মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদীরা মূলত নিকৃষ্ট বর্ণবাদী।
আর পশ্চিমা তথা স্বেতাঙ্গরাও ঘোর বর্ণবাদী নির্মম বর্ণবাদী ইহুদীদের সাথে তাই নিষ্ঠুর বর্ণবাদী পশ্চিমারা অঙ্গাঅঙ্গিভাবে থাকবে এটাই খুব স্বাভাবিক। মুসলমানের সম্যক উপলব্ধি একান্ত দরকার
, ২৯ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৬ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ১৫ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
অস্টিন বলেছে, এই বহরের সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষিপ্রগতির এফ-৩৫ বিমানের পাশাপাশি এফ-১৫, এফ-১৬ এবং এফ-১০ ফাইটার জেট পুরো এলাকা ঘিরে রাখার জন্য যুক্ত থাকবে।
অস্টিনের বক্তব্যে এটি পরিষ্কার হয়েছে, জর্ডান, বাহরাইন, কাতার, সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলোতে থাকা মার্কিন ঘাঁটির সেনাদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের যুদ্ধজাহাজ এই প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি উপনিবেশে পাঠানো হয়েছে, মোটেও তা নয়। সেই ১৮৫৪ সালে এক দল শ্বেতাঙ্গ আমেরিকান উগ্রপন্থী প্রোটেস্ট্যান্ট জাফায় (বর্তমান তেল আবিবের পাশের একটি এলাকা) ‘আমেরিকান মিশন কলোনি’ গড়ে তুলেছিল। ১৮৫৮ সালে তাদের সেই অবৈধ বসতিতে আদিবাসী ফিলিস্তিনিরা প্রতিরোধমূলক আক্রমণ করেছিলো।
ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র ইউএসএস ওয়াবাশ নামের একটি বাষ্পচালিত নৌবহর পাঠিয়েছিল। তৎকালীন অটোমান শাসকেরা যেন মার্কিন নাগরিকদের হত্যার বিচার করেন, সেই দাবিতে তারা ফিলিস্তিনের উপকূলে আমেরিকান পতাকা উড়িয়েছিল। এর দুই দশক পর ফিলিস্তিনের উপকূলে ঘাঁটি গাড়া ধর্মান্ধ জার্মান প্রোটেস্ট্যান্ট উপনিবেশবাদীদের রক্ষার দাবিতে জার্মানরাও একই কাজ করেছিলো।
শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদীরা ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যে একজোট হয়েছে, সেটি মোটেও কাকতালীয় বিষয় নয়। নামিবিয়া, তাঙ্গানিকা, রোডেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, কেনিয়াসহ যত জায়গায় শ্বেতাঙ্গরা উপনিবেশ গড়েছিল, সবখানে তারা একজোট হয়েছিল। এর কারণ হলো তারা প্রচ- রকম বর্ণবাদী। ইসরায়েল যেহেতু একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র, সেহেতু তারা তাদের পাশে থাকবেই।
১৮৭৭-১৮৭৮ সালে অটোমান-রাশিয়ার যুদ্ধের সময় ‘টেম্পলারস’ নামের জার্মান ধর্মীয় ঔপনিবেশিকদের রক্ষায় ফিলিস্তিন উপকূলে জার্মান যুদ্ধজাহাজগুলো ভিড়েছিল। এই টেম্পলারদের বসতিকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য জার্মান কনসাল অটোমানদের ওপর ক্রমাগত চাপ দিয়েছিল। ওই সময় টেম্পলাররা ফিলিস্তিনকে একটি প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রিষ্টান রাষ্ট্র বানানোর আশা করেছিল। তারা আশা করেছিল যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর দখল করা ফিলিস্তিনকে জার্মানি তাদের উপহার হিসেবে দেবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা না হওয়ায় তারা আশাহত হয়।
এর তিন দশক পর ১৯০৮ সালে কনস্ট্যান্টিনোপলে তরুণ তুর্কিদের জাগরণের সময় ফিলিস্তিনি কৃষক সম্প্রদায় জার্মান উপনিবেশে হামলা চালায়। আবারও জার্মানি হাইফা এলাকায় যুদ্ধজাহাজ পাঠায় জার্মান উপনিবেশকে সহায়তা করার জন্য। এরপর সেখানে আরও কয়েক দফা হামলা চালায় ফিলিস্তিনিরা।
শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদীরা ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যে একজোট হয়েছে, সেটি মোটেও কাকতালীয় বিষয় নয়। নামিবিয়া, তাঙ্গানিকা, রোডেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, কেনিয়াসহ যত জায়গায় শ্বেতাঙ্গরা উপনিবেশ গড়েছিল, সবখানে তারা একজোট হয়েছিল। এর কারণ হলো তারা প্রচ- রকম বর্ণবাদী। ইসরায়েল যেহেতু একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র, সেহেতু তারা তাদের পাশে থাকবেই।
