পাঠ্যবই বিতর্ক এখন দেশজুড়ে। তবে নানা রকম বিতর্কের মাঝে অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ, দেশাত্মবোধক, মানবতাবাদী বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা বেশি। তারা(!) বলতে চায়- ইসলাম শিখবেন, দ্বীন শিখবেন বাসায়, বাড়িতে, মা-বাবার কাছে। আর স্কুল-কলেজে এসে বাকি বিষয় শিখবেন; স্কুল-কলেজ নাকি দ্বীন শিক্ষার জায়গা নয়।
আমরা যদি ইসলামকে পরিপূর্ণ বলে স্বীকার করেই থাকি, তাহলে তো ইসলাম ছাড়া বাকি যা আছে তাকে অনৈসলামী বা ইসলামবিরোধীই বলতে হবে। তবে তাদের (!) কথার প্রেক্ষিতে বলতে হয় স্কুল-কলেজ কি তাহলে বিধর্মী-বিজাতীয় শিক্ষা লাভের জায়গা?
মূলত এ ধরণের কথা মুসলমানদের কথ বাকি অংশ পড়ুন...
বাঙালী কর্তৃক উপজাতীয় নারী নির্যাতনের বিষয়ে উপজাতী সন্ত্রাসীদের প্রচার- প্রপাগা-া, প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ সমাবেশের আড়ালে, পাহাড়ে দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে উপজাতি কর্তৃক বাঙ্গালী নারী সম্ভ্রমহানির ঘটনা।
১. ২০১২ সালের ১৩জুন মাটিরাঙ্গা উপজেলার পলাশপুর জোন সদরের কাছাকাছি দক্ষিণ কুমিল্লা টিলা এলাকায় মুসলিমপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল মান্নানের মেয়ে কুলসুম আকতার (১২) নামে এক কিশোরী উপজাতি সম্ভ্রমহানির শিকার হন।
২. ২৩ জুলাই ২০১২ মহালছড়ির মাইসছড়ি এলাকায় এক বাঙ্গালী গৃহবধুকে উপজাতি যুবক কর্তৃক সম্ভ্রমহানি করেছে।
৩. এ ঘটনার কয়েক মাস বাকি অংশ পড়ুন...
‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন’ নামধারণকারী একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে আমাদের দেশে। সেই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব হলো দেশের যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘিত হবে সেখানেই ছায়া হয়ে ভুক্তভূগীর পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু কি করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি অঞ্চল যেখানে সারা দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি বিচার বহির্ভূত অপরাধ সংগঠিত হয়। উপজাতী সন্ত্রাসীদের নিত্য অপকর্মে এখানকার জনজীবন অসহায়। সুতরাং এই অঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে থাকাটা অবশ্যই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মৌলিক দায়িত্ব। কিন্তু কী করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পা বাকি অংশ পড়ুন...
কয়েকদিন পরপরই হিন্দুত্ববাদীরা তুচ্ছ অজুহাত তুলে মুসলমানদের নির্মমভাবে শহীদ করে! ভারতে মুসলমান নিধনকারী দাঙ্গা শুধু আজকে নয়, বহু পূর্ব থেকেই উগ্র হিন্দুরা জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালিয়ে আসছে।
১৯৬১-এর অক্টোবরে আলিগড় মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৬২-তে মধ্য-প্রদেশের জাবালপুরে মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৬৪-তে মহারাষ্ট্রের ভিওয়ান্দিতে মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৬৭-তে বিহারের রানচিতে মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৬৯-তে গুজরাটের আহমেদাবাদে মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৭০-এ মহারাষ্ট্রের ভিওয়ান্দি, জালগন ও মালাদে মুসলিম নিধনে দাঙ্গা।
১৯৭১-এ বিহারে মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমাদের কাছে আযাব-গযব আসার এবং সাহায্য ও সহায়হীন হওয়ার পূর্বেই তোমরা তোমাদের মহান পালনকর্তা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ধাবিত হও এবং উনার কাছে আত্মসমর্পন করো তথা পূর্ণ আজ্ঞাবহ হও। (সূরা যুমার: আয়াত শরীফ ৫৪)
আযাব-গযব আসলো গেলো; কারো কোন ফিকির বা চিন্তা নাই। অথচ মহান আল্লাহ পাক কতইনা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন আযাব-গযব আসবে। উক্ত আয়াত শরীফ পড়ে মুসলমানদের সতর্ক হওয়া উচিত।
কখন আযাব-গযব আসে?
