চিকিৎসকরা জ্বরকে ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে দেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ হিসেবেই ধরে থাকেন। শিশুদের শরীরে ঢুকে পড়া জীবাণুর বংশবৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে ও জ্বরের মাধ্যমে জীবাণু প্রবেশের লক্ষণ প্রকাশ করে জ্বর মূলত উপকারই করে। যদিও শিশুদের গা গরম হলে মা-বাবার মাথা ঠিক থাকে না। একটু পরপর জ্বর মাপা আর কতক্ষণে স্বাভাবিক হচ্ছে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। গা গরম মানেই জ্বর নয়। শিশুর জ্বর বলতে শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হতে হবে।
অনেক সময় শিশুর গা গরম দেখলেই অভিভাবকেরা অস্থির হয়ে দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরপর নিয়মিত প্যার বাকি অংশ পড়ুন...
টক মিষ্টি রসালো স্বাদের জাম্বুরা অত্যন্ত উপাদেয় ও চাহিদা সম্পন্ন দেশি ফল। বাংলাদেশের মাটি ও পানিবায়ু জাম্বুরা চাষের জন্য উপযোগী, তাই ফলনও ভালো হয়। সাধারণত এপ্রিল থেকে অক্টোবর জাম্বুরার সিজন। ওই সময় বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ মৌসুমি ফল জাম্বুরা। পুষ্টিগুণে জাম্বুরা অন্যান্য লেবু জাতীয় ফল, যেমন- কমলা, মালটা ইত্যাদি ফলের মতোই সমৃদ্ধ।
জাম্বুরার পুষ্টিগুণ:
প্রতি ৬০০ গ্রাম ওজনের একটি জাম্বুরার পুষ্টি উপাদানগুলো হলো-
ক্যালরি- ২৩০ কিলোক্যালরি
পটাসিয়াম- ১৩০০ মিলিগ্রাম
কার্বোহাইড্রেট- ৬০ গ্রাম
ভিটামিন বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের শরীরে এমন কিছু আছে যা মশারা আকৃষ্ট হয়। আমাদের শরীরের গন্ধ, আমাদের শ্বাস ছাড়াও, আমাদের উন্মুক্ত ত্বক এক ধরনের নিয়ন সাইন হিসাবে কাজ করে যা মশাদের আকৃষ্ট করে। মশারা তাদের শিকারকে ট্র্যাক করতে তাদের অ্যান্টেনায় ইনফ্রারেড সেন্সিং ব্যবহার করে। একটি নতুন গবেষণায় এই তথ্য সামনে এসেছে। বিশ্বের অনেক জায়গায় মশার কামড়ে ডেঙ্গু, হলুদ জ্বর এবং জিকা ভাইরাসের মতো রোগজীবাণু ছড়ায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুসারে, অ্যানোফিলিস গাম্বিয়া মশার মাধ্যমে ছড়ায় ম্যালেরিয়া।
২০২২ সালে ৬০০,০০০-এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল মশাবাহিত বাকি অংশ পড়ুন...
বিভিন্ন সূত্রমতে, ইন্দোনেশিয়ায় মোট দ্বীপের সংখ্যা ১৩ হাজার থেকে ২৫ হাজার পর্যন্ত ওঠানামা করে। কারণ সেখানে প্রতিনিয়ত দ্বীপ জাগে আবার বিলীনও হয়ে যায়। তবে নানা আকৃতির ও প্রকৃতির এসব দ্বীপের অধিকাংশই বিভিন্ন কারণে মানুষের বসবাসের উপযুক্ত নয়। এর মধ্যে বসবাসযোগ্য দ্বীপগুলোর তালিকার অন্যতম লুম্বক দ্বীপ। ইতিহাস মতে, এই লুম্বক দ্বীপ এলাকায় খ্রিষ্টীয় ১৭ শতকে দ্বীন ইসলাম প্রচার ও প্রসার শুরু হয়। লুম্বক দীপের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত বেয়ান জেলায় জালান লুবান লুম্বক অঞ্চল। এ অঞ্চলেই ১৭০০ শতকে তথা আজ থেকে ৩০০ বছর আগে নির্মিত হয় দ্য বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা একটি বিস্ময়কর ভূগর্ভস্থ মহাসাগরের সন্ধান পেয়েছে। এবার তারা পৃথিবীর ভূত্বকের নিচে লুকিয়ে থাকা এক বিশাল মহাসাগরের সন্ধান পেয়েছে। গত শনিবার জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ভূগর্ভস্থ এ মহাসাগরকে তারা পানির বিশাল পানিধারা হিসেবে আবিষ্কার করেছে। যা ভূপৃষ্ঠের ৪০০ মাইল নিচে ‘রিংউডাই’ নামে পরিচিত শিলায় সঞ্চিত রয়েছে।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা এর আগে আবিষ্কার করেছিলো পানি স্পঞ্জের মতো অবস্থায় ম্যান্টল রকের ভিতরে সঞ্চিত থাকে। যা পানির তরল, কঠিন বা বায়বীয় না বরং অন্য এক অবস্থা।
২০১৪ বাকি অংশ পড়ুন...
