সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র পহেলা মুহররমুল হারাম শরীফ। খলীফায়ে ছালিছ, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন।
এ সুমহান দিবসটির তাৎপর্য অনুধাবন গোটা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয-ওয়াজিব।
, ০১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২১ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২০ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৫ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
হযরত বানাতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীম মুবারক সুসম্পন্ন হওয়ার জন্য তথা উনাদের খিদমতে যাওয়ার জন্য সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাদের যে আকুলতা-ব্যাকুলতা এবং কোশেশ তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিষয়টি কি অব্যক্ত, অবর্ণনীয়, অপূর্ব সৌভাগ্যের তথা নিসবতের তা অকল্পনীয়। সুবহানাল্লাহ! এ মহান সৌভাগ্যের জন্যই যেন হযরত যুন নুরাইন আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুইজন হযরত বানাত আলাইহিমাস সালাম উনাদের খিদমত মুবারকে গিয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার যদি একশ জনও বানাত আলাইহিমাস সালাম উনারা থাকতেন আর উনাদেরকে যদি জামিউল কুরআন, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সাথে নিসবাতুল আযীম মুবারক দেয়ার সুযোগ আসতো, তবে আমি সেই একশ জনকেই উনার কাছে দিয়ে দিতাম। ” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত, তাফসীরে বর্ণিত রয়েছে, সবচেয়ে বড় খিদমত হলো- আর্থিক খিদমত। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পুরো জিন্দেগী মুবারকে অবর্ণনীয় আর্থিক খিদমত মুবারক আঞ্জাম দিয়েছেন জামিউল কুরআন, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি। তাবুকের জিহাদ মুবারক একটি উদাহারণ মাত্র। এ জিহাদ মুবারকে তিনি এক হাজার দীনার হাদিয়া মুবারক করেন; যাতে বেমেছাল সন্তুষ্ট হয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “আজকের পর থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে কোনো ক্ষতি করতে পারবে না, তিনি যে কাজই করেন না কেন। সুবহানাল্লাহ! এ রকম সন্তুষ্টি ও স্বীকৃতি তিনি আরো অনেকবার লাভ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, জামিউল কুরআন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি শুধু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সরাসরি খিদমত মুবারকেই আর্থিক খিদমত করেননি। রূমার কূপ ক্রয় করে দান, পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ সম্প্রসারণের জমি ক্রয়, একজন অভাবগ্রস্তকেই এক হাজার উট পরিমাণ সম্পদ দান, দুর্ভিক্ষের সময় হাজার উট বোঝাই খাদ্য পবিত্র মদীনা শরীফবাসীকে হাদিয়া প্রদান; উনার বেমেছাল দানসমূহের মধ্যে কয়েকটি নজির মাত্র।
পাশাপাশি বিশেষভাবে উল্লেখ্য, জামিউল কুরআন আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি শুধু ব্যক্তিগতভাবেই গনী ছিলেন না; বরং উনার খিলাফতকালে প্রত্যেকেই প্রচুর প্রাচুর্য লাভ করেন। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার খিলাফত আমলেই কাপ্তান কাপড় দিয়ে নাক মুবারক পরিষ্কার করতেন। তখন দাস-দাসী বিক্রি করা হতো স্বর্ণ-রৌপ্যের ওজনে, একটি ঘোড়া বিক্রি করা হতো এক লক্ষ দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ কোটি টাকার বিনিময়ে) এবং একটি খেজুর বৃক্ষ বিক্রি করা হতো এক হাজার দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার বিনিময়ে)।
