আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি কোন ব্যক্তির ছেলে সন্তান হয় অতঃপর সে ব্যক্তি যদি আমার মুহব্বতে এবং আমার নামের বরকতের জন্য তার ছেলে সন্তানের নাম ‘মুহম্মদ’ রাখে তাহলে সে ব্যক্তি এবং তার ছেলে উভয়েই জান্নাতে যাবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুকরণে নাম রাখা দুনিয়ায় যেমন রহমত, বরকত ও সাকীনার কারণ, তেমনি আখিরাতে ও শাফায়াত মুবারক, নাযাত ও ফযীলত লাভের উছীলা। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব—কর্তব্য হচ্ছে— সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নাম মুবারকের অনুকরণে নাম রেখে ফযীলত ও বরকত হাছিলের কোশেশ করা এবং অর্থহীন, খারাপ অর্থযুক্ত এবং বিধর্মী ব্যক্তিদের অনুকরণে নাম রাখা পরিত্যাগ করা।
, ১৮ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৯ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, দুনিয়াতে কেউ যদি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘মুহম্মদ’ নাম মুবারক ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘আহমদ’ নাম মুবারক রাখে তাহলে ওই ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন পোড়াবে না। অর্থাৎ সে জান্নাতী হবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত কিতাব “আল ফিরদাউস লিদ দায়লামী শরীফ”—এর ৫ম খণ্ডের ৪৮৫ ও ৫৩৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে—“হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ক্বিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে দু’বান্দাকে দাঁড় করানো হবে। (যাদের একজনের নাম সম্মানিত ‘মুহম্মদ’ এবং অপর জনের নাম সম্মানিত ‘আহমদ’) মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আদেশ করবেন। উনারা উভয়ে বলবেন, আয় মহান আল্লাহ পাক! আমরা কি কারণে জান্নাত লাভ করলাম, আমরা তো জান্নাত লাভের উপযুক্ত কোন আমল করিনি। অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাদ্বয়কে বলবেন, হে আমার বান্দা! তোমরা দুজনই জান্নাতে প্রবেশ করো। কারণ নিশ্চয়ই আমি আমার যাত পাক উনার কসম করে বলেছি, যে ব্যক্তির নাম ‘মুহম্মদ’ ও ‘আহমদ’ হবে সে কখনও দোযখে প্রবেশ করবে না।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে—“হযরত জাফর ইবনে মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত আছে। ক্বিয়ামতের দিন ‘ইয়া মুহম্মদ’ বলে অর্থাৎ বরকতময় ‘মুহম্মদ’ নাম ধরে ডাকা হবে। যে সকল ব্যক্তির নাম ‘মুহম্মদ’ উনারা সকলেই উনাদের মাথা উত্তোলন করবেন। অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি বলবেন, তোমরা সাক্ষী থাক, যাঁরা আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক—এ নাম রেখেছেন উনাদের প্রত্যেককে আমি ক্ষমা করলাম।” সুবহানাল্লাহ! এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে—“হযরত আবূ উমামা আল বাহিলী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, যদি কোন ব্যক্তির ছেলে সন্তান হয় অতঃপর সে ব্যক্তি যদি আমার মুহব্বতে এবং আমার নামের বরকতের জন্য তার ছেলে সন্তানের নাম ‘মুহম্মদ’ রাখে তাহলে সে ব্যক্তি এবং তার ছেলে উভয়েই জান্নাতে যাবে।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মুসনাদুল ফিরদাউস শরীফে উল্লেখ আছে, পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে—“সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবাকর করেন, আমার ইজ্জত ও জালালের ক্বসম করে বলছি যে, আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার নাম মুবারক উনার অনুরূপ যাদের নাম রাখা হবে তাদের কাউকেই দোযখে শাস্তি প্রদান করবো না।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহের আলোকে দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে, যে ব্যক্তির নাম ‘মুহম্মদ’ বা ‘আহমদ’ হবে সে ব্যক্তিকে কখনই দোযখের আগুনে জ্বালানো হবে না। বরং সে ব্যক্তি জান্নাতী হবে। আর যে ব্যক্তি তার সন্তানের নাম ‘মুহম্মদ’ বা ‘আহমদ’ রাখবে সে ব্যক্তিও জান্নাতী হবে। শুধু তাই নয়, যে ব্যক্তির নাম মুহম্মদ বা আহমদ নয় বা সে কারো নাম মুহম্মদ বা আহমদ রাখেনি তবে উক্ত নামকে সম্মান করেছে সেও জান্নাতী হবে। যদিও তার আমলে ত্রুটি থাকুক না কেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ক্বিয়ামতের দিন তোমাদেরকে তোমাদের নামে এবং তোমাদের পিতার নামে ডাকা হবে। তাই তোমরা সুন্দর (অর্থবোধক ইসলামী) নাম রাখো। