ঐতিহাসিক দিবস পবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ: সম্মানিত ইয়ারমুকের জিহাদ
, ১০ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৪ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ২রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ১৯ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট খ্রিস্টানদের ব্যাপক প্রস্তুতির সংবাদ প্রেরণ করা হলে, তিনি সম্মানিত মুসলমান উনাদের প্রধান সেনাপতি হযরত আবূ উবাইদা ইবনে র্জারাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার নাম মুবারক-এ মর্মস্পর্শী ভাষায় একখানা পত্র মুবারক লিখলেন এবং কাসেদকে বললেন, আপনি নিজে যেয়ে সৈন্যগণ উনাদের প্রত্যেক কাতারে কাতারে আমার এই পত্র মুবারক পাঠ করে শুনাবেন এবং মুখে বলবেন, “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি আপনাদেরকে সালাম মুবারক জানিয়েছেন এবং বলেছেন- ‘হে সম্মানিত মুসলমানগণ! আপনারা বীরবিক্রমে শত্রুদের সম্মুখীন হোন এবং সর্বশক্তি দিয়ে সম্মানিত জিহাদ মুবারক করে তাদেরকে চরম শিক্ষা দিয়ে দিন। আমি সুনিশ্চিত যে আপনারাই বিজয়ী হবেন’।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক যথাযথ পালন করা হলো। সম্মানিত মুজাহিদগণ উনাদের মধ্যে আরো কঠিনভাবে জজবা বৃদ্ধি পেলো। সুবহানাল্লাহ!
খ্রিস্টানরা ২ লাখ সৈন্য নিয়ে জিহাদের ময়দানে উপস্থিত হলো। তারা মোট চব্বিশ সারিতে বিভক্ত হয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হলো। তাদের মধ্যে ৩০ হাজার সৈন্য পায়ে বেড়ী লাগিয়ে এসেছিলো, যেন পালাবার কোনো সুযোগ না থাকে। সম্মানিত মুসলমান উনাদের সৈন্য সংখ্যা ছিলো মোট ৩৫ হাজার। এক বর্ণনা মতে সম্মানিত মুসলমান উনাদের মধ্যে এক হাজার জন ছিলেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অন্তুর্ভুক্ত এবং উনাদের মধ্যে ১০০ জন ছিলেন সরাসরি বদরী ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার শুরুতে বিশালকায় এক পাদ্রী বূহ্য হতে বের হয়ে সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে মল্লযুদ্ধের জন্য আহ্বান করলো। তখন হযরত কায়েস ইবনে হুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি একটি কবিতা শরীফ পাঠ করতে করতে এমন ক্ষিপ্রগতিতে পাদ্রীর দিকে অগ্রসর হলেন যে, পাদ্রী অস্ত্র পর্যন্ত ঠিক করতে পারলো না। তিনি একদম পাদ্রীর মস্তকে তরবারী দিয়ে প্রচ- আঘাত করলেন। এক আঘাতেই তার খ-িত দেহ ঘোড়ার উপর থেকে লুটিয়ে পড়লো। সঙ্গে সঙ্গে সম্মানিত মুসলমানগণ উনারা আকাশ-বাতাস কাপিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে সম্মানিত তাকবীর মুবারক দিতে লাগলেন। সুবহানাল্লাহ! তখন সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, সূচনা উত্তমভাবে হয়েছে, এখন সম্মুখে আমাদের সুনিশ্চিত জয়।” সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার এক পর্যায়ে হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সৈন্য উনাদেরকে একথা বললেন, ‘আপনাদের মধ্যে কে আছেন যে, সম্মানিত শাহাদাত মুবারক উনার উপর বায়াত গ্রহণ করবেন?
উনার সম্মানিত আহবান মুবারক-এ সাড়া দিলেন উনার সম্মানিত চাচা হযরত হারিস ইবন হিশাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি, হযরত দিরার ইবনে আযওয়ার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং আরো চার শত মুসলিম সৈনিক। উনারা তুমুলভাবে জিহাদ করে খ্রিস্টনাদেরকে কচুকাটা করে দিলেন।
এই ইয়ারমুকের ময়দানেই ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা গেল হযরত হারিস ইবন হিশাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে, হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে এবং হযরত ‘আইয়্যাশ ইবনে আবী রবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে ।
পিপাসায় কাতর হযরত হারিস ইবনে হিশাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পানি চাইলেন। যখন উনাকে পানি দেওয়া হলো, হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি তখন উনার দিকে তাকালেন। হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার চাহনী দেখে হযরত হারিস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পানি পান না করে বললেন, ‘হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে পানি দিন।’ পানির পাত্রটি যখন হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার কাছে নিয়ে যাওয়া হলো তখন হযরত ‘আইয়্যাশ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার দিকে তাকালেন। তা দেখে হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, ‘হযরত আইয়্যাশ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে দিন।’
হযরত ‘আইয়্যাশ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার কাছে পানির পাত্রটি যখন নিয়ে যাওয়া হলো, দেখা গেল- তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তারপর পাত্রটি হাতে নিয়ে একে একে উনার অপর দুই সাথী উনাদের কাছে নেয়া হলো, ততক্ষণে উনারাও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এক পর্যায়ে লাঞ্ছিত, অপদস্থ রোমান সৈন্যরা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সেনাবাহিনী উনাদের হাতে পরাজিত হওয়ার কথা তাদের কথিত সম্রাট হিরাক্লিয়াসের নিকট জানায়। খবর শুনে হিরাক্লিয়াস বলে উঠলো, লা’নত তোমাদের উপর! যাঁরা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করেছেন, উনাদের সম্পর্কে আমাকে বলো। উনারা কি তোমাদের মতো মানুষ নন?
