সুওয়াল: মসজিদের অনেক ইমাম ও খতীবকে দেখা যায়, তারা দুআ করার সময় মহান আল্লাহ পাক উনাকে তুমি বলে সম্বোধন করে থাকে। এটা কতটুকু শুদ্ধ? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে সঠিক ফায়ছালা জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব: মহান আল্লাহ পাক তিনি কুল-মাখলূক্বাতের খালিক্ব, মালিক, রব। সমস্ত প্রশংসা, পবিত্রতা, সম্মান-ইজ্জতের তিনিই মূল মালিক। উনাকে ব্যতিত কারো কোন সম্মান-মর্যাদা হতে পারেনা। কাজেই সবার উর্ধ্বে, সবার আগে এবং সর্বোচ্চ মর্যাদা উনাকেই দিতে হবে।
সুতরাং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ‘তুমি’ বলে সম্বোধন করাটা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: ‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব’ কী?
উত্তর: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত শান মুবারক উনার খিলাফ একটি বাতিল, মওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনা। এ ধরণের কোন ঘটনাই সংঘটিত হয়নি।
প্রশ্ন: ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব সম্পর্কিত বর্ণনাগুলো বিশ্বাস করা কি? বর্ণনাকারীরা কিভাবে এগুলো বর্ণনা করতে পারেছে?
উত্তর: ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব সম্পর্কিত বর্ণনাগুলো বিশ্বাস করা কাট্টা কুফরী। বর্ণনাকারীরা ইসরাঈলী বর্ণনা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এগুলো বর্ণনা করেছে।
প্রশ্ন: ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করা কি?
উত্তর: সমস্ত উম্মতদের জন্য ফরযে আইন।
প্রশ্ন: পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র কোন্ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে কোটি কোটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার ঘোষণা মুবারক দিয়েছেন?
উত্তর: ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত বাকি অংশ পড়ুন...
জাওয়াব: সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া হলো, কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার কাছে বাইয়াত হওয়া ফরয। এটাই হচ্ছে দলীলসম্মত এবং হাক্বীক্বী ফতওয়া। কেননা ইখলাছ অর্জন করা হচ্ছে ফরয। আর ইখলাছ হাছিল হয়ে থাকে কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার ছোহবত মুবারক উনার নূর এবং উনার দেয়া সবক্ব ক্বলবী যিকির করার দ্বারা। আর এসকল প্রতিটি বিষয়ই ফরয উনার অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত হওয়া ফরয। উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করা ফরয। উনার থেকে ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করা ফরয। ক্বলবী যিকির-আযকার করা ফরয। উক্ত বাকি অংশ পড়ুন...












