‘প্রতিটি উপজেলায় স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে’ -কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘোষণা দিয়েছিলো। নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী নিজে খেলাপ্রেমী বা খেলাপ্রেমীদের অনুরোধে এ ঘোষণা দিয়েছে।
কিন্তু আমরা এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান হারাম খেলাধুলার এই স্টেডিয়াম চাই না। আমাদের দাবি হলো- দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে, মহল্লায় মহল্লায় কুরবানীর হাট বসানোর জন্য, কুরবানীর পশু জবাই করার জন্য ও ঈদের নামায আদায়ের জন্য কম পক্ষে একটি করে বড় স্থান বা মাঠ বরাদ্দ করা হোক। এটা আমাদের ঈমানের দাবি, কুরবানীর প্রতি মুহব্বতের দাবি।
-রিয়াসাত পারভেজ।
বাকি অংশ পড়ুন...
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিবছরই পবিত্র কুরবানীর পশুর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকাতে প্রতিবারই কুরবানীর সময় মানুষ অত্যন্ত দুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার স্বীকার হচ্ছেন।
মাত্র কয়েকদিনে লক্ষ লক্ষ গরু-ছাগল আনা-নেয়া, বিক্রি ইত্যাদি কাজকে আরো সুন্দরভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হলে কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এতে করে মানুষের যাতায়াতেও সুবিধা হবে। দেখা যায় হাটগুলো অনেক দুরে হওয়ার কারনে মানুষ কুরবানীর পশু আনতে গিয়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন বাকি অংশ পড়ুন...
১.৫ ভাগ হিন্দুরা যাতে ঘটা করে দুর্গাপূজা পালন করতে পারে সেজন্য ধনী-গরিব প্রত্যেক হিন্দুকে মুসলমানের খাজাঞ্চীখানা থেকে পর্যাপ্ত সরকারি অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয় (!), যা দিয়ে নুন আনতে পানতা ফুরানো হিন্দুরা পর্যন্ত ৩-৪টা করে পূজাম-প তৈরি করে এদেশে হিন্দুত্বের জয়গান করছে! নাঊযুবিল্লাহ!
কথা হলো, এদেশে পবিত্র কুরবানী দিতে সামর্থ্য রাখে না কিংবা তিন বেলা পেট পুরে খাবার পায় না, এমন হত দরিদ্র মুসলমানের সংখ্যা কম নয়। এ নিরন্ন, সামর্থ্যহীন গরিব মুসলমানগণ যাতে তাদের ধর্মীয় উৎসব পবিত্র কুরবানীতে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য কোনো সরকারি অনুদান দেয় বাকি অংশ পড়ুন...
পূজা-পার্বণে সরকার কোটি কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে পারে, কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কেন ভর্তুকি দিতে পারবে না? (২)
একটি হাটের ব্যবস্থাপনায় সরকারের কত টাকাইবা খরচ হবে? এই সরকারই কিন্তু নিজের দলের খাতিরে, পূজা-পার্বণে কোটি কোটি টাকা খরচ করে থাকে।
বিশেষ করে দেখা যায়, পূজার সময় দেশের বিভিন্ন মাঠ-ঘাট দখল করে পূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। তখন কিন্তু কেউ সে জায়গাগুলো ইজারা দেয় না বা সেখানে গিয়ে কেউ হাসিল দাবি করে না। উপরন্তু সরকার তাদের পূজায় টাকা বরাদ্দ দিয়ে থাকে।
৯৮ ভাগ মুসলমানদের এই দেশে মুসলমানরা বছরে একবার নিজের দ্বীনি অধিকার পবিত বাকি অংশ পড়ুন...
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিবছরই পবিত্র কুরবানীর পশুর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে পবিত্র কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। এতে করে প্রতিবারই পবিত্র কুরবানীর সময় মানুষ অত্যন্ত দুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার স্বীকার হচ্ছেন। মাত্র কয়েকদিনে লক্ষ লক্ষ গরু-ছাগল আনা-নেয়া, বিক্রি ইত্যাদি কাজকে আরো সুন্দরভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হলে পবিত্র কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এতে করে মানুষের যাতায়াতেও সুবিধা হবে। দেখা যায় হাটগুলো অনেক দুরে হওয়ার কারনে মানুষ কুরবানীর পশু আনতে গিয়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মু বাকি অংশ পড়ুন...
একটা কুরবানীর পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কত টাকা লাগে? বড়জোর লাখখানেক টাকা। সামান্য এই টাকা কি সরকার ভর্তুকি দিতে পারে না?
অথচ এই কুরবানীর হাটকে সরকার এখন ব্যবসা আর চাঁদাবাজির কেন্দ্র বানিয়ে ফেলেছে। প্রথমত এই কুরবানীর পশুর হাটকে ইজারা দিয়ে সরকার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। এরপর এই হাটগুলোকে নিজেদের দলীয় নেতা-কর্মীদের ভাড়া দিয়ে বিরাট চাঁদাবাজির কারখানা বানিয়ে ফেলে। তারা কুরবানীর হাটগুলোকে ‘হাসিলের’ ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।
শুধু রাজধানী ঢাকা নয়, দেশের অন্যান্য জেলাগুলোর প্রায় সকল গরু-ছাগলের হাট থেকেই এভাবে প্রশাস বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ্য, বাংলাদেশীরা যখন ভারতে যায়, তারাও অসংখ্য ভুল চিকিৎসার সম্মুক্ষীণ হয়, অনেক রোগী ভারতে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভুল চিকিৎসায় মারাও যায়। কিন্তু এরকম অসংখ্য ঘটনা থাকার পরও বাংলাদেশের মিডিয়াকে সে সব খবর গুরুত্বসহকারে প্রচার করতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের একটা ঘটনা পেলে যেভাবে মিডিয়ায় প্রচার হয়, ঠিক একইভাবে ভারতের খরবগুলো যদি গুরুত্ব দিয়ে মিডিয়ায় আসতো, তবে মানুষ সহজে তুলনা করতে পারতো।
চলতি বছর ২০২৪ এর শুরুতে ভারতে গিয়ে ভুল চিকিৎসা নিয়ে মৃত্যুবরণ করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী। জানা যায়, হাত-পায়ের হাড়ের ব্যা বাকি অংশ পড়ুন...












