আসলে মহান আল্লাহ পাক নারী-পুরুষের যে স্বাভাবিক সম্পর্ক দিয়েছেন, এটাই হলো বৈধ। এর বাইরে অনেক মানুষের মধ্যে অনেক কুরুচি ও অনৈতিকতা লক্ষ্য করা যায়। এগুলোকে বলা হয়, বিকৃতগামী বা পার্ভারশন। যারা এমন করে তাদের আমরা বলি, কুরুচি সম্পন্ন বা পার্ভার্ট। আমরা ইসলামী শরীয়তসম্মত স্বাভাবিক জিনিসকে স্বীকৃতি দেই, কিন্তু বিকৃতকে দেই না। কারণ বিকৃত মানেই মন্দ ও অস্বাভাবিক। পৃথিবীতে মানুষের মাঝে কুরুচির অভাব নেই। পশ্চিমাবিশ্ব বিকৃতগামী বা পার্ভারশনকে স্বীকৃতি দিতে গিয়ে অনেক কুরুচিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। যেমন- অযাচার বা পারিবারিক নিকট সম্প বাকি অংশ পড়ুন...
যুগে যুগে মানুষের চরিত্র ও নৈতিকতা ধ্বংসের জন্য অনেক উপকরণ মানুষের সামনে এসেছে। তবে এর বেশিরভাগ এসেছে ‘মন্দ’ রূপে। মানুষ জেনেছে বিষয়টি খারাপ, তবু নফসের তাড়নায় সেই অবৈধ কাজটি করেছে। কিন্তু যখন সেই অনৈতিক উপকরণ ভালো ছূরতে আসে, তখনই ঘটে বিপত্তি।
বর্তমান যুগে সেরকম একটি ফিতনা হলো, সমকামীতা বা ‘এলজিবিটিকিউ+ মুভমেন্ট’, যার মাধ্যমে আমার আপনার সুস্থ-স্বাভাবিক সন্তানকে হিজরা, সমকামী বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে।
মূলতঃ এ ধরণের অনৈতিক বিষয়গুলো মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া ইহুদীদের একটি পুরাতন ষড়যন্ত্র। এ ধরণের বিষয়গুলোকে বলে, কাউন্টার কাল বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত কিতাব কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন যে- “সমস্ত কাফির-মুশরিকরা মুসলমানগণ উনাদের শত্রু। তোমরা কখনোই তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করিও না। ”
আজকে যারা কাফির-মুশরিকদের হারাম খেলাধুলাকে সমর্থন করছে, দেখছে, এবং খেলার জন্য হাজার হাজার টাকা খরচ করছে খুশি প্রকাশ করছে। তাদের ঈমানতো থাকবে না। কারণ আক্বাইদের কিতাবে আছে যেকোনো হারামকে হালাল বললে কুফরী হয় এতে সে কাফির হয়ে যায়। তাহলে মুসলমানরা তাদের অজান্তেই কুফরী করে এক কাফির হচ্ছে। যার সাথে যার মুহব্বত তার সাথ বাকি অংশ পড়ুন...
