মুনাফিক লাদেন, আইএস, তালেবান, সউদী ওহাবী শাসক বা তার সমগোত্রীয়রা কি বলছে সে সমস্ত অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক কথাগুলো বেশি বেশি লেখালেখি করে থাকে এক শ্রেণীর পত্রিকা।
ইহুদী-নাছারা সর্বাবস্থায় চায় কি করে মুসলমানদের ক্ষতি করা যায়। বর্তমান কালের মুসলমানদের ঈমানের জযবা, ঈমানী কুওত এতই কমে গেছে, যার ফলশ্রুতিতে মুসলমানরা তাদের দিকে রুজু হয়ে পড়ছে। আর এক শ্রেণীর পত্রিকা আছে যেগুলো ছলচাতুরি করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কাফিরদের বড়ত্ব বর্ণনা করে। ফলে সাধারণ মুসলমানরা বিভ্রান্ত হয়ে কাফিরদের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
অথচ কাফিররা জন্মলগ্ন থেকে মুসলমান বাকি অংশ পড়ুন...
মাত্র দুটি অক্ষর কিন্তু এর ব্যাপ্তি অনেক বেশি। এই পৃথিবীতে সবাই সুখী হতে চায় কিন্তু জানে না সুখের পায়রাটা কোথায়? সুখ হৃদয়ের একটি অনুভূতি। ছূফীরা যাকে বলে ‘তাতমাইন্নুল ক্বুলুব’- হৃদয়ের প্রশান্তি। মানুষের হৃদয় বেশি সময় এটা ধরে রাখতে পারে না। অশান্ত চিত্ত, নফসে আম্মারা শুধু ডালে ডালে ঘুরে বেড়ায় সুখের সন্ধান পায় না। নফসে আম্মারা হলো অস্থির চিত্ত কোনো কিছুতে সে সন্তুষ্ট নয়। আরো চাই আরো চাই- হলো তার ইচ্ছা। এ ক্ষুধা মেটানো অসম্ভব। অশান্ত চিত্তকে সুখী করা যাবে না। এর ঊর্ধ্বগতিকে নিম্নমুখী করতে হবে। অতৃপ্ত ক্ষুধা শয়তানের স্বভাব, বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসিদ্ধ তারিখ ও সীরাত গ্রন্থসমূহে উল্লেখ রয়েছে, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ অবস্থান মুবারক করার সময় কতিপয় যুবক তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে। কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফ হিজরত মুবারক করলেন তখন ঐ সমস্ত যুবকদেরকে তাদের বাপ-দাদা ও বংশের লোকেরা বন্দী করে রাখে এবং দ্বীন ইসলাম পরিত্যাগের জন্য তাদের উপর নির্যাতন চালায়। এতে তারা ঈমান ধরে রাখতে না পেরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ত্যাগ করে। ন বাকি অংশ পড়ুন...
আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ধর্মবিদ্বেষী লেখিকা তসলিমা নাসরিন একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলো। স্ট্যাটাসটি ছিলো এমন- “সায়েন্স পড় সায়েন্স পড় বলে বলে মানুষকে র্যাশনাল (যুক্তিনির্ভর) হওয়ার উৎসাহ দিয়েছি জীবনভর। লাভ হয়নি। সায়েন্সে পড়া মানুষগুলো, মানে ওই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারগুলো, ফিজিক্স কেমেস্ট্রির পন্ডিতগুলো, বেশির ভাগই দেখি ধর্মের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ধর্মের আজগুবি গপ্প নিয়ে সন্দেহ করে, প্রশ্ন করে,বা ধর্ম থেকে সরে আসে যারা, তারা অধিকাংশই আর্টসের সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করেছে, সাহিত্য বা দর্শন পড়েছে, আর্ট কলেজে পড়েছে ,ফিল্ম নিয়ে পড়েছে। ত বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষ্য করুণ, হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত আছে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন- আমি ইহুদী ও নাসারাদের আরব উপদ্বীপ হতে অবশ্যই বহিষ্কার করব। মুসলিম ব্যতীত অন্য কাউকে সেখানে বসবাস করতে দিব না। [সহীহ আবূ দাউদ, মুসলিম]
আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সেই পবিত্র আদেশ হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব আলাইহিস সালাম নিজ খিলাফত আমলে বাস্তবায়ন করেন।
অথচ সৌদ পরিবার সেই আদেশ লঙ্ঘন করে কাফির-মুশরিক, ইহুদী-খ্রিস্টানদের নিয়ে আসছে আরব উপদ বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু এতটুকুই নয়, সৌদি আরবের ক্ষমতা নিয়ে সৌদ পরিবারের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব হয়, তার প্রভাবে হাজীদেরকেও জীবন দিতে হয়। ২০১৫ সালে বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজের স্থলে সালমান বিন আবদুল আজিজ ক্ষমতায় আসলে তাদের পরিবারের মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব দৃশ্যমান হয়। সেই বছরই মসজিদ আল হারামে রহস্যজনকভাবে ক্রেন ভেঙ্গে পড়লে ১১৮ জন হাজী শহীদ হন এবং ৩৯৪ জন আহত হন। এর মাত্র ২ সপ্তাহ পর হজ্জ চলাকালে পবিত্র মক্কায় যুবরাজ বিন সালমানের গাড়ি বহরের কারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বন্ধ হয়ে যায়, এতে ভীড়ের চাপে পদদলিত হয়ে অসংখ্য হাজী শহীদ হোন। সৌদি সরকারী বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ সকল মুসলমানের দ্বীনি কেন্দ্র। সারা বিশ্ব থেকে মুসলমানরা সেই দ্ইু পবিত্র মসজিদ জিয়ারতে যান। কিন্তু কথা হচ্ছে, এই দুই পবিত্র মসজিদ কেন শুধু সৌদি আরবের শাসকের খিদমত জিম্মায় থাকবে? পবিত্র মসজিদের হক তো সবার, কেন শুধু একটি মাত্র শাসক পরিবার তা কুক্ষিগত করে রাখবে?
