মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ কিয়ামত পর্যন্ত সত্য এবং কিয়ামত পর্যন্ত কেউ ভুল কিংবা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারবে না।
যার সত্যতা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেছেন- “এটি এমন একটি কিতাব, যাতে কোনো প্রকার সন্দেহ নেই। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ)
সেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধু বা উপদেষ্টা হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা (হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইহ বাকি অংশ পড়ুন...
অসম্প্রদায়িকতা শব্দের অর্থ হলো কারো কোনো নিজস্ব সম্প্রদায় বা দল নেই, সবাই একই দল বা সম্প্রদায় বা মতের অন্তর্ভুক্ত। আসলেই কি সবাই অসাম্প্রদায়িক অর্থাৎ কারো কোনো দল, মত বা সম্প্রদায় নেই-বিষয়টি পর্যালোচনা করে দেখা যাক।
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যে সম্প্রদায় বা দলের সাথে মিল রাখে, সে সেই সম্প্রদায় বা দলের অন্তর্ভুক্ত। এখন যদি মুসলমান দাবি করার পরও মুশরিকদের পূজায় যায়, পহেলা বৈশাখ পালন করে, খ্রিস্টানদের ন্যায় কোর্ট, টাই, প্যান্ট পরেন, তাহলে আপনি তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলেন। অথচ একজন মুসলমান হিসেবে আপন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আপনি অবশ্যই দেখতে পাবেন যে, মু’মিনদের জন্য সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদী, অতঃপর মূর্তিপূজারী মুশরিক। (সূরা আল মায়িদাহ শরীফ: আয়াত শরীফ-৮২)
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন যে, মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদী, অতঃপর মুশরিকরা অর্থাৎ সমস্ত কাফিররা। এদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান। এখানে মুসলমানদের পরিপূর্ণ অধিকার থাকবে। এখানে রাষ্ট্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র কোনো কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন করতে পারে না বা করার সাহস পাবার কথা নয়। যে সাহস করবে, তাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি বাকি অংশ পড়ুন...
এদেশে যবন মুশরিকদের নামে বিশ্ববিদ্যালয় হয়, একাডেমী হয়, গাঁজাখোর বাউল লালনের নামে একাডেমী করার দাবি তোলা হয়। অথচ আফসুস! যিনি মুসলমানদের নবী-রসূল, যিনি আমাদের ঈমান শিক্ষা দিয়েছেন, যিনি আমাদের মুসলমানিত্ব দান করেছেন- উনার নাম মুবারকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়, উনাকে নিয়ে কোনো গবেষণাকেন্দ্র করার কোনো আওয়াজ এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের থেকে আসে না।
এদেশের সরকারগুলিও কত গাফিল, তারা এদেশের মুসলমানদের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় বসে মুসলমানদেরকেই বঞ্চিত করছে। মুসলমানদের নামে, মুসলিম ব্যক্তিত্বগণ উনাদের নামে কোনো প্রতিষ্ঠান না করে অমুসলিম, বিধর্ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি আমলা ও প্রশাসন হিন্দুত্ববাদী রবীন্দ্রও তার মতাদর্শকে যেভাবে প্রচার-প্রসারে নেমেছে তা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠি মুসলমানদের সংস্কৃতির সাথে কতটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ, সেটা ভেবে দেখা অত্যন্ত জরুরী। নচেৎ প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে কি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার তাহযীব-তামাদ্দুন অসম্পুর্ণ? নাউযুবিল্লাহ! কখনোই নয়। বরং মুসলমানদের তাহযীব-তামাদ্দুন এতই পরিপূর্ণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ যে অমুসলিম বিধর্মীদের মাঝে যতটুকু সভ্যতার ছায়া দেখা যায় তাও তারা মুসলমানদের কাছ থেকেই চুরি করে শিখেছে।
বড় একটি বিষয় হলো- বাংলাদেশের মত এক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করে বান্দা-বান্দীকে দোয়া শিক্ষা দেন, ‘ইয়া আল্লাহ পাক, আমাদেরকে দুনিয়া এবং আখিরাত উভয় জাহানে কল্যাণ দান করুন এবং জাহান্নামের আযাব থেকে পানাহ দান করুন।
আপনারা সবাই এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার সাথে একমত আছেন তো? যদি থাকেন তাহলে সত্যের সাথে মিথ্যার এবং মিথ্যার সাথে সত্যের মিশ্রণ ত্যাগ করুন। মহান আল্লাহ পাক তিনি নিষেধ করেছেন, “তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না। ” এবং আমার পবিত্র আয়াত শরীফসমূহকে অল্প মূল্যে বিক্রয় করো না।
অর্থাৎ সামান্য দুনিয় বাকি অংশ পড়ুন...
অটোরিকশা বন্ধের জন্য যে কারণগুলো দেখানো হয় তা হলো-
১. সড়ক দুর্ঘটনা, ২. যানজট আর ৩. বিদ্যুৎ ঘাটতি।
প্রথম বিষয়টি নিয়ে যদি কথা বলি তাহলে বলতে হয়, বর্তমানে সড়ক দুর্ঘটনার একটা পরিসংখ্যান দেখলাম। যেখানে দেখানো হয়েছে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা হচ্ছে মোটর সাইকেলের কারণে। আর অটো রিকশা হচ্ছে সবার শেষের সারিতে। তাহলে আগে কোনটা বন্ধ হওয়া জরুরী অটো রিকশা নাকি মোটর সাইকেল?