অমুসলিম তথা ইসলামবিদ্বেষীদের একটা বড় ধরনের কুট-কৌশল হলো পবিত্র ইসলামের বিভিন্ন বিষয়গুলোকে বিকৃত করা কটাক্ষ করা ও হেয় করে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে লেখালেখির মাধ্যমে প্রকাশ করা। তারই একটা ঘৃণ্য উদাহরণ হলো- উগ্র সন্ত্রাসীদের বইগুলোকে ‘সন্ত্রাসী বই’ বলে না বলে ‘জিহাদী বই’ বলে অপপ্রচার করা।
তাদের এহেন অপপ্রচারের কাারণে সূক্ষ্মভাবে মানুষ পবিত্র ইসলামের অন্যতম বুনিয়াদ জিহাদকে হেয় বা কটাক্ষ করে যাচ্ছে। অথচ খোদ পবিত্র কুরআন শরীফেই অসংখ্য পবিত্র আয়াত শরীফেই জিহাদ করার আদেশ-নির্দেশসমূহ বর্ণিত হয়েছে। তাহলে তো বলতে হয় পবিত্র কুরআ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য ঈমান রক্ষার জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। যার যার আয় থেকে ৩০% অথবা ৪০% জমা করা উচিত। এটা প্রত্যেক মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব। এই ফান্ডের টাকা দিয়ে পবিত্র ঈমান রক্ষার জন্য যা যা করার প্রয়োজন সেই বিষয়গুলোতে খরচ করতে হবে এবং সাথে সাথে কাফিরগুলোকে মুসলমান বানানোর চেষ্টা করতে হবে।
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খিদমতের আঞ্জাম দেয়ার জন্য, কাফিরগুলোকে মুসলমান বানানোর জন্য, কাফিরের দেশগুলো জয় করার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী অতঃপর মুশরিকদেরকে। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইহুদী-নাছারারা হিংসাবশত মুসলমানদের ঈমান আনার পর কুফরী করাতে চায়। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৯)।
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি মুসলমান উনাদেরকে জানিয়ে দিচ্ছেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদী এবং মুশরিকরা। কাফির-মুশরিক, বিধর্মীরা তারা তোমাদেরকে ঈমান আনার পর কাফির বানিয়ে দিতে চায়। নাউযুবিল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা হও। ’
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলিম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরা বাকি অংশ পড়ুন...
এটা সবারই জানা আছে, পড়ালেখা করুক আর না করুক- সবাই এই কথাটিকে আওড়িয়ে থাকে। ‘শিক্ষা জাতির মেরুদ-’। কিন্তু শিক্ষা নামক এই মেরুদন্ড নিয়ে এ দেশের মুসলমানদের কখনো কোনো চিন্তা-ভাবনা করে থাকে বলে মনে হয় না। কারণ আজ অনেক বছর থেকেই দেশের প্রচলিত সিলেবাসে, পাঠ্যবইগুলোতে ইসলামী শিক্ষাকে একপাশে সরিয়ে যেভাবে হিন্দুত্ববাদ, নাস্তিক্যবাদ শিক্ষা দেয়া হচ্ছে তা কারোই নজর এড়ানোর কথা নয়। কারণ নিজের সন্তান, ভাই-বোনরাইতো ওইসব বই পড়ে থাকে। বাসায়ও এনে রাখে। ওইসব ছাত্রছাত্রীদের পিতামাতা অভিভাবকরা কি কখনো এইসব বই একবারের জন্যও খুলে দেখেনি? তাছাড়া ত বাকি অংশ পড়ুন...
মৃত্যু যে শ্বাশত সত্য- এটা মহান আল্লাহ পাক তিনিও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেছেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “প্রত্যেক নফসকে, প্রত্যেক মানুষকে তথা জিন-ইনসানসহ সমস্ত মাখলুকাতকে মৃত্যুবরণ করতে হবে। ” (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-১৮৫)
এমন কোনো ব্যক্তি নেই যে মৃত্যুবরণ না করে পারবে। কারো পক্ষেই মৃত্যুবরণ না করা সম্ভব নয়। সকলকেই মৃত্যুবরণ করতেই হবে। তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি সকল জিন-ইনসানকে লক্ষ্য করে ইরশাদ মুবারক করেছেন- “হে ঈমানদারগণ! মহান আল্লাহ পাক উ বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই দাবি করে থাকে, সউদী আরবে যদি হারাম টিভি থাকে, তবে অন্যস্থানে রাখতে সমস্যা কোথায়? নাউযুবিল্লাহ!
এর উত্তরে বলতে হয়, সউদী আরব পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল নয়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ। পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুসারে ছবি বা টিভি হারাম, তাই সউদী আরব কি করলো তা মুসলমানদের দেখার দরকার নাই।
তারপরও যে সকল মূর্খ এ ধরনের কথা বলে, তাদের সউদীতে টিভি প্রবেশের ইতিহাস জেনে রাখা প্রয়োজন। আসুন ইতিহাস পড়ে নেই-
সউদী আরবের ওহাবী কথিত বাদশাহ ফয়সাল (শাসনকাল: ১৯৬৪-১৯৭৫) সর্বপ্রথম ১৯৬৫ সালে দেশটিতে হা বাকি অংশ পড়ুন...












