‘ইবনে মাজাহ শরীফ এবং ত্ববারনী শরীফ’ উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ حَفْصَةَ قَالَتْ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ إِنِّي لأَرْجُو أَلاَّ يَدْخُلَ النَّارَ أَحَدٌ إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى مِمَّنْ شَهِدَ بَدْرًا وَالْحُدَيْبِيَةَ قَالَتْ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللهِ أَلَيْسَ قَدْ قَالَ اللَّهُ وَإِنْ مِنْكُمْ إِلا وَارِدُهَا كَانَ عَلَى رَبِّكَ حَتْمًا مَقْضِيًّا قَالَ أَلَمْ تَسْمَعِيهِ يَقُولُ ثُمَّ نُنَجِّي الَّذِينَ اتَّقَوْا وَنَذَرُ الظَّالِمِينَ فِيهَا جِثِيًّا.
অর্থ: “ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,
فَنَزَلَ عَلَى رسول الله صلى الله عليه وسلم جِبْرِيلُ وَقَالَ إِنَّ حَفْصَةَ صَوَّامَةٌ قَوَّامَةٌ وَكَانَتِ امْرَأَةً صَالِحَةً.
অর্থ: “হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ এসে বলেন, নিশ্চয়ই ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি অধিক রোযা পালনকারিনী এবং রাতের বেলায় অধিক ইবাদাতকারিনী।” সুবহানাল্লাহ!
অপর বর্ণনায় রয়েছে,
فَإِنَّهَا صَوَّامَةٌ قَوَّامَةٌ وَهِيَ زَوْجَتُكَ فِي الْجَنَّةِ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচাইতে বেশি মুহব্বত করতে হবে। অর্থাৎ উনাদের সমস্তকিছুকে প্রাধান্য দিতে হবে। এখন মহান আল্লাহ পাক উনার মত মুবারক অনুযায়ী মত পোষণ করতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক অনুযায়ী পথ অবলম্বন করতে হবে। এখন পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে আব্রাহাম লিংকনের গনতন্ত্র করবে, সেটা চলবে না। রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র সেটাও চলবে না। কার্লমার্ক্সের মতবাদ, লেলিনের মতবাদ, মাও সেতুংয়ের মতবাদ, গান্ধির মতবাদ, সেটাও কি বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিমসহ সম্মানিত চার মাযহাব উনার এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কেউই এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হ বাকি অংশ পড়ুন...
‘আইয়্যামিল্লাহ’ অর্থ মহান আল্লাহ পাক উনার দিনসমূহ। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার দিনসমূহের কথা স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল শোকর-গোজারকারীগণের জন্য অনেক নির্দশন রয়েছে।” (পবিত্র সূরা ইবরাহীম আলাইহিস সালাম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
দিন-কাল, মাস, বছরসহ কায়িনাতের সবকিছুরই মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি। তিনি সকলেরই একচ্ছত্র অধিপতি, মালিক। তারপরেও কিছু দিন, কাল, স্থান, মাস, বছর এবং বিষয়কে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজের জন্য খাছ করেছেন। পবিত্র ক বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুকালেই তা’লীম-তরবিয়ত দাতার মাক্বামে হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি:
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি শিশুকালেই তা’লীম তরবিয়ত দানকারীর মাক্বামে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। অতি অল্প বয়স মুবারকে তিনি সমবয়সীদেরকে তা’লীম তরবিয়ত দিয়েছিলেন। মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের গভীর তায়াল্লুক, নিছবত প্রাপ্ত উনারই বহিঃপ্রকাশ। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
إِنَّ اللهَ وَمَلاَئِكَتَهٗ وَأَهْلَ السّ বাকি অংশ পড়ুন...
১০৮নং পবিত্র হাদীছ শরীফ-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وُزِنَ حِبْرُ الْعُلَمَاءِ بِدَمِ الشُّهَدَاءِ فَرَجَحَ عَلَيْهِمْ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আলিমের কলমের কালিকে শহীদগণের রক্তের সাথে ওজন করা হয়েছে। তাতে উহা (আলিমের কলমের কালিই) প্রাধান্য পেয়েছে। (খতীব বাগদাদী, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৭১০)
১০৯নং পবিত্র হাদীছ শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ثَلاَثٌ مَنْ كُنَّ فِيْهِ وَجَدَ بِهِنَّ حَلاَوَةَ الْإِيمَانِ
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিনটি বিষয় যার মধ্যে থাকবে সে ঈমানের স্বাদ পাবে। ঈমানদার হিসেবে সে সাব্যস্ত হবে। এক নম্বরে বলা হয়েছে-
مَنْ كَانَ اللهُ وَرَسُولُهٗ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِمَّا سِوَاهُمَا
ঐ ব্যক্তি যার কাছে মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব হুযূ বাকি অংশ পড়ুন...












