পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের হক্ব হচ্ছে, সন্তানকে পবিত্র দ্বীনী তা’লীম দিবে, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম শিক্ষা দিয়ে যথাযথভাবে পালনের সু-ব্যবস্থা নিবে। সন্তানের হক্ব যদি পিতা-মাতা আদায় না করে, তাহলে পিতা-মাতাকে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিকোণ থেকে জবাবদিহী করতে হবে।
অতএব, পিতা-মাতাসহ সকল অভিভাবকের দায়িত্ব কর্তব্য হলো- তাদের সন্তানদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক পালনে সতর্ক করা, এ বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। অন্যথায় দায়িত্ব অবহেলার কারণে- পরকালে কঠিন জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
-মুহম্মদ তাসনীম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرة ام المؤمنين السادسة أُمِّ سَلَمَةَ عليها السلام قَالَتْ : دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَا وَحضرة ام المؤمنين الثالثة عشر مَيْمُونَةُ عليها السلام جَالِسَتَانِ فَجَلَسَ فَاسْتَأْذَنَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ الأَعْمَى رضى الله تعالي عنه فَقَالَ النبى صلى الله عليه وسلم احْتَجِبَا مِنْهُ. فَقُلْنَا : يَا رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَلَيْسَ بِأَعْمَى لاَ يُبْصِرُنَا؟ قَالَ النبى صلى الله عليه وسلم : افعميا وان انتما الستما تُبْصِرَانِهِ.
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে শুষ্ক, শীতল বাতাস এবং বেড়ে যাওয়া ধুলাবালুর কারণে ত্বক খসখসে ও মলিন হয়ে যায়। এর ফলে দেখা দেয় নানা সমস্যা যেমন ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি। তাই শীতকালে ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় দরকার বাড়তি যতœ ও সতর্কতা।
শীতকালেই কিছু সবজি ও খাবার পাওয়া যায়, যা খেলে ত্বক সজীব থাকে। শীতের শুরু থেকেই এ ধরনের খাবার ও সবজি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। পুষ্টিবিদের মতে, শীতকালীন কয়েকটি সবজি খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে গাজর, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো। এর বাইরেও ত্বকের যতেœ এ সময় জাম্বুরা ও পালংশাক ত্বকের জন্য উপকারী।
গাজর :
গাজ বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীনি শিক্ষা অর্জন করুন। সুখী পরিবার গড়ে তুলুন। পারিবরিক বন্ধন সে মধুর একটা বন্ধন।
বাবা- মা, ভাই- বোন, স্বামী- স্ত্রী, সবাই মিলে একত্রে বসবাস করা, একে অপরকে মুহব্বত করা, একে অপরের আদেশ-নিষেধ শুনা-- এরই মধ্যে রয়েছে মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার বহিঃপকাশ।
মহান আল্লাহ পাক তিনি রহিম, রহমান, গাফফার, সাত্তার। তিনি রহমত নাযিল করেন সৃষ্টির প্রতিটি জিন-ইনসানসহ প্রতিটি জোড়া বা যুগলের। রহমত নাযিল করেন প্রত্যেক পরিবারের উপর এবং এটাই স্বাভাবিক নিয়তি। কিন্তু এই স্বাভাবিকতাকেই অস্বাভাবিক করে ফেলে পরিবারেরই লোক সকল। পিতা- মাতা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهِ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَهْرَمُ ابْنُ اٰدَمَ وَيَشِبُّ مِنْهُ اثْنَانِ الْـحِرْصُ عَلَى الْمَالِ وَالْـحِرْصُ عَلَى الْعُمُرِ
অর্থ: হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আদম সন্তান বৃদ্ধ হয়, তার মধ্যে দুটি জিনিস বা বিষয় জাওয়ান হয়। ১. সম্পদের প্রতি লোভ বা মুহব্বত ২. দীর্ঘ জীবন লাভের আকাঙ্খা। (বুখারী শরীফ ও মুসলিম শর বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, সিরিয়াতে একজন বিশিষ্ট বুযুর্গ ও মশহুর মহান আল্লাহ্ পাক উনার ওলী ছিলেন। উনাকে এলাকার সমস্ত লোকেরা চিনত। উনি উনার মাদ্রাসায় র্দস দিতেন। খান্কা শরীফে তা’লীম দিতেন যিকির-আযকারের জন্য। উনার একাধিক সন্তান-সন্ততি ছিল। প্রত্যেকেই আল্লাহ্ওয়ালা দ্বীনদার, পরহিজগার ছিলেন, সকলেই সেটা জানত। কিন্তু উনার বড় ছেলেটা ছিল বেশরা। অর্থাৎ শরীয়তের খেলাফ সে চলতো। উনি খান্কা শরীফে তা’লীম দিতেন, র্দস দিতেন। দেখা যেত সেই ছেলেটা আজে-বাজে জিনিস পান করে এসে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে প্রবেশ করত, যার কারণে তিনি লজ্জিত হতেন। উনার বাকি অংশ পড়ুন...












