সাইয়্যিদাতুন নিসা, মুতহহিরাহ, মুতহহারাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে দায়েমী তা’য়াল্লুক-নিসবতপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে সর্বদাই চরম স্তরের হক্ব কথা বলেন
, ১৮ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৯ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৯ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহিলাদের পাতা
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ উনার ২৪ ও ২৫নং আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَمْ تَرَ كَيْفَ ضَرَبَ اللَّـهُ مَثَلًا كَلِمَةً طَيِّبَةً كَشَجَرَةٍ طَيِّبَةٍ أَصْلُهَا ثَابِتٌ وَفَرْعُهَا فِي السَّمَاءِ ﴿٢٤﴾
تُؤْتِي أُكُلَهَا كُلَّ حِينٍ بِإِذْنِ رَبِّهَا ۗ وَيَضْرِبُ اللَّـهُ الْأَمْثَالَ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ ﴿٢٥﴾
অর্থ মুবারক: “আপনি কি লক্ষ্য করেননি, কিভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি উত্তম কথার মেছাল পেশ করেছেন? অর্থাৎ আপনি লক্ষ্য করেছেন, কিভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি উত্তম কথার মেছাল পেশ করেছেন। (উত্তম কথা) উত্তম গাছের মতো। যার শিকড় খুবই মজবুত এবং যার শাখা-প্রশাখা আসমানে বিস্তৃত। মহান আল্লাহ পাক উনার মুবারক নির্দেশক্রমে সর্বদাই ফল দেয়। মহান আল্লাহ পাক এই মেছাল পেশ করেছেন যাতে মানুষ নছীহত গ্রহণ করতে পারে।”
এই মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে أَصْلُهَا ثَابِتٌ তথা গাছের মজবুত শিকড় বলতে বুঝানো হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে যে ব্যক্তির তাওয়াল্লুক-নিসবত থাকবে সে ব্যক্তি মহাসম্মানিত দ্বীন-ইসলাম উনার উপর দৃঢ়ভাবে ইস্তেকামত থাকতে পারবেন।
আর وَفَرْعُهَا فِي السَّمَاءِ -তথা তার শাখা-প্রশাখা আসমানে বলতে বুঝানো হয়েছে, উনাদের সাথে তাওয়াল্লুক-নিসবতপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদিও দুনিয়াতে অবস্থান করবেন কিন্তু উনার তাওয়াল্লুক-নিসবত, মুহব্বত-মারিফত থাকবে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে।
এই মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনাদের হাক্বীক্বী ও পরিপূর্ণ মিছদাক্ব হচ্ছেন সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যবান মুবারকে বলেন, “আমি যখন মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোচনা মুবারক করি, তখন আসমানে আমার তাওয়াল্লুক-নিসবত থাকে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে গভীর তাওয়াল্লুক-নিসবত থাকে। যার ফলে ডানে-বামে, সামনে কোথাও আমার দৃষ্টি পতিত হয়না এবং মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যবান মুবারকেই সব নছীহত মুবারক করে থাকি তথা উনারা যা বলান তা’ই বলে থাকি।” সুবহানাল্লাহ!
উপরোক্ত বিষয়টি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত শান মুবারক উনার বেমেছাল হাল মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ।
মূলত, সাইয়্যিদাতুন নিসা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি দায়েমীভাবেই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মহাসম্মানিত তাওয়াল্লুক-নিসবত মুবারকে অবস্থান করেন। সুবহানাল্লাহ!
অপরদিকে, মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উত্তম গাছটি মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশক্রমে সর্বদাই ফল দিবে বলতে বুঝানো হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে তাওয়াল্লুক-নিসবতপ্রাপ্ত ব্যক্তি তিনি সম্মানিত দ্বীন-ইসলাম উনার উপর দৃঢ়ভাবে ইস্তেকামত থাকবেন। যার ফলে এমন ব্যক্তির যবান মুবারক থেকে অবশ্যই সত্য-সঠিক কথা, দ্বীনি আলোচনা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টিমূলক কথা বের হবে। এমনকি তিনি সম্মানিত শরীয়ত উনার বিন্দুমাত্র খিলাফ কাজ দেখলে অবশ্যই প্রতিবাদ করবেন। এই সুমহান শান মুবারক উনার হাক্বীক্বী ও পরিপূর্ণ মিছদাক্ব হচ্ছেন সাইয়্যিদাতুন নিসা, মুতহহারাহ, মুতহহিরাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি।
আর সেই বিষয়টিই অনুধাবনের জন্য উনার মহাসম্মানিত নছীহত মুবারক থেকে সামান্য কিছু নছীহত মুবারক তুলে ধরার কোশেশ করা হল:-
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা হক্ব। তাই যিনি ওলীআল্লাহ হবেন তিনি দিনকে দিন বলবেন, রাতকে রাত বলবেন। দিনকে রাত বলবেন না, আর রাতকে দিন বলবেন না। মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার ওলী উনাদের দু’জনের মত ও পথ এক ও অভিন্ন। আর দু’জনের পথ যদি ভিন্ন হয় তাহলে তো তিনি ওলীআল্লাহ নন।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মাহবুব ওলী সর্ম্পকে পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ উনার ২৮ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاصْبِرْ نَفْسَكَ مَعَ الَّذِينَ يَدْعُونَ رَبَّهُم بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِيِّ يُرِيدُونَ وَجْهَهُ ۖ وَلَا تَعْدُ عَيْنَاكَ عَنْهُمْ تُرِيدُ زِينَةَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا
অর্থ মুবারক: “তোমরা ঐ সমস্ত ব্যক্তি উনাদের ছোহবত মুবারক উনাকে লাযিম করে নাও যারা সকাল সন্ধ্যা স্বীয় রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ডাকেন উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে এবং দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে তোমরা তোমাদের দৃষ্টিকে উনাদের থেকে ফিরিয়ে নিয়োনা।”
