পাশ্চাত্য অপসংস্কৃতির প্রভাবে বাংলাদেশে বাড়ছে বৃদ্ধাশ্রম। সন্তানদের সম্মানিত ইসলামী অনুভূতি ও মূল্যবোধের চর্চা না করানোই এর মুখ্য কারণ।
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তের অনুশীলনই পারে এই গযব থেকে জনগণকে পানাহ দিতে এবং পিতা-মাতার সাথে সন্তানের মুহব্বতকে নিগুঢ় করতে।
, ২২ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
বর্তমান সরকার দেশকে এগিয়ে নেয়ার কথা জোরেশোরে প্রচার করছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কতটুকু এগিয়েছে আমাদের দেশ। কতটুকু এগিয়েছে আমাদের দেশের জনগণ? নানাবিধ অপসংস্কৃতি, নৈতিকতা পরিহার, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং বিশেষ করে দ্বীনি মূল্যবোধ থেকে দেশের জনগণ দিন দিন বহুদুরে চলে যাচ্ছে। যার দরুন আজকে পিতা-মাতা ও সন্তানের মধ্যেকার মমত্ববোধ ও মুহব্বতেও পড়েছে ভাটা। যে পিতা-মাতা শিশুকাল থেকে নানাবিধ ত্যাগ শিকার করে সন্তানদের লালনপালন করছেন সেই পিতা-মাতাই বৃদ্ধ বয়সে এসে শিকার হচ্ছেন আপন সন্তানের কঠোর নির্যাতনের।
দেশে প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে প্রবীণদের সংখ্যা। যার অধিকাংশই আপন সন্তান এবং পরিবারের সদস্যদের হাতেই নানামুখী নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, দেশের অর্ধেকেরও বেশি প্রবীণ পরিবারের সদস্যদের হাতে শারীরিকভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে। এসব প্রবীণরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজ সন্তান, পুত্রবধূ, জামাতা, নাতি-নাতনী এমনকি জীবনসঙ্গীর কাছ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে ওই গবেষণায় দেখানো হয়েছে। দেশের ৮৮.৪ ভাগ প্রবীণ মানসিক নির্যাতন, ৮৩.৩ ভাগ অবহেলা ও ৫৪.৪ ভাগ অর্থনৈতিক প্রবঞ্চনার শিকার হচ্ছে। তবে পুরুষের তুলনায় নারীরা পারিবারিক নির্যাতনের শিকার অপদস্থ হচ্ছে বেশি। নির্যাতনের পাশাপাশি পিতা-মাতা বৃদ্ধ হলেই বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসার যে পাশ্চাত্য সংস্কৃতি রয়েছে তা বাংলাদেশের কথিত আধুনিক জনগণ পালন করছে। গত কয়েক বছরে দেশে বৃদ্ধাশ্রমের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে অনেকগুন।
উল্লেখ্য, একসময় সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতাকে নির্যাতন ইউরোপ-আমেরিকা তথা পশ্চিমা বিশে^র নীতি ও মূল্যবোধ বিবর্জিত বল্গাহারা জনগণের মধ্যেই শোনা যেত। কারণ পশ্চিমা বিশ^ বরাবরের মতোই ছিলো বর্বর ও হিতাহিত জ্ঞানহারানো। কিন্তু ইদানিং তাদের সেই অপসংস্কৃতি ও অমানবিক আচরণগুলো এখন বাংলাদেশের মতো মুসলিম অধ্যুষিত দেশেও প্রভাব ফেলছে। আর এর মূল কারণই হচ্ছে দেশের জনগণ দ্বীনি মূল্যবোধ থেকে দূরে সরে গিয়েছে। কারণ প্রচলিত মেরুদ-বিহীন শিক্ষা শুধু মানুষকে বাইরে তথাকথিত শিক্ষিত করে তুলতে পারে, ভেতরে এর কোনো প্রভাব পড়েনা। কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতি ও মূল্যবোধ জাহিরীর পাশাপাশি বাতেনিভাবেও মানুষকে একজন সত্যিকারভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়। আধুনিক শিক্ষা মানুষকে তথ্যবান করলেও বিবেকবান করতে পুরোটাই ব্যর্থ। তথাকথিত আধুনিক শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ লোক মা-বাবার প্রয়োজনীয়তা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারে না। জীবনের পড়ন্তবেলায় আপন সন্তানের চরম অবহেলা অনাদরে নিদারুণ মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে মৃত্যুবরণ করছে, এমন হতভাগ্য মা-বাবার সংখ্যা এ দেশে নেহায়েত কম নয়। প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে সন্তানের কাছে বৃদ্ধ মা-বাবা বোঝাস্বরূপ হয়ে যায়।
