খোদ আমেরিকায় নিয়মিত হচ্ছে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন হানাদার, দখলদার সন্ত্রাসী ইহুদীরা গাজায় ইতিহাসের নৃশংস মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে আমেরিকার প্রত্যক্ষ মদদে তারপরেও নির্লজ্জ নিষ্ঠুর আমেরিকার মানবাধিকারের কথা বলা মুনাফেকীর নিকৃষ্ট প্রমাণ
, ০৫ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৪ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
সন্ত্রাসী ইসরায়েলের সমর্থনে আমেরিকা যুদ্ধের শুরুর দিনেই ভূমধ্য সাগরে তাদের নৌবহর মোতায়েন রেখেছে। আশেপাশের ঘাঁটিগুলোতে প্রস্তুত রেখেছে তাদের যুদ্ধবিমান। আরব দেশগুলোর ওয়াহান আক্রান্ত শাসকরা ফিলিস্তিনের পক্ষে তেমন কোন জোরালো ভূমিকা নিচ্ছে না।আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন আরব নেতাদের সাথে বৈঠকে এটা নিশ্চিত করে এসেছে যে, ফিলিস্তিনি মুসলিমদের পক্ষে আরব নেতাদ্র অবস্থান যেন ঠুনকো বিবৃতি প্রদান আর যৎসামান্য ত্রান প্রেরণের বাইরে না যায়।
পাশাপাশি, ধূর্ত আমেরিকা নিজের ইমেজ ক্লিন রাখতে নিচ্ছে নানান পদক্ষেপ।
পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া এমনকি এই খবরও প্রচার করছে যে, আমেরিকা গাজায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যপারে ইসরায়েলকে কয়েক দফা সতর্ক করছে। কিন্তু বাস্তবে তার কোন প্রয়োগ কি আমরা দেখতে পাচ্ছি।
আর যদি এমনটা ঘটেও থাকে, তাহলে বাস্তবতা এই দাঁড়ালো যে, আমেরিকা ইসরায়েলকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যপারে সতর্ক করে আবার মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজ চালিয়ে নেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে অস্ত্র ও অর্থও দিচ্ছে।
গত সপ্তাহে আমেরিকার প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছিল যে, ইসরায়েলে ইতিমধ্যে তারা আরও কয়েক ডজন স্পেশাল অপারেশন কমান্ডোকে পাঠানো হয়েছে। তারা গাজায় স্থল অভিযানে অংশ নিবে, তবে তারা সেখানে কোন ধ্বংসযজ্ঞ চালাবে না, শুধু জিম্মি ইসরায়েলি নাগরিকদের উদ্ধারে কাজ করবে।
পেন্টাগনের ‘গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ না চালানোর’ দাবি প্রসঙ্গে শুরুতেই যে প্রশ্ন এসে যায়, তা হচ্ছে - জিম্মিদের উদ্ধার করতে গেলে তাদেরকে কি ফিলিস্তিনি মুজাহিদ ও নাগরিকদের মুখোমুখি হতে হবে না? সেখানে সংঘর্ষ বেঁধে গেলে কি মার্কিন সেনাদের হাতে কোন ফিলিস্তিনি নিহত হবে না? জিম্মিদেরকে উদ্ধার করার মাধ্যমে তারা কি ইসরায়েলিদেরকে আরও আগ্রাসি হয়ে উঠার সুযোগ করে দিচ্ছে না? আগ্রাসি ইসরায়েলই বাহিনী কি তাদের মাধ্যমে সরাসরি সুবিধা পাচ্ছে না? এভাবে তারা কি ফিলিস্তিনি মুসলিমদের অধিকার রক্ষার বিপক্ষে সরাসরি অবস্থান নিচ্ছে না?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনেই আসলে তারা দখলদার ইসরায়েলের পক্ষে মাঠে নেমেছে। তাদের অস্ত্র ব্যবহার করেই সন্ত্রাসী ইসরায়েল গাজায় নির্বিচার গণহত্যা চালাচ্ছে; যেটি তারা অনেক আগে থেকেই করে আসছে।
মূলত প্রতিদিনই ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা।
তাছাড়া, তারা ইসরায়েলের কথিত ‘প্রতিরক্ষার অধিকার’ বিষয়ে অব্যাহতভাবে ওকালতি করেই যাচ্ছে।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে এক সাংবাদিক এমনই এক প্রশ্ন করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেলকে। সাংবাদিক বেদান্ত প্যাটেলকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো যে, “আমেরিকা কি ফিলিস্তিন অঞ্চলে জেনেভা কনভেনশনের নীতির স্বীকৃতি দেয়?”