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্য ফরয হচ্ছে একটি সুন্দর, অর্থবোধক ইসলামী নাম রাখা বা ধারণ করা। আর অর্থহীন অনৈসলামিক এবং বেদ্বীন—বদদ্বীনদের সাথে তাশাব্বুহ রাখে এরূপ নাম রাখা বা ধারণ করা থেকে বিরত থাকা। কেননা ভালো নাম যেরূপ তার চরিত্রের উপর ভালো প্রভাব ফেলে তদ্রƒপ খারাপ নামও তার চরিত্রের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে থাকে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো— নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুকরণে নাম রাখা দুনিয়ায় যেমন রহমত, বরকত ও সাকীনার কারণ, তেমনি আখিরাতেও শাফায়াত মুবারক, নাযাত ও ফযীলত লাভের উছীলা। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব—কর্তব্য হচ্ছে— সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নাম মুবারকের অনুকরণে নাম রেখে ফযীলত ও বরকত হাছিলের কোশেশ করা এবং অর্থহীন, খারাপ অর্থযুক্ত এবং বিধর্মী ব্যক্তিদের অনুকরণে নাম রাখা পরিত্যাগ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গইবসহ সর্বপ্রকার পবিত্র ইলম মুবারকসহই সৃষ্টি হয়েছেন। তিনি সমস্ত ইলমের মালিক। অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও অনেক ছহীহ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই তা অকাট্যভাবে প্রমাণিত। যা অস্বীকার করা পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই অস্বীকার করার শামিল। অর্থাৎ কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের কোনো ব্যক্তির কল্যাণ চান, তখন তার অন্তরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহাব্বত মুবারক ঢেলে দেন। সুবহানাল্লাহ! হযরত ছাহাবায়ে করিাম রদ্বযি়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদরে মুহাব্বত মুবারক অন্তরে থাকা কল্যাণরে কারণ।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যেন লক্ষ্য করে, আগামী দিনের (পরকালের) জন্য সে কি (নেকী) পাঠিয়েছে। ” হায়াত, মাল-সম্পদ এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হক্ব যারা আদায় করবেনা, তাদেরকে কিয়ামতের দিন অসহায় বকরীর ন্যায় উপস্থিত করা হবে।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যকে মুসলমান পুরুষ-মহলিা, জ্বীন-ইনসান সকলরে জন্যই ইখলাছ র্অজন করা এবং ইখলাছরে সাথে প্রতটিি আমল করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! কনেনা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নকিট কবুল হয় না। ইখলাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হবে।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার উম্মতের প্রতি সবকিছুর পূর্বে নামাযকে ফরয করেছেন এবং ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাযেরই হিসাব গ্রহণ করবেন। ’ নামায অস্বীকার করা কুফরী এবং নামায না পড়া চরম নাফরমানী ও ফাসিকী। স্বেচ্ছায় নামায তরককারী ব্যক্তি জাহান্নামে কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবে। নাউযুবিল্লাহ!
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই জিন-ইনসানরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং কাফির-মুশরিকদের যুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচতে চায়, তাহলে তাদের জন্য ফরয হলো-
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
“ইলম হচ্ছে আমলের ইমাম”। দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে।
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কুফরী থেকে বাঁচতে হলে খালিছভাবে নেক আমল করতে হবে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- কুফরি শিরকী থেকে বেঁচে থাকার জন্য দায়িমীভাবে আমলে ছলেহ করা।
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক। যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার “পবিত্র শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত নয়, সে ব্যক্তির মুরীদ হওয়া অর্থহীন।
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)