সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রাণপ্রিয় রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং ইসলামের দুশমনদের ফাঁসি, সন্ত্রাসী চিন্ময় ও ইসকন নেতাদের ফাঁসি, ইসলামী পাঠ্যপুস্তক ও পাঠ্যসূচী প্রণয়ন, আমদানী শুল্ক বৃদ্ধি ও ভ্যাট হ্রাসকরণ, মুখচ্ছবি ছাড়া আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী, দেশবিরোধী চক্রান্ত প্রতিহতকরণ এবং সাধারণ মুসলমানদের সাথে প্রতারণা ও জুলুম বন্ধের দাবিতে সমাবেশ
, ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) তাজা খবর
আমাদের ১ম দাবি হচ্ছে: “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে অবমাননাকারীদের অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই ফাঁসি দিতে হবে।” নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈমানের মূল। উনাকে জীবনের থেকে বেশি মুহব্বত করা এবং বেশি তাযীম-তাকরীম করাই হচ্ছে ঈমান। তিনি শুধু আল্লাহ পাক নন এছাড়া সমস্ত মর্যাদা মর্তবা মুবারক উনার তিনিই মালিক। তিনি কুল মাখলুকাতের জন্য উসওয়াতুন হাসানাহ, সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। তিনি হায়াতুন্নবী অর্থাহ জিন্দা নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনিই মুত্ত্বলা আ’লাল গইব অর্থাৎ সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রকাশ্য গোপন সব সমস্ত ইলিম মুবারকের অধিকারী। উনার কাছে কোনো কিছু গইব বা অজানা নেই। তিনি মহান আল্লাহ উনার প্রদত্ত ক্ষমতায় ছিফত হিসেবে সম্মানিত নূর মুবারক এবং সম্মানিত রহমত মুবারক হিসেবে কায়িনাতের সর্বত্র হাযির ও নাযির। সুবহানাল্লাহ। এটা উনার একটি বিশেষ শান মুবারক। মহান আল্লাহ পাক উনাকে সমস্ত ক্ষমতা মুবারক হাদিয়া করেছেন। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে আয়াতে আয়াতে, হরফে হরফে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা ছিফত মুবারক, প্রশংসা মুবারক করেছেন। যে বা যারা উনার শান মুবারকের খিলাফ বলবে মহান আল্লাহ পাক নিজেই তাদের জন্য ‘ক্বতল’ বা ‘মৃত্যুদ-’ ঘোষণা করেছেন। নবীজীর দুশমন, কাট্টা কাফির, কুলাঙ্গার বক্তা মিজান আযহারী তার এক বক্তব্যে প্রিয় নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে “কাউবয়’ এবং গত ৪ জানুয়ারি ২০২৫ যশোরে পুলেরহাটে আকিজগ্রুপের ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত তথাকথিত বক্তৃতায় প্রাণপ্রিয় নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘টেলেন্ট হান্টার’ (নাউযুবিল্লাহ), ‘নবীজী হিব্রু ভাষা বুঝতে পারতেন না’ (নাউযুবিল্লাহ) এবং বিভিন্ন সময়ে প্রাণপ্রিয় রসূলে করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুরুপ অনেক মানহানীমূলক শব্দ বলে সম্বোধন করে চরম কুফরী করেছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! তাই এই নিকৃষ্ট কাফেরের একমাত্র শরয়ী শাস্তি হচ্ছে ‘ফাঁসি’। ইহুদি-মুশরিকদের দালাল এই নিকৃষ্ট মুরতাদ বক্তা কাট্টা কাফির আহাজারী তারা গাঁজাখোরী বক্তব্যে মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে অনেক মানহানীকর অপবাদমূলক শব্দ উচ্চারণ করেছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! আমরা নবীজীর দুশমন কুলাঙ্গার বক্তা মিজান আযহারী ও তার সমগোত্রীয় কুলাঙ্গার আমির হামজা ও কুলাঙ্গার রফিক আফসারীসহ যারা প্রাণপ্রিয় নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করে এবং নবীজী উনার শানে কটুক্তি বা ব্যঙ্গ করে তাদের সকলের অবশ্যই ‘ফাঁসী’ দাবি করছি। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে কেউ উনার মুবারক শানে বেয়াদবি করলে তার একমাত্র শরয়ী শাস্তি ‘ফাঁসি’ দিতেই হবে এবং তা বাস্তবায়নের জন্য আমাদের দেশ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা নূর উনার ৬৩ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করো সেভাবে মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কখনও সম্বোধন করবেনা।”
কুলাঙ্গার মিজান আহাজারি ইসলাম বিরোধী ইহুদি-খ্রিস্টানদের খুদকুড়াভোগী এজেন্ট। তাকে এই দেশে পাঠানো হয়েছে শাশ্বত মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম বাদ দিয়ে ইহুদি কাফেরদের তৈরী ‘মডারেট ইসলাম’ এবং ‘কাউন্টার কালচার’ চালু করার জন্য। তাই মিজান আহাজারী যশোরের বক্তৃতায় বলেছে ‘এদেশের মুসলমানদেরকে জাপানীদের মতো সৎ সভ্য এবং ইউরোপিয়ানদের মতো কালচারড হতে হবে!!’ নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ মিজান গাঁজাখোরী শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই বাংলাদেশে সাধারণ মুসলমানদেরকে ইসলামের নামে ধোঁকা দিয়ে ইসলামী সুন্নতী সভ্যতা এবং ইসলামী সুন্নতী কালচার বাদ দিয়ে, সুন্নতের অনুসরণ বাদ দিয়ে ইহুদি খ্রিস্টান, কাফির-মুশরিকদের অনুসরণ করতে ওয়াসওয়াসা দিচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! প্রাণপ্রিয় নবীজীর সে সুস্পষ্ট দুশমন।”
ইনছাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার আহবায়ক আরিফ আল খবীর বলেন, “ওয়াজ মাহফিলে মাঝে মাঝে ইংরেজি বলতে পারলেই আলেম হওয়া যায় না। আমেরিকা-ইংল্যান্ডের মূর্খ, চামার, গাঁজাখোররাও ইংরেজি বলতে পারে। কথায় কথায় বাংলা বাদ দিয়ে ইংরেজি বলাটা ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদীদের মানসিক দাসত্বের প্রমাণ।”কাট্টা কাফির মিজান গাঁজাখোরীর মত প্রায় একই রকম বক্তব্য দিয়েছে তথাকথিত প্রধান উপদেষ্টা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ইহানত করার অপরাধে প্রধান উপদেষ্টাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে নয়তো তাকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে। সাথে সাথে এদের বক্তৃতার যারা আয়োজন করবে তাদেরকেও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে এবং শরয়ী শাস্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসী ইসকনও ইসলামের বিরোধীতা করে এবং মুসলমান শহীদ করেছে উনার প্রতি বিদ্বেষের কারণেই। ভারতের কুলাঙ্গার রামগিরি, ইসকন সন্ত্রাসী চিন্ময়, কুলাঙ্গার বক্তা মিজান আহাজারীসহ নবীজীর দুশমনেরা সব একই সূত্রে গাঁথা। মহাসম্মানিত প্রাণপ্রিয় নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুশমনদের, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের দুশমনদের, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দুশমনদের এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দুশমনদের একমাত্র শরয়ী শাস্তি ‘ক্বতল’ বা ‘ফাঁসি’ বাস্তবায়ন করা উম্মতের জন্য ফরজ। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই শাফায়াতে কুবরার মালিক। সকলকেই উনার সামনে হাজির হতে হবে এবং উনার শাফায়াত প্রার্থনা করতে হবে। তাই সকল মুসলমানদের এই নিয়ত করা উচিত যে, প্রাণপ্রিয় রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীকারীকে যেখানেই পাওয়া যাবে তাকে সেখানেই পাকড়াও করে তার ‘ফাঁসি’ বাস্তবায়ন করা।
২য় দাবি: পাঠ্যসূচী, পাঠ্যপুস্তক এবং শিক্ষানীতি বিষয়ে। শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশে অবশ্যই দ্বীনী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে এবং শরীয়তসম্মত শিক্ষাসূচী ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করতে হবে। কোনো ভাবেই কোনো অনৈসলামিক শিক্ষা দেয়া যাবেনা। নতুন পাঠ্যবইয়ে অনেক হারাম বিষয়ের শিক্ষা রয়েছে। এই নিকৃষ্ট পাঠ্যসূচি এবং সকল পাঠ্যপুস্তকসমূহ বাদ দিতে হবে। এর পরিবর্তে নতুন করে পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করতে হবে। চারুকলার নামে হারাম গান বাজনা শিক্ষা পরিহার করতে হবে। শিক্ষার জন্য দ্বীনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। সহশিক্ষা, বেপর্দা, অবাধ মেলামেশা, ট্রান্সজেন্ডার, এলজিবিটিকিউ সংস্কৃতি, গান-বাজনা, খেলাধুলার শিক্ষা পরিহার করতেই হবে। ছেলেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে সমূহে অবশ্যই মুসলমান পুরুষ শিক্ষক দিয়েই শিক্ষা দিতে হবে এবং মেয়েদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ অবশ্যই মুসলমান দ্বীনদার মহিলাদের দ্বারাই পরিচালনা করতে হবে ও শিক্ষা দিতে হবে। পাঠ্যপুস্তক, শিক্ষানীতীতে যারা দেশবিরোধী এবং পবিত্র দ্বীন বিরোধী বিষয় প্রবেশ করিয়েছে তাদের সবাইকে গ্রেফতার করে শাস্তি দিতে হবে। দ্বীনদারীর শিক্ষা ছাড়া কখনও সুনাগরিক তৈরী সম্ভব নয়।
৩য় দাবি: হক্কুল ইবাদ রক্ষার্থে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য এবং চিকিৎসা সেবার মূল্য কমিয়ে মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। *দেশের অর্থনীতি আমদানি নির্ভর না করে উৎপাদনমুখী করতে হবে। শুল্ক, কর, ভ্যাট ইত্যাদি কমিয়ে দিয়ে; রাষ্ট্রের তরফ থেকে বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে দেশীয় শিল্পকে উৎপাদনে উৎসাহিত করতে হবে। শীতার্ত মানুষকে সরকারীভাবে পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র বিতরণ করতে হবে।ইহুদিবাদী আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে ৬৫ পণ্য ও সেবার ভ্যাট-সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। দেশের স্বার্থে আমদানী পণ্যের উপরে শুল্ক বৃদ্ধি করে দেশীয় উৎপাদিত পণ্যের উপর ভ্যাট কমাতে হবে। জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, এলপি গ্যাস, খাদ্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের উপর ভ্যাট হার বৃদ্ধি দ্রব্যমূল্য বাড়াবে। তাই দেশীয় উৎপাদিত পণ্যের উপর ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করার একটি বড় ষড়যন্ত্র।
