মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন, “হে মুমিন মহিলাগণ! তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং আইয়্যামে জাহেলী যুগের ন্যায় নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বের হবেনা। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ-পবিত্র আয়াত শরীফ নং ৩৩)
মুসলমানরা যখন পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার উক্ত আদেশ মুবারক পালন করতে চান পশ্চিমা দোসর নারীবাদীরা তখন বিভিন্ন ধরণের কটূক্তি, হয়রানী এমনকি বোরকা নিষিদ্ধেরও দৃষ্টতা প্রদর্শন করে। বিভিন্নভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধাচরণ করে, মানহানী করে। যেন তাদের বল্গাহারা, উন্মুক্ত দর্শনই শ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ছহীহ ও মশহূর কিতাব আবূ দাউদ শরীফ উনার এক রেওয়ায়েতে আছে, জনৈকা মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার এক ছেলে মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সঙ্গে জিহাদে গিয়েছিলেন। জিহাদ শেষে একে একে সকল মুজাহিদ ফিরে আসার পরও যখন উনার ছেলে ফিরে আসলেন না, তখন তিনি বিচলিত হয়ে মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট বাকি অংশ পড়ুন...
মনে রাখা দরকার যে, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার শব্দ বা তরজমা দেখে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মর্ম ও উদ্দেশ্য বুঝতে যাওয়া বা সেই অনুযায়ী ব্যাখ্যা দেয়া কিন্তু গুমরাহীর আলামত। একা একা পড়ে বা বাংলা অর্থ দেখে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উদ্দেশ্য ও মর্ম বুঝতে গেলে পদস্খলনের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু সম্ভাবনাই নয় বরং বাস্তব ঘটনাও ইতিহাসের পাতায় ছড়িয়ে রয়েছে। তাই কোন পবিত্র হাদীছ শরীফ সামনে এলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সেটার কি অর্থ বুঝেছেন, কিভাবে সেটার উপর আমল করেছেন এবং তৎপরবর্তী তাবিয়ীনে কিরাম ও তাবে-তাবিয়ীনগণ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত বিবি কিবরুবিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহা:
তিনি বছরার অধিবাসী ছিলেন। কেউ কেউ বলেন, উনার জন্মস্থান আহওয়াজ ছিল। তিনি হযরত বিবি শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার খেদমত করতেন।
তিনি বলেন যে, তিনি এক রাত্রে হযরত বিবি শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার নিকট ছিলেন। আমার নিদ্রা এসে যায়। তিনি উনার পা দিয়ে আমাকে টোকা দিলেন এবং বললেন: আয় কিবরুবিয়া! উঠো, ইহা শোয়ার জায়গা নয়। স্বপ্নের জায়গা তো কবর।
লোকেরা হযরত কিবরুবিয়া হাফছা রহমতুল্লাহি আলাইহা উনাকে জিজ্ঞাসা করে, হযরত শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার খেদমতের দ্বারা তোমার কি ফায়দা হাছ বাকি অংশ পড়ুন...
পর্দা পালনের অনন্য দৃষ্টান্ত:
১)
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি যে পর্দার বিষয়ে কতটা গুরুত্ব দিয়ে থাকেন সে সম্পর্কে একদিনের একটি ঘটনা। একদিন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি দয়া ইহসান মুবারক করে সেলাই সেকশনের কার্যক্রম দেখতে তাশরীফ মুবারক আনলেন। সেখানে একটি জানালা বন্ধ করা অবস্থায় ছিলো কিন্তু জানালার পর্দাটা একটু সরে গিয়েছিলো।
আমরা দেখতে পেলাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি সবকিছু দেখার পর যেখান থেকে সেই জানালাটি দেখা যাচ্ছে সেদিকে আর অগ্রসর হচ্ছিলেন না।
তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
মা-বাবা, ভাই- বোন এবং অধিনস্থ তথা পরিবারের সদস্যদেরকে নিয়ে যে তা’লীম বা শিক্ষাদান করা হয়, তাকে পারিবারিক তা’লীম বলে। পারিবারিক তা’লীম বিশেষ জরুরী,অতিব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক অভিভাবকের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য বটে। কেননা, পরিবার ভালো হলে সমাজ ভালো হবে। সমাজ ভালো হলে দেশ ভালো হবে। দেশ ভালো হলে সারা জগত ভালো হবে। তাই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকল অভিভাবককে তার নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথভাবে সুসম্পন্ন করার জন্য বিশেষ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত ক্বসিম ইবনে আব্দুর রহমান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে মুরসাল সূত্রে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মেথি দ্বারা আরোগ্য লাভ করো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, যদি আমার উম্মত জানতো মেথির মধ্যে কি (উপকারিতা) রয়েছে, তারা তা স্বর্ণ দিয়ে ওজন করে খরিদ করতো। (তামযীহুশ শারীয়াহ্ ২য় খন্ড, ২৪৬ পৃষ্ঠা, প্রকাশনা: দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরূত, লেবানন; বাকি অংশ পড়ুন...
খাবার বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وكُلُوْا وَاشْرَبُوْا وَلَا تُسْرِفُوْا اِنَّهُ لَا يُـحِبُّ الْمُسْرِفِيْنَ
অর্থ: খাও এবং পান করো কিন্তু অপচয় করো না। তিনি অপচয়কারীদেরকে পছন্দ করেন না। (পবিত্র সুরা আ’রাফ: আয়াত শরীফ ৩১)
বাকি অংশ পড়ুন...
বেবি ব্লুজ: সন্তান জন্মগ্রহণ করার কয়েকদিনের মধ্যে আপনার (মায়েদের) কিছুটা মনমরা ও খিটখিটে অনুভব হতে পারে। এমনকি খুব সাধারণ কারণে আপনার কান্নাও চলে আসতে পারে। এই ধরনের লক্ষণকে সাধারণত বেবি ব্লুজ বলা হয়ে থাকে। নবজাতক ফুটফুটে সন্তান কোলে নেয়ার পর কয়েক দিনের মধ্যেই এই ধরনের অনুভূতির কারণে আপনার নিজের কাছেই অনেক খারাপ লাগতে পারে।
তবে এসব যদি ২ থেকে ৩ সপ্তাহের বেশী স্থায়ী হয় এবং আপনি সারাদিনই অবসাদগ্রস্থ থাকেন, ঘুমের সমস্যা এমনকি বেঁঁচে না থাকার চিন্তার মত উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে অতিসত্বর চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। এতে আপনার সাথে সা বাকি অংশ পড়ুন...












