তথাকথিত ‘উন্নয়নে’ মৃত্যুর মুখে ইছামতী নদী পদ্মায় আরো ছয় সেতুর পরিকল্পনা, পদ্মার প্রাণ নিয়ে আশঙ্কা অভিজ্ঞমহলের নদী-খালের ক্ষতি করে অবকাঠামোর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণযোগ্য নয়
, ০৭ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৫ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের মাসিমপুর ও ইসলামপুর গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে চলেছে ইছামতী নদী।
কয়েক বছর আগেও দুই গ্রামের মানুষ বাঁশের সাঁকো দিয়ে নদী পার হতেন। তবে সম্প্রতি নদীর ওপর স্থাপিত সেতু সেই দুর্ভোগ দূর করলেও অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত এই সেতু এখন মৃতপ্রায় নদীকে আরও সংকটাপন্ন করে তুলেছে।
মাসিমপুর ও ইসলামপুর গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় ১২০ ফুট প্রশস্ত এ নদীতে ১৫ মিটারের ছোট একটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। আর এটি করতে গিয়ে নদীর দুই পার ভরাট করে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে নদীকে ছোট করে ফেলা হয়েছে।
এদিকে ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তন হচ্ছে দেশের প্রধানতম নদী পদ্মার আকার ও গতিপথ। স্যাটেলাইট ছবি বিশ্লেষণের ভিত্তিতে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮৮ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে পদ্মা তুলনামূলকভাবে সংকীর্ণ হয়েছে। সোজা অবস্থান থেকে পরিবর্তিত হয়ে আঁকাবাঁকা হয়েছে নদীর গতিপথ। বেড়েছে ‘ব্রেইডিং’ বা পরস্পরছেদী প্রবণতা। প্রমত্তা পদ্মায় এখন সেতু আছে তিনটি। শতবর্ষী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, লালনশাহ সেতু ও ২০২২ সালে চালু হওয়া পদ্মা সেতু। বর্তমানে এ নদীতে নতুন করে আরো ছয়টি সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করছে সরকারের সেতু বিভাগ।
নাসার প্রতিবেদনে পদ্মার আকার ও গতিপথ পরিবর্তন প্রবণতার দুটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। একটি হলো মুক্তভাবে প্রবাহিত এ নদীর পাড় সুরক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নেই। দ্বিতীয়টি হলো পদ্মার তীরবর্তী বালুচর। এ দুয়ের প্রভাবে ধারাবাহিকভাবে আকার ও গতিপথ পরিবর্তনের প্রবণতা বেড়েছে। এর মধ্যেই আবার নতুন করে ছয়টি সেতু নির্মিত হলে সেগুলো নদীর অস্তিত্বকে সংকটের মুখে ফেলে দিতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
এ বিষয়ে নদী বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘পদ্মায় আর যদি কোনো সেতু নির্মাণ করা হয় তাহলে নদীর পানিপ্রবাহের আরো ক্ষতি হবে। এরই মধ্যে পদ্মার পানিপ্রবাহ কমে গেছে। বাংলাদেশ অংশে ২৪ ফুট পর্যন্ত পলি জমেছে। রাজশাহী থেকে শুরু করে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ হয়ে গোয়ালন্দ পর্যন্ত একই অবস্থা। এ নদীতে আর কোনো প্রকল্প নিলে নদীর পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাবে বা ক্ষীণ হয়ে পড়বে। এর ফলে নদীর অস্তিত্বই সংকটে পড়ে যাবে।’
