শহরমুখী জনস্রোত বন্ধ করতে হলে গ্রামেই কর্মসংস্থান করতে হবে।
যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে গ্রামীন অর্থনীতিই হতে পারে উন্নয়নের চালিকা শক্তি। চাই সরকারের সযত্ন দৃষ্টি ও সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতা।
, ২৪শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৮ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০২ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
শহরের বিভিন্ন স্থানে বসবাসকারী অবহেলিত, অসহায় এবং ভাগ্য বিড়ম্বিত ছিন্নমূল মানুষদের গ্রামের আপন ঠিকানায় ফিরিয়ে দেয়ার জন্য দ্বিতীয়বারের মতো ‘ঘরে ফেরা কর্মসূচি’ চালু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু এরপর রহস্যজনক কারণে তা বন্ধ হয়ে গেছে। উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালের ২০ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যতিক্রমী এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে ২০০২ সাল থেকে এ কর্মসূচি স্থগিত হয়ে যায়।
১৯৯৯ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এ কর্মসূচির আওতায় ৩৪টি জেলায় ব্যাংকের ২৭৭টি শাখার মাধ্যমে ২ হাজার ৩৭৩টি বস্তির পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয় এবং ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার ঋন প্রদান করা হয়। তবে এসব পরিবারের মধ্যে নদী ভাঙন, ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলা প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুযোগে সর্বস্ব হারিয়ে ১ হাজার ৩২২টি পরিবার আবার শহরে ফিরে আসে এবং অবশিষ্ট ১০৫৫টি পরিবার বর্তমানে গ্রামে বসবাস করছে।
বলাবাহুল্য, নদীভাঙন, মঙ্গা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, পানিচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টিসহ ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন বাংলাদেশের নিয়তি। প্রতিবছরই এর কোনো না কোনোটি আঘাত হেনে দেশের কিছু মানুষকে সর্বস্বান্ত করে দেয়। প্রাকৃতিক এ দুর্যোগের সঙ্গে মনুষ্যসৃষ্ট কিছু অনাচারও বিপুল সংখ্যক মানুষকে বাস্থচ্যুত করে শহরের বস্তিবাসী হতে বাধ্য করে।
নদীভাঙনে প্রতিবছর যত সংখ্যক মানুষ বাস্তচ্যুত হয়ে বস্তিবাসী হয়, তার চেয়ে কোনো অংশে কম হয় না এনজিওদের আগ্রাসনে। সুদের সুদ তথা সুদ গুনে কত মানুষ যে রাতের অন্ধকারে গ্রাম ছেড়ে পালায় তার সঠিক পরিসংখ্যান কারো জানা না থাকলেও শহরে বস্তির আধিক্য দেখে এর কিছুটা অনুমান করা যায়। ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার দেশে প্রায় ২ কোটি লোক অবস্থান করে শুধু মাত্র রাজধানী ঢাকায়।
বলা যায়, প্রতি ১০ জন লোকের একজনের বাস এখন ঢাকায়। এরা সবাই যে প্রয়োজনে ঢাকা এসে ভিড় করে এমন নয়, অনেকে বাধ্য হয় শহরে আসতে। এ জাতীয় শহরবাসীর জন্য গ্রামে আয়-রোজগারের ব্যবস্থা থাকলে তাদের অনেকেই গ্রামে ফিরে যাবে। কিন্তু রোজগারের সব পথ শহরে সীমাবদ্ধ থাকায় গ্রামে ফিরে কী করবে- এ আশঙ্কায় অনেকেই অস্বাস্থ্যকর ও মানবেতর পরিবেশে দিনের পর দিন অতিবাহিত করে। এ জাতীয় লোকদের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক চালু করেছে ‘ঘরে ফেরা কর্মসূচি’।
বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ হলেও কৃষির অন্যতম উপাদান কৃষি জমি অনেকের নেই। বেশিরভাগই বর্গা ও প্রান্তিক চাষী। এ বর্গা ও প্রান্তিক চাষীরা যা উৎপাদন করে তা থেকে জমির মালিকের অংশ দেয়ার পর যা থাকে তার সঠিক দাম পায় না বলে পরবর্তী বছর আর বর্গায় জমি চাষ না করে শহরমুখো হয়।
অথচ এরা যদি উৎপাদিত কৃষিপণ্যের সঠিক দাম পেত, তাহলে শহরমুখো হওয়ার চিন্তা করতো না। কৃষক যাতে উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায়- তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু দুঃখের বিষয় ইতঃপূর্বে কোনো সরকারই এ বিষয়ে মাথা ঘামায়নি। ফলে কৃষক প্রতিবছরই প্রতারিত হয়েছে এবং বছর বছর শহরে তাদের ভিড় বেড়েছে।
