পৃথিবীতে সবই কিছু না কিছু অবলম্বন করে থাকে। যদি অবলম্বনের কিছু না থাকে তাহলে নিচে পড়ে যায়।
অনেকে বলবে, সত্যি নয়। গ্যাস-বেলুন অথবা হালকা ফেঁসো তো মাটিতে নাও পড়তে পারে? শুধু তাই নয়, তারা ওপরেও উঠতে পারে। কিন্তু তার একমাত্র কারণ এই যে গ্যাস-বেলুন ও ফেঁসো বাতাসে ভর দিয়ে থাকতে পারে। তারা এতই হালকা যে বাতাসে ভাসে, যেমন কাঠের টুকরো পানি ভর্তি একটা পাত্রে ভাসতে পারে। পাত্র থেকে পানি ফেলে দিলে দেখা যাবে কাঠের টুকরোটাও সঙ্গে সঙ্গে তলায় এসে ঠেকবে। বাতাসের ক্ষেত্রেও তাই। পৃথিবী থেকে সব বাতাস যদি সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হতো তাহলে যে সব বস্তু বাতাস বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৭৮ সালে ফারাক্কা বাঁধে নেভিগেশন লক চালু হওয়ার পর থেকে গঙ্গার ইলিশের স্বাভাবিক চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে ইলিশের প্রজনন এবং চলাচল কমে গেছে, যা গঙ্গার ইলিশের স্বাদকে প্রভাবিত করেছে।
সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সমীক্ষা অনুযায়ী, ফারাক্কা বাঁধ স্থাপনের পর থেকে উজানের দিকে ইলিশের প্রজনন প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে গঙ্গার ইলিশের স্বাদ আগের তুলনায় কমে গেছে এবং পশ্চিমবঙ্গের ইলিশের সুনাম কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।
গঙ্গার দূষণ এবং হুগলি নদীর প্রবেশ পথে পলিমাটির জন্যও গঙ্গার ইলিশের স্বাদে ভিন্নতা দেখা যায়। ফা বাকি অংশ পড়ুন...
পদ্মার ইলিশের স্বাদ বেশি হওয়ার কারণগুলোকে বোঝার জন্য কিছু প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক উপাদান বিবেচনা করতে হবে। পদ্মা নদী বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান নদী, যার প্রবাহ অনেক দীর্ঘ এবং শক্তিশালী। পদ্মা নদীর পানিপ্রবাহের মিঠা এবং লবণাক্ততার ভারসাম্য এবং স্রোতের গতিবেগ-এসব উপাদান ইলিশ মাছের স্বাদকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করে।
গঙ্গা ও পদ্মার ইলিশের পার্থক্য কী?
গঙ্গা ও পদ্মার ইলিশের উৎস যদিও একই, অর্থাৎ বঙ্গোপসাগর, তবুও এদের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে।
সরকারি তথ্যমতে, বাংলাদেশে তিন ধরনের ইলিশ পাওয়া যায়: সাধারণ ইলিশ, চন্দনা ইলি বাকি অংশ পড়ুন...
বন্যার কারণ দেখিয়ে ডুম্বুর পানিবিদ্যুৎ প্রকল্পের বাঁধ খুলে দিয়েছে ভারত। ১৯৯৩ সালের পর প্রথমবারের মতো এই প্রকল্পের বাঁধ খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর ফলে বাংলাদেশের কয়েকটি জেলায়ও বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। বাঁধ খুলে দেওয়া স্বস্তিতে নেই ত্রিপুরা কর্তৃপক্ষও। কারণ, বাঁধ খুলে দেয়ার কারণে ত্রিপুরার বন্যা পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে। সমভূমিতে নদীর পানি ধারণক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। যেই সুফল পাওয়ার জন্য এই বাঁধ তৈরি করা হয়েছিল সেই সুফল কি আদতে পেয়েছিল ত্রিপুরা? আসুন জেনে নেই সেই প্রশ্নের উত্তর।
ডুম্বুর ড্যাম বা বাঁধ ১৯৭৪ সালে ত্রি বাকি অংশ পড়ুন...
মোবাইল ফোন হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যার অপব্যবহার হতে পারে আপনার মূল্যবান সময় নষ্টের কেন্দ্র। আমাদের জীবন এমন এক পর্যায়ে পৌছেছে যে, চাইলেই আমাদের জীবন থেকে মোবাইল ফোনকে আলাদা করা অনেকটাই কঠিন।
মোবাইল ফোনের হারিয়ে যাওয়ার ফলে, নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হবার ফলে কিংবা মোবাইল ফোনের চার্জ ফুরিয়ে যাওয়ার ফলে অনেকের মধ্যে বিশেষ কিছু লক্ষণ দেখা যেতে পারে। এসব লক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে ‘নোমোফোবিয়া’য় আক্রান্ত ব্যক্তি বলা যেতে পারে।
রোগটির দুই ধরনের লক্ষণ রয়েছে- মানসিক এবং শারীরিক। মানসিক কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে মোবাইল ফোন থেকে দূরে স বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকগুলো দেশ আছে যে দেশগুলো একটা দীর্ঘসময় ছিল উপনিবেশ শাসনে। সেই দেশগুলো একসময় উপনিবেশের কবল থেকে রাজনৈতিক বিচ্ছেদ ঘটলেও তাদের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটানো অনেকক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। কারণ দেশগুলো কাঁচামাল সরবরাহ অব্যাহত রাখে পূর্বের দখলদার দেশগুলোতে।
বিভিন্ন সময়ে নানা পরিকল্পনা ও নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে অর্থনৈতিক পরিবর্তনের যে স্বপ্ন উন্নয়নশীল বা অনুন্নত দেশগুলো দেখে থাকে, দেখানো হয়ে থাকে, বাস্তবে সেটাতো ঘটেই না বরং শহরতলিতে তৈরি হতে থাকে বস্তি, তৈরি হয় নতুন শহুরে দরিদ্রশ্রেণী। নতুন নতুন অর্থনৈতিক, সামাজি বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের এই বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে যানজটে আটকে থেকে প্রায় সবার একটা কথা মনে হয়, এতো মানুষ এই ছোট্ট শহরে থাকে কীভাবে? ঢাকা মহানগরীর মোট জনসংখ্যা সরকারী হিসেবেই সাড়ে ৪ কোটিরও বেশি। তবে জানেন কি, এরকম বিশ্বের আরও অনেক শহরেই অনেক অনেক বেশি মানুষ বাস করে একটি শহরে।
টোকিও :
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ বলা হয়ে থাকে টোকিও’কে। যার জনসংখ্যা ৩ কোটি ৭৪ লাখ ৩৫ হাজার ১৯১। আসলে টোকিওর জনসংখ্যা এত বেশি যে, এটি জনবহুলতার প্রায় পুরো কানাডার চেয়েও বেশি! তারপরেও শহরটি এই তালিকার শীর্ষে বেশি দিন নাও থাকতে পারে। অনেকে মনে করে যে, এই তালিকার অন্যান্য শ বাকি অংশ পড়ুন...
