১০০ বছরে সুন্দরবনের আয়তন কমেছে ৪৫১ বর্গকিলোমিটার, শিকার-নিধনে ধ্বংস হচ্ছে বন
সরকারের অবহেলা এবং পূঁজিপতিদের আগ্রাসনের বিপরীতে জনগণকেই তাদের সুন্দরবনের মালিকানা হেফাজত করতে হবে।
, ২৬শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২০ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০৪ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
সম্প্রতি দৈনিক আল ইহসানের প্রথম লীড নিউজ হয়েছে “কয়লা-সার পানিতে মিশে ক্ষতি হচ্ছে সুন্দরবনের”।
জানা গেছে, সুন্দরবন ঘিরে হচ্ছে নতুন নতুন প্রকল্প। এ কারণে সুন্দরবন সংলগ্ন নদীগুলোতে বেড়েছে জাহাজসহ অন্যান্য পরিবহনের যাতায়াত। ঘটছে দুর্ঘটনা। বিশেষ করে কয়লা ও সারবাহী কার্গো জাহাজ নিয়মিত বিরতিতে মোংলা বন্দরের চ্যানেল ও সুন্দরবন সংলগ্ন নদীতে ডুবছে। এর ফলে এগুলো পানিতে মিশছে। এ কারণে নদ-নদীর প্রতিবেশ ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যর ঝুঁকি বাড়ছে।
পশুর নদীর হারবাড়িয়ায় সর্বশেষ ডুবে যাওয়া লাইটার জাহাজের ৫০০ টন সার পানিতে মিশে গেছে। এর আগে একাধিকবার সার ও কয়লা নিয়ে কার্গো জাহাজ ডুবেছে। সার নদীতে মিশেছে, আর কয়লা দীর্ঘদিন পানির নিচে ছিল। এ সব ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পরিবেশবাদীরা। নদ-নদীর প্রতিবেশ ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি সৃষ্টি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের শুরুতে কয়রার কাছে ফ্লাই অ্যাশসহ একটি কার্গো ডুবেছিল। ফ্লাই অ্যাশে কয়লার রাসায়নিক পদার্থের অধিকাংশই উপস্থিত থাকে। ২০১৫ সালের শুরুতে শরণখোলা এলাকায় এমওপি সার নিয়ে একটি কার্গো ডুবেছিল। এমওপি সার লাল রংয়ের। যা জলজ প্রাণীর জন্য হুমকি। ২০১৫ সালের ২৭ অক্টোবর মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া ৩ থেকে ৫১০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে আসা মিনি কার্গো জিয়া মংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের জয়মনিরঘোল এলাকার সাইলোর অদুরে ডুবে যায়।
২০১৬ সালের ১৯ মার্চ সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের শ্যালা নদীর ‘হরিণটানা’ বন টহল ফাঁড়ির কাছে ১২৩৫ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে ‘এমভি সি হর্স-১’ ডুবে যায়। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে হিরণপয়েন্ট ফেয়ারবয়ার কাছে কয়লা বোঝাই এমভি আইচগাতি ডুবির ঘটনা ঘটে। ২০১৮ সালের ১৫ এপ্রিল ৭৭৫ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মাদার ভ্যাসেল থেকে ছেড়ে আসার পথে হারবাড়িয়া ৫ ও ৬ নং বয়ার মধ্যবর্তী স্থানে ‘এমভি বিলাস’ নামে লাইটার ডুবো চরে আটকে কাত হয়ে ডুবে যায়। ২০২১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি রাতে মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই কার্গো ডোবে। ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর পশুর নদীতে কয়লা নিয়ে ডুবে যায় ‘এমভি ফারদিন-১;।
২০২২ সালের ৩ মার্চ ৬০০ টন কয়লাসহ ‘এমভি নাওমী’ পশুর নদীতে ডুবে যায়। আর ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৩টার দিকে মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকায় সারবোঝাই জাহাজটি ডুবে যায়।
উল্লেখ্য, বহুদিন যাবতই বাংলাদেশের সুন্দরবনকে বিপন্ন করার জন্য ভারত বহুমুখী ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে। অথচ ভারতে অবস্থিত সুন্দরবনের পরিবেশ রক্ষা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ভারতের জাতীয় পরিবেশ আদালত। কিন্তু সেই কাজে রাজ্যের ঢিলেমি দেখে তারা ক্ষুব্ধ। এতটাই ক্ষুব্ধ যে, সম্প্রতি ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্য সরকার ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সাহায্য নিয়ে সুন্দরবনের পরিবেশ রক্ষা করতে পারে ভারতের জাতীয় পরিবেশ আদালত। কিন্তু বোধোদয় নেই শুধু বাংলাদেশ সরকারের। বাংলাদেশের সুন্দরবন নিয়ে একের পর এক ভয়ঙ্কর আত্মঘাতী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
বলার অপেক্ষা রাখেনা, এমন পরিস্থিতিতে সরকারের উচিত ছিলো সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য যাতে কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেই দিকে নজর দেয়া। কিন্তু সরকার তা না করে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন তো করছেই এর পাশাপাশি আবার সুন্দরবনের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের সাড়ে চার কিলোমিটারের মধ্যে একটি তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ১০০ মেগাওয়াটের ফার্নেস অয়েলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করছে পাওয়ারপ্যাক-মুতিয়ারা নামে একটি বেসরকারি কোম্পানি। এখানে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হলে সুন্দরবন আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলার চিলা ইউনিয়নের সদর থেকে জয়মনিরগোল গ্রাম, রামপাল উপজেলার বিদ্যারবাহন, দ্বিগরাজ থেকে রামপাল সদর পর্যন্ত বেশির ভাগ কৃষি ও নীরাভূমি প্রভাবশালী ব্যবসায়ী ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কিনে নিয়েছে। বড় শিল্পগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে রয়েছে এস.আলম গ্রুপ, ইনডেক্স গ্রুপ। তবে ছাড়পত্র পায়নি; কিন্তু ওই ১০ কিলোমিটারের মধ্যে জমি কিনেছে মীর গ্রুপ, লিথি গ্রুপসহ আরো ১৫০টি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি।
