পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের দোষারোপ এবং তাদের প্রতিপক্ষ ধরে নিয়েছে? এর মূল কারণ হচ্ছে, বিশ্বব্যাপী দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি ব্যাপক সংখ্যক মানুষের ঝুঁকে পড়া। সম্মানিত ইসলামই এখন বিশ্বে একমাত্র দ্বীন, যার অনুসারীর সংখ্যা দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনের সূত্র থেকে জানা গেছে, অনেক দেশ তাদের মুসলমান নাগরিকদের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশ করে না। ভারত, চীন, তানজানিয়া, ইথিওপিয়াসহ বিভিন্ন দেশ মুসলমান নাগরিকদের যে সংখ্যা প্রকাশ করে, বাস্তবে এ সংখ্যা আরো বেশি। প্রতিবেদনে একট বাকি অংশ পড়ুন...
সমস্ত কাফিরদের দেশে মুসলমানদেরকে জুলুম, নির্যাতন, শহীদ করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! মুসলমানদের জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ইলিম অর্জন করা ফরয। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে অনেক জায়গায় মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়েছেন, কাফির-মুশরিকরা হলো নিকৃষ্ট জীব, নাপাক, জাহান্নামী। এরা মুসলমানদের চরম শত্রু, এদেরকে কখনো বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। এদেরকে পরামর্শদাতা হিসেবে গ্রহণ করো না, এরা মুসলমানদের ভালো চায় না, এদের অন্তরে মুসলমানদের প্রতি কঠিন বিদ্বেষ ও হিংসা রয়েছে। এদেরকে কখনো অনুসরণ করো না ইত্যাদি।
প্রত্যেক মুসলম বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীদের আবিষ্কৃত তৈরিকৃত যন্ত্রপাতি, আসবাব ইত্যাদি ব্যবহার নিয়ে অনেকেই মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যেহেতু মুসলমানদের জন্য কাফির-মুশরিক তথা তাবৎ বিধর্মী অমুসলিমদের সাথে কোনো প্রকার মিল-মুহব্বত এবং তাদের তর্জ তরীক্বা, নিয়ম-নীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন, তাহলে তাদের তৈরিকৃত বা উদ্ভাবিত আসবাব, যন্ত্রপাতি তথা কম্পিউটার, মোবাইলসহ অন্যান্য মেশিনারিজ ব্যবহার করার বিষয়ে অনেকেই সঠিক ও সুস্পষ্ট ফায়সালা করতে পারে না।
প্রথ বাকি অংশ পড়ুন...
আপনি আপনার সন্তানকে স্কুল-কলেজে পাঠিয়ে শিক্ষিত(!) বানাচ্ছেন- এই আশা নিয়ে আপনি তার জন্য কতই না কষ্ট করছেন। তার জন্য কত শত টাকা-পয়সা খরচ করছেন। তার নিয়মিত স্কুলে যাওয়া তদারকি করছেন, পড়াশুনা ঠিকমত করছে কিনা সেটাও দেখাশুনা করছেন।
ভালো কথা! কিন্তু আপনি কি একবার আপনার সন্তান তার বইয়ে কি পড়ছে, কি শিখছে, কি দেখছে, সেটা একবারও দেখেছেন? তার বইগুলোর পাতাগুলো একবার খুলে দেখেছেন? তার সাথে এ নিয়ে কথা বলেছেন?
এ প্রশ্নগুলো করার পিছনে অবশ্যই কারণ আছে। বর্তমানে আমাদের দেশের শিক্ষানীতি, সিলেবাস ও পাঠ্যবই নিয়ে যে কত বড় ও কৌশলী চক্রান্ত হচ্ছে- সেটা হ বাকি অংশ পড়ুন...
আধুনিকায়ন তাদের ইতমিনান কেড়ে নিলো। ডিজিটালাইজড করতে দেশব্যাপী ছবি সংগ্রহ করা হয়। এক্ষেত্রে সে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল হতে শুরু করে পার্বত্য অঞ্চল সব কিছুরই ভিডিও করা হয় এবং সর্বদা স্যাটেলাইট দ্বারা তাদেরকে অনুসরণ করার ব্যবস্থা করা। ফলশ্রুতিতে তাদের সেই ছবি ও ভিডিওকে উপজীব্য করে অহরহ ড্রোন হামলা করছে মার্কিন সন্ত্রাসীরা।
সম্প্রতি বাংলাদেশের সরকারের সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় গুগল দেশব্যাপী ছবি সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এক্ষেত্রে আধুনিকায়নের পচা মুলা দেখানো হচ্ছে দেশবাসীকে। কিন্তু এসবের শেষ পরিণতি সম্পর্কে একবার বাকি অংশ পড়ুন...