কৃষকের উন্নতি ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। এ চিন্তারই প্রতিফলন কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ঘরে ফেরা কর্মসূচি। এ কর্মসূচি এবং একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পসহ কৃষিবান্ধব নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলে গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আর তখনই গ্রাম থেকে বানের পানির মতো শহরে মানুষ আসার স্রোত বন্ধ হবে।
কর্মহীন মানুষের কর্মের সন্ধানে শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে হলে নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলেই হবে না; সবার আগে কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের দাম নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য যেখানে যে কৃষিপণ্য বেশি হয় সেখানে সে ধরনের কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তুললে একদিকে বেকার সমস্যা দূর হবে, কৃষক পণ্যের সঠিক দাম পাবে এবং শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। তাই গ্রামে ফিরে যাওয়ার মতো প্রকল্প গ্রহণের পাশাপাশি গ্রামে কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি প্রয়োজনে ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে।
অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩-এর তথ্য বলছে, দেশের অর্থনৈতিক কর্মকা-ের ৮০ শতাংশের বেশি অকৃষি খাতের হলেও এর ৭১ শতাংশই এখন গ্রাম বা পল্লীনির্ভর। ৭৮ লাখ ১৮ হাজার অকৃষিনির্ভর অর্থনৈতিক ইউনিট বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭১ দশমিক ৪৮ শতাংশই গ্রামভিত্তিক। গ্রামীণ চাহিদা মেটাতে স্থানীয় অনেক পণ্য তৈরি হচ্ছে গ্রামে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। বিকশিত হচ্ছে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির সুযোগ। দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা। ছোট পরিসরে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অন্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে। এখন গ্রামীণ অর্থনীতিতে পেশা বাছাইয়ে বহুমুখিতা তৈরি হয়েছে। এটিই এখন এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। সন্দেহ নেই, গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রদানকৃত শিক্ষারও রয়েছে বড় অবদান। সেলফোন ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণের ফলে তথ্যপ্রবাহ বেড়েছে। এতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এখন সব ধরনের তথ্য জানতে পারছে, যা তাদের আয়বর্ধনমূলক বিভিন্ন কর্মকা-ে জড়িত হতে উৎসাহিত করছে। এসব সুবিধা কাজে লাগিয়ে চাহিদামতো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে অনেকে।
উল্লেখ্য, দেশের অর্থনীতির স্বস্তির জায়গা হলো, সার্বিক সক্ষমতা অর্জন। এটি ছোট অর্থনৈতিক ইউনিট বিকাশের মধ্য দিয়েই সম্ভব হয়েছে। এখন সময় এসেছে গ্রামভিত্তিক শিল্প ইউনিটগুলোর উপর বাড়তি নজর দেয়ার। পাশাপাশি বাজারের সঙ্গে এর সংযোগ বাড়াতে হবে।
মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষির অবদান কমে আসায় অনেকে ধারণা করেছিলো, অর্থনীতিতে গ্রামের অবদান বোধ হয় কমে আসবে। সে ধারণা ভুল প্রমাণ করে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রামই থেকে গেছে। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন আসছে।
কৃষিবহির্ভূত খাতগুলোয় নানাভাবে অগ্রগতি ঘটেছে, যাতে গ্রামীণ অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করে তাদের আয় বৃদ্ধি করার সুযোগ পেয়েছে।
