কুরবানির ঈদ এলেই বেড়ে যায় কসাইদের কদর। এ সময় পেশাদার কসাইয়ের পাশাপাশি মৌসুমি কসাইদের কদরও বেড়ে যায়। অনেকে ভালো কসাই না পেয়ে মৌসুমি কসাইদের কাজে নিতে বাধ্য হন।
জানা যায়, কুরবানি ঈদে রাজধানীতেই গরু-ছাগল মিলিয়ে প্রায় ১ কোটি পশু জবাই হয়। ঈদের সময় এত বিপুল সংখ্যক পশু জবাই হওয়ায় পেশাদার কসাইদের দিয়ে পশুর চামড়া ছাড়ানো সম্ভব হয় না। ফলে এসময় বেড়ে যায় মৌসুমি কসাইদের চাহিদা।
গাজীপুরের রিকশাচালক আবু মিয়া বলেন, আমাদের গ্রামে সমাজ থেকে দুই থেকে তিন কেজি গোশতের বেশি পাই না। তাই গত কয়েক বছর ধরে কুরবানির দিন কসাইয়ের কাজ করতে শহরে চলে আসি। বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ত হচ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতিবারের মতো এবারও পশুবাহি ট্রাকগুলোতে চলছে চাঁদাবাজি। জানা গেছে, চাঁদাবাজির কারণে পশুবাহি ট্রাকপ্রতি খরচ হচ্ছে অতিরিক্ত ৩০ হাজার টাকা। অন্যদিকে, রাজধানী ঢাকাতেও আসতে শুরু করেছে কুরবানির পশু। আর রাজধানীগামী ট্রাকগুলোতেও ব্যাপক চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশের পক্ষ থেকে চাঁদাবাজি না হওয়ার কথা বলা হলেও পশু ব্যবসায়ীরা বলছে, যেসকল স্পটগুলোতে বেশি চাঁদাবাজি হয় সেসকল স্থানগুলোতে নেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা। ফলে একপ্রকার জিম্মি হয়েই চাঁদা দিতে হচ্ছে স্থানীয় চাঁদাবাজদের। ব্যবসায়ী জানিয়েছে, তাদের লস হবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
সৃষ্টির শুরু হতে যে চারটি মাসকে মহাপবিত্রতা দান করা হয়েছে তার মধ্যে পবিত্র যিলক্বদ ও জিলহজ্জ মাস অন্যতম। যা পবিত্র হারাম মাস ও পবিত্র কুরবানীর মাস হিসেবে সমাদৃত। কুরবানী শব্দটি এসেছে ‘কুরব’ থেকে, যার অর্থ নৈকট্য, সান্নিধ্য ও নিকটবর্তী হওয়া। কুরবানীর মাধ্যমে কোনো কিছু মহান আল্লাহ পাক উনার নামে নিবেদিত করে উনার নিকটবর্তী হওয়া।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য পবিত্র যবেহ উনার বিধান (পবিত্র কুরবানী উনার) নির্ধারণ করেছি। যাতে তারা মহান আল্লাহ প বাকি অংশ পড়ুন...
চামড়া দিয়ে যেমন ট্যানারি শিল্প গড়ে উঠেছে, তেমনি এই ট্যানারি শিল্পের বর্জ্য দিয়েও লাভজনক শিল্প গড়ে তোলা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা সরকারকে পাইলট প্রকল্প হাতে নিয়ে এ ধরনের উদ্যোগ যাচাই বাছাই করার পরামর্শ দিচ্ছেন। আর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার এমন সব উদ্যোগে সহযোগিতা করতে চান ট্যানারি মালিকরাও। দেশে প্রতিবছর ৬০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি ট্যানারি বর্জ্য উৎপন্ন হয়। যার প্রায় সবটুকুই ফেলা হয় যত্রতত্র; যা পরিবেশদূষণ ও স্বাস্থ্যহানির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ এই শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছে, কোন উচ্ছিষ্টাংশই ফেলনা নয়, একটু যতœবান হলে এসব বর্জ্যরে প্রায় বাকি অংশ পড়ুন...