ইতিহাস বলে, সৌদ পরিবারে আদি বাস কখনই মক্কা শরীফ বা মদীনা শরীফ নয়, এদের আদিভূমি নজদের দিরিয়া অঞ্চলে। পবিত্র মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফে নিয়মিত আক্রমণ, ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটতরাজ চালানো এই মরুদস্যু পরিবারের পুরাতন অভ্যাস। এর আগেও ১৮০৩-০৪ সালে এর বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য আসলে সন্তানের জন্য সম্পত্তি রেখে যাওয়ার থেকে বেশি প্রয়োজন, সে কিভাবে আয় করবে আর কিভাবে ব্যয় করবে তা শিখিয়ে যাওয়া। যাকে বলা হচ্ছে মানি ম্যানেজমেন্ট। সে যদি আয় করার পদ্ধতি শিখে যায়, তবে তার অনেক সম্পত্তি না হলেও চলবে। আয়ের পদ্ধতি শেখা থাকায় প্রয়োজন অনুসারে সময়মত সে ইনকাম করে নিতে পারবে। পাশাপাশি সে অসৎ পথে আয় করার চেষ্টা করবে না। অন্যদিকে সন্তানকে আয়ের পাশাপাশি শেখাতে হবে, কিভাবে ব্যয় করতে হয়। এতে সন্তান অপচয় করবে না। খারাপ যায়গায় ব্যয় করা বাদ দিবে। আর একটা মানুষ যখন অপচয় না করে, তখন আসলে তার আয়ও খুব বেশি লাগে না। ফলে স্ব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বাচ্চাকে অভাব শেখাবো নাকি প্রাচুর্য শেখাবো’ বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে। কেউ বলছেন, বাচ্চাকে অভাব শেখানো উচিত, নয়ত বাচ্চা বেশি পেয়ে বখে যাবে। আবার কেউ বলছেন, বাচ্চাকে প্রার্চুর্য শেখানো উচিত। নয়ত সে সংকীর্ণমনা হয়ে যেতে পারে।
আসলে কোন বাচ্চাকে কৃত্তিম অভাব শেখানো কিংবা কৃত্তিম প্রাচুর্য শেখানো কোনটাই ঠিক হবে না। বরং একটি বাচ্চাকে সর্বদা শেখানো উচিত, “কোন কিছুই চাইলেই পাওয়া যায় না, বরং অর্জন করে নিতে হয়। ” মানে, সে হয়ত কোন কিছু চাইছে, আপনার সামর্থ আছে তাকে তা দেয়ার। কিন্তু তাকে যদি আপনি একটি শ বাকি অংশ পড়ুন...
৪র্থ শ্রেণীর মাদ্রাসার বাংলা বইটা পড়ছিলাম-
৫ জন কবির ৫টা কবিতা পেলাম-
১. যতীন্দ্রমোহন
২. সতেন্দ্রনাথ
৩. সুকুমার
৪. অন্নদাশঙ্কর
৫. রবীন্দ্রনাথ
কথিত এই ৫ কবির ক্ষেত্রে লক্ষণীয় হচ্ছে- এই ৫ কবির কারো জন্ম বা মৃত্যু বাংলাদেশে নয়। জন্ম বা মৃত্যুসূত্রে ৫ জনকেই ভারতীয় কবি বলা যায়। হয়ত বলতে পারেন, এদের জন্ম তো ব্রিটিশ ভারতে। তখন তো বাংলাদেশ- ভারত তৈরী হয়নি।
হ্যা, সেটা ঠিক। কিন্তু এখন তো বাংলাদেশ বলে একটি স্বাধীন দেশ হয়েছে। সেই স্বাধীন দেশের নির্দ্দিষ্ট সীমানা আছে। সেই সীমানা মধ্যে তো এদের কারোই জন্ম-মৃত্যু নয়, সেটা আগে-পরে যখনই হোক না বাকি অংশ পড়ুন...
‘প্রতিটি উপজেলায় স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে’ -কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘোষণা দিয়েছিলো। নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী নিজে খেলাপ্রেমী বা খেলাপ্রেমীদের অনুরোধে এ ঘোষণা দিয়েছে।
কিন্তু আমরা এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান হারাম খেলাধুলার এই স্টেডিয়াম চাই না। আমাদের দাবি হলো- দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে, মহল্লায় মহল্লায় কুরবানীর হাট বসানোর জন্য, কুরবানীর পশু জবাই করার জন্য ও ঈদের নামায আদায়ের জন্য কম পক্ষে একটি করে বড় স্থান বা মাঠ বরাদ্দ করা হোক। এটা আমাদের ঈমানের দাবি, কুরবানীর প্রতি মুহব্বতের দাবি।
-রিয়াসাত পারভেজ।
বাকি অংশ পড়ুন...












