মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تُحَرِّمُوا طَيِّبَاتِ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لَكُمْ وَلَا تَعْتَدُوا ۚ إِنَّ اللَّهَ لَا يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ, তোমরা ঐসব পবিত্র-উত্তম বিষয়সমূহ হারাম করো না, যেগুলো মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হালাল করেছেন এবং এ বিষয়ে সীমালঙ্গন করো না। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সীমালঙ্গনকারীদের পছন্দ করেন না। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৮৭) বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের কোর্টে এক কট্টর ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ থেকে ২৬ খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। নাঊযুবিল্লাহ! যদিও মুসলমানের ভয়ে ভারতের আদালত সেটা খারিজ করে দেয়। কোন সেই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো একজন ঈমানদার হিসেবে সেটা জানা থাকা জরুরী।
এখানে অনুবাদসহ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো উল্লেখ করা হলো:
(২)
وَدُّوا لَوْ تَكْفُرُونَ كَمَا كَفَرُوا فَتَكُونُونَ سَوَاءً فَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ أَوْلِيَاءَ حَتَّى يُهَاجِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَإِنْ تَوَلَّوْا فَخُذُوهُمْ وَاقْتُلُوهُمْ حَيْثُ وَجَدْتُمُوهُمْ وَلَا تَتَّخِذُوا مِنْه বাকি অংশ পড়ুন...
কেউ যদি বলে অমুক মাওলানা এটা বলেছে, তমুক মাওলানা ওটা বলেছে, সেজন্য সে করেছে। এটাতে কিন্তু সে উদ্ধার হবে না। এখন মাওলানার কথা শুনে সে হারাম, খারাপ কাজটা করলো, কিন্তু ব্যবসা চাকরি যখন করে, পয়সা কামাই করে তখন কিন্তু সে কারো কথা শুনে না, যেখানে লাভ বেশি দেখে সেখানে কিন্তু সে যায়। তুমি টাকা চিনলে, পয়সা চিনলে, গাড়ি চিনলে, বাড়ী চিনলে, সব চিনলে তুমি মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার হাবীব নূরে মুজসাসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে চিনতে পারলে না। সেখানে উলামায়ে সূদের দোহাই দাও। তোমার নফসের তাড়নায় তুমি উলামায় বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর...
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি আবার জানতে চাইলেন তিনি এখন কোথায় আছেন। হযরত উম্মে জামীল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি বললেন, তিনি এখন হযরত ইবনুল আরকাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়ীতে আছেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন-
فَإِنَّ لِلَّهِ عَلَيَّ أَنْ لَا أَذُوقَ طَعَامًا وَلَا أَشْرَبَ شَرَابًا أَوْ أَتَى رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাত মুবারক না করা প বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে ছহিবে নিসাব প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। আর পশু কুরবানী করার বিষয়ে বিধান হচ্ছে, যেগুলো ছোট প্রাণী যেমন- দুম্বা, মেষ বা ভেড়া, ছাগল, খাশী, বকরী ইত্যাদি একটি পশু শুধুমাত্র একজনের পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করা যায়। আর বড় প্রাণী যেমন- উট, গরু, মহিষের ক্ষেত্রে বিধান হচ্ছে, একাধিক অর্থাৎ সাতজন পর্যন্ত শরীক হয়ে একত্রে কুরবানী করা যায়। যা হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حضرت جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ نَحَرْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عل বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের কোর্টে এক কট্টর ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ থেকে ২৬ খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। নাঊযুবিল্লাহ! যদিও মুসলমানের ভয়ে ভারতের আদালত সেটা খারিজ করে দেয়। কোন সেই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো একজন ঈমানদার হিসেবে সেটা জানা থাকা জরুরী।
এখানে অনুবাদসহ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো উল্লেখ করা হলো:
(১)
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِنَا سَوْفَ نُصْلِيهِمْ نَارًا كُلَّمَا نَضِجَتْ جُلُودُهُمْ بَدَّلْنَاهُمْ جُلُودًا غَيْرَهَا لِيَذُوقُوا الْعَذَابَ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَزِيزًا حَكِيمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা আমার সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...












