ভূমিকম্পসহ সব গযব থেকে বাঁচার জন্য মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং উনার সম্মানিত পূত-পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই।
, ১৭ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়

গত ইছনাইনিল আযীম বা সোমবার ভোরে তুরস্ক ও সিরিয়াজুড়ে ৭.৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডাব্লিউএইচও অনুমান করছে, তুরস্ক এবং সিরিয়া জুড়ে আড়াই কোটিরও বেশি মানুষ এই ভূমিকম্পের শিকার হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলের কাতারে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকার আশপাশে রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার বেশি ভূমিকম্প হলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, তুরস্কের মতো বাংলাদেশেও ফাটল আছে। আমাদের এখানে ভূ-অভ্যন্তরে ভূমিকম্পের শক্তি সঞ্চার হচ্ছে। তাই আমরা বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে আছি।
ভূ-তত্ত্ববিদরা বলছেন, ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগের পর নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে প্রয়োজনীয় খোলা জায়গা নেই ঢাকা শহরে। ঘনবসতির ঢাকা শহরটির ঝুঁকি কমাতে এ পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্প ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও তার বেশিরভাগই আলোর মুখ দেখেনি। তা ছাড়া ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) মেনে চলার নির্দেশনা থাকলেও রাজধানীর বেশিরভাগ ভবন মালিকই তা মানছেন না। এ বিষয়ে আইন হওয়ার প্রায় ১৫ বছর পরও এটি ঠিকমতো বাস্তবায়ন না হওয়ায় রাজধানীতে বাড়ছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন এবং ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা।
গবেষকরা বলেছে, এক ঢাকায়ই মোটামুটি ধরনের ভূমিকম্প হলেই মৃত্যুবরণ করবে লাখ লাখ লোক। ঢাকার তিন লাখ ২৬ হাজার ভবনের মধ্যে ৭৮ হাজার, চট্টগ্রাম নগরীর এক লাখ ৮০ হাজার ভবনের মধ্যে এক লাখ ৪২ হাজার ও সিলেটের ৫২ হাজার ভবনের ২৪ হাজার ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে তারা।
মূলত, এ শঙ্কার কথা এখন প্রচারণার ঊর্ধ্বে। গণমানুষ নিজেরাই তা মর্মে মর্মে অনুভব করছে। কিন্তু ভূমিকম্প, খরা, বন্যা, সিডর ইত্যাদির কাছে কথিত শক্তিশালী দৈত্য রাষ্ট্রও নিতান্ত অসহায়, অবলা ও অক্ষম। দেশবাসীর সামনে আজ তাই প্রশ্ন উপস্থিত- ভূমিকম্পসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে তারা কি দুর্ভাগার মতো মৃত্যুবরণ করবে? তাদের সামনে কি করার কিছু আছে?
বলাবাহুল্য, ভূমিকম্প বন্ধের বিষয়ে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রযন্ত্র এ পর্যন্ত কিছু বলেনি। কিছু বলার ক্ষমতাও তার নেই। কিছু বলার জ্ঞানও তার নেই। তবে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে যথাযথ বিবরণ রয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন গণীমতের মালকে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করা হবে, আমানতকে গণীমতের মাল মনে করা হবে, যাকাতকে জরিমানা ধারণা করা হবে, দ্বীন ব্যতীত অন্য উদ্দেশ্যে ইলম হাসিল করা হবে, পুরুষ (আহাল বা স্বামী) তার স্ত্রী বা আহলিয়ার আনুগত্য করবে এবং সন্তান মায়ের নাফরমানী করবে, বন্ধুকে খুব নিকটে স্থান দিবে এবং আপন পিতাকে দূরে সরিয়ে রাখবে, মসজিদে শোরগোল করা হবে, ফাসিক ব্যক্তি গোত্রের সরদার (নেতা) হবে, জাতির নিকট নিকৃষ্ট ব্যক্তি সমাজের কর্তৃত্ব করবে, ক্ষতির ভয়ে মানুষকে সম্মান করা হবে, গায়ক-গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্রের ব্যাপকভাবে প্রকাশ লাভ করবে, মদ্যপান বেড়ে যাবে এবং এই উম্মতের পরবর্তীকালের লোকেরা পূর্ববর্তী লোকদের প্রতি অভিসম্পাত করতে থাকবে; সেই সময় রক্তিম বর্ণের ঝড়ের, আকৃতি বিকৃতি, ভূকম্পনের, ভূমিধসের এবং সুতা ছেঁড়া তাসবীহর দানার ন্যায় একটির পর একটি গযবের জন্য তোমরা অপেক্ষা করো।” নাঊযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
পবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল হওয়ার পূর্বেকার অবাধ্য জাতিসমূহকে মহান আল্লাহ পাক তিনি গযব দিয়ে ধ্বংস করেছেন, সে সবের অধিকাংশ গযবই ছিল ভূমিকম্প। ভূমিকম্প এমনই একটা দুর্যোগ, যা নিবারণ করার মতো কোনো প্রযুক্তি মানুষ আবিষ্কার করতে পারেনি। এর পূর্বাভাস পাওয়ার মতো কোনো প্রযুক্তিও মানুষ আজ পর্যন্ত আবিষ্কার করতে পারেনি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে একাধিকবার বলা হয়েছে যে, “মানুষের দুষ্কর্মের জন্যেই ভূমিকম্পের ন্যায় মহাদুর্যোগ নেমে আসে।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি ভয় দেখানোর জন্যেই (তাদের কাছে আযাবের) নিদর্শনসমূহ পাঠাই।” (পবিত্র সূরা ইসরা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের প্রতি, তোমাদের উপর থেকে (আসমান থেকে) অথবা তোমাদের পায়ের নিচ (যমীন) থেকে আযাব পাঠাতে সক্ষম। (যার ব্যাখ্যা হলো, ভূমিকম্প এবং ভূমিধসের মাধ্যমে পৃথিবীর অভ্যন্তরে ঢুকে যাওয়া।)” (পবিত্র সূরা আল আনআম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৫)