একটি দেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে সে দেশের পুলিশ, সেনাবাহিনী সহ আরও অন্যান্য বাহিনীগুলো। তবে জানেন কি, বিশ্বের অনেক দেশেই পুলিশ, কোনো কোনো দেশে সেনাবাহিনী নেই। তবে এগুলোকে দেশ বলা হলেও আদতে দু একটি বাদে বেশিরভাগ এলাকাগুলোই একেকটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শহরের সমতুল্য।
আসলে এই দেশগুলোর কোনোটিতে আগে পুলিশ বা সেনাবাহিনী ছিল। কিন্তু নানান কারণে তা তারা বাতিল করেছে। দেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে তারা নিজেরা কিংবা অন্য কোনো সংস্থা। চলুন এমন কয়েকটি দেশ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
কোস্টারিকা :
সামরিক বাহিনী নেই এমন প্রথম দেশ হলো কোস্টা বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ২০০ বছর ষড়যন্ত্র আর জুলুম করে ভারতীয় উপমহাদেশে দখলদারিত্ব আর জুলুমতন্ত্র চালু করেছিল ব্রিটিশরা। ব্রিটিশদের এ লুটপাটের ইতিহাসে সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের কথা বলা হলেও ব্রিটিশরা মূলত সবচেয়ে বেশি সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে বাংলা অঞ্চল থেকে। তখন তাদের শোষণে এসব এলাকায় দেখা দিয়েছিল মহাদুর্ভিক্ষও। ব্রিটিশরা এ দেশ ‘লুট’ করেছিলো তাদের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মাধ্যমে।
এ দুই শতাব্দীতে তারা কী পরিমাণ অর্থ উপমহাদেশ থেকে ‘লুট’ করেছিলেন তা সংখ্যায় মেলানো কখনো সম্ভব নয়। তারপরও এ প্রশ্নের উত্তরের খোঁজে গবেষণা করেছে ।
সম্প্রতি কলম্বিয় বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু প্রজাতির ফুল রয়েছে যারা দুই ঋতু ঘিরেই ফুটে থাকে। ‘ছোট জারুল’ ফুলটিও তেমন।
বর্ষা ঋতুর বৃষ্টির পরশে বেশ ফুটে উঠে ‘ছোট জারুল’ ফুলটি। শরৎ ঋতু পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে প্রকৃতিতে। একের পর এক ফুল ফুটিয়ে থাকে এ শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ। গাছের উচ্চতা প্রায় ছয় মিটার।
‘জারুল’ ফুলকে অনেকেই কম-বেশি চিনে থাকেন। কিন্তু ‘ছোট জারুল’ ফুলটিকে তেমনভাবে অনেকেই চেনেন না। আর গাছটিকেও দেখা যায় না তেমন। ছোট জারুলের অনেক নাম বিচিত্র রয়েছে।
অপূর্ব সুন্দর এই ফুলটিকে কেউ কেউ আবার ‘ফুরুশ’ নামক এমন ব্যতিক্রমী শব্দেও উল্লেখ করে থাকেন!
ডালের মাথায় ব বাকি অংশ পড়ুন...
অধিবর্ষ বা লিপ ইয়ার শব্দটির সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। যা মূলত বছরের একটা অতিরিক্ত দিনকে বুঝায়। প্রতি চার বছর পর পর ২৯ ফেব্রুয়ারি ‘লিপ ডে’ হলেও- এ নিয়ে বৈজ্ঞানিক আগ্রহ বেশ কমই দেখা যায়। এখন প্রশ্ন আসে কীভাবে হয় লিপ ইয়ার?
মূলত সৌরজগতের বিশৃঙ্খল অবস্থার জন্যই লিপ ইয়ারের অতিরিক্ত দিনটা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৩৬৫ দিনে বছর পূর্ণ হয় মনে করা হলেও আসলে সব মিলিয়ে সময় লাগে ৩৬৫.২৪২২ দিনের মতো। যে কারণে বছরের এক দিনের চার ভাগের প্রায় এক ভাগ সময় যোগ হয়। যা প্রতি চার বছরে একটা বাড়তি দিন যোগ করে।
রোমের শাসক জুলিয়াস সিজারের শাসনামল শুরুর পূর্বে ৩৫৫ দি বাকি অংশ পড়ুন...












