দ্বীন ইসলাম থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্যই নানা রকম আজগুবি বেহুদা দিবসের প্রচলন
, ১৯ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) আপনাদের মতামত
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং পরিণতিতে ঈমান হারিয়ে কাফির হয়ে মারা যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
কথিত নারী দিবসের উৎপত্তি কোথায়? নারীবাদ ও বিশ্ব নারী দিবসের মধ্যে সম্পর্ক এবং তাদের মূল লক্ষ্যটা কি? মুসলমানদের সাথে এই সংস্কৃতি কতটা সাংঘর্ষিক? পুর্বাপর এসব চিন্তা করার সময় কোথায়?
আবার দেখি, বৈশাখ মাসটা মুসলমানদেরকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে সরিয়ে দেবার জন্য তথা হিজরী সাল গননা থেকে মুসলমানদেরকে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সম্রাট আকবরের দ্বীন-ই-ইলাহীর অংশ হিসাবে সৃষ্ট ফসলী সনের একটা মাস এবং ইসলামবিরোধী দর্শন উদ্ভুত এটা একটা বিষয়, যা মুসলমান পালন করতে পারে না। এসব পালন করলে যে আর ঈমানদার থাকা যাবে না- একথা একটিবারের জন্যও মুসলমানদের মনে উদয় হচ্ছে না।
যাহোক, এসব চিন্তা মনে আসুক আর না আসুক, এগুলোর মধ্যে যে জড়াবে, খালিছ তওবা না করলে সে পরকালে কোনোভাবেই নাজাতের আশা করতে পারবে না। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, “তারা কি কাফির-মুশরিকদের রছম-রেওয়াজগুলো তালাশ করে, সেগুলো গ্রহণ করতে চায়?” অর্থাৎ মুসলমানরা কি ঈমান আনার পর কাফির-মুশরিকদের পথে হেঁটে ঈমানটা হারাতে চায়? সোজা কথায়, কাফির-মুশরিকদের রছম রেওয়াজ মানলে বা পালন করলে নিঃসন্দেহে ঈমানটা হারিয়ে বেঈমান হয়ে মারা যেতে হবে। নাউযুবিল্লাহ! মুসলমান দাবি করবেন, আর দুনিয়ায় কাফির-মুশরিকদের যা আছে সবই পালন করবেন, তা হবে না।
- মুহম্মদ শরীফ জাহাঙ্গীর।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খবরে হেডিং হয়েছে, “পর্যটকের অভাবে কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশে’ লালবাতি” শুধু কলকাতা নয় বাংলাদেশ ও বাংলাদেশী নির্ভরতা ছাড়া গোটা ভারতের অর্থনীতিতেই জ্বলবে লালবাতি
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৬ মাসই বন্ধ থাকে বাংলাদেশের আদালত!!
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে শুধু ইরানীরাই একটু সোচ্চার গোটা সুন্নী মুসলিম বিশ্বের ভূমিকা চরম দুঃখজনক নীরবতার (নাঊযুবিল্লাহ!)
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মাহফিলের নামে সিনেমার গান গাওয়া আহাজারি অবশেষে হলিউড তারকাদের ন্যায় লাল-গালিচায় সংবর্ধিত হল! লাল গালিচার মতো বিজাতীয় এবং বিধর্মীয় সংস্কৃতি গ্রহণ করে নিজেদেরকে আহাজারি গং কাদের সাথে হাশর নাশরের যোগ্য করলো?
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গত কথিত মুসলমান তারকাদের বিধর্মী প্রীতি আর কথিত মুসলমানদের তথাকথিত তারকাপ্রীতি। শরীয়াহর আলোকে জাহান্নামই তাদের পরিণতি (নাউযুবিল্লাহ)
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
জুলুমতন্ত্র থেকে খালিছ ইস্তিগফার-তওবা করুন
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
চুক্তির এক দশকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে কিছুই পাওয়ার কথা স্বীকার করেনি ভারতীয় ওএনজিসি আরো দুই বছর সময় চেয়ে পেট্রোবাংলায় চিঠি বাংলাদেশকে মাত্র ১০% মালিকানা দেয়ার এবং ভারতীয় স্বার্থ রক্ষার এ চুক্তি এক্ষুনি পরিহার করতে হবে ইনশাআল্লাহ!
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নামধারী আলিম, দুনিয়াদার আলিম এরা কেন হারাম নাজায়িয কাজ করে?
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পুরো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যে পরিমাণ বোমা সারাবিশ্বে ফেলা হয়েছে, গাজায় এর চেয়েও বেশি বোমা ফেলা হয়েছে। গাজায় ১৪ মাস ধরে চলছে গণহত্যা, গণহারে শিশুহত্যা এরপরেও মুনাফিক ইউরোপ-আমেরিকা কীভাবে মানবতার কথা প্রচার করে? (পর্ব-২)
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অমুসলিম-বিধর্মীদের নামে রাস্তা-ঘাটের নামকরণ এদেশের মুসলমানদের অপমান করার শামিল
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফিলিস্তিনি সংবাদ প্রচারে বাধা দিচ্ছে ফেইসবুক এরপরেও কী বিশ্ব মুসলিম ফেইসবুক বয়কট করবে না?
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
গাজায় ইহুদীবাদী আগ্রাসন: আরব সরকারগুলো নীরব ও নিস্ক্রিয় থাকলেও ইহুদী পণ্য বর্জনের মাধ্যমে আরব মুসলিম নাগরিকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধে উজ্জীবিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)