উপরোক্ত মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনার হাক্বীক্বী ও পরিপূর্ণ মিছদাক্ব যিনি হবেন এমন ব্যক্তির জবান মুবারক থেকে সদা-সর্বদা দ্বীনি কথা, হক্ব কথা, মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আখাছ্ছুল খাছ মুহব্বত-মারিফত, তা’য়াল্লুক-নিসবতের কথা বের হবে। আর এমন ব্যক্তির ছোহবত ইখতিয়ার করাই মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দা-বান্দী, জ্বীন-ইনসানের জন্য আবশ্যক করে দিয়েছেন।
আর এই যামানার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবুুব ওলীআল্লাহ, সৃষ্টি জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম ব্যক্তিত্ব মুবারক হচ্ছেন মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনারই মহাসম্মানিতা ও মহাপবিত্রা যাওজাতুম মুত্বহ্হারাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। যে বা যারা উনাদের ছোহবত মুবারক আবশ্যক করে নিবে উপরোক্ত নেয়ামত মুবারক লাভের পরিপূর্ণ হিস্যা লাভ করা তাদের জন্যও সহজ ও সম্ভব হবে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে। হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا يُؤْمِنُ اَحَدُكُمْ حَتّى اَكُوْنَ اَحَبَّ اِلَيْهِ مِنْ وَلَدِه وَ وَالِدِه وَ النَّاسِ اَجْمَعِيْنَ.
অর্থ মুবারক: “তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মু’মিনে কামিল হতে পারবেনা, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের বাবা-মা, সন্তান-সন্ততি, এমনকি সমস্ত মানুষ থেকেও বেশি মুহব্বত করতে না পারবে।” অর্থাৎ সমস্ত কিছু থেকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেশি মুুুহব্বত পোষণ করতে হবে। (বুখারী শরীফ)
সুতরাং, হাক্বীক্বী ঈমানদার হতে হলে সমস্ত কিছুর উর্ধ্বে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত মুবারক করতে হবে এবং প্রাধান্য দিতে হবে। আর এই মহাসম্মানিত আদর্শ মুবারক সমস্ত মানুষের জন্য রেখে গিয়েছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। উনারা ছিলেন সমস্ত কিছু থেকে বেনিয়াজ তথা অমুখাপেক্ষী এবং পবিত্র।
মূলত, উম্মতকে ফায়দা দানের লক্ষ্যে উনারা দুনিয়াবী কষ্টকর জীবন গ্রহণ করে আদর্শ মুবারক রেখে গিয়েছেন, যাতে উম্মত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উনাদের সুমহান আদর্শ মুবারক গ্রহণ করে ফায়দা হাছিল করতে পারে।
আমরা এখন সরাসরি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাচ্ছিনা কিন্তু উনারই মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক ধারাবাহিকতায় আমরা লাভ করেছি উনাদেরই আখাছ্ছুল খাছ ক্বায়িম মাক্বাম, নায়িবে নবী সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনাকে এবং নায়িবে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাকে।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
الشيخ لقومه كالنبى فى امته
অর্থ মুবারক: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “প্রত্যেক শায়েখ তিনি উনার ক্বওমের (মুরিদ) মাঝে ঐরূপ, যেরূপ একজন নবী আলাইহিস সালাম তিনি উনার উম্মতের মাঝে।” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী শরীফ)
সুতরাং, প্রত্যেকে যখন তার মহাসম্মানিত শায়েখ উনাকে সমস্ত কিছুর উর্ধ্বে মুহব্বত করবে এবং প্রাধান্য দিবে, তখন তার পক্ষেও সর্বদা দ্বীনি কথা বলা, হক্বের উপর ইস্তেকামত থাকা, সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ কাজ দেখলে প্রতিবাদ করা এবং মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত-মা’রিফত, নিসবত-কুরবতে মশগুল থাকা সহজ ও সম্ভব হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদের সকলের অন্তরকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম এবং মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উসিলায় এ অমূল্য নিয়ামত মুবারক দ্বারা পরিপূর্ণ করে দেন। আমীন!
-মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ (বালিকা মাদরাসা)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কিভাবে প্রথম মাসে আপনার শিশুর বিকাশে সাহায্য করবেন?
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ই’জায শরীফে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সন্তানদের ও পরিবারের সকলকে সালাম দেয়া শিক্ষা দান করুন
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বেমেছাল দানশীলতা মুবারক (৪)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
কাফের বিশ্বে নারীরা শুধু কি এখন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একজন দ্বীনদার পরহেযগার আল্লাহওয়ালী মহিলা উনার পর্দা পালনের বেমেছাল দৃষ্টান্ত
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ মহিলা জামাত নাজায়িজ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শৈশবকাল থেকেই সন্তানকে দ্বীনদার হওয়ার শিক্ষা দান করতে হবে
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিতা মহিলা আউলিয়া-ই কিরাম উনাদের পরিচিতি
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
স্বচক্ষে দেখা কিছু কথা
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পারিবারিক তা’লীমের গুরুত্ব ও তারতীব
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)