তারা জবাব দিলো, হ্যাঁ; উনারা আমাদের মতোই মানুষ।
হিরাক্লিয়াস জিজ্ঞেস করলো, তোমাদের সংখ্যা বেশি নাকি উনাদের?
তারা উত্তরে বললো- বরং আমরা তো প্রতিটি জিহাদেই সংখ্যার দিক থেকে উনাদেরকে বহুগুণে ছাড়িয়ে গেছি।
হিরাক্লিয়াস প্রশ্ন করলো, তাহলে কেনো উনারা তোমাদেরকে পরাজিত করলেন?
তখন উচ্চপদস্থ একজন ব্যক্তি এগিয়ে এসে বললো, “কারণ উনারা রাতে জেগে উঠে সম্মানিত ছলাত আদায় করেন, দিনের বেলায় সম্মানিত ছিয়াম পালন করেন, সম্মানিত ওয়াদা পূরণ করেন, সৎ কাজে উৎসাহ দেন, মন্দ কাজে বাধা দেন এবং উনারা একে অপরের সাথে উত্তম ব্যবহার করেন। সুবহানাল্লাহ!
অন্যদিকে আমরা মদ খাই, ব্যভিচার করি, নিষিদ্ধ কাজে মত্ত হই, চুক্তি ভঙ্গ করি, অন্যায় ও অত্যাচার করি, আমাদের সৃষ্টিকর্তাকে রাগান্বিত করে এমন কাজে উৎসাহ দেই, আর যা তাকে সন্তুষ্ট করে তাতে বাধা প্রদান করি এবং পৃথিবীতে বিপর্যয় ছড়িয়ে বেড়াই।” না‘ঊযুবিল্লাহ!
হিরাক্লিয়াস বললো, “তুমি সত্য বলেছো।”
সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার শেষ দিন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ যখন সম্মানিত মুসলমান উনাদের এবং খ্রিস্টানদের মাঝে কঠিন যুদ্ধ চলতে থাকলো। এমতাবস্থায় সম্মানিত মুসলমান উনাদের পশ্চাদভাগের ভারপ্রাপ্ত সেনাপতি হযরত ক্বায়েস ইবনে হুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হঠাৎ এসে খ্রিষ্টানদেরকে ভীষণভাবে আক্রমণ করে বসলেন। উনার এই অতর্কিত আক্রমণের জন্য খ্রিস্টানরা মোটেই প্রস্তুত ছিলো না; সুতরাং আক্রমণের তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে পশ্চাদপসরণ করতে লাগলো। ঐদিকে বূহ্যের মধ্যভাগ হতে হযরত সা‘ঈদ ইবনে যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনিও হযরত ক্বায়েস ইবনে হুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সাথে যোগ দিলেন এবং শত্রুদেরকে পশ্চাদ্ধাবন করতে লাগলেন। দেখতে দেখতে রোমীয় খ্রিস্টানদের মৃতদেহ রণভূমি পরিপূর্ণ হয়ে গেলো। সম্মানিত মুসলমানগণ কাফেরদেরকে সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ময়দান সংলগ্ন খালের দিকে ধাওয়া করলেন। অল্পক্ষনের মধ্যেই খালটি মৃতদেহে ভরে গেলো। অগণিত শত্রুর দ্বারা পরিবেষ্টিত যুদ্ধক্ষেত্র অতি অল্প সময়ের মধ্যে শূন্য হয়ে গেলা। সঙ্গে সঙ্গে সম্মানিত মুসলমান উনারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে বিজয়ের তাকবীর ধ্বনি দিতে থাকলেন। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত মুসলমানগণ ইয়ারমুকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ ১ লাখের চেয়েও অধিক খ্রিস্টানদেরকে কচুকাটা করে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেন। আর সম্মানিত মুসলমান উনাদের মধ্যে ৩ হাজার জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! আর উনাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম ইবনে যুন নূর আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম তিনি। তাছাড়া হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি, হযরত দ্বিরার ইবনে আযওয়ার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি, হযরত সা‘ঈদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনিসহ আরো অনেকেই এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম ইবনে যুন নূর আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম তিনি এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ প্রচন্ড লড়াই করে অনেক কাফেরকে হত্যা করে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেন। অতঃপর তিনি এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার শেষ দিন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল আহাদ শরীফ (রোববার) সম্মানিত জিহাদ উনার ময়দানেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَلْاِمَامُ ابْنُ ذِى النُّوْرِ اَلْاَوَّلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عَلِىُّ بْنُ اَبِـى الْعَاصِ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ) قُتِلَ يَوْمَ الْيَـرْمُوْكِ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম ইবনে যুন নূর আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম তিনি ইয়ারমুকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।” সুবহানাল্লাহ!
হযরত আবূ উবাইদা ইবনে জাররাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হযরত হুযায়ফা ইবনে ইয়ামেন রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল খলীফা উনার নিকট বিজয় সুসংবাদ প্রদানের জন্য প্রেরণ করলেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আযম আলাইহিস সালাম তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার খবরের জন্য খাওয়া-দাওয়া ও ঘুম ত্যাগ করে অপেক্ষা করতেছিলেন। বিজয়ের সুসংবাদ পাওয়া মাত্র তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সিজদা করে শুকরিয়া আদায় করলেন। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীক্ব।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৪)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)