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ১৮ (১) ধারায় বর্ণিত হয়েছে- ‘মদ্য ও অন্যান্য মাদক পানীয় এবং স্বাস্থ্যহানিকর ভেষজের ব্যবহার নিষিদ্ধ করণের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। ’ ১৮(২) ধারায় বর্ণিত রয়েছে পতিতাবৃত্তি ও জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
সংবিধানের ২৩ নং ধারায় বলা হয়েছে- ‘রাষ্ট্র জনগণের সংস্কৃতির ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার রক্ষণের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। ’ বলাবাহুল্য সংবিধানের এই তিনটি অনুচ্ছেদের একটিও বর্তমানে আদৌ কার্যকর হচ্ছে না। বরং রাষ্ট্রের প্রচ্ছন্ন পৃষ্ঠপোষকতায় ম বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন, পিটিয়ে হত্যা, গো-রক্ষকদের হামলা, ইবাদত-বন্দেগী ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পালনে বাধাদান, নাগরিক পঞ্জির নামে মুসলিম উচ্ছেদের ষড়যন্ত্র এবং হিন্দুত্ববাদী সেøাগান ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করাসহ বহুমুখী সাম্প্রদায়িক হামলা চরমে উঠেছে।
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, দীর্ঘ ব্রিটিশ পরাধীনতার নাগপাশ থেকে সমগ্র ভারতবর্ষকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে মুসলমানরাই ময়দানে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ ও প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন। যে মুসলমানদের রক্তের সিঁড়ি বেয়ে ভারত স্বাধীন হয়েছে, আজ ভারতে সেই মুসলমানদেরকেই নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রাপ্তবয়স্ক বাংলাদেশীদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৬ শতাংশের ব্যাংক হিসাব রয়েছে। বাংলাদেশে ঋণ ও আমানতের সুদের হারের ব্যবধান ৫ দশমিক ২ শতাংশ। প্রাপ্তবয়স্ক ২ দশমিক ৩ শতাংশ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থাৎ ২৮ লাখ ৪০ হাজার ধর্মপ্রাণ বিত্তশালী লোক দ্বীনি কারণে ব্যাংকে যান না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ০.২ শতাংশ উপজাতির ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকার শুধু তৎপরই নয়; বরং বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যারা দ্বীনি কারণে ব্যাংক সেবা নিচ্ছে না, তাদের সংখ্যা ৪.৫ শতাংশ হওয়ার পরও তাদের ধর বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান দুনিয়ায় মিডিয়া হচ্ছে প্রচার মাধ্যম এবং অদৃশ্য বাকশক্তির প্রতিনিধিত্বকারী। মিডিয়ারই অংশ হচ্ছে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, চ্যানেল ইত্যাদি। বর্তমানে মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। সারাবিশ্বে কোটিরও বেশী মিডিয়া রয়েছে। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও কয়েক হাজারের মতো মিডিয়া রয়েছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, বাংলাদেশের মিডিয়া বিশ্বের অন্যান্য দেশের মিডিয়াগুলোর মতো নয়।
বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগণ মুসলিম। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সে বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আন্তর্জাতিক দিবসে একটি ভোটাভুটির মাধ্যমে ‘ইসলামোফোবিয়া মোকাবেলার পদক্ষেপ’ শীর্ষক প্রস্তাবের পক্ষে ১১৫ টি দেশ ভোট দিয়েছে।
তবে ভোটদানে বিরত ছিল ভারত, ব্রাজিল, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ইউক্রেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ ৪৪টি দেশ। প্রস্তাবের বিপক্ষে কোন দেশ ভোট দেয়নি।
পাকিস্তানের উদ্যোগে উত্থাপন করা এই খসড়া প্রস্তাবে সহযোগী দেশ হিসেবে ছিল চীন।
পশ্চিমে ‘ইসলামোফোবিয়া’ একটি একাডেমিক পাঠ-এর মর্যাদা পেয়েছে। সাধারণ্যে শব্দটির অর্থ ‘ইসলামভীতি’। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইসলামভীতি’ বিষয়ে মিলিয়ন ডলারে বাকি অংশ পড়ুন...












