মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই বরকতময় পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে মানুষের জন্য প্রথম ঘর (পবিত্র কা’বা শরীফ) স্থাপন করা হয়েছে। ’ সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার নাম মুবারক রেখেছেন ত্ব-বাহ অর্থাৎ পবিত্র। ’ সুবহানাল্লাহ! পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদাসম্পন্ন স্থান। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদেরকে যথাযথ তা’যীম বা সম্মান করা সকলের জন্যই ফরয।
সকল মু’মিন-মু’মিনার জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- সর্বদা ও সর্বক্ষেত্রে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের ইজ্জত, সম্মান, হুরমত বজায় রাখতে হবে। নচেৎ ঈমানহারা হওয়া ব্যতীত কোনো গতি থাকবে না।
, ০৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৬ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২৬ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মক্কা শরীফ উনার ফযীলত সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই বরকতময় পবিত্র মক্কা শরীফ-এ মানুষের জন্য প্রথম ঘর (পবিত্র কা’বা শরীফ) স্থাপন করা হয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রতি দিন ও রাতে পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ উনার উপর একশত বিশটি রহমত নাযিল করে থাকেন। তন্মধ্যে ষাটটি তাওয়াফকারীদের জন্য, চল্লিশটি নামায আদায়কারীদের জন্য আর বিশটি যিয়ারতকারীদের জন্য। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মদীনা শরীফ উনার ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র মদীনা শরীফ হারাম (সম্মানিত) আইর থেকে ছাওর পর্যন্ত। এর মধ্যে যে ব্যক্তি সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত বিরোধী কাজ করবে এবং সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী কাজকে প্রশ্রয় দিবে, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার, হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের ও সকল মানুষের অভিসম্পাত। আর তার কোনো নফল ও ফরয ইবাদত কবুল হবে না। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ইজমা শরীফ হয়েছে তথা হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা ঐকমত্য পোষণ করেছেন, যা কিছু আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শরীর মুবারক তথা জিসিম মুবারক স্পর্শ করেছে উনার মর্যাদা-মর্তবা মুবারক মহান আল্লাহ পাক উনার আরশে মুয়াল্লা; এমনকি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার থেকে লক্ষ-কোটিগুণ বেশি। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মদীনা শরীফ উনাকে সম্মান করা পবিত্র ঈমান। এজন্য পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সংশ্লিষ্ট সমস্ত কিছুকেই অত্যন্ত মুহব্বত করতে হবে। অবমাননা করা যাবে না। কেননা অবমাননা করা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ কুফরী গুনাহে গুনাহগার হওয়া ও ঈমান নষ্ট হওয়ার কারণ। সেটাই হযরত ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ফতওয়া দিয়েছেন যে, “যে ব্যক্তি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মাটি মুবারক নাপাক বলবে, তাকে কঠিন শাস্তি দিতে হবে এবং খালিছ তওবা-ইস্তিগফার না করা পর্যন্ত তাকে বন্দি করে রাখতে হবে। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ের সাথে এমন কোনো আচরণ করা যাবে না, যা আদবের খিলাফ। কারণ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সংশ্লিষ্ট প্রত্যেক বিষয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংশ্লিষ্ট। সুতরাং সম্মান-মর্যাদা ও আদব অনুরূপই। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু সমস্ত কাফিররা মুসলমান উনাদের ঈমান আমলের ক্ষতিসাধনে একদল-একজোট, তাই তারা সম্মিলিত চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফে হারাম সিসিটিভি স্থাপন করে উল্লিখিত স্থানসমূহের হুরমত সম্মান নষ্ট করছে এবং মুসলমান উনাদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করছে। শুধু তাই নয়, মুসলমান উনাদের পবিত্র ও সম্মানিত স্থান- পবিত্র কা’বা শরীফ ও পবিত্র রওযা শরীফ, পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ, পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ ইত্যাদি সম্মানিত স্থানসমূহ উনাদের ছবি জায়নামাযে সংযুক্ত করেছে। অর্থাৎ সম্মানিত স্থানসমূহ উনাদেরকে মানুষের পায়ের নিচে এনে দিয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! যার ফলে মুসলমান উনারা সে সমস্ত সম্মানিত স্থানগুলো পদদলিত করবে এবং ধীরে ধীরে সেগুলো থেকে মুসলমানের শ্রদ্ধা-ভক্তি, তা’যীম-তাকরীম উঠে যাবে এবং সাথে সাথে ঈমানটাও নষ্ট হয়ে বেঈমান ও কাফিরে পরিণত হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মেছালস্বরূপ বলেন, ছবি তোলা হারাম। এরপরেও যদি কোনো ব্যক্তি তার পিতার ছবি তোলে, সেই ছবি যদি তৃতীয় কোনো ব্যক্তি পা দিয়ে মাড়ায়, তাহলে যার পিতার ছবি মাড়ানো হয় সে ব্যক্তি কি সেটা সম্মানজনক হিসেবে মেনে নিবে? কখনোই সেটা সম্মানজনক হিসেবে গ্রহণ করবে না। বরং যার পিতার ছবি, সে ওই ব্যক্তির উপর গোস্বা করবে, যে তার পিতার ছবিকে মাড়িয়েছে। কারণ তার পিতার ছবিকে পা দিয়ে মাড়ানোর কারণে তার পিতাকে অসম্মান করা হয়েছে। ইজ্জত, সম্মান করা হয়নি।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, কারো পিতার ছবি যদি পা দিয়ে মাড়ানোর কারণে ইহানত বা অসম্মান হয়, তাহলে পবিত্র কা’বা শরীফ, পবিত্র মদীনা শরীফ ও পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ যা মহান আল্লাহ পাক উনার শেয়া’র উনাদের ছবিকে পা দিয়ে মাড়ালে কী পবিত্র কা’বা শরীফ, পবিত্র মদীনা শরীফ ও পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ উনাদের ইহানত বা অসম্মান হবে না? অবশ্যই হবে। আর উনাদেরকে অসম্মান ও ইহানত করা হলে পবিত্র ঈমান থাকবে কি? কস্মিনকালেও থাকবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদাসম্পন্ন স্থান। পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদেরকে যথাযথ তা’যীম বা সম্মান করা সকলের জন্যই ফরয। পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের ছবি জায়নামাযে সংযুক্ত করা, এবং পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে সিসিটিভি স্থাপন করা, পবিত্র মক্কা শরীফ, পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদেরকে ইহানত করারই নামান্তর। যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এর থেকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করতে হবে। আর বিশেষ করে যারা হজ্জে যাবেন তাদের বিষয়টি ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ সর্বদাই ও সর্বক্ষেত্রে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদের ইজ্জত, সম্মান, হুরমত বজায় রাখতে হবে। নচেৎ ঈমানহারা হওয়া ব্যতীত কোনো গতি থাকবে না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সাওয়ানহে উমরী মুবারক বা পবত্রি জীবনী মুবারক জানা ও বাশে বাশে র্সবত্র আলোচনা করা এবং প্রতক্ষিত্রেে উনাকে বিনিময়ে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলরে জন্যই ফরয।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে – সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)