জিবুতির অবস্থান :
হর্ন অব আফ্রিকা বা আফ্রিকার শিং অঞ্চলে অবস্থিত ছোট্ট দেশ জিবুতি। রাষ্ট্রীয় নাম ‘রিপাবলিক অব জিবুতি’। এর দক্ষিণে আছে সোমালিয়া, দক্ষিণ ও পশ্চিমে ইথিওপিয়া, উত্তরে ইরিত্রিয়া আর পূর্ব দিকে আছে লোহিত সাগর ও ইয়েমেন উপসাগর। অন্য আফ্রিকান দেশের মতো জিবুতির ভূমিও পর্বতসংকুল ও শুষ্ক।
দেশটিতে রয়েছে আটটি পর্বতমালা। তবে আছে ‘লেক আবি’ ও ‘লেক আসাল’ নামের দুটি বিখ্যাত লেক।
জিবুতিতে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন :
বলা হয়, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়েই জিবুতিতে দ্বীন ইসলামের আগমন হ বাকি অংশ পড়ুন...
মায়েদের বৈশিষ্ট্য বলার অপেক্ষা রাখে না। সীমাহীন মায়া-মমতা শুধু মানুষের মধ্যেই নয়, আছে সমস্ত প্রাণীকুলের মধ্যেও। সন্তানকে বাঁচাতে মায়েরা জীবন পর্যন্ত দিয়ে দেয়। এমনকি কিছু প্রাণী আছে সন্তানকে বাঁচাতে নিজেকেই সন্তানের খাদ্য হিসেবে বিলিয়ে দেয়।
ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটি সত্য। এটি মূলত প্রাণীর হিংস্রতার জন্য নয়, আসলে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী পদ্ধতিতে এমনটা ঘটে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণায় দেখা গেছে স্ত্রী মাকড়সা তার সন্তানদের নিজেকেই খেতে দেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় স্টেগোডিফাস ডুমিকোলা প্রজাতির বাকি অংশ পড়ুন...
দ্য আল হামরা (আন্দালুসিয়া, স্পেন):
এটি মূলত একটি প্রাসাদ এবং যৌগিক দুর্গ, স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডাতে যার অবস্থান। ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে স্পেনের মুসলিম নাসরি রাজবংশের শাসনামল চলাকালীন অত্যাশ্চর্য এই প্রাসাদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এটির সৌন্দর্য অসাধারণ। প্রাসাদটির ভেতরে রয়েছে বাগান, ঝরনা ও চমৎকার শিল্পসম্মত অলঙ্করণ। ১৯৮৪ সালে ২ নভেম্বর ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান নির্বাচন কমিটি আল হামরাকে মানবতার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে। আল হামরা প্রাসাদটির নামের উৎপত্তি খুঁজতে গিয়ে অনেক তত্ত্ব ও ঘটনা প বাকি অংশ পড়ুন...
মায়েদের বৈশিষ্ট্য বলার অপেক্ষা রাখে না। সীমাহীন মায়া-মমতা শুধু মানুষের মধ্যেই নয়, আছে সমস্ত প্রাণীকুলের মধ্যেও। সন্তানকে বাঁচাতে মায়েরা জীবন পর্যন্ত দিয়ে দেয়। এমনকি কিছু প্রাণী আছে সন্তানকে বাঁচাতে নিজেকেই সন্তানের খাদ্য হিসেবে বিলিয়ে দেয়।
ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটি সত্য। এটি মূলত প্রাণীর হিংস্রতার জন্য নয়, আসলে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী পদ্ধতিতে এমনটা ঘটে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গবেষণায় দেখা গেছে স্ত্রী মাকড়সা তার সন্তানদের নিজেকেই খেতে দেয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় স্টেগোডিফাস ডুমিকোলা প্রজাতির বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: নাসির আল মুলক মসজিদ (বামে) শেখ জায়েদ মসজিদ (মাঝে) সুলায়মানিয়া মসজিদ (ডানে)
হাজার বছর পেরিয়ে গেলেও কিছু মুসলিম স্থাপত্যের সৌন্দর্য ও আকর্ষণে কোনো রদবদল হয়নি। এই স্থাপত্যকর্মগুলো শিল্পকলা-চারুকলা এবং স্থাপত্যকলা-অলঙ্করণকলার বিবেচনায় সেরা ও মান উত্তীর্ণ বলেই কাল থেকে কালান্তর স্মরণীয় হয়ে আছে এবং থাকবে। এমন ৫টি স্থাপত্য নিয়েই আজকের প্রতিবেদন।
সুলায়মানিয়া মসজিদ (ইস্তাম্বুল, তুরস্ক):
তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে অবস্থিত সবচেয়ে বড় এই মসজিদটি ১৫৫০ থেকে ১৫৫৭ সালের মধ্যবর্তী সময়ে নির্মিত হয়। উসমানীয় স্থাপত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাকি অংশ পড়ুন...