শিল্প ও ক্যাপটিভে গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার মহাজুলুমবাজী সিদ্ধান্ত আজই প্রত্যাহার করতে হবে। শিল্প ও ক্যাপটিভ শ্রেণিতে নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের গ্যাসের দাম হবে এলএনজির আমদানি ব্যয়ের সমান-এহেন সিদ্ধান্ত দেশের শিল্পকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত, জুলুমের সিদ্ধান্ত, চুরির সিদ্ধান্ত। এই দেশের খনিতে উৎপাদিত গ্যাস এলএনজির দামে কিনতে হবে কেনো?! ষড়যন্ত্রমূলক আত্মঘাতী এই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে এবং অর্থ উপদেষ্টা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪র্থ দাবি: শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশে জাতীয় পরিচয়পত্র অবশ্যই মুখচ্ছবিবিহীন হতে হবে। সনাক্তকরণের জন্য আঙ্গুলের ছাপ ব্যবহার করতে হবে। এটাই শরীয়তসম্মত পদ্ধতি। সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে প্রাণির ছবি তোলা, রাখা, আঁকা হারাম। এটা মুসলমানদের দ্বীনি বিষয়। তাই মুসলমানদের দ্বীনী অধিকারকে প্রাধান্য দিয়েই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী করতে হবে। মানুষকে সনাক্তকরণের জন্য বায়োমেট্রিকসের যত পদ্ধতি আছে তার মধ্যে সবচেয় নির্ভুল ও নিখুঁত পদ্ধতি হলো আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে সনাক্ত করা।
শেষ কথা, দেশের মানুষের দ্বীনি ও দুনিয়াবী অধিকার কখনই ক্ষুণœ করা যাবে না। এমন কোনো আইন বা নিয়ম জারী করা যাবে না যা সম্মানিত দ্বীন ইসলামে পরিপন্থি। তাই দেশের মধ্যে এবং সারা দুনিয়ার মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে হলে অবশ্যই হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের আদলেই শাসন প্রতিষ্ঠা এবং পরিচালনা করতে হবে। এই শাসন ব্যবস্থাকেই খিলাফত বলা হয়। একমাত্র ইসলামী খিলাফতেই রয়েছে মানুষের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং বিবাহ এই ৬টি মৌলিক চাহিদাসহ সকল চাহিদার সমাধান। মহান আল্লাহ পাক আমাদেরকে উনার প্রিয়তম হাবীব ও মাহবুব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছিলায় তা নসীব করুন। আমীন।
বার্তা প্রেরণে: প্রেস প্রতিনিধি- ইনছাফ কায়েমকারী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খুচরায় ওষুধের বর্ধিত ভ্যাট ক্রেতার ঘাড়ে * স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট বেড়ে ৩ শতাংশ।
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেয়ালে পিঠ ব্যবসায়ীদের
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
-জুলাই-আগস্ট গণহত্যা : শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে -রাজউকের প্লট দুর্নীতি : শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ মামলা
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী ৩ বর্বর কায়দায় বাংলাদেশি হত্যা করে
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
-সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিস সা’আত শরীফ উদযাপন -কোটি কোটি কণ্ঠে বিশ্বজুড়ে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ -দেশের সকল জেলাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও অনুরূপ আয়োজন -রাজধানীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আলোচনা মজলিস ও তাবারুক বিতরণ -বিশেষ আক্বীক্বাহ মুবারক
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পাঠ্যপুস্তকে বিতর্কিত ও রাষ্ট্রদ্রোহী ‘আদিবাসী’ শব্দ: এনসিটিবি ঘেরাও ঢাবি শিক্ষার্থীদের
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হোয়াটসঅ্যাপে স্লিপ গ্রহণ করবে হাইকোর্ট বেঞ্চ
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রাণপ্রিয় রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং দ্বীন ইসলামের দুশমনদের ফাঁসি, দেশবিরোধী চক্রান্ত প্রতিহতকরণ এবং সাধারণ মুসলমানদের সাথে প্রতারণা ও জুলুম বন্ধের দাবীতে সমাবেশ
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যুবক আহত
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
উত্তেজনার মধ্যেই বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের বাঙ্কার নির্মাণ
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)