তবে এ কথাও ঠিক যে, আজকে প্রবীণদের যে দুঃখ দুর্দশা তথা প্রবীণদের প্রতি সন্তানের মায়া-মমতাহীনতার কথা বলা হচ্ছে এর জন্য এক অর্থে প্রবীণরাই দায়ী। কারণ আজকের প্রবীণরা তাদের সন্তানদের পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে। সেই শিক্ষার রেশ ধরেই পাশ্চাত্য কালচার বৃদ্ধাশ্রমের প্রচলন হয়েছে। অথচ প্রবীণরা যদি সন্তানদের শুধু বস্তুবাদী শিক্ষায় শিক্ষিত না করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে বা শিক্ষায় শিক্ষিত করতো তাহলে তাদের মধ্যে সম্মানিত ইসলামী চেতনা কাজ করতো এবং তারা পিতা-মাতার হক্ব আদায় সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয় থাকতো।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বর্তমানে কিছু মহল রয়েছে যারা প্রবীণ নির্যাতন তথা আপনজনের হাতে প্রবীণদের নির্যাতনের বিষয়টি দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে সুরাহা করতে চায়। কিন্তু আইন দিয়ে কোনোসময়ই পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের মুহব্বত ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। কারণ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের মুহব্বত ও সম্মান এবং সন্তানের প্রতি পিতা-মাতার মুহব্বত একটি মহাসম্মানিত কুদরতী বিষয়। এটি মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে একটি নিয়ামত। তাই মানুষের তৈরী আইন দিয়ে এই বিষয়টি কোনোভাবেই সমাধান করা সম্ভব নয়। এই বিষয়টি সমাধানে একমাত্র মাধ্যম হতে পারে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও অনুভূতি চর্চা। মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেও পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মাতা-পিতা উনাদের দায়িত্ব সম্পর্কে বলেছেন- ‘আর তোমাদের প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন, তোমরা উনাকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদত-আনুগত্য করো না এবং পিতা-মাতা উনাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করো; যদি উনাদের একজন বা উভয়ই তোমাদের সামনে বার্ধক্যে উপনীত হন তবে তুমি উনাদের প্রতি উফ (ঘৃণা বা দুঃখ ব্যঞ্জক) শব্দটিও বলো না এবং উনাদেরকে ধমক দিও না এবং বলো উনাদেরকে শিষ্টাচারপূর্ণ কথা এবং উনাদের সামনে মুহব্বতের সাথে নম্রভাবে বাহু নত করে দাও এবং (মহান আল্লাহ পাক উনাকে) বলো- আয় মহান আল্লাহ পাক! উনারা (অর্থাৎ পিতা-মাতা) শৈশবে আমাকে যেভাবে স্নেহ-যতেœ লালন-পালন করেছেন, আপনিও উনাদের প্রতি সেভাবে সদয় হউন।’ (পবিত্র সূরা বনী ইসরাঈল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩-২৪)
পিতা-মাতা উনাদের মর্যাদা বলতে গিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মা উনার পদতলে সন্তানের বেহেশত।” তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘পিতার সন্তুষ্টিতে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি, পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি।’ কাজেই জান্নাতে যেতে হলে অবশ্যই উনাদের সেবা করতে হবে এবং উনাদের অনুগত থাকতে হবে। উনাদের হক্ব আদায় করতে হবে। এবং এজন্য সচেতন ও সক্রিয় থাকতে হবে। উনাদেরকে কখনই বৃদ্ধাশ্রমে ঠেলে দেয়া যাবেনা বা ফেলে রাখা চলবেনা।
পরিশেষে, আজকে প্রবীণদের যে দুরবস্থা তার মূলেই রয়েছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিমুখতা। যদি সরকারিভাবে দেশের প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ অনুভূতি মূল্যবোধ পৌঁছে দেয়া যায় তাহলে চিরতরে বন্ধ হবে সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতা নির্যাতন। কারণ একমাত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতিই পারে সন্তান ও পিতা-মাতার মধ্যকার সম্পর্ককে সমুন্নত করতে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)