মায়েদের বৈশিষ্ট্য বলার অপেক্ষা রাখে না। সীমাহীন মায়া-মমতা শুধু মানুষের মধ্যেই নয়, আছে সমস্ত প্রাণীকুলের মধ্যেও। সন্তানকে বাঁচাতে মায়েরা জীবন পর্যন্ত দিয়ে দেয়। এমনকি কিছু প্রাণী আছে সন্তানকে বাঁচাতে নিজেকেই সন্তানের খাদ্য হিসেবে বিলিয়ে দেয়।
ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটি সত্য। এটি মূলত প্রাণীর হিংস্রতার জন্য নয়, আসলে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী পদ্ধতিতে এমনটা ঘটে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণায় দেখা গেছে স্ত্রী মাকড়সা তার সন্তানদের নিজেকেই খেতে দেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় স্টেগোডিফাস ডুমিকোলা প্রজা বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: কাপ্তাই বাঁধ (বামে) ও ফারাক্কা ব্যারাজ (ডানে)।
বাঁধ ও ব্যারাজ হলো দুটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামো যা নদী এবং পানাশয়ের পানি নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য নির্মিত হয়। যদিও উভয় কাঠামোর উদ্দেশ্য অনেকটা একই, যেমন- সেচ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি সংরক্ষণ; তবে এগুলোর গঠন, কার্যকারিতা এবং পরিবেশগত প্রভাবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে।
১. সংজ্ঞা ও উদ্দেশ্য:
- বাঁধ হলো একটি বৃহৎ কাঠামো, যা নদী বা প্রবাহের ওপর নির্মিত হয় এবং পানি আটকে রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। বাঁধ নির্মাণের ফলে সাধারণত একটি পানাশয়, হ্রদ বা পানিধারও তৈরি হয়। বাঁধের প্রধান উদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
জাপানি উপনিবেশ:
খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর শুরু থেকে দীর্ঘ সময় ধরে ডাচরা এ অঞ্চলের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ করে এবং এ অঞ্চলের সকল উত্তম পণ্য এবং ব্যবসায়িক সুবিধা ভোগ করতে থাকে। এক্ষেত্রে তাদের কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল না বললেই চলে। অবশেষে ১৯৪২ সালে জাপানিরা ইন্দোনেশিয়ার দখল নিয়ে নেয়। ডাচরা তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করে।
জাপানিদের উপনিবেশ স্থাপনের এক মাস যেতে না যেতেই এ অঞ্চলের সকল রাজনৈতিক দল এবং অন্যান্য সংগঠনগুলো সক্রিয় হয়ে উঠে এবং জাপানিদের কার্যক্রমে বাঁধা দেয়। নিজ দেশের অভ্যন্তরে তারা তুমুল প্রতিরোধ গড়ে তুলে। ১৯৪৫ সালে জাপানে বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলামের বিকাশ:
সুমাত্রার শাসকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং দ্বীপটির উপকূলীয় অঞ্চলে ইসলামকে মজবুত করার মধ্যে দিয়ে এ অঞ্চলের ইসলামের বিকাশে নতুন মোড় আসে। ক্রমে ক্রমে ছড়িয়ে যেতে থাকে দ্বীপসমূহের অভ্যন্তরে। ১৪১৩ খ্রিস্টাব্দে এক চীনা পরিব্রাজক এই দ্বীপের অভ্যন্তরে ভ্রমণ করেছিলো। সে বলেছে, “এখানে একহাজার পরিবার ছিল। যাদের সকলেই ছিল মুসলিম। তাদের চরিত্র ছিল খুবই সুন্দর। এ অঞ্চলের শাসকরা ছিল দ্বীন ইসলামকে মনে-প্রাণে ধারণকারী।”
পঞ্চদশ এবং ষোড়শ শতাব্দীতে জাভা এবং সুমাত্রা থেকে পার্শ্ববর্তী কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড এবং পূর্ বাকি অংশ পড়ুন...
চলমান বন্যায় দেশের ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তলিয়ে গেছে কৃষি জমি। জমির শাক-সবজি, ধানসহ অন্যান্য ফসল ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এতে কৃষকদের এ ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে। তবে এ সময়ে আসলে করণীয় কি, তা নিয়েও ভাবতে হবে।
বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বা আংশিক হয়েছে এমন জমির ক্ষেত্রে বন্যার পানিতে ভেসে আসা কচুরিপানা, পলি, বালি এবং আবর্জনা যত দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার করতে হবে। পানি সরে যাওয়ার পর ৫-৭ দিন কাদাযুক্ত ধানগাছ পরিষ্কার পানি দিয়ে প্রয়োজনে স্প্রে মেশিন দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। পানি নেমে যাওয়ার পরপরই সার দেওয়া ঠিক নয়। এতে ধানগা বাকি অংশ পড়ুন...
বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন: ইসলাম প্রচারের অন্যতম মাধ্যম:
হাজরামাউত এবং আম্মান অঞ্চলের আরব ব্যবসায়ীগণ এ অঞ্চলে আগমনের পর ভারতবর্ষের দক্ষিণ উপকূল এবং মালাবার অঞ্চলের সম্ভ্রান্ত মহিলাগণের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এ অঞ্চলে সম্মানিত দ্বীন ইসলামকে মজবুত এবং প্রোথিত করার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে মধ্য জাভা রাজ্যের শাসকের সঙ্গে মুসলিম রাজকুমারী আত্তাশামবিনার বিবাহ ছিল এক্ষেত্রে একটি বিরাট মাইলফলক। এই মুসলিম রাজকুমারী শর্ত দিয়েছিলো তাকে বিবাহ করতে হলে আগে শাসককে ঈমান এ বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া ১৯৪৫ সালে নেদারল্যান্ডস থেকে স্বাধীনতা লাভ করে, আর বিশাল এই অর্জনের কৃতিত্বস্বরূপ দেশটি স্বাধীনতা মসজিদ তৈরি করে, যা ইসতিকলাল মসজিদ নামে সুপরিচিত। আরবিতে ইসতিকলাল এর বাংলা অর্থ হল স্বাধীনতা।
বিখ্যাত ইসতিকলাল মসজিদ স্থাপনের প্রথম প্রস্তাবটি করেন ইন্দোনেশিয়ার প্রথম ধর্মমন্ত্রী ওয়াহিদ হাশিম ও আনোয়ার চক্রমেনিতো। এই আনোয়ার পরবর্তী সময়ে ইসতিকলাল মসজিদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত হন।
এই দু’জন ১৯৫৩ সালে ইন্দোনেশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট তথা ইন্দোনেশিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট স বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্দোনেশিয়া। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।
ঐতিহাসিক মাসউদি এ অঞ্চলের নাম উল্লেখ করতে গিয়ে লিখেছিলেন ‘জুযুরুল মাহারাজ’ মানে মহারাজার দ্বীপপুঞ্জ। অপর ঐতিহাসিকগণ এ অঞ্চলের পরিচয় দিয়েছেন সুমাত্রা, জাভা প্রভৃতি বিভিন্ন দ্বীপের মাধ্যমে।
কেউ কেউ বলেন, ইন্দোনেশিয়া শব্দটি ইন্দো এবং নেশিয়া এ দুটি শব্দের মাধ্যমে গঠিত। ইন্দো মানে হচ্ছে হিন্দু এবং নেশিয়া মানে হচ্ছে দ্বীপপুঞ্জ। এমনিভাবে অনেক ঐতিহাসিক এ অঞ্চলকে হিন্দুস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় দ্বীপপুঞ্জ হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। কেউ এর নাম দিয়েছেন সবুজ ভূখ-। তবে খ্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাদা ঠোঁট আর কালো রঙের এই পাখিটির নাম কালকূট। এদের কালকুঁচও বলে।
ইংরেজি নাম ঈড়সসড়হ ঈড়ড়ঃ। বৈজ্ঞানিক নাম ঋঁষরপধ ধঃৎধ। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ খুবই ছোট।
কালকূট মূলত পানির পাখি। নিরিবিলি বিল-ঝিল, হাওর-বাওড়ই এদের বেশি পছন্দ। দলবেঁধে থাকে, চরে বেড়ায়। পানির অন্য পাখিদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকে। ভালো সাঁতার জানে। ডুব দিতেও ওস্তাদ। হাঁসের মতো ডুব দিয়ে পানির নিচে গিয়ে খাবার খুঁজতে পারে। শুধু লেজটাই জেগে থাকে।
এরা বেশি সাহসী ও বুদ্ধিমান পাখি। কালকূটের খাদ্য তালিকায় আছে উদ্ভিদ-গুল্মের কচি অংশ, ছোট ছোট মাছ, ব্যাঙ ও পানিজ পোকামাকড়। বাকি অংশ পড়ুন...
এবার ফিরে আসা যাক সেই প্রশ্নে, মহাকাশে পৃথিবী নিজে কোথায় পড়ছে?
বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ছোট সব সময় বড়র ওপর পড়ে। পৃথিবী সূর্যের তুলনায় একদম ছোট। এই কারণে পৃথিবী সূর্যের ওপর পড়ছে।
কিন্তু এ যে ভয়ানক ব্যাপার! সূর্য হলো একটা অগ্নিপি-। এর অর্থ, পৃথিবী শিগগিরই সূর্যের গায়ে আছড়ে পড়বে, তবে পড়া মানেই কিছুর গায়ে আছড়ে পড়া নয়। পাশ কাটিয়েও পড়া যায়।
পৃথিবী যদি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকত, তাহলে সোজা পড়তে থাকত সূর্যের দিকে।
কিন্তু আসল ঘটনা এখানেই যে পৃথিবী এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। পৃথিবী এক পাশে ছুটে যায় ঠিক যেন গতিবেগ অর্জনের উদ্দেশ্যে, য বাকি অংশ পড়ুন...












