তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা দাবীদার ভারতে দিন দিন মুসলমান নির্যাতনের খবর মহা আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে একের পর এক মসজিদ ধ্বংস করা হচ্ছে ৩৭০ ধারা বাতিল করে মুসলমানদের কাশ্মীরের মর্যাদা হরণ করা হয়েছে মুসলমান নাম সম্বলিত সব নিশানা বাদ দেয়া হচ্ছে মুসলিম শরীয়া আইন বাতিল করা হচ্ছে এবার সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন করে মুসলমানদের উচ্ছেদের পায়তারা চলছে খুব দ্রুতই উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা, দখলদার, সন্ত্রাসী ইহুদীবাদীদের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে মুসলমানদের আরেক গাজাবাসীতে পরিণত করতে চাচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
, ২০ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০২ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৮ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
(প্রথম পর্ব)
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন। চার বছরেরও বেশি আগে এই বিতর্কিত আইন দেশের পার্লামেন্টে পাশ হলেও এখনও ধারা তৈরি না হওয়ায় তা চালু হয়নি।
এই আইনের ফলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে সে সব দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও খ্রিষ্টানরা যদি ধর্মীয় সহিংসতার কারণে ২০১৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসে থাকেন, তাহলে তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন।
২০১৯ সালে যখন আইনটি পাস করা হয় সে সময়ে ভারতজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়। এই প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক নারী ও মুসলিমরা।
এই প্রক্রিয়ায় এর আগে আসামের চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা (এনআরসি) থেকে বাদ পড়েন ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন। বাদ পড়াদের অধিকাংশই মুসলিম। তখনও এই নাগরিকত্ব আইন পাস হয়নি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ ভারতে সংসদ ভোটের (লোকসভা নির্বাচন) তফসিল ঘোষণা হতে চলেছে। তফসিল ঘোষণার পর বর্তমান বিজেপি সরকারের ভূমিকা অনেকটা কেয়ারটেকারের মতো হয়ে যাবে। যে কারণেই এ নিয়ে তৎপরতা বিজেপি।
নাগরিকত্ব হল রাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্কের নাম। রাষ্ট্রের সদস্যকে নাগরিক বলে। নাগরিকরা রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহনের অধিকার সহ কিছু বিশেষ অধিকার পান। তেমনি তাদের কিছু দায়িত্বও থাকে। কোনো ক্লাবের সদস্য হতে যেমন সেই ক্লাবের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কিছু যোগ্যতা দরকার, তেমনই রাষ্ট্রের নাগরিক হতেও কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। সংবিধান হল রাষ্ট্রের বা দেশের গঠনতন্ত্র। দাবীদার গণপ্রজাতন্ত্রী ভারত রাষ্ট্রের সংবিধান ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি বলবৎ হয়। নাগরিকত্ব বিষয়টি সংবিধানের দ্বিতীয় খ-ে (চধৎঃ - ওও) অনুচ্ছেদ বা ধারা (অৎঃরপষব) ৫ থেকে ১১ পর্যন্ত বর্ণিত আছে।
ভারতে সংবিধানের ধারা ৫ অনুযায়ী সংবিধান বলবৎ হওয়ার সময় ভারত ভূখ-ে বাসকারী যাদের জন্ম ভারতে হয়েছে বা যাদের মা-বাবার কোনো একজনের জন্ম ভারতে হয়েছে অথবা যারা সংবিধান বলবৎ হওয়ার পূর্ববর্তী ন্যূনতম টানা ৫ বছর ভারতে সাধারণভাবে বসবাস করেছেন তারা সবাই ভারতীয় নাগরিক। সংবিধানের ধারা ৬ বলছে যে যারা পাকিস্থান থেকে ভারতে এসেছেন এবং যাদের বা যাদের মা-বাবা কিংবা মাতামহ-মাতামহী অথবা পিতামহ-পিতামহীর যে কোনো একজন অবিভক্ত ভারতে জন্মেছেন তাদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মেনে নেওয়া হবে যদি তারা ১৯ জুলাই ১৯৪৮-এর আগে ভারতে এসে থাকেন; এবং যদি তার পরবর্তী সময়ে এসে থাকেন ও ৬ মাস থাকার পর আবেদন করে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে নাম নথিভুক্ত করে থাকেন তাদেরও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে মেনে নেওয়া হবে।