বর্তমানে সেতু বিভাগ ৩০ বছর মেয়াদি একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করছে, যা শেষ হবে আগামী জুনে। বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাপরিকল্পনায় সেতু, টানেল ও এক্সপ্রেসওয়ে মিলিয়ে প্রায় ৮০টি বৃহৎ অবকাঠামো নির্মাণের প্রস্তাব করা হচ্ছে। এর মধ্যে পদ্মায় সেতু নির্মাণের প্রস্তাব আছে ছয়টি। প্রাথমিকভাবে পাবনা-রাজবাড়ী, পাটুরিয়া-গোয়ালন্দ, হরিরামপুর-ফরিদপুর, দোহার-বড়গ্রাম, সুজানগর-পাংশা ও কুষ্টিয়া-পাবনার মধ্যে সেতুগুলো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে।
নদী ও পানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পদ্মায় নতুন করে আরো সেতু নির্মাণ হলে নদীর বোঝা বাড়বে। বিঘিœত হবে পানিপ্রবাহ। পানি বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘নদীর ওপর সেতু নির্মাণ তো প্রকৌশলগত বিষয়। চাইলেই বানানো সম্ভব। কিন্তু এতে নদীর বোঝা আরো ভারী হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাছাড়া পদ্মা নদীতে আর কোনো সেতুর আপাতত প্রয়োজনও নেই। ভবিষ্যতে প্রয়োজন আছে কিনা, সেটা সময় এলে দেখা যাবে। সেতু মানেই তো ব্যয়। অপ্রয়োজনে সেতু বানিয়ে দেশের মানুষের চেয়ে ঠিকাদার ও বিদেশীদের লাভবান করার কোনো যুক্তি নেই।’
যদিও সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, মহাপরিকল্পনা হচ্ছে, তার মানে এ নয় যে প্রস্তাবিত সব অবকাঠামোই বাস্তবায়ন হবে। বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত নয়। বাংলাদেশে এসব অবকাঠামো কতটা প্রয়োজন, কোন কোন জায়গায় এগুলোর সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে; মহাপরিকল্পনায় মূলত সেসব বিষয়ই উঠে আসবে। দেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী পদ্মার দৈর্ঘ্য ৩৬৬ কিলোমিটার। নাসার তথ্য অনুযায়ী, গত তিন দশকে পদ্মা আকার ও গতিপথ পরিবর্তন করেছে ধারাবাহিকভাবে। আর বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের আরেক গবেষণায় উঠে এসেছে, ভাটি অঞ্চলের পাশাপাশি ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে পদ্মার উজানেও বেড়েছে ভাঙনপ্রবণতা। ভাঙনের পাশাপাশি পদ্মায় জেগে উঠছে নতুন নতুন চর।
বাংলাদেশে পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেলসহ এ ধরনের নতুন যেসব অবকাঠামো এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে, সেগুলো মানুষের জীবনযাত্রায় কী ধরনের প্রভাব ফেলছে এবং পরিবেশ-প্রতিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলছে কিনা, সেসব বিষয় মূল্যায়নের পর নদীতে নতুন করে অবকাঠামো নির্মাণের পরামর্শ দিয়েছেন পরিবেশবিদরা। ‘দেশের নদ-নদীর ওপর মেগা প্রকল্প নেয়ার আগে আমাদের সুপারিশ থাকবে এর মধ্যে যেসব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে, সেগুলো বিশ্লেষণ করা। কোনোভাবে এসব অবকাঠামো নদী-পরিবেশ-পাহাড়-বনে প্রভাব ফেলছে কিনা, এটা স্টাডি করে নতুন প্রকল্প নিতে হবে। আমরা অনেক সড়ক বানাতে পারবো, কিন্তু একটা নদী-পাহাড়-বন ধ্বংস হয়ে গেলে, সেটা আর ফিরিয়ে আনতে পারব না। পাহাড়-নদী এগুলো সংরক্ষিত রেখেই যেন নতুন অবকাঠামো হয়। নতুবা একসময় অবকাঠামোর ভারে দেশই হয়তো ডুবে যাবে।’