১) যখন মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নিষেধ অমান্য করতে শুরু করে। নাউজুবিল্লাহ।
২) যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের স্বাধীনতার জন্য যারা শহীদ হয়েছে, দেশের উন্নয়নে ও দেশের স্বার্থ উদ্ধার করতে যারা সারা জীবন ব্যয় করেছে তাদেরকে দেশের সরকার-প্রশাসন সম্মান জানাতে চায়, শ্রদ্ধা জানাতে চায়। কিন্তু সেটা কিভাবে? যেহেতু তারা মুসলমান ছিলো, তাহলে শরীয়তসম্মত পদ্ধতিতেই তাদের প্রতি সম্মান বা শ্রদ্ধা প্রকাশ করার কথা।
কিন্তু বাস্তবে কি হয় বা কি হচ্ছে? অমুসলিম-মুশরিকদের মতো করে বেদী বানিয়ে তাতে ফুল দেয়া হয়। গান, নাটক, নাচ ইত্যাদি করা হয়। এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
কিন্তু যাদের উদ্দেশ্যে এসব করা হচ্ছে, তারাতো ঈমানদার ছিলো, মুসলমান ছিলো। তারা ঈমানী বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানীং বিশেষ করে বেশ কয়েক বৎসর যাবৎ দেখা যাচ্ছে- খালিক মালিক্ব রব মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র মসজিদ শরীফ উনার মধ্যে নামায পড়ার নামে কতিপয় মুসল্লী বিশেষ করে সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তি ও মসজিদ কমিটির লোকজনের কেউ কেউ টুল কিংবা চেয়ারে বসে থাকে। তারা বলে থাকে- মাজুরতার কারণে তারা এভাবে নামায পড়ে। আর এজন্য ইমাম সাহেবের থেকেও কোনো বাধা নিষেধ থাকে না। এর একটি কারণ কমিটির প্রভাবশালীদেরকে তোষণ করা আর অন্যটি হলো ইমাম সাহেবদের অজ্ঞতা মূর্খতা।
অথচ পবিত্র মসজিদ শরীফ হলো শুধুমাত্র সুস্থ মুসল্লীদের জন্য। যারা অসুস্থ মুসল্লী তাদের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
চালের দাম বাড়িয়ে, নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে সে টাকা দিয়ে দেশের মানুষ ফ্লাইওভারে চড়বে, মেট্রোরেলে চড়বে, বড় বড় শপিং মলে গিয়ে চড়া দামে মার্কেট করবে এমনটি দেশের কত পার্সেন্ট মানুষ চেয়েছিলো? না, এটা এদেশের কোটি কোটি সাধারন মানুষরা চায়নি। চেয়েছিলো এদেশের লোভী প্রশাসনের লোকগুলো, চেয়েছিলো মজুদদার ও সিন্ডিকেট ব্যবাসায়ীরা।
গুটিকতক লোকের লোভের করুণ পরিণতি ভোগ করছে আজ দেশের কোটি কোটি মানুষ। তারা এখন আর সঞ্চয় করাতো দূরের কথা, যতটুকু সঞ্চয় ছিলো ততটুকুই ভেঙ্গে খরচ করছেন, যতটুকু কামাই করেন সেটা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন।
দেশের মানুষের সেবা করতে বাকি অংশ পড়ুন...
যত্রতত্র বিভিন্ন কোম্পানীর অশ্লীল ছবিযুক্ত সাইনবোর্ড কমবেশি সবারই দৃষ্টিগোচর হয়। সাইনবোর্ডগুলো শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। অনেক স্থানে মসজিদের উপরেও অশ্লীল ছবিযুক্ত সাইনবোর্ড লাগানো আছে। মুসল্লিরা নামায পড়তে মসজিদের দিকে মুখ ফিরালে সেই সাইনবোর্ডে চোখে পড়ে।
এছাড়াও বাংলাদেশসহ ভারতীয় অশালীন নায়িকাদের কতই না সাইনবোর্ড, পোস্টার ও ব্যানার দেখা যায়। এখন যেন ছোট কাপড় পরিধানকৃত নায়িকাদের সাইনবোর্ড, পোস্টার ও ব্যানারগুলো ফ্যাশানে রূপান্তরিত হয়েছে। অপরদিকে শপিংমলগুলো মূর্তির শপিংমলে রূপান্তরিত হয়েছে। শপ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- ‘প্রত্যেকে যা আমল করবে সে হিসেবেই তার জন্য নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে। ’ (পবিত্র সূরা আনআম: আয়াত শরীফ-১৩২)
‘হে মু’মিনগণ, তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর; যেখানে নিয়োজিত আছেন দৃঢ় অন্তর ও শক্ত প্রকৃতির ফেরেশতাগণ। (পবিত্র সূরা আত-তাহরীম: আয়াত শরীফ-৬)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হেয়েছে- “জাহান্নামের সবচেয়ে কম ও সহজতর শাস্তি প্রাপ্ত ব্যক্তি পৃথিবী পরিমাণ সম্পদ থাকলেও তার বিনিময়ে এ আযাব থেকে মুক্তি পাও বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিন মুসলমানদেরকে সতর্ক করে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদী ও মুশরিকদেরকে। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
তথাকথিত অধুনাবাদীদের ভাষ্য হলো- প্রাচীনকাল তথা অন্ধকার যুগের অসভ্যতা থেকে নাকি আমরা ক্রমেই সভ্য হচ্ছি ! পশ্চিমা বিশ্বের অনুকরণ আমাদেরকে আধুনিক আর সভ্য করছে- এটাও সভ্য মানুষের ভাষ্য, “যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়”। এই কথা “যুগের” স্থলে “শয়তানের” বললে মন্দ কি? কে কত সভ্য আর সম্মানিত তা নির্ণয় করা হয় কে কত পশ্চিমা অর্থাৎ ইহুদী-মুশরিকও নাছ বাকি অংশ পড়ুন...
ইদানিং সরকার বিদেশী বিভিন্ন আগ্রাসী কর্পোরেট কোম্পানীর সাথে জিএম ফুড নিয়ে চুক্তি করছে। এই চুক্তি করছে কোন রকম গবেষণা ছাড়াই। একটা জিএম ফুড বাজারে ছাড়ার আগে তার ক্ষতিকর দিক কি হতে পারে, বীজসত্ব কি হবে, খাদ্য নিরাপত্তা সংকটে পড়বে কি না , মানুষ এই খাবার খেলে কি উপকার পাবে, খাদ্য উৎপাদন কেমন হবে, পরিবেশের কোন ক্ষতি হবে কি না তা যাচাই করা ছাড়াই চুক্তি হচ্ছে, বীজ বাজারে ছাড়া হচ্ছে যা সনদের লঙ্ঘন।
বাংলাদেশ সংবিধানের ১৮ (ক) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করবেন এবং প্রাকৃতিক সম্প বাকি অংশ পড়ুন...