সংবিধানের ধারা বা অনুচ্ছেদ ৭ তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা ভারত থেকে পাকিস্থানে চলে গিয়েছিলেন এবং পরে ফিরে এসেছেন। যে সকল ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাধারণভাবে বিদেশে থাকতেন তাদের জন্য প্রযোজ্য ধারা ৮। যারা বিদেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন তাদের জন্য ধারা ৯ প্রযোজ্য। ধারা ১০ বলছে, যারা উপর্যুক্ত উপায়ে নাগরিক তারা সংসদ কর্তৃক আইন প্রণয়ন অব্দি নাগরিক থাকবেন। সর্বশেষে সংবিধানের ধারা ১১ নাগরিকত্ব অর্জন, বাতিল এবং আনুসঙ্গিক বিষয়ে সংসদের আইন প্রণয়নের সম্পূর্ণ ক্ষমতাকে বহাল রেখেছে।
এরপর সংসদ তৈরি করে নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫। এই আইনই ভারতের নাগরিকত্ব বিষয়ক একমাত্র আইন যা সময়ে সময়ে সংশোধিত হয়েছে। ১৯৮৫, ১৯৮৭, ১৯৯২ এবং ২০০৪-এ কার্যকর হওয়া সংশোধনীগুলি (অসবহফসবহঃং) গুরুত্বপূর্ণ যা পরে আলোচনা করা হবে। নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩ থেকে ৭ অব্দি বর্ণিত মোট ৫টি উপায়ে ভারতের নাগরিকত্ব অর্জন করা যায়। এখানে শুধু প্রাসঙ্গিক ধারাগুলো ব্যাখ্যা করা হল।
(১) জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনের বিষয়টি আছে নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৫-এর ৩নং ধারায়। যেকোনো ব্যক্তি ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ এবং ১ জুলাই ১৯৮৭ তারিখের মধ্যে ভারতে জন্মগ্রহণ করলে তিনি জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিক হবেন [ধারা ৩(১)(ক)]। ১ জুলাই ১৯৮৭ থেকে ৩ ডিসেম্বর ২০০৪-এর পূর্বে ভারতে জন্ম হলে এবং তার মা-বাবার যেকোনো একজন ভারতীয় হলে তিনি ভারতীয় হবেন [ধারা ৩(১)(খ)]। ৩ ডিসেম্বর ২০০৪ বা তার পর ভারতে জন্ম হলে তিনি তখনই ভারতীয় নাগরিক হবেন যদি তার মা-বাবা উভয়ই ভারতীয় নাগরিক হন অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হন [ধারা ৩(১)(গ)]। এখানে বলে রাখা ভালো জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনকে ১৯৮৬ সালে প্রথম মা-বাবার একজন ভারতীয় হওয়ার শর্ত যুক্ত করা হয় (অপঃ ঘড়. ৫১ ড়ভ ১৯৮৬, .িব.ভ. ০১-০৭-১৯৮৭)। ২০০৩ সালে পুনরায় সংশোধন করে ভারতে জন্ম হওয়া ছাড়াও মা-বাবার উভয়কে ভারতীয় হতে হবে অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন (এই) শর্ত যুক্ত করে কার্যত জন্মসূত্রে নাগরিকত্বকে নস্যাৎ করে দেওয়া হয় (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪)। কথা হল, অবৈধ অনুপ্রবেশকারী কে? নাগরিকত্ব আইনে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ শব্দবন্ধটি ছিলই না। ২০০৩-এ উপর্যুক্ত সংশোধনীর মাধ্যমে ধারা ২(১)(খ)-তে এটি সংজ্ঞায়িত করা হয়। তারাই অবৈধ অনুপ্রবেশকারী যারা পাসপোর্ট-ভিসা বা অন্য অনুমতিপত্র ছাড়া অন্য দেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেছেন অথবা বৈধভাবে প্রবেশ করেছেন কিন্তু বৈধতার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ভারতে থেকে গেছেন। উল্লেখ্য যে ভারতে শরণার্থী বিষয়ক কোনো আইন নেই।
