সম্পাদকীয়-১
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
এ চেতনায় উজ্জীবিত হতে সরকার ও জনগণ উভয়কে যুগপৎভাবে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে অগ্রসর হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
, ১৩ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
আজ ১৬ই ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। গৌরবান্বিত ঐতিহাসিক দিবস। বলাবাহুল্য ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল অনৈসলামিক এবং যুলুম, বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির মহান যুদ্ধ। বৈষম্য ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি লাভের যুদ্ধ। ইনসাফের ইসলামী আবহ লাভের জন্য যুদ্ধ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও সে ইসলামী মূল্যবোধ সঞ্চার, অনুশীলন, প্রতিফলন তথা প্রতিষ্ঠার কোন প্রক্রিয়াই নাই। (নাউযুবিল্লাহ)
প্রসঙ্গত, ‘গণতান্ত্রিক চেতনা’ ইদানিং খুব জোরে শোরে বলা হচ্ছে। বক্তারা এটা প্রতিপন্ন করতে চায় যে রাষ্ট্রে গণতন্ত্রের কারণে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রাধান্য প্রতিফলিত করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! রাষ্ট্রের কর্ণধাররা নীতি নির্ধারণে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে ইচ্ছামতো কাটছাট করতে পারবে এবং সেটাকেই রাষ্ট্রীয় আইন তথা জায়েয বলে চালিয়ে দিতে পারবে। নাউযুবিল্লাহ!
আজ যখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে কথা, কাজ রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করা হয় তখন প্রতিপন্ন হয় যে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভুলন্ঠিত হচ্ছে। যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কোনো সরকার ও জনগণের কাছে আশা করা যায় না। কিন্তু তারপরও পতিত সরকারের আমলে তাই হয়েছে। বর্তমান সরকার সংস্কারের কথা বলছে। এক্ষেত্রে সংস্কারটা মূলত: অনৈসলামী তর্জ-তরীক্বা বাদ দেয়ার সংস্কারটাই সর্বাগ্রে করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
প্রসঙ্গতঃ রাষ্ট্র কোনো ইসলামী অনুশাসনের উপর হস্তক্ষেপ করতে পারেনা। কথিত রাষ্ট্রের ক্ষমতা বড় জোর উৎপাদন, বণ্টন, আইন-শৃঙ্খলা পালন ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় কার্যাবলীতে সীমাবদ্ধ। কিন্তু পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উপর, মুসলমানরা দ্বীনি আমল করার উপর, মুসলমান দ্বীনি চাওয়া পাওয়ার রাষ্ট্রের কোনো ইখতিয়ার চলতে পারে না।
(২)
আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যে ধর্মনিরপেক্ষতা বা যা সংবিধানে নির্দেশিত তা অন্যায় ভাবে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। সঙ্গতকারণেই সংবিধান সংস্কারে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিতে হবে। মুসলমানদের পরিপূর্ণ পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনে পরিপূর্ণ পরিবেশ প্রস্তুত করতে হবে। এখানে আরো যোগ করতে হয়- মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রেক্ষাপট হলো ১৯৭০ এর নির্বাচন। পূর্ব পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের সে নির্বাচনের ১৬২টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬০টি আসনে জয়লাভ করে। এ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করার প্রেক্ষিতেই সংঘটিত হয় মহান মুক্তিযুদ্ধ আর এ নির্বাচনে ১৬০টি আসন পাওয়ার মূলে ছিল পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবেনা- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।
তারপর নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ সাহেব এক বেতার ভাষণে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, “আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য লেবেল সর্বস্ব ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই। আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের পবিত্র দ্বীন ইসলামে। ” আমাদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দ্বীন ইসলাম। যে দেশের শতকরা ৯৮ জনই মুসলমান, সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের সম্ভাবনার কথা ভাবতে পারে কেবল তারাই যাদের ঈমানই আদতে নাজুক আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে যারা ব্যবহার করে দুনিয়াটা ফায়েস্তা করে তোলার কাজে। অতএব আমরা যারা মহান আল্লাহ পাক উনার মজলুম বান্দাদের জন্য সংগ্রাম করছি, তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করাতো দূরের কথা বরং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিধান মতে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠারই উমেদার।
আমরা এই শাসনতান্ত্রিক নীতির প্রতি অবিচল ওয়াদাবদ্ধ যে, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার নির্দেশিত সম্মানিত ইসলামী নীতির পরিপন্থী কোনও আইনই এ দেশে পাস হতে বা চাপিয়ে দেয়া যেতে পারেনা। ”
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিরোধী কোন প্রচারণা তো ছিলোই না বরং উল্টো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষে কথা ছিলো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রেও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা ছিলো না, বরং লাইনে লাইনে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের কথা ছিলো।