প্রসঙ্গত, সুন্দরবন বাংলাদেশের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার প্রদত্ত একটি বিশেষ নিয়ামত মুবারক। এই সুন্দরবনের কারনে বাংলাদেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে। ১৯৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আবহাওয়া পরিবর্তনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে আছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের দ্রুত প্রভাবের ফলে বিদ্যমান যেকোনো প্রাকৃতিক সুরক্ষাব্যবস্থা রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খুব দ্রুত আঘাত হানতে সক্ষম এমন দুটি আবহাওয়াগত দুর্যোগের (বড় ঝড় ও সামুদ্রিক প্লাবন) বিরুদ্ধে সুন্দরবন খুব বড় সুরক্ষা। একটি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র মিলিয়ন টন পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত করে, যা আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণ। কিন্তু এটা বাংলাদেশের প্রধান মাথাব্যথার বিষয় নয়। এদেশের কার্বন নির্গমনের হার যথেষ্ট কম। কিন্তু রামপাল কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রকল্প উচ্চহারে অ্যাসিডিক অক্সাইড নির্গত করবে, যা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের মাটির অমøতা মারাত্মক বাড়াবে। এর ফলে সমুদ্রের নিকটবর্তী নদীর পানির অমøতাও বৃদ্ধি পাবে, যা পটেনশিয়াল অব হাইড্রোজেন বা পিএইচ ভারসাম্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বন ধ্বংসের মাত্রা বাড়িয়ে তুলবে। কেবল একটি রামপাল প্রকল্পই নয়, ওই এলাকায় যে দ্রুত হারে জমিদখলসহ বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হচ্ছে তা এই বিপর্যয়কে ত্বরান্বিত করবে। আর এ কারণে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিভিন্ন শিল্প কারখানা সুন্দরবনের পাশে স্থাপনের বিরোধীতা একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক স্বাভাবিকভাবেই করবে।
গত ১০০ বছরে সুন্দরবনের আয়তন কমেছে ৪৫১ বর্গকিলোমিটার। প্রতিনিয়ত শিকার ও নিধন হচ্ছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার-হরিণসহ নানা বন্যপ্রাণী এবং বনজ-জলজ সম্পদ। ফলে দখল ও দূষণেরভারে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে বিশ্বখ্যাত ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন।
উল্লেখ করতে হয়, সুন্দরবন বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করে। যার কারণে সুন্দরবনকে প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে অভিহিত করা হয়। পাশাপাশি দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে সুন্দরবনের অবদান ৫ হাজার কোটি টাকা। আর যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে সুন্দরবন থেকে রয়েছে সমৃদ্ধির মহাসম্ভাবনা। সরকার যদি এ মহাসম্ভাবনার প্রতি প্রয়োজনীয় গুরুত্ব না দেয় তবে সরকার ও দেশের মালিক জনগণেরই উচিত হবে তাদের সুন্দরবনের মালিকানা সমুন্নত ও সংরক্ষণ করা।
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যা উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, বিনতু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্জ্য সম্ভাবনাকে কাজে লাগালেও বাংলাদেশ এখনো বহু পিছিয়ে। অথচ বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে হাজার হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব; রয়েছে বায়োফুয়েল উৎপাদনের সম্ভাবনা। সরকারের উচিত- দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে সমৃদ্ধির উৎসে পরিণত করা।
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উৎপাদনে বিশ্বের তৃতীয় হলেও পেয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে ব্যর্থতার দায়ভার শুধুই সরকারের।
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শিল্প-কলকারখানায় এক্ষুনি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ!
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
৮২ ভাগ এলাকা কংক্রিটে ঢাকা- তপ্তনগরী ‘ঢাকার’ উত্তাপ কমাতে হলে ঢাকার সুযোগ-সুবিধা সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। যথাযথ বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রসঙ্গ: ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প শুধুমাত্র ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ দিয়েই পূরণ হবে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে রফতানির সম্ভাবনাও সৌর-সম্ভাবনাকে বিকশিত করলে বাংলাদেশ হবে নবায়নযোগ্য জ্বালানিসমৃদ্ধ দেশ।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ১২ই রবীউছ ছানী শরীফ আজ। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্য ফরয।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বন্যা পরবর্তী পূণর্বাসন বন্যায় দুর্ভোগের চেয়েও কঠিন বন্যা দুর্গতদের এ কঠিন লড়াইয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আসন্ন অর্থনৈতিক মহা বিপর্যয় ঠেকাতে গার্মেন্টস অস্থিরতা এক্ষনই বন্ধ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক কণা, বিপর্যয়ের মুখে জনস্বাস্থ্য। স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও স্বাস্থ্যহানির শঙ্কায় দেশের জনগণ। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক কণা, বিপর্যয়ের মুখে জনস্বাস্থ্য। স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও স্বাস্থ্যহানির শঙ্কায় দেশের জনগণ। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)