এক্ষেত্রে দেখা যায়, ঝিনুক থেকে শুরু করে ফুল উৎপাদন, বাঁশ ও বেতের আসবাব, লোহার তৈজসপত্র তৈরি থেকে গাড়ির বডি বিল্ডিং পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিকাশ লাভ করেছে। গ্রামীণ অর্থনীতির এই বিকাশ- অর্থনীতির সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। তা একই সঙ্গে দারিদ্র্য নিরসনে, বৈষম্য হ্রাস ও প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখছে। এ অবস্থায় গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়াতে হবে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। গবেষণা জোরদার করতে হবে। বিনা সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরো চাঙ্গা করতে হলে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
শুধু ভূমির দক্ষ ব্যবহার ও সুষম বণ্টনই নয়, পুঁজিরও সুষম বণ্টন ও সদ্ব্যবহার প্রয়োজন। দরিদ্রদের পুঁজি আর জমি দিলেই হবে না। পাশাপাশি শিক্ষার ব্যবস্থাও করতে হবে। প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও দক্ষতা না থাকলে প্রদত্ত জমির সদ্ব্যবহার হবে না। গ্রামীণ অর্থনীতির গতি বাড়াতে, ব্যবসা ও শিল্পের বিকাশ আরো ত্বরান্বিত করতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকেও শক্তিশালী করতে হবে। আর এগুলো করতে সরকারের আরো গভীর এবং ত্বরিৎ মনোযোগ দরকার।
মূলত, এসব অনুভূতি, সমঝ ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের মূল্যবোধ ও প্রজ্ঞা থেকে তথা দেশের প্রতি মুহব্বতের চেতনা থেকে। সর্বোপরি পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত মুবারক তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে সাড়ে ৩ কোটি শুধু শিশুই সিসার বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত এবং সব প্রাপ্ত বয়স্করাও ক্ষতিগ্রস্থ সিসার ক্ষতি থেকে বাঁচতে সুন্নতী তৈজসপত্র ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচার কেন্দ্রের জিনিস ক্রয়ে নিবেদিত হতে হবে ইনশাআল্লাহ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মহাব্যার্থ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সশস্ত্র বাহিনীকে আরো ক্ষমতা দিয়ে প্রতিকার পাওয়া যেতে পারে
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জ্বালানী তেলের দাম এক্ষুনি কমাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনেক কিছু করার প্রচারনা চালালেও জিডিপি এবং দেশের উন্নয়নের মূল ভিত্তি অর্থনীতির লাইফ লাইন এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কিছুই করছে না
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম, মুসলমানের দ্বীনি অধিকার, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পালনের আবহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের দায়।
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সিঙ্গাপুর, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ বাংলাদেশেও বিভিন্ন মহলে ইসকন নিষিদ্ধের দাবী জোরদার হচ্ছে, সংস্কারের দাবীদার সরকার কী করে নির্বিকার থাকতে পারে?
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এক্ষুনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পাচারকৃত ১৭ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে শামুকের মত ধীর গতি বরদাশতের বাইরে
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সোনার বাংলার আরেক সোনালী অর্থনীতি- মৎস্য সম্পদ এর সমৃদ্ধির সুফল জনগণের হাতে যথাযথভাবে তুলে দিতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস এখন জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ নারিকেল দ্বীপ বাঁচানোর মিথ্যা প্রচারণার আগে সত্যিকার অর্থে ঢাকাকে বাঁচাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সরকারের নির্দেশ আর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কমানো হচ্ছে না শিশুর কাধে ১২ কেজির বইয়ের বোঝা সংস্কারের দাবীদার- নতুন সরকার কী নতুন বছরে শিশুর কাধে বইয়ের বোঝা কমাবে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বীজ আইন সংস্কার করে শস্যের বীজে কৃষকের আসার নিশ্চিত করতে হবে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)