সাহিত্যিক মোতাহার হোসেন চৌধুরী শান্তি নিকেতনে রবীন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তোমার লেখায় ইসলাম ও বিশ্বনবী সম্পর্কে কোনো কথা লেখা নেই কেনো? উত্তরে রবীন্দ্র বলেছিলো, “কোরআন পড়তে শুরু করেছিলুম কিন্তু বেশিদূর এগুতে পারিনি আর তোমাদের রসুলের জীবন চরিতও ভালো লাগেনি। ” (তথ্যসূত্র: বিত-া, লেখক সৈয়দ মুজিবুল্লাহ, পৃষ্ঠা -২২৯) নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
কত বড় স্পর্ধা, কত বড় বজ্জাত, কমজাত হলে এভাবে কথা বলতে তার কলিজায় কাঁপনও ধরলো না। ঠিক যেভাবে আবু লাহাব, আবু জাহেলরা কথা বলেছে সেভাবে সে কথা বললো।
এরপর আর কোনো কথা থাকতে পারে বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান পালন করবে ইসলাম। মুসলমান নিজে বা কারো প্রভাবে ইসলামের বিপরীত কাজ-কর্ম করতে পারবে না।
মুসলমান হিসেবে নিজেকে দাবি করলে সে ব্যক্তি কখনোই বিধর্মীদের কোনো নিয়ম-নীতি চর্চা করার অধিকার রাখে না।
মুসলমান পরস্পরে কাটা-কাটি মারামারি দন্ধ কলহে জড়িত হবে না।
মুসলমানের ঘরে বাড়িতে টিভি ভিসিআর ডিস এন্টিনা ইত্যাদি থাকবে না।
মুসলমানের ঘরে আলমারীতে কোথাও প্রাণীর ছবি, মুর্তি, পুতুল ইত্যাদি পূজনীয় সরাঞ্জমাদি থাকবে না।
মুসলমান প্যান্ড, শার্ট, টাই, কোর্ট ইত্যাদি ইসলাম বহির্ভুত পোশাক পরিধান করতে পারে না।
মুসলমান পুরুষেরা চার টুকরা ব বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামে আ’যম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার এক অগ্নিউপাসককে কিছু ঋণ দিয়েছিলেন। অতঃপর একদিন ঋণ আদায়ের উদ্দেশ্যে তার বাড়িতে গমন করলেন। যখন উনি গৃহের দ্বারে উপস্থিত হলেন তখন উনার না’লাইন শরীফে কিছু ময়লা লেগে যায়। তিনি না’লাইন শরীফ একটু ঝেড়ে নিলেন। এতে ময়লা ঋণ গ্রহীতার বাড়ির দেয়ালে লেগে যায়। কিন্তু উনার নিজের না’লাইন শরীফ পরিষ্কার হয়ে গেল। হযরত ইমামে আ’যম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি দেয়ালে ময়লা দেখতে পেয়ে বিব্রত হলেন। তিনি ভাবলেন যদি আমি এই অবস্থায় চলে যাই তাহলে এই লোকটির দেয়াল খারাপ করার কারণে আমি অভিযুক্ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে আমরা দেখতে পাই আমাদের দেশে সংস্কৃতি চর্চার নামে অপসংস্কৃতি ও ইসলামবিরোধী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এসব অনুষ্ঠান পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সম্মত না হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই এসব উৎসবে দেখা যায় নাচ-গান, বেপর্দা-বেহায়াসহ হাজারো হারাম কাজের সমারোহ।
পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার দশম তারিখ হচ্ছে ‘ইয়াওমুল আশূরা’ শরীফ। যা স্মরণীয় ও মর্যাদাম-িত দিন। আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুরু করে প্রথম নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত বাকি অংশ পড়ুন...












