খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়গুলো মহাপবিত্র কুদরত মুবারক উনার অন্তার্ভূক্ত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হচ্ছেন মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মু’যিযা শরীফ। মু’যিযা শরীফ ব্যতীত তো সৃষ্টি জগৎ অক্ষম। আর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি ‘পবিত্র ইজায শরীফ’।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দয়া দান ইহসান মুবারক অর্থাৎ উনাদের মহাপবিত্র ইজায শরীফ’ উনার মাধ্যমেই আস বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِيْنَ آمَنُوا الْيَهُوْدَ وَالَّذِيْنَ أَشْرَكُوْا
অর্থ: (হে আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি অবশ্যই ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী ও মূর্তিপূজারী মুশরিকদেরকে। (সূরা মায়িদা শরীফ-৮২)
বাকি অংশ পড়ুন...
ইলিম অর্জন করা পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই ফরয। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ইলিম অর্জন করা ফরয ঘোষণা করেছেন। পুরুষ ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ যেভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে তালিম নিতেন মহিলাগণ উনারাও অনুরূপভাবে তা’লীম নিতেন। পর্দার পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হওয়ার পর শরয়ী পর্দার সাথে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিকট তা’লীম মুবারক গ্রহণ করতেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
একই ঘরে আহাল ও আহলিয়া পাশাপাশি নামায আদায় করতে পারবে কিনা? এবং স্বামী স্ত্রী কি এক সাথে জামায়াতে নামায আদায় করতে পারবে?
জাওয়াব:
জামায়াতে নামায না পড়লে, আহাল ও আহলিয়া পাশাপাশি দাঁড়িয়ে নামায আদায় করা জায়িজ। তবে জামায়াতে নামায আদায় করলে আহাল সামনে দাঁড়াবে আর আহলিয়া একটু পিছিয়ে দাড়াবে। এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ আছে,
المَرْأَةُ إِذَا صَلَتْ مَعَ زَوْجِهَا فِيْ الْبَيْتِ إِنْ كَانَ قَدَمِهَا مَحَلِّ أَقْدَامِ الزَّوْجِ لَا تَجُوْزُ صَلَاتِهِمَا بِالْجَمَاعَةِ، وَإِنْ كَانَ قَدَمُهَا خَلْفَ قَدَمِ الزَّوْجِ إِلَّا أِنَّهَا طَوِيْلَةٌ تَقَعُ رَأْسَ الْمَرْأَةُ فِيْ السُّجُوْدِ قَبْلَ رَأْسِ الزَّوْجِ جَازَت বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি পূর্ব থেকেই মনোনীত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে আনজাম দেয়ার জন্য উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি বিশেষভাবে সৃষ্টি করেছেন। যা উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার একখানা বিশেষ স্বপ্ন মুবারক দ্বারা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট হয়।
‘হায়াতুল ক্বুলূব’ নামক কিতাবে উল্লেখ করা হয়- উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উনার একখানা স্বপ্ন মুবারক বর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার সূরা মারইয়াম শরীফ উনার ৩৬নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
لَيْسَ الذَّكَرُ كَالْاُنْثىَ
অর্থ: তিনি এমন একজন সম্মানিতা মহিলা উনার সমকক্ষ কোন পুরুষও নেই।
এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত উম্মু রূহিল্লাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে বলেছেন, উনার যুগে কোন পুরুষও উনার সমকক্ষ ছিল না।
আর হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩২নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاءِ .
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুর সাথে হাত নেড়ে নেড়ে কথা বলুন এবং অনেক আই কন্টাক্ট করুন। যদিও সে আপনার কথা কিছুই বুঝবেনা কিন্তু আপনার গলার স্বর তাকে শান্ত রাখবে এবং এখন থেকেই এসব তার ভাষার বিকাশে সাহায্য করবে।
উজ্জ্বল রং এর কোন কিছু তার দৃষ্টি সীমার মধ্যে নাড়াতে থাকুন যাতে সে তার দৃষ্টি দিয়ে তা অনুসরণ করতে পারে। শিশুর বিছানার উপর উজ্জ্বল রং এর কিছু ঝুলিয়ে রাখুন। এতে তার ফোকাস এর উন্নতি হবে।
বাচ্চারা চুষতে পছন্দ করে। তাই এটা থামানোর চেষ্টা করবেন না। অনেক সময় যখন কোন কিছুই কাজ করেনা চুষনি বাচ্চাকে শান্ত করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে ঘুমানোর সময় চুষনির ব বাকি অংশ পড়ুন...
সালাম দেয়া সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছিলেন। আবাল বৃদ্ধ সবাইকে সালাম দিয়েছেন।
সালামের জাওয়াব দেয়া ওয়াজিব। কারো সাথে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার জন্য সালাম হচ্ছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠতম মাধ্যম বা উপায়। সালাম দিলে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত নাযিল হয়। অন্তরে মুহব্বত পয়দা হয়, বিদ্বেষভাব দূর হয়, দিলে প্রশান্তি আসে। মুয়াশারাত, মুয়ামালাতের জন্য সালামের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। স্বয়ং খালিক্ব, মালিক রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সালাম দানের শিক্ষাদাতা। বাকি অংশ পড়ুন...












