মানুষের অন্তরে অনেক বদ স্বভাব থাকে। যা মানুষের অন্তর বা ক্বলবকে ধ্বংস করে এবং তার নেক আমল বরবাদ করে দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এই বদ স্বভাব দূর করার জন্য হক্কানী রব্বানী আলিম, ওলীআল্লাহ উনাদের ছোহবত মুবারকে বেশি বেশি যেতে হয়, উনাদের দেয়া সবক, যিকির-ফিকির নিয়মিত আদায় করতে হয়, জান, মাল, সময় শ্রম দিয়ে উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দিতে হয় উনাদের সন্তুষ্টি মুতাবেক। তাহলে অবশ্যই বদ স্বভাব দূর হয়ে নেক স্বভাব লাভ করা যাবে। আল্লাহওয়ালা হওয়া সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
মানুষের অন্তরের বদ স্বভাবের মধ্যে শেকায়েত বা অপরের দোষত্রুটি বর্ণনা ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم صلوة الـمراة فى بيتها افضل من صلوتـها فى حجرتها، وصلوتـها فى مخدعها افضل من صلوتها فى بيتها
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, মহিলাদের ঘরে নামায তাদের বাড়ির নামাযের চেয়ে উত্তম। আর ঘরের নির্জন কোণে নামায পড়া এটা ঘরে নামায পড়ার চেয়েও উত্তম। (আবূ দাউদ শরীফ, ছহীহ ইবনে খুযাইমা শরীফ, সূত্র: আত তারগীব- ১/১৩৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান পরিবারে লজ্জা একটা বিরাট নিয়ামত ও ভিত্তি। লজ্জা থাকার ফলেই সন্তান যেমন বাবা-মার সামনে অনৈতিক আচরণ করতে পারে না তেমনি লজ্জার কারণেই বাবা-মাও অনৈতিক আচরণে প্রবৃত্ত হতে যায় না। আর এর পেছনে মূল অনুষঙ্গ হচ্ছে ঈমান।
হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যার লজ্জা নাই তার ঈমান নেই। ”
এই হাদীছ শরীফ উনার ভিত্তিতে সাবেত হয় যে, যারা ঈমান হারা কাফির মুশরিক তাদের লজ্জা নেই। তাই তারা বাবা-মার সামনে বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ডকে জড়িয়ে ধরতে পারে। বাবা-মাও সন্তানদের প্রতি লজ্জার কথা চিন্তা না করে নিত্য নতুন সম্পর্ক গড়তে পারে। এর ফলে এখন ত বাকি অংশ পড়ুন...
শব্দ বা আওয়াজ হয় এমন অলংকার পরিধান করা হারাম
যিনি খালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ -
অর্থ: মহিলারা যেন এমনভাবে পদচারণা না করে, যাতে তাদের অলংকারের গোপনীয়তার শব্দ পর-পুরুষ শুনতে পায়। (পবিত্র সূরা নূর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৩১)
অলংকারের মধ্যে যে সকল অলংকারে শব্দ বা ঝনঝনি সৃষ্টি করে এধরণের অলংকার পরিধান করা নাজায়িয, খাছ করে নূপুর পরিধান করা নাজায়িয।
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُوسَى رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كُنْتُ مَعَ حَض বাকি অংশ পড়ুন...
একজন মহিলার নাম নাদিয়া (ছদ্মনাম)! সে মহিলার চার সন্তান। বড় দুই সন্তানের মধ্যে একজন মেয়ে একজন ছেলে। তারপর যমজ দুই মেয়ে। যমজ দুই মেয়েদের বয়স যখন ৫ বছর থেকে ৬ বছর তখনকার ঘটনাই এখানে উল্লেখ করা হলো-
সেই মহিলার আহাল (স্বামী) আয়-রোজগার করে থাকে। তা সত্ত্বেও সে মহিলা স্কার্ফ বানিয়ে মুহম্মদপুরের একটি মার্কেটে বিক্রি করে। এক্ষেত্রে আহালও সংসারে আয় আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আহলিয়াকে বাধা দেয়নি। ছেলে মেয়েরাও বাধা দেয়নি। যেহেতু মহিলার দ্বীনী শিক্ষা নেই বা বুঝ নেই; তাই বেপর্দা হয়েই সে তার নির্ধারিত স্কার্ফ বিক্রি করতো। এক পর্যায়ে মার্কেটে যাও বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার জরুরী বিষয়গুলি অবমাননা করতে করতে তথাকথিত নারীবাদীরা ইচ্ছামত তাদের প্রলাপ বলেই যাচ্ছে যা প্রত্যেক মুসলমানদের অন্তরে আঘাত লাগে।
নারীবাদীরা শরীয়তের বিধান ‘দেনমোহর’ এর বিপক্ষেও উঠে পড়ে লেগেছে। বুঝলাম না, তাদের সমস্যাটা কোথায় হচ্ছে? তারা তো আর ধর্ম-কর্ম মানছে না, তাই না?
সমাজের একটা, দুইটা মানুষ দেনমোহর নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, ছলচাতুরি করে এটা আমরা সবাই জানি এবং এটা অন্যায়। তাই বলে মহান আল্লাহ পাক উনার এত সুন্দর বিধানকে তো নারীবাদীরা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে পারে না।
নারীবাদীদের যদি সমাজ না থাকে তাহলে কোন স বাকি অংশ পড়ুন...
তোমরা ৬টি কাজের দায়িত্ব নাও, তাহলে আমি তোমাদের জন্য জান্নাতের দায়িত্ব নিচ্ছি। ছয়টি কাজ হলো-
(১) তোমাদের মধ্যে যখন কেউ কথা বলবে, তখন কেউ মিথ্যা বলবে না।
(২) যখন তোমাদের কাছে আমানত রাখা হয়, তখন তা খিয়ানত করবে না।
(৩) যখন ওয়াদা করবে, তখন তা ভঙ্গ করবে না।
(৪) তোমাদের দৃষ্টিকে নিম্নগামী করবে।
(৫) যুলুম করা থেকে হাতকে সংযত রাখবে
(৬) তোমাদের নিজেদের ইজ্জত আবরুকে হিফাযত করবে। সুবহানাল্লাহ!
(আত তা’লীকুছ ছবীহ, লুময়াত, আশআতুল লুময়াত ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...












