খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ (পবিত্র সালাম শরীফ) পেশ করেন। হে ঈমানদারগণ! আপনারাও উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করুন এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করুন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা-মর্তবা মুবারক বর্ণনা করা বা আলোচনা মুবারক করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা। অর্থাৎ উনার প্রতি প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করা এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করা।
, ২৩ শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১০ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ (পবিত্র সালাম শরীফ) পেশ করেন। হে ঈমানদারগণ! আপনারাও উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করুন এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করুন।” মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তোমরা খিদমত মুবারক করো, উনাকে সম্মান করো এবং উনার ছানা-ছিফত মুবারক করো সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে।” অর্থাৎ নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা-মর্তাবা মুবারক, শান-মান মুবারক, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক বর্ণনার মাধ্যমে অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ পেশ করার মাধ্যমে বা আলোচনা মুবারক উনার মাধ্যমে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করো, উনাকে সম্মান করো এবং যথাযথভাবে খিদমত মুবারক করো।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত কা’ব আহবার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম তিনি উনার পুত্র হযরত শীছ আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে প্রিয় ছেলে! আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর আপনি আমার খলীফা বা ক্বায়িম মাক্বাম (স্থলাভিষিক্ত) হবেন। এছাড়া আপনি তো মহান আল্লাহ পাক উনার নবী। সুতরাং এই নুবুওওয়াত ও খিলাফত উভয় মাক্বামকে তাক্বওয়া ও খোদাভীতির সঙ্গে দৃঢ়তার সাথে আঁকড়িয়ে ধরে রাখবেন। আর যখন আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ বা যিকির করবেন তখন পাশাপাশি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র যিকির মুবারক বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করবেন। কেননা আমি উনার পবিত্র নাম মুবারক আরশে আ’যীম উনার স্তম্ভ মুবারক সমূহ উনাদের মধ্যে লিপিবদ্ধ দেখেছি। যখন আমাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কুদরতী হাত মুবারক উনার দ্বারা সৃষ্টি মুবারক করে আমার মধ্যে পবিত্র রূহ মুবারক ফুঁকে দিলেন। তখন আমি মাথা মুবারক উত্তোলন করলাম এবং আসমানের সমস্ত স্থান ঘুরে দেখলাম, এমন কোন স্থান আমার নজরে পড়েনি যেখানে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক লিপিবদ্ধ ছিল না। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে জান্নাতে রাখলেন। সেখানেও আমি দেখলাম জান্নাতের প্রত্যেক অট্টালিকায়, বালাখানার বারান্দায়, প্রত্যেক হুরের সীনায়, বেহেশ্তের সমস্ত বৃক্ষের পাতায় পাতায়, কা-ে কা-ে, ত্ববা বৃক্ষ ও ছিদরাতুল মুনতাহায়, জান্নাতী পর্দা সমূহের আঁচলে এবং হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনাদের চক্ষুসমূহে তথা সমস্ত স্থানে নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক লিপিবদ্ধ রয়েছে। অতএব অধিক পরিমাণে উনার স্মরণ বা আলোচনা করুন। কারণ হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা সবসময় উনার শান-মান মুবারক, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক, আলোচনা মুবারক করেন এবং উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ বা পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠে মশগুল রয়েছেন।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আলোচনা মুবারক, উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ অর্থাৎ পবিত্র মীলাদ শরীফ পেশ করা সুন্নাতুল্লাহ, সুন্নতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সুন্নতে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, সুন্নাতে আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম ও সুন্নাতে তামাম মাখলুকাত উনার অন্তর্ভুক্ত। যা সমস্ত ইবাদতের জামে বা মূল।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করেন ও উনার পবিত্র যিকির শরীফ বা পবিত্র আলোচনা মুবারক করেন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা-মর্তবা মুবারক বর্ণনা করা বা আলোচনা মুবারক করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা। অর্থাৎ উনার প্রতি প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ পেশ করা এবং পবিত্র সালাম শরীফ পেশ করার মত পেশ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম” (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা শ্রেষ্ঠ দিনসমূহেরও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না।" পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ! তাই, মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রতিদিন প্রতি ওয়াক্ত নামায অত্যাধিক গুরুত্ব দিয়ে ইখলাছের সাথে সময়মত আদায় করা।
২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, শাফিউল মুয্নিবীন, রহমতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম গ্রহণ করেন এবং পবিত্র কুরআন শরীফ উনার তা’লীম দেন। ”
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা অন্য কারো মতো নন, উনারা বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার অধিকারিণী। ”
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে ব্যক্তি তিনবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) রাত্র মুবারক (এবং দিবস মুবারক) তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ!
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)