সুওয়াল:
বাতিল ফিরক্বার লোকদের আক্বীদা হলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত আর কেউই ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। এমনকি যিনি কুল-মাখলূক্বাতের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও নাকি ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ!
এ বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (২য় অংশ):
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ১৭৯নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
আমাদের এলাকার এক বক্তার ওয়াজ থেকে শুনেছি সে বলেছে, মুফাসসিরীনে কিরাম পরিষ্কারভাবে লিখে দিয়েছে, মহাপবিত্র কুরআন শরীফ অথবা মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যদি দেখ মহান আল্লাহ পাক উনাকে নূর বলা হয়েছে তখন বুঝে নিও তার অর্থ হলো হিদায়েতের মালিক। আর যদি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে অথবা মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নূর বলা হয় তখন অর্থ হবে হিদায়েতের মাধ্যম। আর যদি বলা হয়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
আমাদের এলাকার এক বক্তার ওয়াজ থেকে শুনেছি সে বলেছে, মুফাসসিরীনে কিরাম পরিষ্কারভাবে লিখে দিয়েছে, মহাপবিত্র কুরআন শরীফ অথবা মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যদি দেখ মহান আল্লাহ পাক উনাকে নূর বলা হয়েছে তখন বুঝে নিও তার অর্থ হলো হিদায়েতের মালিক। আর যদি মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে অথবা মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নূর বলা হয় তখন অর্থ হবে হিদায়েতের মাধ্যম। আর যদি বলা হয়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
বাতিল ফিরক্বার লোকদের আক্বীদা হলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত আর কেউই ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। এমনকি যিনি কুল-মাখলূক্বাতের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও নাকি ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ!
এ বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (১ম অংশ):
মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন খালিক্ব, মালিক, রব। আর অন্য সকলেই হচ্ছেন মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
(১) শবে বরাত কি? (২) এ সম্পর্কে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ কোন বর্ণনা আছে কি? (৩) অনেকে শবে বরাত উদযাপনকে বিদয়াত ও নাজায়িয বলে থাকে। তারা কারণ স্বরূপ বলে থাকে যে, কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এর কোথাও শবে বরাতের উল্লেখ নেই। আসলে কি তাই? সঠিক জাওয়াব দানে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (২য় অংশ):
অনেকে বলে থাকে যে, সূরা দুখান-এর উক্ত আয়াত শরীফ দ্বারা শবে ক্বদরকে বুঝানো হয়েছে। কেননা উক্ত আয়াত শরীফে স্পষ্টই উল্লেখ আছে যে, “আমি কুরআন শরীফ নাযিল করেছি ....” আর কুরআন শরীফ যে ক্বদরের রাত্রিতে নাযিল হয়েছে তা ‘সূরা ক্বদরেও’ উল্লেখ আছে।
মূলতঃ যারা উপরোক্ত মন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
গান-বাজনা করা কি? কেউ কেউ বলে থাকে, “ইসলামী গান” যেমন- নবীতত্ত, মুর্শীদি, জারী ইত্যাদি জায়িয। কারণ হিসেবে তারা বলে, হযরত সুলত্বানুল হিন্দ খাজা মুঈনুদ্দীন চিশ্তী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নাকি গান-বাজনা করেছেন। তারা আরো বলে থাকে যে, বুখারী শরীফ- এর ২য় খ-ের ২২৫ পৃষ্ঠায় এবং ৫ম খ-ের ৫৫৫ পৃষ্ঠায় নাকি “গান-বাজনা” জায়িয বলে লেখা আছে।
সুওয়াল হলো- “গান-বাজনা” সম্পর্কে সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়সালা কি? সত্যিই কি হযরত সুলত্বানুল হিন্দ খাজা ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “গান-বাজনা” করেছেন? আর বুখারী শরীফ কিতাবের মধ্যে “গান-বাজনা” জায়িয বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: জনৈক মাওলানা ছাহিব বলেছে যে, নামাযের ক্বাযা আছে, কিন্তু কাফফারা নেই। এ বিষয়ে দলীলভিত্তিক জাওয়াব জানতে বাসনা রাখি।
জাওয়াব: ক্বিল্লতে ইলম ক্বিল্লতে ফাহম অর্থাৎ কম জ্ঞান কম বুঝই হচ্ছে ফিতনা সৃষ্টির কারণ। আর ফিতনা সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اَلْفِتْنَةُ اَشَدُّ مِنَ الْقَتْلِ.
অর্থ: ফিতনা হচ্ছে কতল অপেক্ষা বড় গুনাহ। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯১)
আর না জেনে কোন মাসয়ালা বললে বা মাসয়ালার জাওয়াব প্রদান করলে তার অপরাধ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
مَنْ ا বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
গান-বাজনা করা কি? কেউ কেউ বলে থাকে, “ইসলামী গান” যেমন- নবীতত্ত¦, মুর্শীদি, জারী ইত্যাদি জায়িয। কারণ হিসেবে তারা বলে, হযরত সুলত্বানুল হিন্দ খাজা মুঈনুদ্দীন চিশ্তী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নাকি গান-বাজনা করেছেন। তারা আরো বলে থাকে যে, বুখারী শরীফ- এর ২য় খ-ের ২২৫ পৃষ্ঠায় এবং ৫ম খ-ের ৫৫৫ পৃষ্ঠায় নাকি “গান-বাজনা” জায়িয বলে লেখা আছে।
এখন আমার সুওয়াল হচ্ছে- “গান-বাজনা” সম্পর্কে সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়সালা কি? সত্যিই কি হযরত সুলত্বানুল হিন্দ খাজা ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “গান-বাজনা” করেছেন? আর বুখারী শরীফ কিতাবের মধ্যে “গান-ব বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার শাহাদাতকে কেন্দ্র করে অনেকে জলীলুল ক্বদর ছাহাবী হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করে থাকে। এ ব্যাপারে সঠিক ফায়ছালা জানতে বাসনা রাখছি।
জাওয়াব:
কোন হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে যেমন কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই। তদ্রƒপ কোন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকেও কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই।
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কিতাব কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِّزْرَ أُخْرٰى
অর্থ: “একজনের পাপ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
পাতলা ও টাইট বা চিপা পোশাক পরিধান করা কতটুকু ঠিক?
জাওয়াব:
যেসব পাতলা ও টাইট পোশাক পরিধান করলে শরীর দেখা যায় তা পরিধান করা জায়িয নেই। এমন ধরণের পোশাক পরিধান করা উচিৎ যেন শরীর দেখা না যায়। কারণ পোশাক পরিধানের উদ্দেশ্যই হচ্ছে শরীর বা দেহ আবৃত রাখা।
কাজেই, যে পোশাক পরলে দেহ ভালভাবে আবৃত হয় না বরং দেহ দেখা যায় তা কখনোই জায়িয হতে পারে না। তা পরা আর না পরা উভয়ই সমান।
পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যেই সুন্নতী পোশাক পরিধান করাই ফরয। উক্ত পোশাকই উত্তম পোশাক। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মু বাকি অংশ পড়ুন...