(৩)
কাজেই শত সহস্র অকাট্ট দলীলের প্রেক্ষিতে এই প্রতিভাত হয় যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম যথাযথ পালনই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। পবিত্র দ্বীন ইসলাম ছাড়া জনমুক্তি আসতে পারেনা। দুর্নীতি, মাদক, সম্ভ্রমহরণ, ভেজাল, প্রতারণা, জালিয়াত, ঘুষ, সুদ, অনিয়ম, অস্বচ্ছতা ইত্যাদি দুর হতে পারেনা। আর এগুলো নির্মুল না হলে সত্যিকারের শোষণমুক্ত, ক্ষুধামুক্ত সোনার বাংলা হতে পারেনা। সোনার মানুষ ছাড়া সোনার বাংলা অবান্তর। কাজেই সম্মানিত ইসলামী চেতনাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। এ বিশ্বাস প্রতিফলনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ও জনগণ উভয়কেই যুগপৎ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় এগিয়ে আসতে হবে ইনশাআল্লাহ।
(৪)
প্রসঙ্গত বর্তমান সরকার সংস্কারের কথা বলছে। সংস্কারটা কী হবে? আর কী হতে পারতো? বা কী হওয়া উচিত? আমরা মনে করি সংস্কারের সত্যিকারের ধারণা এবং চেতনা কোনটাই সরকারের নাই। গণভবন থেকে পতিত প্রধানমন্ত্রীর গোটা দেশ লুটপাটের কথা আমরা অনেক আগে থেকেই জেনেছি।
কিন্তু একই ৫ই আগস্টে আমরা গণভবনকে গণসাধারণ দ্বারাই গণ লুট হতে দেখেছি। তাহলে সংস্কার তো শুধু জালিম সরকারের প্রক্রিয়া ও প্রশাসনের মাঝেই নয়। সংস্কার দরকার খোদ জনগণেরই।
আর সে সংস্কারের প্রক্রিয়াটা কী? সেটা হল মানুষের পশুপ্রবৃত্তির তথা অনৈসলামী প্রবনতায় পরিশুদ্ধি। সর্বপোরি খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র প্রক্রিয়া। (সুবহানাল্লাহ)
(৫)
আমাদের মনে রাখতে হবে জুলুম, দুর্নীতি, অপশাসন, কোনো টিউমার নয়। যে এটাকে অপারেশন করা যাবে। বা করলেই বৈষম্য দূর হয়ে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা পেয়ে যাবে। বরং সংস্কার একটা দীর্ঘমেয়াদি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। আর এ প্রক্রিয়াটা হল পরিশুদ্ধির তথা আত্মপরিশুদ্ধির। ইসলামের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ক্বলব ইসলাহ। সঙ্গতকারণে সে ইসলাহ দানকারী মহান ব্যক্তিত্ব তথা জামানার মুজাদ্দিদ উনাকে উপলব্ধির সক্ষমতাও সংস্কারের পূর্ণ শর্ত।
সংস্কারের দাবীদার সরকার সে সঠিক পথে এগুবে এবং মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম উনার নির্দেশনায় ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় পরিচালিত হবে। এটাই জন প্রত্যাশা।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শতভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাপক আত্মহত্যা প্রবণতারোধে সরকারকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ আজ। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শিশুদের খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা মূলতঃ এদেশের শিশু মৃত্যু বাড়িয়ে ও প্রতিবন্ধী তৈরি করে, যা মুসলিম জনসংখ্যার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র সরকারী বেসরকারী পর্যায়ে যুৎপতভাবে এ বিষয়ে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দুরাবস্থায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা অন্যসব সরকারের মত বর্তমান উপদেষ্টারাও গুরুত্ব দিচ্ছে না
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বন-জঙ্গল উজাড় করে বিদেশী রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া আর কচ্ছপ বাঁচানোর জন্য নারিকেল দ্বীপের মানুষ মারা এর চেয়ে বড় বৈষম্য এবং চরম অমানবিকতা আর কী হতে পারে? অবিলম্বে নারিকেল দ্বীপের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে জুলুম আর বৈষম্য বন্ধ করতে হবে
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু চিকিৎসক ও ওষুধ কোম্পানীর কমিশন বাণিজ্য বন্ধ করলে চিকিৎসা খরচ কমবে ৩০ শতাংশ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় টেস্ট বাণিজ্যসহ অন্যান্য অন্যায় বাণিজ্য বন্ধ করলে জনগণের বর্তমান চিকিৎসা খরচ কমবে অর্ধেকেরও নীচে
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে কোনো বিদেশি কোম্পানি সাড়া দেয়নি বলে এতো হা হুতাশ কেনো? বাপেক্সকেই সমুদ্রেও তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়ার দায়িত্ববোধ- কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমাই সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হাজার হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বীন ইসলাম বিষয়ক শিক্ষক নেই। পড়ায় হিন্দু শিক্ষক। সে শূন্যতা পূরণ না করে হারাম গান-বাজনা, চারুকলায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে শিক্ষা উপদেষ্টা। যা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের আবেগ অনুভূতি ও দ্বীনি অধিকারের সাথে চরম সাংঘর্ষিক উপদেষ্টাদের প্রতি বীতশ্রদ্ধ জনগণ এখন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ চায়
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দৈনন্দিন ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করলেও মুসলমান কি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ শুধু পাঠের মধ্যেই আবদ্ধ থাকবে? ফিকির আর আমল কী অধরাই থাকবে?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)