হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ফতওয়া দিয়েছেন, পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ উনার মর্যাদা-মর্তবা, বুযূর্গী-সম্মান, অন্যান্য সবকিছুর চেয়ে লক্ষ-কোটি গুণ বেশি। এমনকি পবিত্র লাইলাতুল বরাত ও পবিত্র লাইলাতুল ক্বদরের চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ বেশি। সুবহানাল্লাহ!
আজ পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ উনার পহেলা জুমুয়াহ শরীফ উনার দিন। অর্থাৎ বার হিসেবে মহাপবিত্র রগায়িব শরীফ উনার মহাসম্মানিত দিন। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র ৬ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, মহাপবিত্র এই দিনটি তওবা-ইস্তেগফার, ইবাদত-বন্দেগী, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়া মুনাজাতে কাটানো এবং রোযা রাখা। পাশাপাশি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ পবিত্র আইয়ামুল্লাহ শরীফ সংশ্লিষ্ট আলোচনা সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা। এবং এ মহান দিনে বাধ্যতামূলক সরকারী ছুটি ঘোষণা করা।
, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রজবুল হারাম মাসে রোযা রাখার ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জনের লক্ষ্যে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার যে কোনো একদিন পবিত্র রোযা রাখবে ও কোনো একরাত ইবাদতে কাটাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তার আমলনামায় পূর্ণ এক বৎসর রোযা রাখার ও পূর্ণ এক বৎসর রাতে ইবাদত করার ফযীলত লিখে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, এ মহাপবিত্র দিনটি তওবা ইস্তেগফার, ইবাদত-বন্দেগী, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দোয়া মুনাজাতে কাটানো এবং রোযা রাখা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যমীনে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে যে সকল হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার খাছ বান্দা হিসেবে, লক্ষ্যস্থল হিসেবে পাঠিয়েছেন উনাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন- সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। যিনি ৫৩৬ হিজরী সনের ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আওলাদে রসূল উনাদের অন্তর্ভুক্ত অর্থাৎ সম্মানিত পিতা ও সম্মানিতা মাতা উভয় দিক থেকেই তিনি সাইয়্যিদ। আর একারণেই উনাকে আল হাসানী ওয়াল হুসাইনী ওয়াল কুরাইশী বলা হয়। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা ও সম্মানিত মাতা উনারা দুজনেই উনার অল্প বয়স মুবারকে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তিনি ওয়ারিছ স্বত্ত্ব হিসেবে একটি ফলের বাগান ও একটি গম পিষার যাতা লাভ করেন। তিনি সেগুলো বিক্রি করে দিয়ে ইলম অর্জনের জন্য বের হয়ে যান। অল্প সময়ের মধ্যে তিনি ইলমে জাহির উনার সব বিষয় যেমন-পবিত্র কুরআন শরীফ হিফয, তাফসীর, হাদীছ, উছূল, মানতিক, ফিক্বাহসহ সকল বিষয়ে ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইলমে জাহিরে আনুষ্ঠানিকভাবে পূর্ণতা অর্জন করার পর আনুষ্ঠানিকভাবে ইলমে তাছাউফ অর্জন করার লক্ষ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী হযরত খাজা উছমান হারুনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করতঃ সাড়ে বিশ বৎসর উনার ছোহবত মুবারকে থেকে সবক্ব আদায় করে উনার খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিয়ে ইলমে তাছাউফে আনুষ্ঠানিকভাবে পূর্ণতায় পৌঁছেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর উনার সম্মানিত শায়খ বা মুর্শিদ ক্বিবলা তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশ মুবারকে উনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত খিলাফত মুবারক প্রদান করেন। উনারা উনাকে কুতুবুল হিন্দ, সুলতানুল হিন্দ, কুতুবুল বাররি ওয়াল বাহর লক্বব বা উপাধী মুবারকসহ অসংখ্য লক্বব মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশ মুবারকে হেদায়েতের কাজের জন্য হিন্দুস্থান তাশরীফ নেন। তখন হিন্দুস্থানের শাসক ছিলো পৃথ্বীরাজ। তিনি পৃথ্বিরাজের সমস্ত কুফরী শক্তিকে পরাস্ত করে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচার-প্রসার করেন। উনার উসীলায় হিন্দুস্থানের প্রায় এক কোটিরও বেশী বিধর্মী ঈমান গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পূর্ণ পাবন্দ। স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাছদীক্ব মুবারক করেন যে, হে ‘মুঈনুদ্দীন’ অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ‘সাহায্যকারী’ আপনার দ্বারা আমার সমস্ত সুন্নত মুবারক পালিত হলো একটি সুন্নত কেনো বাকি রইল? অর্থাৎ তিনি তখনো নিকাহ বা শাদী মুবারক করেননি। উক্ত সুন্নত মুবারক আদায়ের লক্ষ্যে ৯০ বৎসর বয়স মুবারকে তিনি নিকাহ বা শাদী মুবারক করে নেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ, হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৬৩৩ হিজরী সনের ৬ই রজবুল হারাম শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) ৯৭ বছর বয়সে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। উনার পবিত্র মাযার শরীফ ভারতের পবিত্র আজমীর শরীফে অবস্থিত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, মহাপবিত্র এ দিনটি তওবা-ইস্তেগফার, ইবাদত-বন্দেগী, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দোয়া মুনাজাতে কাটানো এবং রোযা রাখা। পাশাপাশি হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা। আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ পবিত্র আইয়ামুল্লাহ শরীফ সংশ্লিষ্ট আলোচনা সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা এবং এ মহান দিনে বাধ্যতামূলক সরকারী ছুটি ঘোষণা করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রতিনিয়ত প্রতিটি পণ্যের মূল্য বেড়েই চলছে। যা জনগণের জন্য কষ্টের কারণ। জনগণের সহানুভূতির লক্ষ্যে প্রতিটি পণ্যের মূল্য সহনশীল ও নাগালের মধ্যে রাখা সরকার ও ব্যবসায়ীদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য। কেননা, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িজ। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানী অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সন্ত্রাসী তালিকার প্রথম কাতারেই এসব দেশের নাম রয়েছে।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত সাইয়্যিদ আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হালাল রিযিককে গুরুত্ব দেয়া ও হালাল খাদ্য খাওয়ার কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ঘরে গাউছুল আ’যম সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো ওলীআল্লাহ উনাকে পাঠিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি বান্দা-বান্দীদেরকেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত আখূ রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বায়াহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী পরগাছা ইসরাইল ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর চরম যুলুম, নির্যাতন করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে- ঐক্যবদ্ধ হয়ে মজলুম ফিলিস্তিনিদের সাহায্যার্থে সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে আসা। আর প্রত্যেক মুসলমান ও মুসলমান দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- সন্ত্রাসী ইসরাইলসহ সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকা।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রবীউছ ছানী শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৫ই সাদিস ১৩৯২ শামসী, ২রা নভেম্বর ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। প্রতি আরবী মাসের বিশেষ বিশেষ দিনসমূহ সম্পর্কে জানার জন্য বর্ষপঞ্জিকার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবস উনার নামকরণ করা হয়েছে- ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ’
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ছহীহ আক্বীদা হলো- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক হিসেবেই সৃষ্টি হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি উম্মতের মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ শুনেন এবং পাঠকারীদেরকে দেখেন এবং চিনেন। সুবহানাল্লাহ!
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)