১৮৭৭-১৮৭৮ সালে অটোমান-রাশিয়ার যুদ্ধের সময় ‘টেম্পলারস’ নামের জার্মান ধর্মীয় ঔপনিবেশিকদের রক্ষায় ফিলিস্তিন উপকূলে জার্মান যুদ্ধজাহাজগুলো ভিড়েছিল। এই টেম্পলারদের বসতিকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য জার্মান কনসাল অটোমানদের ওপর ক্রমাগত চাপ দিয়েছিল। ওই সময় টেম্পলাররা ফিলিস্তিনকে একটি প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রিষ্টান রাষ্ট্র বানানোর আশা করেছিল। তারা আশা করেছিল যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর দখল করা ফিলিস্তিনকে জার্মানি তাদের উপহার হিসেবে দেবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা না হওয়ায় তারা আশাহত হয়।
এর তিন দশক পর ১৯০৮ সালে কনস্ট্যান্টিনোপলে তরুণ তুর্কিদের জাগরণের সময় ফিলিস্তিনি কৃষক সম্প্রদায় জার্মান উপনিবেশে হামলা চালায়। আবারও জার্মানি হাইফা এলাকায় যুদ্ধজাহাজ পাঠায় জার্মান উপনিবেশকে সহায়তা করার জন্য। এরপর সেখানে আরও কয়েক দফা হামলা চালায় ফিলিস্তিনিরা।
১৯৭৩ সালে মিসর ও সিরিয়ার সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘটিত যুদ্ধের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে কয়েক সপ্তাহ আগে ইসরায়েল সেই যুদ্ধসংক্রান্ত বেশ কিছু গোপন নথি প্রকাশ করেছে। ইসরায়েলের দখল করা গোলান উপত্যকা ও সিনাই উপদ্বীপ স্বাধীন করার জন্য সে সময় মিসর ও সিরিয়া যুদ্ধে নেমেছিল। সেই যুদ্ধসংক্রান্ত নথিতে ইসরায়েলকে সে সময় পশ্চিমা দেশগুলোর সরাসরি সহায়তা দেওয়ার তথ্য উঠে এসেছে। সে সময় ইসরায়েলকে সবচেয়ে বেশি সামরিক সহায়তা দিয়েছিল আমেরিকা।
সম্প্রতি জেরুজালেম পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বলেছে, ‘আমরা শুরু থেকেই আরবদের জয় ঠেকাতে বদ্ধপরিকর ছিলাম।’ কিসিঞ্জারের মতোই বর্তমান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বর্তমানে চলমান যুদ্ধের প্রথম দিনেই বলেছে, ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা যা কিছু দরকার, তার সবই করব।’
১৯৪৮ সালে যেভাবে জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে ফিলিস্তিনবিরোধী মিছিল সমাবেশ ও প্রচার শুরু হয়েছিল, এবারও ইসরায়েলি দখলদার বসতি স্থাপনকারীদের সমর্থনে তা শুরু হয়েছে। জার্মানরা ইসরায়েলের বর্ণবাদী ইহুদি নেতাদের উদ্দেশে স্লোগান দিচ্ছে, ‘বার্লিন তোমাদের সঙ্গে আছে।’ ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যেও সেই স্লোগানের প্রতিধ্বনি শোনা যাচ্ছে।
শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদীরা ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যে একজোট হয়েছে, সেটি মোটেও কাকতালীয় বিষয় নয়। নামিবিয়া, তাঙ্গানিকা, রোডেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, কেনিয়াসহ যত জায়গায় শ্বেতাঙ্গরা উপনিবেশ গড়েছিল, সবখানে তারা একজোট হয়েছিল। এর কারণ হলো তারা প্রচ- রকম বর্ণবাদী। ইসরায়েল যেহেতু একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র, সেহেতু তারা তাদের পাশে থাকবেই।
ইসরায়েলের বর্ণবাদী দৃষ্টিভঙ্গি সর্বশেষ প্রকাশ পেয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইওয়ভ গ্যালান্টের কথায়। সে এক ভাষণে ফিলিস্তিনিদের ‘মানবরূপী জানোয়ার’ বলে উল্লেখ করেছে। (নাউজুবিল্লাহ)
যেহেতু এশিয়ায় বর্ণবাদীদের সর্বশেষ উপনিবেশ রাষ্ট্র ইসরায়েল, সেহেতু সেই উপনিবেশকে বর্ণবাদী পশ্চিমারা টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। (নাউজুবিল্লাহ)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)