পদ্মা সেতু চালুর পর আশপাশের এলাকায় ইলিশ পরের কথা, অন্যান্য মাছও পাওয়া যায় না। ‘আমরা এখন খুব অসুবিধায় আছি। নদী একেবারে শেষ। আমার পূর্বপুরুষরাও এ জায়গায় মাছ ধরেছেন। আমাদের এখানে ছয়-সাত হাজার জেলে আছে। সবাই এখানেই মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে। এখন একেকজনের ঘরে খোঁজ নিলে দেখা যায়, তারা বেশ কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। কেউ মাছ পায় না। ট্রলার নিয়ে চাঁদপুরের দিকে গেলে সেখানে কিছু মাছ পাওয়া যায়। কিন্তু ওই এলাকার জেলেরা আমাদের বাধা দেয়। মাছ ধরতে দেয় না।’
বাংলাদেশে পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেলসহ এ ধরনের নতুন যেসব অবকাঠামো এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে, সেগুলো মানুষের জীবনযাত্রায় কী ধরনের প্রভাব ফেলছে এবং পরিবেশ-প্রতিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলছে কিনা, সেসব বিষয় মূল্যায়নের পর নদীতে নতুন করে অবকাঠামো নির্মাণের পরামর্শ দিয়েছেন পরিবেশবিদরা। এ প্রসঙ্গে জনৈক পরিবেশ আইনবিদ বলেন, ‘দেশের নদ-নদীর ওপর মেগা প্রকল্প নেয়ার আগে আমাদের সুপারিশ থাকবে এর মধ্যে যেসব মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে, সেগুলো বিশ্লেষণ করা। কোনোভাবে এসব অবকাঠামো নদী-পরিবেশ-পাহাড়-বনে প্রভাব ফেলছে কিনা, এটা স্টাডি করে নতুন প্রকল্প নিতে হবে। আমরা অনেক সড়ক বানাতে পারব, কিন্তু একটা নদী-পাহাড়-বন ধ্বংস হয়ে গেলে, সেটা আর ফিরিয়ে আনতে পারব না। পাহাড়-নদী এগুলো সংরক্ষিত রেখেই যেন নতুন অবকাঠামো হয়। নতুবা একসময় অবকাঠামোর ভারে দেশই হয়তো ডুবে যাবে।’
নদী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পদ্মা নদী প্রাকৃতিকভাবে কখনো আড়াই কিলোমিটারের বেশি জায়গা নেয় না। পদ্মা সেতু এলাকায় বর্তমানে এ নদী মাওয়ার দিক থেকে ক্রমেই জাজিরার দিকে সরে যাচ্ছে। আগামী পাঁচ-ছয় বছর ধরে এ প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে এবং মাওয়া থেকে নদী ক্রমেই ৮ নম্বর পিলার পর্যন্ত চলে যেতে পারে। পদ্মায় নতুন করে সেতু নির্মাণ করার আগে নদীর এ গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ সবচেয়ে জরুরি বলে মনে করেন তিনি।
‘বাংলাদেশে অবকাঠামো বানানোর সময় সাধারণত সেতুর প্রকৌশলীরা এগুলো নিয়ে মাথা ঘামায় না। বিষয়টি তারা বোঝেনই না।’
যোগাযোগ অবকাঠামো বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পদ্মা সেতু থেকে আসা যানবাহনের চাপই রাজধানীতে সামাল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমন অবস্থায় পদ্মায় নতুন করে আরো সেতু নির্মাণ করা হলে তা ঢাকার ওপর চাপ আরো বাড়িয়ে দেবে।
‘সেতুগুলোর সঙ্গে সংযোগ ও ভূমি ব্যবহার সুষ্ঠুভাবে করা না হলে সামগ্রিকভাবে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও এটা বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। মাস্টারপ্ল্যান কিন্তু শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন না। যে উদ্দেশ্যে এ সরাসরি সংযোগ দেয়া, সেটাকে যদি সমন্বয় না করি তাহলে প্রকল্প হবে কিন্তু তার উদ্দেশ্য পূরণ হবে না।’
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)