ে শতকরা ৫০-৬০% কম হয়।
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, অযথাই ভুরি ভুরি প্রকল্প গ্রহণ করে সেগুলো দুর্নীতির অঙ্গরাজ্যে পরিণত না করে সেই অর্থ দিয়ে বৃহৎ মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করে দেশে কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে এনে কীটনাশকমুক্ত উন্নত প্রযুক্তি ও জৈবিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সবজির উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সাথে রফতানিও বৃদ্ধি করা সম্ভব। এতে করে দেশের অর্থনীতিতে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি দেশের মানুষের জনস্বাস্থ্যও রক্ষা পাবে। ক্ষতিকর কীটনাশকের হাত থেকে পরিবেশও রক্ষা পাবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)