এর উত্তরে মার্কিন প্রশাসন ফিলিস্তিনে মানবাধিকার লঙ্ঘন বা গণহত্যার ব্যাপারে কোন ব্যাখ্যা না দিয়ে ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও আত্মরক্ষার ব্যাখ্যা শুনিয়ে বলেছে, “আমরা আগেও বলেছি যে, আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ইসরায়েল নিজেদের প্রতিরক্ষা করার সকল অধিকার রয়েছে, নিরাপত্তার অধিকার রয়েছে।”
গাজায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর প্রধান টার্গেট হচ্ছে সাধারণ ফিলিস্তিনি জনগণ। এ লক্ষ্যে গোটা উপত্যকায় অবরোধ আরোপ করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল। সাধারণ মানুষকে খাবার ও পানি থেকে অনাহারে রাখা হচ্ছে। নারী ও শিশুদের নির্বিচারে গণহত্যা করা হচ্ছে। তাদের হামলায় হাসপাতাল, ধর্মীয় স্থাপনা ও বেসামরিক বাড়িঘর ধংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। তাদের হামলা থেকে বাদ যায়নি ডাক্তার, সাংবাদিক ও মানবাধিকার সংস্থার কর্মীরাও, যা পশ্চিমাদেরই রচিত জেনেভা কনভেনশনের স্পষ্ট লঙ্ঘন।
আর এসব ক্ষেত্রে সন্ত্রাসী ইসরায়েলকে একতরফা সমর্থন দিচ্ছে পশ্চিমা বিশ্ব; বিশেষ করে আমেরিকা। যুদ্ধ শুরুর দিন থেকেই ইসরায়েলের পক্ষে কাজ শুরু করে দেশটি। যত দিন আমেরিকা আছে, তত দিন ইসরায়েলকে একা লড়তে হবে না বলেও ইসরায়েলকে জানিয়েছে আমেরিকা।
উল্লেখ্য যে, জেনেভা কনভেনশন হলো জাতিসংঘ স্বীকৃত যুদ্ধের নিয়ম ও নীতিমালা। এ আইন অনুযায়ী কোনো দেশে যুদ্ধ বা সামরিক সংঘাত চলাকালীন বেসামরিক জনগণকে খুন, বেসামরিক সম্পত্তি লুণ্ঠন, ধর্ষণ, কারাগারে আটক ব্যক্তিকে বিনাবিচারে হত্যা, নগর, বন্দর ও হাসপাতালে কোন ধরনের সামরিক উস্কানি ছাড়াই আক্রমণ বা ধ্বংস প্রভৃতি যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়।
কিন্তু, আমেরিকা বিশ্বের অনেক দেশেই মানবাধিকার, নারী অধিকার ও জেনেভা কনভেনশনের অজুহাতে হস্তক্ষেপ করে থাকে। অথচ তারা নিজেরা কতটুকু আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলে, এবং মানবাধিকার ও নারী অধিকারের নামে তারা বিশ্বে আসলে কি করতে চায়, সেটিও এখন বিশ্ববাসীর নিকট স্পষ্ট।
যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের প্রতি তাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবে উল্লেখ করেছে বাইডেন । এসময় ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলে, “যুদ্ধকালীন সময়ে এটাই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের ইসরাইল ভ্রমণ। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এই বলিষ্ঠ অবস্থান পৃথিবীর একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্রের নাগরিকদের আশাবাদী করেছে। আমি প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে ইসরাইলের নাগরিকদের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই।” নাউযুবিল্লাহ!
পত্রিকান্তরে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বা এইচআরডব্লিউ মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর সমালোচনা করে চলেছে প্রতিনিয়ত। এক প্রতিবেদনে তারা বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ এবং কৃষ্ণাঙ্গ উভয় বর্ণের মানুষ সমপরিমাণে মাদক সংক্রান্ত অপরাধে জড়িত রয়েছে। এ সত্ত্বেও মাদক সংক্রান্ত অপরাধের দায়ে কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকহারে আটক এবং বিচার করা হয়।
আমেরিকার জনসংখ্যার মাত্র ১২ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠী হলেও মাদক সংক্রান্ত অপরাধের দায়ে আটক ব্যক্তিদের ২৯ শতাংশই কৃষ্ণাঙ্গ। আমেরিকায় সাদাদের তুলনায় কালো মানুষদের ছয়গুণ বেশি আটকের ঘটনা ঘটে। পুলিশের হাতে অধিক হারে নিরস্ত্র আফ্রিকান-আমেরিকান হত্যার বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের জঘন্য ঘটনা।
২০২০ সালের জুন মাসে আমেরিকার মিনিয়াপোলিসে পুলিশের নির্মমতায় প্রাণ হারানো কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু ছিল সে দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘৃণ্য ঘটনা। সেসময় যখন দেশটির নানা জায়গায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে, তখন সেসব বিক্ষোভের সময়ও পুলিশি নির্মমতার বেশ কিছু ভিডিও মানুষকে স্তম্ভিত করেছে।
মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও পাকিস্তানের মতো জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রের সঙ্গে তাদের রয়েছে নিবিড় যোগাযোগ। আর আমেরিকার বন্দিদের প্রতি আচরণের কথা তো বিশ্ববাসী জানে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখ-ের বাইরে কিউবার দক্ষিণ-পূর্ব পাশে ক্যারিবীয় সাগরে স্থাপিত (২০০২) গুয়ানতানামো কারাগার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি কারাগার, যা বন্দিনের ওপর অমানুষিক নির্যাতনের জন্য কুখ্যাত।
এ কারাগারে বন্দরের বিনাবিচারে আটক রাখা হয় এবং তথ্য আদায়ের লক্ষ্য নিয়ে বন্দিদের ওপর যৌন অত্যাচার, 'ওয়াটার বোর্ডিং'সহ বিবিধ আইনবহির্ভূত উপায়ে নির্যাতন চালানো হয়। নির্যাতনের প্রকার ও মাত্রা এতই বেশি যে এ কারাগারকে ‘মর্ত্যের নরক’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদ সত্ত্বেও এই কারাগারটি অব্যাহতভাবে নির্যাতনের জন্য ব্যবহার করতে থাকায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে একে ইতিহাসের নিষ্ঠুর নৃশংস কর্মকা- হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)