মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ঈমানদীপ্ত বেমেছাল আত্মত্যাগ
বীরাঙ্গনা ছাহাবী সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
, ২৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৬ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১৫ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ০১ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহিলাদের পাতা
ছাহাবী সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার দ্বিতীয় সন্তান সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব ইবনে যায়েদ ইবনে আসেম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি শরিক হয়েছিলেন বাইয়াতে আকাবা শরীফ উনার মধ্যে। মুসলমানদের হয়ে যুদ্ধ করেছেন উহুদ ও খন্দকের জিহাদে।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারকের শেষের দিকের ঘটনা! মিথ্যাবাদী, কাফির, মুসায়লামাতুল কাযযাব; সে নবী দাবি করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে চিঠি পাঠাল। তার দাবি- সেও অর্ধেক দুনিয়ার নবী। নাউযুবিল্লাহ! তার জবাবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উত্তর পাঠালেন এভাবে, বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে মুসায়লামা কাযযাবের নামে। “হক্বপথ অনুসারীগণের প্রতি রহমত বর্ষিত হোক। পরকথা, সারা পৃথিবীর মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ পাক। তিনি যাঁকে চান, তাকেই কর্তৃত্ব দান করেন। আর উত্তম পরিণাম মুত্তাকীদের জন্য।”
পবিত্র হিদায়েতের এই সুমহান আহবান পৌঁছার পরও তার টনক নড়েনি। হক্ব পথে সে ফিরে আসেনি। তার গোমরাহীর মাত্রা আরও বেড়ে যায়। অবশেষে বাধ্য হয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার নামে আরেকটি পত্র পাঠান এবং এই পত্রের দূত মনোনীত করেন হযরত উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার দ্বিতীয় আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চিঠি নিয়ে তিনি পৌঁছে যান ভ- নবী মুসায়লামার আস্তানায়। চিঠি পেয়ে কাযযাব মুসায়লামা জ্বলে উঠে। সে বন্দি করে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দূত সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে। নির্যাতন চালায় অবিরাম। আঘাতে-আঘাতে তিনি ক্লান্ত। তখন ভ- নবী মুসায়লামা ভাবে এবার বোধহয় কাবু হয়ে গেছেন সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। বিরাট সমাবেশ ডাকে মুসায়লামাতুল কাযযাব। বিশাল জনতার ভিড় ঠেলে ডেকে আনে সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে। সামনে আসতেই কাযযাব মুসায়লামা জিজ্ঞেস করে,
- আপনি কি বিশ্বাস করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল?
-তিনি বললেন, হ্যাঁ, আমি বিশ্বাস করি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল।
-আপনি কি বিশ্বাস করেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল?
ভ- নবী মুসায়লামার মুখ তখন রাগে রোষে বিবর্ণ। শরীর কাঁপছে। আর সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উপহাসের স্বরে বললেন, আমি শুনতে পাচ্ছি না। কথাটি এভাবে কয়েকবার আওড়ানোর পর কাযযাব মুসায়লামার মাথায় খুনের রক্ত চেপে গেল। চিৎকার করে জল্লাদকে ডেকে পাঠাল। আদেশ করল, উনাকে জীবন্ত কেটে টুকরো-টুকরো করো। আদেশ পালিত হল নির্মমভাবে। উনার এক একটি অঙ্গ কেটে কেটে আলাদা করা হল। মর্দে মুজাহিদ সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার দৃঢ় ঈমানী চেতনা, অসীম জজবা আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতের শাশ্বত উপমা স্থাপন করে শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করলেন। উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের সংবাদে বেদনা ভারাক্রান্ত হয়ে পড়েন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি।
আর উনার বীর মুজাহিদা মা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা! এই ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুর নির্মম ঘটনা শুনে ক্ষোভে শোকে কাতর হয়ে যান। শপথ করে বললেন, আমি এর প্রতিশোধ নেব। কুদরতিভাবে সেটাই ঘটেছিলো!
খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ভ- নবী দাবিদার কাযযাব মুসায়লামাকে দমনের জন্য মুসলিম বাহিনীসহ প্রেরণ করেন। এই যুদ্ধেই ভ- নবী মুসায়লামাকে হত্যা করেন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার আরেক পুত্র এবং সাইয়্যিদুনা হযরত হাবীব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সহোদর সাইয়্যিদুনা হযরত আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। সঙ্গে ছিলেন হযরত ওয়াহশী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। শুধু কি তাই! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি নিজেও শরিক হন, হক্ব-বাতিলের এই ঐতিহাসিক যুদ্ধে। কি বীর মুজাহিদা মা! ডান হাতে তলোয়ার আর বাম হাতে বর্শা।
প্রায় চল্লিশ হাজার যোদ্ধা সঙ্গে নিয়ে ভ- মুসায়লামা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। বীর সেনাপতি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নেতৃত্বে অগ্রসর হন মুসলিম মুজাহিদগণ। প্রচ- যুদ্ধ হয়। প্রায় সত্তরজন হাফিজে কুরআন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এ যুদ্ধে শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। অবশেষে সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ভ- মুসায়লামাকে সম্মুখ যুদ্ধের আহ্বান জানালেন।
এতে সে ভীত হয়ে তার ‘হাদিকাতুর রাহমান’ নামক বাগানে গিয়ে আত্মগোপন করে। চারদিক থেকে প্রাচীর ঘেরা এই বাগানে আশ্রয় নেয়ার পর প্রহরীরা ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন বিশিষ্ট ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত বারা ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সঙ্গিগণকে বললেন, আপনারা আমাকে ধরে দেয়ালের উপর ছুড়ে মারেন। উনারা তাই করলেন। এই দুঃসাহসী ছাহাবী তিনি উড়ে গিয়ে বাগানে পড়তেই বাগানের এক প্রহরী এগিয়ে এল। প্রবল রোষে দীপ্ত সাইয়্যিদুনা হযরত বারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অবুঝ শিশুকে কাবু করার মতো প্রহরীদের পদতলে ফেলে ছুটে যান ফটকের দিকে। ফটক মুক্ত করে দিতেই এগিয়ে আসে ভ- কাযযাব মুসায়লামা। কিন্তু মিছে লুকোবার চেষ্টা করে কাযযাব মুসায়লামা। তখন ভ- মুসায়লামাকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার অপর পুত্র সাইয়্যিদুনা হযরত আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহশী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা দুজন ধরে ফেলেন। নাঙ্গা তলোয়ারের প্রচ- আঘাতে কুপোকাত করে ফেললেন সাইয়্যিদুনা হযরত আবদুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি। সেই সঙ্গে বর্শা দ্বারা আঘাত করেন সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহশী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিও। এরপর মহান আল্লাহ পাক উনার দুশমন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চিরশত্রু মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যায়। মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার জঘণ্য দুশমন ভ- নবী দাবিদার মুসায়লামাতুল কাযযাবকে হত্যা করার কৃতিত্ব যে মহান মুজাহিদ উনার, উনারই গর্বিত মা হলেন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের চরম শত্রু মুসায়লামাতুল কাযযাবকে উনারই সন্তান হত্যা করতে পারায় তিনি অশেষ শুকরিয়া আদায় করেন।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারকে ফানা-বাক্বা বীরাঙ্গনা ছাহাবী সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মে উমারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার বাইয়াতে আকাবা শরীফে শরিক হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো।
তিনি নিজেই ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন এভাবে, ‘বাইয়াতে আকাবা’ শরীফ উনার রজনীতে আমিও উপস্থিত ছিলাম এবং বাইয়াতও নিয়েছিলাম অন্য সকলের সঙ্গে। পুরুষগণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (হাত মুবারক) হাত রেখে বাইয়াত মুবারক গ্রহণ করলেন। সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (হাত মুবারক) ধরে আছেন। বাইয়াত মুবারক সমাপ্ত হওয়ার পর দেখা গেল আমি এবং হযরত উম্মে হানি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি অর্থাৎ আমরা দু’জন বাকি। তখন আমার স্বামী আযয়াহ বিন আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই দুজন মহিলাও আমাদের সঙ্গে এসেছেন। উনারাও বাইয়াত গ্রহণ করতে চান। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘আপনাদেরকে যেসব বিষয়ে বাইয়াত করেছি, উনাদেরও সেসব বিষয়ে বাইয়াত করে নিলাম। আর আমি মেয়েদের সঙ্গে হাত মেলাই না।’
-উম্মু ফারজানা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কাফের বিশ্বে নারীরা শুধু কি এখন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একজন দ্বীনদার পরহেযগার আল্লাহওয়ালী মহিলা উনার পর্দা পালনের বেমেছাল দৃষ্টান্ত
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ মহিলা জামাত নাজায়িজ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শৈশবকাল থেকেই সন্তানকে দ্বীনদার হওয়ার শিক্ষা দান করতে হবে
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিতা মহিলা আউলিয়া-ই কিরাম উনাদের পরিচিতি
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
স্বচক্ষে দেখা কিছু কথা
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পারিবারিক তা’লীমের গুরুত্ব ও তারতীব
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সুন্নতী খাবার সম্পর্কিত হাদীছ শরীফ : মেথি
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাবার বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
জন্মের প্রথম মাস
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে মু’মীনদের জীবন গড়ে তোলা দায়িত্ব-কর্তব্য
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)