আজ মহিমান্বিত ২২শে রজবুল হারাম শরীফ! জলীলুল ক্বদর ছাহাবী আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। যে মহান দিবস মুবারকের তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য ফরয।
, ২২ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৬ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২০ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে কষ্ট দেয়, দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার অভিসম্পাত এবং তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। (সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ৫৭)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারকের পরে উনাদেরকে তোমরা তিরস্কারের লক্ষ্যস্থল করো না। যে ব্যক্তি উনাদেরকে মুহব্বত করলো, সে আমাকে মুহব্বত করার কারণেই মুহব্বত করলো, আর যে ব্যক্তি উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করলো, সে আমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করার কারণেই তা করলো। যে ব্যক্তি উনাদেরকে কষ্ট দিলো, সে মূলত আমাকেই কষ্ট দিলো, আর যে ব্যক্তি আমাকে কষ্ট দিলো, সে মূলত মহান আল্লাহ পাক উনাকেই কষ্ট দিলো। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনাকে কষ্ট দিলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে শীঘ্রই পাকড়াও করবেন। (তিরমিযী শরীফ)
প্রসঙ্গত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে একজন বিশেষ শ্রেণীর হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু অর্থাৎ ‘জলীলুল ক্বদর’ ছাহাবী হচ্ছেন- আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি। আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার জন্য খাছ করে দোয়া মুবারক করেছেন এভাবে, “আয় মহান আল্লাহ পাক! হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে হাদী ও হিদায়েতপ্রাপ্ত করুন এবং উনার দ্বারা লোকদেরকে হিদায়েত দান করুন।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পর থেকে হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নিজেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খিদমতে নিয়োজিত রাখেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় শেষে পবিত্র মদিনা শরীফে যখন তাশরীফ মুবারক গ্রহন করেন, হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে পবিত্র মদিনা শরীফ চলে আসেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে অনেক আদর করতেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে পবিত্র ওহী মুবারক লেখক হিসেবে নিযুক্ত করেন। পবিত্র ওহী লেখা ছাড়াও তিনি দূর-দূরান্ত থেকে আগতদের অভ্যর্থনা, থাকা-খাওয়া এবং তত্ত্বাবধায়নের দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি সমস্ত কাজ অত্যন্ত পারদর্শীতার সাথে সুষ্ঠুভাবে পালন করতেন। বাল্যকাল থেকেই তিনি অত্যন্ত ধৈর্য-সহ্য, জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেচনার অধিকারী ছিলেন, সকলেই উনার বিচক্ষণতায় মুগ্ধ ছিল।
তিনি ইয়ারমুকের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেন। আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি উনার কর্মতৎপরতা ও বিচক্ষণতা বিবেচনা করে উনাকে প্রথমে জর্ডানের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত করেন। পরবর্তীতে হযরত আবু উবায়দা ইবনুল র্জারাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করলে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দামেশকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত করেন। জর্ডান ও তার আশেপাশের এলাকাও উনারই নিয়ন্ত্রণে ছিলো।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের পর যখন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন সিরিয়া ও এর আশপাশের সমস্ত অঞ্চলের দায়িত্ব হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার উপর ন্যস্ত হয়। কর্মচারী নিয়োগ ও বরখাস্ত করার ক্ষমতাও উনার হাত মুবারকে ছিলো। সর্বক্ষেত্রে তিনি বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দেন। সমস্ত সিরিয়ায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শান্তি পতাকা উড্ডীন হয়। হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মাধ্যমেই রোমান ও পারসিকদের আগ্রাসন ইচ্ছা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়।
কনস্টান্টিনোপল সেকালে পূর্ব ইউরাপের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হতো। হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে সেখানে হযরত সুফিয়ান ইবনে আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নেতৃত্বে এক বিশাল বাহিনী প্রেরণ করেন। এ অভিযানের প্রতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইঙ্গিত মুবারক ছিলো, তাই অনেক বড় বড় ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অতি আগ্রহে এ অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিলেন। হযরত আবু আইউব আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ অভিযানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পতাকা অনেক বিস্তৃত করেন। গভর্ণরের দায়িত্ব পালনের ২০ বছর আর খিলাফতের দায়িত্ব পালনের ২০ বছর মোট তিনি সুদীর্ঘ ৪০ বছর দ্বীন ইসলাম উনার যে আনজাম দিয়েছেন, তা সত্যিই বেমেছাল।
উল্লেখ্য, হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার এত শান-মানের পরও কিছু শিয়া, মওদুদী, সালাফী, খারেজী, ওহাবী উনার নামে অপবাদ দেয়, যা কাট্টা কুফরী, যা থেকে বেঁেচ থাকা ফরয।
সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন (সম্ভাব্য) আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশের ৩ বছর পূর্বে। এবং তিনি বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন ৬০ হিজরীর ২২শে রজবুল হারাম শরীফ। অর্থাৎ আজকের এ মুবারক দিনটিই উনার মহিমান্বিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশের দিন। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্রতম মাযার শরীফ দামেস্ক-সিরিয়ায় অবস্থিত।
প্রসঙ্গত ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মূল্যায়ন মুবারক, স্মরণ মুবারক অতি আবশ্যক। আজকের এই বিশেষ দিবস মুবারক উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা রাষ্ট্রযন্ত্রের একান্ত কর্তব্য। গোটা শিক্ষানীতিতে অর্থাৎ পাঠ্যক্রমে উনার সার্বিক আলোচনা মুবারক করা ফরয। উনাদের অনুপম আদর্শ মুবারক-ই পারবে আজকের এ বল্গাহারা জাতিকে আদর্শের লাগাম পরাতে, পূঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় বিধ্বস্ত মানবীয় চরিত্রকে মানবতার পরশ দিতে সর্বোপরি উচ্ছৃঙ্খল জনতাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলো দিতে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের রকমফের চটকদার কথার পরিবর্তে এক্ষনি মূল্যস্ফীতিকে সংকুচিত করে দেশবাসীকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৭ হাজার ৮০০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুদের দেশে কয়লার ঘাটতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ কেন? বিগত মাফিয়া সরকারের পথ থেকে সরে এসে কয়লা উত্তোলন শুরু করুন।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়, তাপ মুক্তি নিরাপদ ফল-সবজি প্রাপ্তি, পরিবেশ উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় শহরের প্রতিটি বাড়ির ছাদ হোক একটুকরো বাগান
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪০ শতাংশের বেশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বন্ধ হয়েছে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে ইনশাআল্লাহ ঘুরে দাঁড়াবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ দেশে মাথাপিছু খাদ্য অপচয় হয় প্রায় ৯০ কেজি। বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ! সাইয়্যিদাতুনা উম্মুর রদ্বাআহ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আওলাদ, আখু রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বাআহ সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিক্ষা খাতে পতিত সরকারের বাজেটে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে- শিক্ষা উপকরণের দাম কমিয়ে বর্তমান সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শব্দ দূষণ এখন শব্দ সন্ত্রাস ও নীরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ নয় শব্দ দূষণে বিপর্যস্থ ঢাকাকে উপযোগী করার জন্য ঢাকার জনযট সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘২০৪১ সালে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টন’ ৩৯ বছরের ব্যবধানে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৬ গুণ উৎপাদন বাড়ছে মাছের, তবুও নাগালে নেই দাম
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)