সে সময়ে হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিসহ আরো অনেক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা কান্নাকাটি করতেন যে, এতো অধিক সুখ-শান্তি যে, উনাদের সমস্ত বদলা দুনিয়াতেই দেয়া হয়ে গেলো কিনা! সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, খলীফায়ে ছালিছ, জামিউল কুরআন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার প্রায় বারো (১২) বৎসরের খিলাফতকালে খিলাফতের পরিধি ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয় এবং উহার সীমানা সিন্ধু হতে স্পেন পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে পড়ে। মুসলমান বাহিনী তখন বড় বড় জিহাদে অংশগ্রহণ করা ছাড়াও নৌশক্তিতে অত্যন্ত সফলতার পরিচয় দেন এবং সাইপ্রাস ও রোড্স দ্বীপদ্বয় জয় করেন। এতদুদ্দেশ্যে একটি নিয়মিত বৃহৎ নৌবাহিনী গঠন করা হয়। হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আন্হু তিনি সমুদ্রপথে এতদূর অগ্রসর হন যে, ৩২ হিজরী সনে তিনি কনস্টান্টিনোপল পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেন (আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
সমুদ্রপথে বিজয়ের সূচনা সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সুমহান খিলাফতের এক আযীমুশ্ শান কৃতিত্ব। এ সময় মুসলমানগণ ভারতবর্ষের প্রতিও নজর দেন এবং গুজরাটের উপকূলীয় অঞ্চলগুলি করায়ত্ত করেন। এই সব বিজয় মাত্র ছয় বৎসরেরও কম সময়ে অর্জিত হয়।
সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত আমলের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও আযীমুশ শান কৃতিত্ব হচ্ছে- ইসলামী বিশ্বের সকল মুসলমানকে একই মাছহাফ (পবিত্র কুরআন শরীফ) ও একই কিরাতের উপর একত্র করা। মূলত, গোটা মুসলিম বিশ্বকে একই পতাকার ছায়াতলে সন্নিবিষ্ট করা তথা মুসলমানদের দ্বিধাবিভক্ত না করা, তাদের মধ্যে রক্তপাত না ঘটানো ছিল উনার বিশেষ শান। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত বলতে হয়, ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ, রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশ বাংলাদেশে উনার সম্পর্কে এবং উনার খিলাফতকাল সম্পর্কে সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কোনো আলোচনা, পর্যালোচনা এবং স্মরণ বা মূল্যায়ন তথা অনুসরণ, অনুকরণের অনু পরিমাণ চিহ্ন নেই। নাঊযুবিল্লাহ!
পাশাপাশি, হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কেও কোনো ধারণা বা শিক্ষা দেয়া হচ্ছে না। খিলাফত উনার সুফল সম্পর্কে জানানো হচ্ছে না। কিন্তু পারিবারিক বন্ধনহীনতা, সামাজিক অস্থিরতা, রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, দুর্নীতি, ভেজাল, সন্ত্রাস, নারী ও শিশু নির্যাতন ইত্যাদি অরাজকতা আর অনাচারের প্রবণতায় রাষ্ট্রযন্ত্র আজ ক্ষত-বিক্ষত, বিপর্যস্ত। জনজীবন আজ গভীর হতাশাগ্রস্ত। কিন্তু মুক্তির দিশা সামনে নেই। থাকার সম্ভাবনাও নেই। বরং আরো নিত্য-নতুন সমস্যার উদ্ভব হচ্ছে। তাহলে উপায় কী? উপায় মূলত গণতন্ত্রে নেই। বর্তমানে প্রচলিত রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নেই। বর্তমান রাষ্ট্র মুক, বধির, অন্ধ। সঙ্গতকারণেই ব্যক্তি মুসলমান এবং রাষ্ট্রযন্ত্র উভয়কেই খিলাফতমুখী হতে হবে।
প্রসঙ্গত, আজ পবিত্র পহেলা মুহররম শরীফ। যা খলীফায়ে ছালিছ, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, জামিউল কুরআন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব মুবারক গ্রহণের সুমহান দিন। এ সুমহান দিনে এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনাদের মাঝে এই চেতনা বিস্তার লাভ করুক। এই জজবা ও ছহীহ বুঝ জেগে উঠুক।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকেই কেবলমাত্র সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