দ্বিতীয় কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে যানজট। আসলে যানজটের মূল কারণ কি অটো রিকশা? কখনোই না তাহলে যখন অটো রিকশা ছিলো না তখন কি যানজট মুক্ত ছিলো রাস্তা-ঘাট? কখনোই না। যানজটের একটা মূল বাকি অংশ পড়ুন...
একটা সময় মানুষ চলাচল করার জন্য ঘোড়া, উট ইত্যাদি বাহন হিসেবে ব্যবহার করতো। ভারী জিনিস টানার জন্য গাধা, উট, গরুর গাড়ী, মহিষের গাড়ি, ঘোড়ার গাড়ি ইত্যাদি ছিলো মানুষের নিত্যদিনের সাথী।
সময়ের আবর্তে এসব কিছু কিন্তু বাদ পড়ে গেছে । নতুন তৈরী হয়েছে গাড়ী, রেল, বিমান ইত্যাদি।
মটর সাইকেলের পূর্বে আবিস্কার হয়েছে বাই সাইকেল। কিন্তু মানুষ সেটা পরিবর্তন করে এখন মটর সাইকেল আবিস্কার করেছে।
এভাবেই সবকিছু পরিবর্তন হচ্ছে সময় উপযোগী হচ্ছে।
এসবের পিছনে কিছু কিছু কারণও রয়েছে। মানুষের সময় বাঁচানো, দূরের পথ কম সময়ে পাড়ি দেয়া। আরেকটা বড় কারণ হচ্ছে ম বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার ছায়ায় গড়ে উঠা হিন্দু নিয়ন্ত্রিতরাষ্ট্র ভারতে প্রায় ৪০% মুসলমানের অবস্থার সাথে মাত্র প্রায় ১.৫% বাংলাদেশী হিন্দুর সুযোগ-সুবিধার বিশ্লেষণ করলে আমরা নতুন কিছু ধ্যান-ধারণার সন্ধান পাই। মাত্র প্রায় ১.৫% হিন্দু এই হিন্দুদের দুর্গাপূজায় জাতীয় ছুটি, পূজাম-পের জন্য অনুদান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দীর্ঘ ছুটি কিসের আলামত? হিন্দুদের পূজায় অংশ নিতে কি মুসলমানগণ এ পূজার ছুটি ভোগ করবে? নাঊযুবিল্লাহ!
অথচ এ দেশে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
১) বঙ্কিম: আমাদের দেশের পাঠ্যবইগুলোতে তার রচনা থাকবেই। সাথে থাকবে ‘সাহিত্য সম্রাট’সহ আরো নানারকম প্রশংসার ফুলঝুড়ি। অথচ পাঠক! এই বঙ্কিমই হলো সেই ব্যক্তি, যে কিনা তার রচনায় লিখেছে- “..বল হরে মুরারে! হরে মুরারে! উঠ! মুসলমানের বুকে পিঠে চাপিয়া মার! লক্ষ সন্তান টিলার পিঠে। ..”।
এছাড়াও সে তার কথিত সাহিত্যের পাতায় পাতায় মুসলমানদেরকে যবন, মেøচ্ছ, অস্পৃশ্য, নারীলোভী, লুণ্ঠনকারী ইত্যাদি বলে তার অন্তরের চরম মুসলিম বিদ্বেষকে প্রকাশ করে গেছে। নাউযুবিল্লাহ!
২) শরৎচন্দ্র: সে তার একটি নিবন্ধে লিখেছে- “মুসলমান যদি কখনও বলে- হিন্দুর সহিত মিলন কর বাকি অংশ পড়ুন...
তাফসীরে রূহুল বয়ানে উল্লেখ রয়েছে, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একবার ইবলীশকে দেখে জিজ্ঞাসা করলেন যে, আমার উম্মতের মধ্যে তোমার বন্ধু কে কে এবং তারা কতজন? জাওয়াবে ইবলীস বললো, আপনার উম্মতের মাঝে আমার দশজন বন্ধু রয়েছে।
১. জালিম বাদশা (শাসক),
২. অহঙ্কারী ধনী,
৩. খিয়ানতকারী ব্যবসায়ী,
৪. মদ্যপায়ী,
৫. চোগলখোর,
৬. রিয়াকারী অর্থাৎ লোক দেখানো আমলকারী,
৭. সুদখোর,
৮. ইয়াতীমের হক বা মাল ভক্ষণকারী,
৯. যাকাত আ বাকি অংশ পড়ুন...
পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায়- যুবক-যুবতীরা হারাম খেলায় মাতাল। এমন নেশায় আসক্ত যে মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম পর্দা, ছতর ঢাকার প্রতি গুরুত্ব দেয় না; বরং বেহায়াপনা, বিবস্ত্রপনা, মদ ইত্যাদি হাজারো হারাম অনুষঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে।
মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার ফরয হুকুম নামায, রোযা, তাক্বওয়া-পরহেযগারীর কোনো মূল্যায়ন করারই যেন সময় নেই। এমন নেশায় বুঁদ হয়ে আছে যে- কাফির দেশের পতাকা মাথায় নিয়ে ঘুরছে। গাড়ি-বাড়ি দোকান পাটে পত পত করে উড়ছে কাফির দেশের পতাকা। কত নির্লজ্জ কাফির-প্রেম, খেলাপ্রেম। ন্যূনতম বিবেকবোধ নেই তাদের। তাদের দেশপ্রেম হারিয় বাকি অংশ পড়ুন...