নিঃসন্দেহে বর্তমানে যেসব ভূমিকম্পগুলো ঘটছে, তা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে প্রেরিত সতর্ককারী নিদর্শনগুলোর একটি যা দিয়ে তিনি উনার বান্দাদের সতর্ক করে থাকেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সূর্যগ্রহণ দেখে বলতেন, “যদি এরকম কিছু দেখো, তখন দ্রুততার সাথে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করো, উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো।” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
তাই যখন কোথাও ভূমিকম্প সংঘটিত হয় অথবা সূর্যগ্রহণ হয়, ঝড়ো বাতাস বা বন্যা হয়, তখন মানুষের উচিত- মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অতি দ্রুত তওবা করা, মহান আল্লাহ পাক উনাকে অধিকহারে স্মরণ করা এবং ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং উনার নিকট নিরাপত্তার জন্য দোয়া করা।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে- হযরত সালমা ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আকাশের তারকারাজি আসমানবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী। আর আমার পবিত্র আহলু বাইত শরীফ তথা আওলাদুর রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা আমার উম্মত তথা গোটা কায়িনাতবাসীর একমাত্র নিরাপত্তা দানকারী তথা নাজাত দানকারী।” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! (কানযুল উম্মাল)
বলার অপেক্ষা রাখে না, পবিত্রতম হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যমণি হচ্ছেন- ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার পূত-পবিত্রতম আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! উনারাই কায়িনাতের বুকে সকল উম্মতের একমাত্র নিরাপত্তা দানকারী, নাজাত দানকারী। সুবহানাল্লাহ! উনাদের নেক ছোহবত মুবারক, রূহানী ফয়েয তাওয়াজ্জুহ হাছিলে সম্ভব ভূমিকম্পসহ সব গযব থেকে বেঁচে থাকা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আহলান-সাহলান সুমহান পহেলা শাওওয়াল শরীফ। মুবারক হো ঈদে বিলাদতে- ত্বাহিরাহ, তাইয়্যিবাহ, মাহবুবাহ, ফাক্বীহা, মাশুক্বাহ, তাওশিয়াহ, নূরে হাবীবা, লখতে জিগারে ইমামুল উমাম, উম্মু আবিহা, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদাতুন নিসা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম
৩০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম মুসলমানের দ্বীনি অধিকার, পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনে আবহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের দায়
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে রাজারবাগ শরীফের প্রকাশনার প্রচার-প্রসার করা।
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো ২৫শে রমাদ্বান শরীফ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেকের উচিত- ব্যাপক যওক-শওকের মাধ্যমে এ মহিমান্বিত দিনখানি যথাযথ মর্যাদায় পালনের ব্যবস্থা করা।
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এখনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঈদকে সামনে রেখে মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো পবিত্র ২৩শে রমাদ্বান শরীফ! আজ সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
যে সমাজ ব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক, প্রজাতন্ত্রের মালিক ‘জনগণকে’ করা হয় সে সমাজব্যবস্থায়, অপরাধীরা নিয়ন্ত্রিত হয়না ও অপরাধ নির্মূল হয়না। সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং ভয় করার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি। কেবলমাত্র এই অনুভূতি সমাজ থেকে সব অপরাধ নির্মূল করতে পারে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত সুমহান ২১ই রমাদ্বান শরীফ। যা ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দৈনন্দিন ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করলেও মুসলমান কি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ শুধু পাঠের মধ্যেই আবদ্ধ থাকবে? ফিকির আর আমল কী অধরাই থাকবে?
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকার ঘোষিত মৎস্য আহরণ নিষেধাজ্ঞায় মরার উপর খাড়ার ঘা অবস্থা হয় দেশের জেলেদের। নিভৃতেই চলছে জেলেদের নীরব কান্না। দেখার কেউ নেই।
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)