নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতে পবিত্র শবে ক্বদর বা লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করো।
কেউ যদি পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার রাতে ইবাদত-বন্দিগী করে তাহলে সে হাজার মাস ইবাদত-বন্দিগী করে যত ফযীলত লাভ করার কথা তার চেয়ে অনেক বেশী ফযীলত লাভ করবে। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিনের প্রতি বিজোড় রাত্রিতে জাগ্রত থেকে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর বা শবে ক্বদর তালাশ করা।
রাত্রিতে জাগ্রত থেকে বেশি বেশি তওবা ইস্তিগফার করে, ইবাদত-বন্দেগীতে কাটানো এবং সকল মুসলমানের জন্য দুআ করা। যার মনে যতো আরজি রয়েছে তা মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পেশ করা।
, ২৭ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৯ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১৯ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ৬ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উসীলায় উনার উম্মত উনাদেরকে অনেক ফযীলত দিয়েছেন। তার মধ্যে কয়েকটি বিশেষ ফযীলত ‘পবিত্র সূরা আল ক্বদর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন। এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম কুরআন শরীফ নাযিল করেন, বান্দাদের হিদায়েতের জন্য। আর দ্বিতীয় হচ্ছে, বান্দারা যাতে অল্পতে মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক এবং উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক, তায়াল্লুক মুবারক ও নিছবত মুবারক সর্বোপরি উনাদের রিযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারেন সেজন্য বিশেষ রাত্রি মুবারক দান করেন, যাঁর নাম মুবারক মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই দিয়েছেন তাহলো পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং পবিত্র ক্বদর উনার রাত্রি মুবারক উনার ফযীলতের পরিমাণ বর্ণনা করে ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র ক্বদর উনার রাত্রি মুবারক হাজার মাস থেকেও উত্তম। আর হাজার মাস হলো ৮৩ বছর ৪ মাস। অর্থাৎ কেউ যদি পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার মধ্যে ইবাদত-বন্দিগী করে তাহলে সে ৮৩ বছর ৪ মাস বা হাজার মাস ইবাদত-বন্দিগী করে যত ফযীলত লাভ করার কথা তার চেয়ে অনেক বেশী ফযীলত লাভ করবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ক্বদর উনার রাত্রি মুবারক উনার খুছূছিয়ত বা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত জিবরীল আলাইহিস্ সালাম তিনি একদল হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামসহ যমীনে আসেন মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক নির্দেশে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে চারখানা পতাকা নিয়ে। যা স্থাপন করেন পর্যায়ক্রমে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে একখানা, পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে একখানা, পবিত্র বাইতুল মুক্বাদ্দাস শরীফ উনার মধ্যে একখানা, আরেকখানা পবিত্র সিনাই প্রান্তর উনার মধ্যে অবস্থিত পবিত্র তূর পাহাড় উনার উপর। আরো নিয়ে আসেন রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও সালাম বা শান্তি; যা মাগরিব থেকে শুরু করে ছুবহে ছাদিক পর্যন্ত প্রতিটি কাজেই নাযিল করা হয়।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, কেউ যদি পবিত্র লাইলতুল ক্বদর উনার মধ্যে ঈমান ও ইয়াক্বীনের সাথে ইবাদত-বন্দিগী করে তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই ব্যক্তির জীবনের সমস্ত গুণাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। যার ফলে বান্দা বা উম্মতরা রহমত, বরকত, মাগফিরাত, সালাম ইত্যাদি লাভ করে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের উভয়ের হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি হাছিলে সমর্থ হয়। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতে পবিত্র শবে ক্বদর বা লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করো।” অন্য বর্ণনায় বর্ণিত আছে-“উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশকে ইতিকাফ করতেন এবং বলতেন, তোমরা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশকে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করো।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র শবে ক্বদর বা লাইলাতুল ক্বদর দুআ কবুলের পাঁচ রাত্রির মধ্যে অন্যতম রাত্রি। এই রাত্রিতে বান্দা-বান্দি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে যা আরজি করে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে তা দিয়ে থাকেন প্রয়োজন অনুসারে। বান্দা-বান্দির সকল দুআই এ রাত্রিতে মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করে থাকেন। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা আমার নিকট দুআ করো আমি তোমাদের দুআ কবুল করবো।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিনের প্রতি বিজোড় রাত্রিতে জাগ্রত থেকে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর বা শবে ক্বদর তালাশ করা। রাত্রিতে জাগ্রত থেকে বেশি বেশি তওবা ইস্তিগফার করে, ইবাদত-বন্দেগীতে কাটানো এবং সকল মুসলমানের জন্য দুআ করা। যার মনে যতো আরজি রয়েছে তা মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পেশ করা। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট চায় না বা দুআ করেনা মহান আল্লাহ পাক তিনি তার উপর অসন্তুষ্ট হন।” কাজেই সকলের উচিত মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর, সম্মানিত ঈমান উনার উপর ইস্তিক্বামত থাকার জন্য, সর্বোপরি দুনিয়া এবং আখিরাতের সর্বপ্রকার কল্যাণের জন্য অন্তর থেকে দুআ করা। অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এই মহিমান্বিত রাত্রি উনার সম্মানার্থে তা দান করবেনই করবেন। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার ওয়াদা। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সাওয়ানহে উমরী মুবারক বা পবত্রি জীবনী মুবারক জানা ও বাশে বাশে র্সবত্র আলোচনা করা এবং প্রতক্ষিত্রেে উনাকে বিনিময়ে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলরে জন্যই ফরয।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে – সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)