(২) নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫-র ৪ নং ধারা হল ভারতের বাইরে জন্মানো ব্যক্তির নাগরিকত্ব বিষয়ক সিটিজেনশিপ বাই ডিসেন্ট (বংশানুক্রমিক নাগরিকত্ব)-এর ধারা। ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ থেকে ১০ ডিসেম্বের ১৯৯২-এর মধ্যে ভারতের বাইরে জন্মানো কেউ ভারতীয় হবেন যদি জন্মের সময় তার পিতা ভারতীয় নাগরিক হন এবং ১০ ডিসেম্বর ১৯৯২ থেকে ভারতের বাইরে জন্মানো কেউ ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জন করবেন যদি জন্মের সময় তার মা-বাবার কোনো একজন ভারতীয় নাগরিক হন। বলে রাখা ভালো এই ধারাও ২০০৩ সালে সামান্য সংশোধন করা হয়। কিন্তু ভারতের বাইরে জন্ম হলে মা-বাবার একজন ভারতীয় হলেই সন্তান এখনও ভারতীয় হন। অথচ ২ ডিসেম্বর ২০০৪ এর পর ভারতে জন্ম হলে সন্তানের ভারতীয় নাগরিক হতে হলে মা-বাবার উভয়ের ভারতীয় নাগরিক হওয়া আবশ্যক অথবা উভয়ের একজন ভারতীয় ও অন্যজন অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়া আবশ্যক [ধারা ৩(১)(গ)]। এটাকে জন্মস্থানের ভিত্তিতে বৈষম্য, সংবিধানের ১৪ নং অনুচ্ছেদে থাকা সমতার অধিকারের পরিপন্থী বলে ধরা যায়, এবং সেক্ষেত্রে অসাংবিধানিক ও বাতিলযোগ্য। যদিও এ-নিয়ে - নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩(১)(গ) বাতিলের দাবিতে এখন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে নির্দিষ্ট কোনো আবেদন করা হয়নি। কিন্তু নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৩(১)(ক) এবং ৩(১)(খ) বাতিল করে শুধু ৩(১)(গ)-কে বলবৎ করার দাবিতে আবেদন সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে বিবেচনাধীন [ডৎরঃ চবঃরঃরড়হ (ঈরারষ) ঘড়. ৩১১ ড়ভ ২০১৫] । উক্ত ধারার বলে [ধারা ৩(১)(গ)] জন্মসূত্রে রাষ্ট্রহীন ব্যক্তির সৃষ্টি করা হচ্ছে।
(৩) নাগরিকত্ব অর্জনের তৃতীয় উপায় হল নথিভুক্তির (জবমরংঃৎধঃরড়হ) মাধ্যমে ধারা ৫ অনুযায়ী নাগরিকত্ব লাভ করা। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি যিনি নাগরিক নন এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন তিনি ৭ বছর ভারতে থেকে নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারেন। সেই ব্যক্তি অবিভক্ত ভারতের বাইরে থাকলে যে কোনো সময় আবেদন করতে পারেন। কোনো ভারতীয়কে বিয়ে করে ভারতে এসে ৭ বছর বৈধভাবে বসবাসের পরও আবেদন করতে পারেন। যিনি ৫ বছর যাবৎ অভারসিজ সিটিজেন অব ই-িয়া কার্ড হোল্ডার তিনি শেষ ১২ মাস ভারতে থাকলে নিবন্ধিকরনের মাধ্যমে পূর্ণ নাগরিকত্ব লাভের জন্য আবেদন করতে পারেন। ২০০৩-এর সংশোধনীর (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) আগে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়ার শর্ত ছিলনা এবং ৭ বছরের পরিবর্তে ৫ বছর ছিল। উপরন্তু পাকিস্থান সহ কমনওয়েলথ দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রে ৫ বছর বসবাসের শর্ত ছিল না। তখন যে কেউ, অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সহ, সহজেই নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারতেন। এমনকি বিদেশি আইনে (ঋড়ৎবরমহবৎং অপঃ) অনুমতিপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের জন্য শাস্তি ভোগ করলেও নথিভুক্তির মাধ্যমে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে আইনে কোনো বাধা ছিল না
(৪) ধারা ৬ হল স্বাভাবিকীকরণের (ঘধঃঁৎধষরুধঃরড়হ) মাধ্যমে নাগরিকত্ব অর্জনের বিধান। অবৈধ অনুপ্রবেশকারী নন এমন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বিগত ১৫ বছরের মধ্যে ১২ বছর যার শেষ ১২ মাস ধারাবাহিকভাবে ভারতে থেকেছেন এবং যার চরিত্র ভালো এবং যিনি সংবিধানের অষ্টম তপশীলের একটি ভাষা জানেন, তিনি স্বাভাবিকীকরণের প্রশংসাপত্র (ঈবৎঃরভরপধঃব ড়ভ ঘধঃঁৎধষরুধঃরড়হ) মঞ্জুর করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করতে পারেন। ২০০৩ এর সংশোধনীর (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) আগে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী না হওয়ার শর্ত ছিল না এবং ১৫ বছরের পরিবর্তে ১৩ বছর ছিল এবং ১২ বছরের পরিবর্তে ১০ বছর ছিল। কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা স্বাভাবিকীকরণের আওতার বাইরে ছিলেন। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)